নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় পোশাকশ্রমিক রুবেলকে হত্যার অভিযোগে রাজধানীর আদাবর থানার মামলায় গ্রেপ্তার সাংবাদিক দম্পতি শাকিল আহমেদ ও ফারজানা রুপাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
আজ শনিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ফারজানা শাকিলা সুমু চৌধুরী দুজনকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
পাঁচ দিনের রিমান্ড শেষে দুজনকে আদালতে হাজির করে আদাবর থানা-পুলিশ। রুবেল হত্যা মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মিন্টু চন্দ্র বণিক দুজনকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন। অন্যদিকে সাংবাদিক দম্পতির পক্ষে একজন আইনজীবী জামিনের আবেদন করেন। আদালত শুনানি শেষে জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করে প্রত্যেককে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
অন্য কোনো মামলায় গ্রেপ্তারের আবেদন না থাকায় শাকিল ও রুপাকে আদালতের আদেশ শেষে কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়।
আদাবর থানায় দায়ের করা পোশাকশ্রমিক রুবেল হত্যা মামলায় শেখ হাসিনা, ওবায়দুল কাদের, সাকিব আল হাসান ও চিত্রনায়ক ফেরদৌস আহমেদসহ ১৫৬ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত আরও ৪০০-৫০০ জনকে আসামি করা হয়।
২২ আগস্ট পোশাকশ্রমিক রুবেলের বাবা রফিকুল ইসলাম বাদী হয়ে আদাবর থানায় মামলাটি দায়ের করেন।
মামলার এজাহারে বাদী অভিযোগ করেন, ৫ আগস্ট রুবেল আদাবরের রিং রোডে ছাত্র-জনতার প্রতিবাদী মিছিলে অংশ নেন। এ সময় আসামিদের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ নির্দেশ, প্ররোচনা, সাহায্য, সহযোগিতা ও প্রত্যক্ষ মদদে মিছিলে গুলি ছোড়া হয়। এতে বুকে ও পেটে গুলিবিদ্ধ হন রুবেল। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ৭ আগস্ট মারা যান তিনি।
মামলায় আসামির তালিকায় দল হিসেবে আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, শ্রমিক লীগ, বাংলাদেশ তাঁতী লীগ, বাংলাদেশ কৃষক লীগ, বাংলাদেশ মৎস্যজীবী লীগের নামও রয়েছে।
এই মামলায় শাকিল ও রুপাকে হত্যাকাণ্ডে উসকানি দাতা হিসেবে গ্রেপ্তার দেখানো হয় এবং রিমান্ডে নেওয়া হয়। রিমান্ড প্রতিবেদনে তদন্ত কর্মকর্তা উল্লেখ করেছেন, জিজ্ঞাসাবাদে ঘটনা সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া গেছে।
২৬ আগস্ট এই মামলায় শাকিল ও রুপাকে পাঁচ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছিল। তার আগে ২২ আগস্ট উত্তরা পূর্ব থানায় দায়ের করা একটি হত্যা মামলায় চার দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয় ৭১ টিভির সাবেক প্রধান বার্তা সম্পাদক শাকিল আহমেদ ও প্রধান প্রতিবেদক ফারজানা রুপাকে।
২১ আগস্ট রাজধানীর শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে বিদেশ যাওয়ার প্রাক্কালে তাঁদের আটক করা হয়।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় পোশাকশ্রমিক রুবেলকে হত্যার অভিযোগে রাজধানীর আদাবর থানার মামলায় গ্রেপ্তার সাংবাদিক দম্পতি শাকিল আহমেদ ও ফারজানা রুপাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
আজ শনিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ফারজানা শাকিলা সুমু চৌধুরী দুজনকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
পাঁচ দিনের রিমান্ড শেষে দুজনকে আদালতে হাজির করে আদাবর থানা-পুলিশ। রুবেল হত্যা মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মিন্টু চন্দ্র বণিক দুজনকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন। অন্যদিকে সাংবাদিক দম্পতির পক্ষে একজন আইনজীবী জামিনের আবেদন করেন। আদালত শুনানি শেষে জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করে প্রত্যেককে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
