তাসনিম মহসিন, ঢাকা
ভাসানচরে স্থানান্তরিত রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর মানুষদের মানবিক সহায়তার জন্য ৯ কোটি ৯০ লাখ ৭০ হাজার ডলার বরাদ্দ রেখেছে জাতিসংঘ। ২০১৭ সালে যৌথ সাড়াদান পরিকল্পনা বা জয়েন্ট রেসপন্স প্ল্যান (জেআরপি) তৈরির পর এর আওতায় এটিই জাতিসংঘের তরফে প্রথম বরাদ্দ। জাতিসংঘ সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর নির্যাতনের মুখে ২০১৭ সালের আগস্টে বাংলাদেশে রোহিঙ্গাদের প্রবেশের পরপরই সরকারের নেতৃত্বে কাজ করছে জাতিসংঘ। সে সময় থেকেই জাতিসংঘ জেআরপি তৈরি করে এলেও এবারই প্রথম এতে ভাসানচরের জন্য বরাদ্দ দিচ্ছে জাতিসংঘ। ২০২২ সালে ভাসানচরের জন্য ৯ কোটি ৯০ লাখ ৭০ হাজার ডলারের বরাদ্দ রেখেছে জাতিসংঘ। আর ২০২২ সালে জেআরপিতে মোট অর্থ চাহিদা ধরা হয়েছে ৮৮ কোটি ১০ লাখ ডলার।
বিষয়টি নিশ্চিত করে জাতিসংঘের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘২০২২ সালের জেআরপি এখনো খসড়া পর্যায়ে রয়েছে। তবে বরাদ্দের বিষয়টি মোটামুটি চূড়ান্ত হয়েছে। এখন সব পক্ষের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে তহবিল সংগ্রহ করে এর ঘোষণা দেওয়া বাকি।’
জাতিসংঘ সূত্র জানায়, ভাসানচরে এখনো ১ লাখ রোহিঙ্গা না গেলেও বাজেটে পুরো বছরের জন্য ১ লাখ রোহিঙ্গা ধরেই বরাদ্দ রাখা হচ্ছে। সেখানে রোহিঙ্গাদের জন্য স্বাস্থ্য ও পুষ্টিতে ২ কোটি ৩০ লাখ ডলার, খাদ্য নিরাপত্তায় ১ কোটি ৮০ লাখ ডলার, সুরক্ষায় ৭৮ লাখ ডলার, পানি ও পয়োনিষ্কাশনে ৭৬ লাখ ডলার, সাইট ব্যবস্থাপনা ও আশ্রয়কেন্দ্রের জন্য ৩৭ লাখ ডলার, শিক্ষায় ৩৪ লাখ ডলার, রোহিঙ্গাদের জীবিকা, পরিবেশ ও জ্বালানিতে ১ কোটি ২০ লাখ ২০ হাজার ডলার, লজিস্টিকস ও তথ্যপ্রযুক্তি সেবায় ৮৩ লাখ ডলার এবং অন্যান্য খরচ বাবদ ১ কোটি ৫০ লাখ ৭০ হাজার ডলারের বরাদ্দ ধরা হয়েছে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের কাছে আবেদনের মাধ্যমে এ অর্থের সংস্থান করবে জাতিসংঘ।
এ বছর জেআরপিতে মোট ৮৮ কোটি ১০ লাখ ডলারের চাহিদা তুলে ধরতে যাচ্ছে জাতিসংঘ। ২০২১ সালের আবেদনে এ বরাদ্দের পরিমাণ ছিল ৯৪ কোটি ৩০ লাখ ডলার। এর মধ্যে এসেছে চাহিদার ৬৪ শতাংশ বা ৬০ কোটি ডলার। ২০২০ সালে ছিল ১০৬ কোটি ডলার চাহিদার ৫৯ দশমিক ৪ শতাংশ বা ৬২ কোটি ৯০ লাখ ডলার জোগাড় করে জাতিসংঘ। চাহিদার তুলনায় অর্থের জোগান এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি এসেছে ২০১৭ সালে, ৭৩ শতাংশ। ওই বছর জেআরপি চাহিদা ছিল ৪৩ কোটি ৪০ লাখ ডলার।
ভাসানচরে স্থানান্তরিত রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর মানুষদের মানবিক সহায়তার জন্য ৯ কোটি ৯০ লাখ ৭০ হাজার ডলার বরাদ্দ রেখেছে জাতিসংঘ। ২০১৭ সালে যৌথ সাড়াদান পরিকল্পনা বা জয়েন্ট রেসপন্স প্ল্যান (জেআরপি) তৈরির পর এর আওতায় এটিই জাতিসংঘের তরফে প্রথম বরাদ্দ। জাতিসংঘ সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর নির্যাতনের মুখে ২০১৭ সালের আগস্টে বাংলাদেশে রোহিঙ্গাদের প্রবেশের পরপরই সরকারের নেতৃত্বে কাজ করছে জাতিসংঘ। সে সময় থেকেই জাতিসংঘ জেআরপি তৈরি করে এলেও এবারই প্রথম এতে ভাসানচরের জন্য বরাদ্দ দিচ্ছে জাতিসংঘ। ২০২২ সালে ভাসানচরের জন্য ৯ কোটি ৯০ লাখ ৭০ হাজার ডলারের বরাদ্দ রেখেছে জাতিসংঘ। আর ২০২২ সালে জেআরপিতে মোট অর্থ চাহিদা ধরা হয়েছে ৮৮ কোটি ১০ লাখ ডলার।
