কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
মালয়েশিয়ায় শরণার্থী হিসেবে বসবাসরত এম খায়রুজ্জামানকে দেশে ফেরাতে সব ধরনের আইনি প্রক্রিয়ায় চেষ্টা করবে বাংলাদেশ। বুধবার সন্ধ্যায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন এ কথা বলেছেন।
মালয়েশিয়ায় গ্রেপ্তার হওয়া দেশটিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের সাবেক হাইকমিশনার খায়রুজ্জামানকে মুক্তি দেওয়ার ঘটনায় পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কথা বলেন।
এ কে আবদুল মোমেন বলেন, ‘আমাদের দেশের অপরাধী হলে দেশে এনে তাঁদের আইনের সম্মুখীন করতে চাই। অনেকে লুকিয়ে ও পালিয়ে থাকে। কারও ঠিকানা পেলে সেই দেশকে আইনি প্রক্রিয়ায় ফেরত দিতে বলি।’
মালয়েশিয়ায় কোনো আইনজীবী নিয়োগ দেওয়া হবে কে না—এমন প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘এ বিষয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি।’
বিষয়টি জাতিসংঘকে অবহিত করা হবে কে না—জানতে চাইলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘যত ধরনের আইনি প্রক্রিয়া রয়েছে, আমরা তাতে চেষ্টা করব।’
উল্লেখ্য, এম খায়রুজ্জামান এক দশকের বেশি সময় ধরে মালয়েশিয়ায় বসবাস করছেন। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সাবেক এ মেজর ১৯৭৫ সালের জেলহত্যা মামলার আসামি ছিলেন। ১৯৭৫ পরবর্তী তাঁকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বদলি করা হয়। ১৯৭৬ সালে তাঁকে মিসরে বাংলাদেশ দূতাবাসে পাঠানো হয়। সেখানে ১৯৮৩ সাল পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেছেন।
মালয়েশিয়ায় শরণার্থী হিসেবে বসবাসরত এম খায়রুজ্জামানকে দেশে ফেরাতে সব ধরনের আইনি প্রক্রিয়ায় চেষ্টা করবে বাংলাদেশ। বুধবার সন্ধ্যায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন এ কথা বলেছেন।
মালয়েশিয়ায় গ্রেপ্তার হওয়া দেশটিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের সাবেক হাইকমিশনার খায়রুজ্জামানকে মুক্তি দেওয়ার ঘটনায় পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কথা বলেন।
এ কে আবদুল মোমেন বলেন, ‘আমাদের দেশের অপরাধী হলে দেশে এনে তাঁদের আইনের সম্মুখীন করতে চাই। অনেকে লুকিয়ে ও পালিয়ে থাকে। কারও ঠিকানা পেলে সেই দেশকে আইনি প্রক্রিয়ায় ফেরত দিতে বলি।’
মালয়েশিয়ায় কোনো আইনজীবী নিয়োগ দেওয়া হবে কে না—এমন প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘এ বিষয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি।’
বিষয়টি জাতিসংঘকে অবহিত করা হবে কে না—জানতে চাইলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘যত ধরনের আইনি প্রক্রিয়া রয়েছে, আমরা তাতে চেষ্টা করব।’
উল্লেখ্য, এম খায়রুজ্জামান এক দশকের বেশি সময় ধরে মালয়েশিয়ায় বসবাস করছেন। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সাবেক এ মেজর ১৯৭৫ সালের জেলহত্যা মামলার আসামি ছিলেন। ১৯৭৫ পরবর্তী তাঁকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বদলি করা হয়। ১৯৭৬ সালে তাঁকে মিসরে বাংলাদেশ দূতাবাসে পাঠানো হয়। সেখানে ১৯৮৩ সাল পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেছেন।
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, ছাত্র-শ্রমিক-জনতার ঐতিহাসিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে গঠিত অন্তর্বর্তী সরকার সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বন্ধন অটুট রাখতে বদ্ধপরিকর। তিনি সমাজে বিদ্যমান শৃঙ্খলা, ভ্রাতৃত্ববোধ ও সম্প্রীতি বিনষ্টের যেকোনো চেষ্টা রোধে সবাইকে সজাগ থাকার আহ্বান জানান।
১৭ মিনিট আগেবিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়ে ফুলের তোড়া পাঠিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ শুক্রবার (১৫ আগস্ট) বিকেলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক এ জেড এম জাহিদ হোসেন গণমাধ্যমকে এসব কথা জানান।
৩ ঘণ্টা আগেএকজন জ্যেষ্ঠ সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ওঠা নারী নির্যাতনের অভিযোগ তদন্তে উচ্চপদস্থ বোর্ড গঠন করেছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ওই কর্মকর্তার নারী নির্যাতন-সংক্রান্ত একটি অভিযোগ প্রচার হয়েছে। তবে বিষয়টি প্রচারিত হওয়ার আগেই সেনাবাহিনী জানতে পেরে গুরুত্বের সঙ্গে তদন্ত কার্যক্রম
৪ ঘণ্টা আগেআগামী ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় সাধারণ নির্বাচন অবাধ ও নিরপেক্ষ করতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ব্যাপক সংস্কারমূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করছে। এক বছরেরও বেশি সময় আগে রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে দেশে সহিংস বিক্ষোভ শুরু হওয়ার পর এটিই হবে দক্ষিণ এশিয়ার এই দেশটিতে প্রথম নির্বাচন।
১০ ঘণ্টা আগে