নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
করোনার সংক্রমণ কমাতে ৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত স্কুল-কলেজ বন্ধ, অর্ধেক জনবল নিয়ে অফিস করাসহ বেশ কিছু বিধিনিষেধ দিয়েছে সরকার। ৬ ফেব্রুয়ারির পরেও এসব বিধিনিষেধ অব্যাহত থাকবে কি না, তা সাত দিন পর পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন জানিয়েছেন।
সচিবালয়ে আজ সোমবার এক ব্রিফিংয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘পরিস্থিতি বিবেচনা করে (বিধিনিষেধের মেয়াদ বাড়বে কি না) সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। ওমিক্রনে আক্রান্ত হলে সেরে উঠতে অল্প সময় নিচ্ছে এবং সুস্থ হওয়ার হারও ভালো। অল্প কয়েক দিনের জন্য যাদের যেভাবে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে, সেটা যদি সবাই মেনে চলি সেটি সকলের জন্য ভালো হবে।’
‘ওমিক্রনে যারা আক্রান্ত হচ্ছেন তাঁরা ঘরে থেকেই সেরে উঠছেন। এক সপ্তাহ পর দেখব কী পর্যায়ে আছে, সেটা দেখে পরবর্তী নির্দেশনা দেব।’
করোনা মহামারির মধ্যে বাংলাদেশ তৃতীয় ঢেউ পার করছে জানিয়ে জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘এর আগে আমরা অর্ধেকের কমসংখ্যক জনবল নিয়ে অফিস করেছি। এখন গর্ভবতী নারী, অসুস্থরা ঘরে থেকে ডিজিটালি কাজ করবেন। নির্দেশনা বাস্তবায়নের কাজ শুরু হয়েছে। যানবাহনের সংখ্যা কমে গেছে। মানুষ সচেতন হয়েছে। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান এটা বাস্তবায়নে উদ্যোগ নিয়েছে। গতকাল (রোববার) প্রজ্ঞাপন দেওয়া হয়েছে, এটা আরও ভালো করে বাস্তবায়ন হবে। স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। আমরা চাই কর্মকর্তারা সুস্থ থেকে যেন কার্যক্রম চালিয়ে নিতে পারেন। কোন উইংয়ে কারা কীভাবে কাজ করবেন, সেই প্র্যাকটিস আমাদের আছে।’
বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে অর্ধেক জনবল নিয়ে কাজ চলছে কি না, সেটি কীভাবে মনিটরিং করা হবে—এ প্রশ্নে ফরহাদ হোসেন বলেন, ‘যারা স্বাস্থ্যবিধি ভঙ্গ করবে মোবাইল কোর্ট থেকে শুরু করে আগের মতো ব্যবস্থা নেব। কারণ, অনেকে স্বাস্থ্যবিধি মানতে চান না, তাঁদের আইন মানানোর জন্য আমাদের আইন প্রয়োগ করতে হয়। স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো আগেও এ বিষয়ে সাড়া দিয়েছে, দায়িত্ববোধের জায়গা থেকেই তাঁরা করবেন।’
সরকারের ১১ দফা নির্দেশনা অনেকেই মানছেন না, কীভাবে মানানো যায়, এ প্রশ্নে প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ বলেন, ‘মাঠ প্রশাসনকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। মাইকিংসহ জনসচেতনতামূলক বিভিন্ন পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। প্রচারণার মধ্য দিয়ে যাতে মাস্ক ছাড়া কেউ বের না হয়, সেটি বলা হচ্ছে। বিভিন্ন মোড়ে মোড়ে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হবে বলে ঘোষণা দেওয়া হবে। এরপরও কেউ মাস্ক ছাড়া বের হলে জরিমানা হবে, দণ্ড দেওয়া হবে। সবাইকে সচেতন করেই এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। যারা মাস্ক পরছে না তারা সচেতন হবে বলে আশা করছি। মধ্য ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সংক্রমণ বাড়তে থাকবে বলে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন। এ জন্য আমরা চাই তৃতীয় ঢেউ থেকে যাতে উত্তরণ করতে পারি।’
মহামারির মধ্যে ফ্রন্টলাইনে থেকে যাঁরা কাজ করছেন, ‘তাঁদের টিকা দেওয়া হয়েছে জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, বুস্টার ডোজ নেওয়ায় ব্যাপক সাড়া পড়েছে। এখন যারা সংক্রমিত হচ্ছে তাদের আগের মতো সমস্যা হচ্ছে না। আমরা টিকায় জোর দিচ্ছি।’
করোনার সংক্রমণ কমাতে ৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত স্কুল-কলেজ বন্ধ, অর্ধেক জনবল নিয়ে অফিস করাসহ বেশ কিছু বিধিনিষেধ দিয়েছে সরকার। ৬ ফেব্রুয়ারির পরেও এসব বিধিনিষেধ অব্যাহত থাকবে কি না, তা সাত দিন পর পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন জানিয়েছেন।
সচিবালয়ে আজ সোমবার এক ব্রিফিংয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘পরিস্থিতি বিবেচনা করে (বিধিনিষেধের মেয়াদ বাড়বে কি না) সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। ওমিক্রনে আক্রান্ত হলে সেরে উঠতে অল্প সময় নিচ্ছে এবং সুস্থ হওয়ার হারও ভালো। অল্প কয়েক দিনের জন্য যাদের যেভাবে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে, সেটা যদি সবাই মেনে চলি সেটি সকলের জন্য ভালো হবে।’