বিষয়টি নিশ্চিত করে জাতিসংঘের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘২০২২ সালের জেআরপি এখনো খসড়া পর্যায়ে রয়েছে। তবে বরাদ্দের বিষয়টি মোটামুটি চূড়ান্ত হয়েছে। এখন সব পক্ষের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে তহবিল সংগ্রহ করে এর ঘোষণা দেওয়া বাকি।’
জাতিসংঘ সূত্র জানায়, ভাসানচরে এখনো ১ লাখ রোহিঙ্গা না গেলেও বাজেটে পুরো বছরের জন্য ১ লাখ রোহিঙ্গা ধরেই বরাদ্দ রাখা হচ্ছে। সেখানে রোহিঙ্গাদের জন্য স্বাস্থ্য ও পুষ্টিতে ২ কোটি ৩০ লাখ ডলার, খাদ্য নিরাপত্তায় ১ কোটি ৮০ লাখ ডলার, সুরক্ষায় ৭৮ লাখ ডলার, পানি ও পয়োনিষ্কাশনে ৭৬ লাখ ডলার, সাইট ব্যবস্থাপনা ও আশ্রয়কেন্দ্রের জন্য ৩৭ লাখ ডলার, শিক্ষায় ৩৪ লাখ ডলার, রোহিঙ্গাদের জীবিকা, পরিবেশ ও জ্বালানিতে ১ কোটি ২০ লাখ ২০ হাজার ডলার, লজিস্টিকস ও তথ্যপ্রযুক্তি সেবায় ৮৩ লাখ ডলার এবং অন্যান্য খরচ বাবদ ১ কোটি ৫০ লাখ ৭০ হাজার ডলারের বরাদ্দ ধরা হয়েছে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের কাছে আবেদনের মাধ্যমে এ অর্থের সংস্থান করবে জাতিসংঘ।
এ বছর জেআরপিতে মোট ৮৮ কোটি ১০ লাখ ডলারের চাহিদা তুলে ধরতে যাচ্ছে জাতিসংঘ। ২০২১ সালের আবেদনে এ বরাদ্দের পরিমাণ ছিল ৯৪ কোটি ৩০ লাখ ডলার। এর মধ্যে এসেছে চাহিদার ৬৪ শতাংশ বা ৬০ কোটি ডলার। ২০২০ সালে ছিল ১০৬ কোটি ডলার চাহিদার ৫৯ দশমিক ৪ শতাংশ বা ৬২ কোটি ৯০ লাখ ডলার জোগাড় করে জাতিসংঘ। চাহিদার তুলনায় অর্থের জোগান এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি এসেছে ২০১৭ সালে, ৭৩ শতাংশ। ওই বছর জেআরপি চাহিদা ছিল ৪৩ কোটি ৪০ লাখ ডলার।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, এই হামলার পরিণতিতে যে পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে, তা ইতিমধ্যেই নাজুক একটি অঞ্চলের স্থিতিশীলতা আরও বিঘ্নিত করার ঝুঁকি তৈরি করেছে, যা আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তার প্রতি হুমকিস্বরূপ। বাংলাদেশ সব পক্ষকে সর্বোচ্চ সংযম প্রদর্শনের আহ্বান জানিয়েছে এবং আঞ্চলিক উত্তেজনা
১ ঘণ্টা আগেদূতাবাস বলছে, তেহরানসহ ইরানের বিভিন্ন স্থানে বৈধ ও অবৈধভাবে অবস্থান করছেন প্রায় আড়াই হাজার বাংলাদেশি। তাঁদের মধ্যে ২০০ শিক্ষার্থী, দূতাবাসের কূটনীতিক কর্মী, তাঁদের পরিবারসহ প্রায় ৪০ জন, চিকিৎসার জন্য সেখানে যাওয়া কিছু রোগীসহ প্রায় ৩০০ জনের নিরাপত্তা ও অন্যান্য ঝুঁকি তুলনামূলকভাবে বেশি।
১ ঘণ্টা আগেবিএনপি নেতা সালাহ উদ্দিন খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সিইসি ও ইসি সচিবের কাছে অভিযোগ জমা দিয়েছি। আমরা জানি, বর্তমান কমিশন এ অভিযোগের বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেবে। আগের কমিশন যেহেতু সংবিধান লঙ্ঘন করে ফৌজদারি অপরাধ করেছে, এ জন্য তাদের বিরুদ্ধে শেরেবাংলা থানায় মামলা করা হয়েছে।’
২ ঘণ্টা আগেপ্রধানমন্ত্রীর মেয়াদকাল ১০ বছরের বিষয়ে জামায়াত, এনসিপিসহ অধিকাংশ দল একমত হলেও বিএনপিসহ তিনটি দল দ্বিমত পোষণ করেছ বলে জানিয়েছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ। আজ রোববার ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর দ্বিতীয় ধাপের সংলাপের পঞ্চম দিনের মুলতবি শেষে
৩ ঘণ্টা আগে