অন্য কোনো মামলায় গ্রেপ্তারের আবেদন না থাকায় শাকিল ও রুপাকে আদালতের আদেশ শেষে কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়।
আদাবর থানায় দায়ের করা পোশাকশ্রমিক রুবেল হত্যা মামলায় শেখ হাসিনা, ওবায়দুল কাদের, সাকিব আল হাসান ও চিত্রনায়ক ফেরদৌস আহমেদসহ ১৫৬ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত আরও ৪০০-৫০০ জনকে আসামি করা হয়।
২২ আগস্ট পোশাকশ্রমিক রুবেলের বাবা রফিকুল ইসলাম বাদী হয়ে আদাবর থানায় মামলাটি দায়ের করেন।
মামলার এজাহারে বাদী অভিযোগ করেন, ৫ আগস্ট রুবেল আদাবরের রিং রোডে ছাত্র-জনতার প্রতিবাদী মিছিলে অংশ নেন। এ সময় আসামিদের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ নির্দেশ, প্ররোচনা, সাহায্য, সহযোগিতা ও প্রত্যক্ষ মদদে মিছিলে গুলি ছোড়া হয়। এতে বুকে ও পেটে গুলিবিদ্ধ হন রুবেল। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ৭ আগস্ট মারা যান তিনি।
মামলায় আসামির তালিকায় দল হিসেবে আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, শ্রমিক লীগ, বাংলাদেশ তাঁতী লীগ, বাংলাদেশ কৃষক লীগ, বাংলাদেশ মৎস্যজীবী লীগের নামও রয়েছে।
এই মামলায় শাকিল ও রুপাকে হত্যাকাণ্ডে উসকানি দাতা হিসেবে গ্রেপ্তার দেখানো হয় এবং রিমান্ডে নেওয়া হয়। রিমান্ড প্রতিবেদনে তদন্ত কর্মকর্তা উল্লেখ করেছেন, জিজ্ঞাসাবাদে ঘটনা সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া গেছে।
২৬ আগস্ট এই মামলায় শাকিল ও রুপাকে পাঁচ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছিল। তার আগে ২২ আগস্ট উত্তরা পূর্ব থানায় দায়ের করা একটি হত্যা মামলায় চার দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয় ৭১ টিভির সাবেক প্রধান বার্তা সম্পাদক শাকিল আহমেদ ও প্রধান প্রতিবেদক ফারজানা রুপাকে।
২১ আগস্ট রাজধানীর শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে বিদেশ যাওয়ার প্রাক্কালে তাঁদের আটক করা হয়।
দেশে এক শর মতো শিল্পে নেই ন্যূনতম মজুরিকাঠামো। এখনো প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি পাননি অনেক খাতের শ্রমিকেরা। প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের ৮৫ শতাংশ শ্রমিকেরই নেই আইনি সুরক্ষা। পর্যাপ্ত মাতৃত্বকালীন ছুটি পান না নারী শ্রমিকেরা। ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের স্বাধীনতা, শ্রমিক সুরক্ষায় উল্লেখযোগ্য
৪ ঘণ্টা আগেআজ মহান মে দিবস। বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়ের ঐতিহাসিক দিন আজ। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হচ্ছে আজ। এবারের মে দিবসের প্রতিপাদ্য হলো ‘শ্রমিক-মালিক এক হয়ে, গড়বো এ দেশ নতুন করে’।
৪ ঘণ্টা আগেদেশের ছয়টি বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির আওতাধীন জেলাগুলোয় বিদ্যুৎ আইনে অপরাধের বিচারে আদালত রয়েছে মাত্র ১৯টি। সব জেলায় আদালত না থাকায় এক জেলার গ্রাহকদের মামলাসংক্রান্ত কাজে যেতে হচ্ছে অন্য জেলায়। আদালতের সংখ্যা কম থাকায় ভুগতে হচ্ছে মামলাজটে। সমস্যার সমাধানে আদালতের সংখ্যা বাড়াতে সম্প্রতি আইন...
৫ ঘণ্টা আগেসরকারি চাকরির নিয়োগপ্রক্রিয়া সহজ করতে ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করতে যাচ্ছে সরকার। প্রতিটি পদের বিপরীতে দুজন প্রার্থীকে অপেক্ষমাণ রাখা হবে। মূল তালিকা থেকে কেউ চাকরিতে যোগ না দিলে বা যোগ দেওয়ার পর কেউ চাকরি ছাড়লে অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে নিয়োগ দেওয়া হবে। এই তালিকার মেয়াদ
৫ ঘণ্টা আগে