‘ওমিক্রনে যারা আক্রান্ত হচ্ছেন তাঁরা ঘরে থেকেই সেরে উঠছেন। এক সপ্তাহ পর দেখব কী পর্যায়ে আছে, সেটা দেখে পরবর্তী নির্দেশনা দেব।’
করোনা মহামারির মধ্যে বাংলাদেশ তৃতীয় ঢেউ পার করছে জানিয়ে জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘এর আগে আমরা অর্ধেকের কমসংখ্যক জনবল নিয়ে অফিস করেছি। এখন গর্ভবতী নারী, অসুস্থরা ঘরে থেকে ডিজিটালি কাজ করবেন। নির্দেশনা বাস্তবায়নের কাজ শুরু হয়েছে। যানবাহনের সংখ্যা কমে গেছে। মানুষ সচেতন হয়েছে। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান এটা বাস্তবায়নে উদ্যোগ নিয়েছে। গতকাল (রোববার) প্রজ্ঞাপন দেওয়া হয়েছে, এটা আরও ভালো করে বাস্তবায়ন হবে। স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। আমরা চাই কর্মকর্তারা সুস্থ থেকে যেন কার্যক্রম চালিয়ে নিতে পারেন। কোন উইংয়ে কারা কীভাবে কাজ করবেন, সেই প্র্যাকটিস আমাদের আছে।’
বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে অর্ধেক জনবল নিয়ে কাজ চলছে কি না, সেটি কীভাবে মনিটরিং করা হবে—এ প্রশ্নে ফরহাদ হোসেন বলেন, ‘যারা স্বাস্থ্যবিধি ভঙ্গ করবে মোবাইল কোর্ট থেকে শুরু করে আগের মতো ব্যবস্থা নেব। কারণ, অনেকে স্বাস্থ্যবিধি মানতে চান না, তাঁদের আইন মানানোর জন্য আমাদের আইন প্রয়োগ করতে হয়। স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো আগেও এ বিষয়ে সাড়া দিয়েছে, দায়িত্ববোধের জায়গা থেকেই তাঁরা করবেন।’
সরকারের ১১ দফা নির্দেশনা অনেকেই মানছেন না, কীভাবে মানানো যায়, এ প্রশ্নে প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ বলেন, ‘মাঠ প্রশাসনকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। মাইকিংসহ জনসচেতনতামূলক বিভিন্ন পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। প্রচারণার মধ্য দিয়ে যাতে মাস্ক ছাড়া কেউ বের না হয়, সেটি বলা হচ্ছে। বিভিন্ন মোড়ে মোড়ে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হবে বলে ঘোষণা দেওয়া হবে। এরপরও কেউ মাস্ক ছাড়া বের হলে জরিমানা হবে, দণ্ড দেওয়া হবে। সবাইকে সচেতন করেই এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। যারা মাস্ক পরছে না তারা সচেতন হবে বলে আশা করছি। মধ্য ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সংক্রমণ বাড়তে থাকবে বলে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন। এ জন্য আমরা চাই তৃতীয় ঢেউ থেকে যাতে উত্তরণ করতে পারি।’
মহামারির মধ্যে ফ্রন্টলাইনে থেকে যাঁরা কাজ করছেন, ‘তাঁদের টিকা দেওয়া হয়েছে জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, বুস্টার ডোজ নেওয়ায় ব্যাপক সাড়া পড়েছে। এখন যারা সংক্রমিত হচ্ছে তাদের আগের মতো সমস্যা হচ্ছে না। আমরা টিকায় জোর দিচ্ছি।’
ফুটবল, ক্রিকেট, কাবাডি, নৌকাবাইচের মতো অনুমোদিত খেলায় আর্থিক ঝুঁকি তৈরি হলে সেগুলোকে জুয়া হিসেবে গণ্য করা হবে। এ জন্য দুই বছর কারাদণ্ড, ২ লাখ টাকা জরিমানা করা হবে। জুয়া নিয়ে ফেসবুকে প্রচার করলেও দেওয়া হবে জেল-জরিমানা। অফলাইন ও অনলাইনে জুয়া খেলাকে নিয়ন্ত্রণ করতে নতুন অধ্যাদেশের খসড়া চূড়ান্ত করেছে
২ ঘণ্টা আগেসাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) নূরুল হুদাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। রাজধানীর উত্তরা থানা পুলিশ রোববার (২২ জুন) একটি সুনির্দিষ্ট মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার করে। তবে এ সময় ‘মব’ কর্তৃক সৃষ্ট বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি এবং অভিযুক্তকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করার ঘটনা সরকারের নজরে এসেছে।
৫ ঘণ্টা আগেভারতীয় টিভি চ্যানেল রিপাবলিক বাংলার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে এবং বাংলাদেশে তাদের সম্প্রচার নিষিদ্ধে নিষ্ক্রিয়তা নিয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। এ-সংক্রান্ত একটি রিটের পরিপ্রেক্ষিতে আজ রোববার বিচারপতি ফাহমিদা কাদের ও বিচারপতি সৈয়দ জাহেদ মনসুরের বেঞ্চ এই রুল জারি করেন।
৭ ঘণ্টা আগেপররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, এই হামলার পরিণতিতে যে পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে, তা ইতিমধ্যেই নাজুক একটি অঞ্চলের স্থিতিশীলতা আরও বিঘ্নিত করার ঝুঁকি তৈরি করেছে, যা আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তার প্রতি হুমকিস্বরূপ। বাংলাদেশ সব পক্ষকে সর্বোচ্চ সংযম প্রদর্শনের আহ্বান জানিয়েছে এবং আঞ্চলিক উত্তেজনা
৯ ঘণ্টা আগে