নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আগামী সপ্তাহ থেকেই শুরু হতে পারে পদ্মা সেতুতে রেললাইন বসানোর কাজ। আগামীকাল শনিবার সেতু কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বাংলাদেশ রেলওয়ের এ বিষয়ে একটি মিটিং হবে। মিটিংয়ের পরই সিদ্ধান্ত জানানো হবে—কবে থেকে রেললাইন বসানোর কাজ শুরু হবে। তবে আগামী সপ্তাহ থেকেই এই কাজ শুরু হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানিয়েছেন রেলপথ মন্ত্রী মো. নূরুল ইসলাম সুজন।
আজ শুক্রবার পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্প পরিদর্শনকালে মাওয়া স্টেশনে উপস্থিত সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে রেলপথ মন্ত্রী এ তথ্য জানান। রেলপথ মন্ত্রী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর দূরদর্শী নেতৃত্বের ফলে আমাদের গর্বের পদ্মা সেতু অনেক চড়াই-উতরাই পেরিয়ে নিজস্ব অর্থায়নে বাস্তবায়ন হয়েছে।’
মো. নূরুল ইসলাম সুজন বলেন, ‘এই সেতুতে রেল সংযোগের ব্যবস্থা করেছেন প্রধানমন্ত্রী। পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্প সরকারের দশটি অগ্রাধিকার প্রকল্পের একটি। ঢাকা থেকে যশোর পর্যন্ত নতুন রেললাইন নির্মিত হবে। ২০২৪ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত প্রকল্পটির মেয়াদ ধরা আছে। সময়মতো বাস্তবায়নের জন্য প্রকল্পকে তিন ভাগে ভাগ করা হয়েছে। একটি অংশ ঢাকা থেকে মাওয়া পর্যন্ত, দ্বিতীয় অংশ মাওয়া থেকে ভাঙ্গা পর্যন্ত এবং তৃতীয় অংশ ভাঙ্গা থেকে যশোর পর্যন্ত।’
এ সময় বিভিন্ন অংশের কাজের অগ্রগতি তুলে ধরে রেলমন্ত্রী বলেন, ‘মাওয়া থেকে ভাঙ্গা অংশের অগ্রগতি ৮০ শতাংশ, ঢাকা থেকে মাওয়া অংশের অগ্রগতি ৬০ শতাংশ এবং ভাঙ্গা থেকে যশোর সেকশনের কাজের অগ্রগতি ৫১ শতাংশ এবং সার্বিক কাজের অগ্রগতি ৬০ শতাংশ। ২০২৩ সালের জুনের মধ্যে ঢাকা থেকে ভাঙ্গা পর্যন্ত নতুন লাইনে ট্রেন চালানো সম্ভব হবে।’
রেলমন্ত্রী আরও বলেন, ‘ঢাকা থেকে ভাঙা পর্যন্ত রেললাইন নির্মিত হলে ঢাকা থেকে ফরিদপুর–রাজবাড়ী হয়ে খুলনা, যশোর, দর্শনা, বেনাপোল পর্যন্ত ট্রেন চালানো সম্ভব হবে। এ ছাড়া, খুলনা থেকে মোংলা পর্যন্ত নতুন লাইন যেটি এ বছর ডিসেম্বরের মধ্যে চালু হয়ে যাবে, ফলে তা মোংলা পর্যন্ত চালানো সম্ভব হবে।’
সেতুতে রেললাইন বসানোর সময় কম্পনের বিষয়ে জিজ্ঞেস করা হলে রেলপথ মন্ত্রী বলেন, ‘এ বিষয়ে টেকনিক্যাল টিম কাজ করছে। তারা সমস্ত কিছু দেখে সম্ভাব্য সমাধান করবে।’
প্রকল্প পরিদর্শনের সময় বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক ধীরেন্দ্রনাথ মজুমদার, সংশ্লিষ্ট প্রকল্প পরিচালক আফজাল হোসেন, অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অবকাঠামো) কামরুল আহসানসহ কনসালটেন্সি সুপারভিশন সার্ভিসের সেনাবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
আগামী সপ্তাহ থেকেই শুরু হতে পারে পদ্মা সেতুতে রেললাইন বসানোর কাজ। আগামীকাল শনিবার সেতু কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বাংলাদেশ রেলওয়ের এ বিষয়ে একটি মিটিং হবে। মিটিংয়ের পরই সিদ্ধান্ত জানানো হবে—কবে থেকে রেললাইন বসানোর কাজ শুরু হবে। তবে আগামী সপ্তাহ থেকেই এই কাজ শুরু হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানিয়েছেন রেলপথ মন্ত্রী মো. নূরুল ইসলাম সুজন।
আজ শুক্রবার পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্প পরিদর্শনকালে মাওয়া স্টেশনে উপস্থিত সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে রেলপথ মন্ত্রী এ তথ্য জানান। রেলপথ মন্ত্রী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর দূরদর্শী নেতৃত্বের ফলে আমাদের গর্বের পদ্মা সেতু অনেক চড়াই-উতরাই পেরিয়ে নিজস্ব অর্থায়নে বাস্তবায়ন হয়েছে।’
