নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে আবার করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বাড়তে শুরু করেছে। গত জুনের ৩ তারিখ থেকে ধারাবাহিকভাবে করোনাভাইরাস শনাক্তের হার বাড়ছে। গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ১ হাজার ৭২৮ জন ভাইরাসটিতে আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছেন। ফলে এ পর্যন্ত মোট শনাক্ত রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৯ লাখ ৮৪ হাজার ৭০০। এ সময় করোনায় মৃত্যু হয়েছে ৪ জনের। এ নিয়ে করোনায় দেশে মোট মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়াল ২৯ হাজার ১৮৫।
আজ বুধবার বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, এ সময়ে করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন ৫২৬ জন। মোট সুস্থ হয়েছেন ১৯ লাখ ৯ হাজার ৭৯৯ জন।
গত ২৪ ঘণ্টায় ১০ হাজার ২৩৩টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়। পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার ১৬ দশমিক ৮৯ শতাংশ। যেখানে গতকাল সোমবার শনাক্তের হার জানানো হয়েছিল ১৬ দশমিক ৭৪ শতাংশ। মহামারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত মোট শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ৭৭ শতাংশ।
আশঙ্কার কথা হচ্ছে, গত ২৭ জুন থেকে ৩ জুলাই পর্যন্ত করোনায় মৃত ২২ জনের মধ্যে ১৬ জনই কোভিড টিকা পেয়েছিলেন। অর্থাৎ মৃতদের মধ্যে ৭২ দশমিক ৭ শতাংশই টিকা নেওয়া। এর মধ্যে দুটি ডোজ পেয়েছেন ১৬ জন। আর বুস্টার ডোজ নিয়েছেন ৩ জন। অবশ্য এই ২২ জনের মধ্যে ১৬ জনেরই কো-মরবিডিটি (বার্ধক্যজনিত অসুস্থতা, হৃদরোগ, ডায়াবেটিস, ক্যানসার ইত্যাদি) ছিল।
২০১৯ সালের ডিসেম্বরে চীনের উহান শহরে প্রথম কোভিড আক্রান্ত শনাক্তের পর দ্রুত সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে নভেল করোনাভাইরাস। মৃত্যুপুরীতে পরিণত হয় বিশ্বের অধিকাংশ এলাকা। বাংলাদেশে করোনা ভাইরাস শনাক্তের প্রথম খবর জানানো হয় ২০২০ সালের ৮ মার্চ। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর প্রথম মৃত্যুর খবর জানায় ওই বছরের ১৮ মার্চ।
দেশে আবার করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বাড়তে শুরু করেছে। গত জুনের ৩ তারিখ থেকে ধারাবাহিকভাবে করোনাভাইরাস শনাক্তের হার বাড়ছে। গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ১ হাজার ৭২৮ জন ভাইরাসটিতে আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছেন। ফলে এ পর্যন্ত মোট শনাক্ত রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৯ লাখ ৮৪ হাজার ৭০০। এ সময় করোনায় মৃত্যু হয়েছে ৪ জনের। এ নিয়ে করোনায় দেশে মোট মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়াল ২৯ হাজার ১৮৫।
আজ বুধবার বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, এ সময়ে করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন ৫২৬ জন। মোট সুস্থ হয়েছেন ১৯ লাখ ৯ হাজার ৭৯৯ জন।
গত ২৪ ঘণ্টায় ১০ হাজার ২৩৩টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়। পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার ১৬ দশমিক ৮৯ শতাংশ। যেখানে গতকাল সোমবার শনাক্তের হার জানানো হয়েছিল ১৬ দশমিক ৭৪ শতাংশ। মহামারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত মোট শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ৭৭ শতাংশ।
আশঙ্কার কথা হচ্ছে, গত ২৭ জুন থেকে ৩ জুলাই পর্যন্ত করোনায় মৃত ২২ জনের মধ্যে ১৬ জনই কোভিড টিকা পেয়েছিলেন। অর্থাৎ মৃতদের মধ্যে ৭২ দশমিক ৭ শতাংশই টিকা নেওয়া। এর মধ্যে দুটি ডোজ পেয়েছেন ১৬ জন। আর বুস্টার ডোজ নিয়েছেন ৩ জন। অবশ্য এই ২২ জনের মধ্যে ১৬ জনেরই কো-মরবিডিটি (বার্ধক্যজনিত অসুস্থতা, হৃদরোগ, ডায়াবেটিস, ক্যানসার ইত্যাদি) ছিল।
২০১৯ সালের ডিসেম্বরে চীনের উহান শহরে প্রথম কোভিড আক্রান্ত শনাক্তের পর দ্রুত সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে নভেল করোনাভাইরাস। মৃত্যুপুরীতে পরিণত হয় বিশ্বের অধিকাংশ এলাকা। বাংলাদেশে করোনা ভাইরাস শনাক্তের প্রথম খবর জানানো হয় ২০২০ সালের ৮ মার্চ। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর প্রথম মৃত্যুর খবর জানায় ওই বছরের ১৮ মার্চ।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজারবাগে পুলিশ সপ্তাহের তৃতীয় দিনের আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন সাবেক আইজিপি আব্দুল কাইয়ুম। ‘নাগরিক ভাবনায় জনতার পুলিশ: নিরাপত্তা ও আস্থার বন্ধন’ শীর্ষক আলোচনায় তিনি বিশেষ আলোচক হিসেবে এসব বক্তব্য দেন...
২ ঘণ্টা আগেশ্রমিকদের অবস্থান পরিবর্তনের জন্য শ্রম সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবগুলো বাস্তবায়নের ওপর গুরুত্ব দিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেন, শ্রমিকদের আগের অবস্থায় রেখে নতুন বাংলাদেশ গড়া সম্ভব নয়। এ জন্য প্রয়োজন শ্রম সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবগুলোর বাস্তবায়ন।
৫ ঘণ্টা আগেমানবিক সহায়তা পাঠানোর জন্য মিয়ানমারের রাখাইনের সঙ্গে ‘করিডর’ বা ‘প্যাসেজ’ চালুর বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের ‘নীতিগত সিদ্ধান্ত’ নিয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলো এমন সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে অন্তর্বর্তী সরকারের এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।
১০ ঘণ্টা আগেদেশে এক শর মতো শিল্পে নেই ন্যূনতম মজুরিকাঠামো। এখনো প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি পাননি অনেক খাতের শ্রমিকেরা। প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের ৮৫ শতাংশ শ্রমিকেরই নেই আইনি সুরক্ষা। পর্যাপ্ত মাতৃত্বকালীন ছুটি পান না নারী শ্রমিকেরা। ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের স্বাধীনতা, শ্রমিক সুরক্ষায় উল্লেখযোগ্য
১৬ ঘণ্টা আগে