মো. নূরুল ইসলাম সুজন বলেন, ‘এই সেতুতে রেল সংযোগের ব্যবস্থা করেছেন প্রধানমন্ত্রী। পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্প সরকারের দশটি অগ্রাধিকার প্রকল্পের একটি। ঢাকা থেকে যশোর পর্যন্ত নতুন রেললাইন নির্মিত হবে। ২০২৪ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত প্রকল্পটির মেয়াদ ধরা আছে। সময়মতো বাস্তবায়নের জন্য প্রকল্পকে তিন ভাগে ভাগ করা হয়েছে। একটি অংশ ঢাকা থেকে মাওয়া পর্যন্ত, দ্বিতীয় অংশ মাওয়া থেকে ভাঙ্গা পর্যন্ত এবং তৃতীয় অংশ ভাঙ্গা থেকে যশোর পর্যন্ত।’
এ সময় বিভিন্ন অংশের কাজের অগ্রগতি তুলে ধরে রেলমন্ত্রী বলেন, ‘মাওয়া থেকে ভাঙ্গা অংশের অগ্রগতি ৮০ শতাংশ, ঢাকা থেকে মাওয়া অংশের অগ্রগতি ৬০ শতাংশ এবং ভাঙ্গা থেকে যশোর সেকশনের কাজের অগ্রগতি ৫১ শতাংশ এবং সার্বিক কাজের অগ্রগতি ৬০ শতাংশ। ২০২৩ সালের জুনের মধ্যে ঢাকা থেকে ভাঙ্গা পর্যন্ত নতুন লাইনে ট্রেন চালানো সম্ভব হবে।’
রেলমন্ত্রী আরও বলেন, ‘ঢাকা থেকে ভাঙা পর্যন্ত রেললাইন নির্মিত হলে ঢাকা থেকে ফরিদপুর–রাজবাড়ী হয়ে খুলনা, যশোর, দর্শনা, বেনাপোল পর্যন্ত ট্রেন চালানো সম্ভব হবে। এ ছাড়া, খুলনা থেকে মোংলা পর্যন্ত নতুন লাইন যেটি এ বছর ডিসেম্বরের মধ্যে চালু হয়ে যাবে, ফলে তা মোংলা পর্যন্ত চালানো সম্ভব হবে।’
সেতুতে রেললাইন বসানোর সময় কম্পনের বিষয়ে জিজ্ঞেস করা হলে রেলপথ মন্ত্রী বলেন, ‘এ বিষয়ে টেকনিক্যাল টিম কাজ করছে। তারা সমস্ত কিছু দেখে সম্ভাব্য সমাধান করবে।’
প্রকল্প পরিদর্শনের সময় বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক ধীরেন্দ্রনাথ মজুমদার, সংশ্লিষ্ট প্রকল্প পরিচালক আফজাল হোসেন, অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অবকাঠামো) কামরুল আহসানসহ কনসালটেন্সি সুপারভিশন সার্ভিসের সেনাবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
মানবিক সহায়তা পাঠানোর জন্য মিয়ানমারের রাখাইনের সঙ্গে ‘করিডর’ বা ‘প্যাসেজ’ চালুর বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের ‘নীতিগত সিদ্ধান্ত’ নিয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলো এমন সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে অন্তর্বর্তী সরকারের এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।
৪ ঘণ্টা আগেদেশে এক শর মতো শিল্পে নেই ন্যূনতম মজুরিকাঠামো। এখনো প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি পাননি অনেক খাতের শ্রমিকেরা। প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের ৮৫ শতাংশ শ্রমিকেরই নেই আইনি সুরক্ষা। পর্যাপ্ত মাতৃত্বকালীন ছুটি পান না নারী শ্রমিকেরা। ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের স্বাধীনতা, শ্রমিক সুরক্ষায় উল্লেখযোগ্য
১০ ঘণ্টা আগেআজ মহান মে দিবস। বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়ের ঐতিহাসিক দিন আজ। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হচ্ছে আজ। এবারের মে দিবসের প্রতিপাদ্য হলো ‘শ্রমিক-মালিক এক হয়ে, গড়বো এ দেশ নতুন করে’।
১০ ঘণ্টা আগেদেশের ছয়টি বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির আওতাধীন জেলাগুলোয় বিদ্যুৎ আইনে অপরাধের বিচারে আদালত রয়েছে মাত্র ১৯টি। সব জেলায় আদালত না থাকায় এক জেলার গ্রাহকদের মামলাসংক্রান্ত কাজে যেতে হচ্ছে অন্য জেলায়। আদালতের সংখ্যা কম থাকায় ভুগতে হচ্ছে মামলাজটে। সমস্যার সমাধানে আদালতের সংখ্যা বাড়াতে সম্প্রতি আইন...
১১ ঘণ্টা আগে