নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিধিনিষেধ শিথিল থাকায় আগামীকাল বৃহস্পতিবার ভোর থেকে ২২ জুলাই পর্যন্ত যাত্রীবাহী লঞ্চ চলবে। লঞ্চের ডেকে অর্ধেক আসন ফাঁকা রাখতে হবে। এ জন্য ডেকের ভাড়া ৬০ শতাংশ বাড়ানো হয়েছে। ডেকে অতিরিক্ত যাত্রী নিলে লঞ্চ মালিকদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ঈদের সময় নৌযান চলাচল নিয়ে সচিবালয়ে এক সভায় আজ বুধবার নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী এসব তথ্য জানান। তিনি বলেন, ‘বাস, ট্রেনে সিটে নম্বর দেওয়া থাকে। লঞ্চের ক্ষেত্রে জটিল। লঞ্চের কেবিনগুলোতে স্বাস্থ্যবিধি পুরোপুরি মানা গেলেও ডেকের ক্ষেত্রে কষ্টকর। লঞ্চ মালিকরা ডেকে অতিরিক্ত যাত্রী নিলে অবশ্যই তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কেননা আমরা ভাড়া বাড়িয়ে দিয়েছি।’
নৌ সচিব মোহাম্মদ মেজবাহ্ উদ্দিন জানান, মহামারির মধ্যে লঞ্চগুলোর ডেকে ৫০ শতাংশ আসন ফাঁকা রেখে চলাচল করতে হবে। এ জন্য ডেকের ভাড়া ৬০ শতাংশ বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।
খালিদ মাহমুদ বলেন, ‘করোনার প্রথম ওয়েভে গতবার ডেকে স্বাস্থ্যবিধি মানতে ডেকগুলোতে মার্কিং করা হয়েছিল। এবারও মার্কিং করা হয়েছে। ডেকগুলোতে মার্কিং অনুযায়ী বসতে হবে। মাস্ক পরা নিশ্চিত করতে হবে। এ ব্যাপারে কোনো ধরনের ছাড় নেই।’
খালিদ মাহমুদ আরও বলেন, ‘আমরা লঞ্চ মালিক, বিআইডব্লিউটিএ ও স্থানীয় প্রশাসনকে বলেছি যেসব লঞ্চ মালিকরা শিথিলতা দেখাবে তাঁদের আমরা জরিমানার আওতায় আনব। লঞ্চ মালিকরা লঞ্চের স্টাফদের করোনা পরীক্ষা করে তাঁদের লঞ্চে কাজ করতে দেবে। এ জন্য নৌখাতকে অগ্রাধিকার দিয়ে তাঁদের জন্য টিকা দেওয়া হয়েছে।’
লঞ্চের ওপর ফিরতি চাপটা খুবই কম হবে উল্লেখ করে নৌ প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘২৩ জুলাই থেকে বিধিনিষেধের মধ্যে কলকারখানা বন্ধ থাকবে। সেক্ষেত্রে লঞ্চের ওপর ফিরতি চাপটা খুবই কম হবে। আমরা বিধিনিষেধ অনুসরণ করার জন্য সব ধরনের পদক্ষেপ নিয়েছি। আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার প্রস্তুতি নিয়েছি।’
এক প্রশ্নের জবাবে নৌ প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ বলেন, ‘গত রোজার ঈদে ফেরি দখল করে নেওয়া হয়েছিল। কেউ যদি দখল করে নিয়ে যায় আমরা তো আক্রমণাত্মক হতে পারি না, কারণ আমরা গণতান্ত্রিক সরকার, সামরিক সরকার না। আমরা খুব দুঃখ পেয়েছি জনগণ স্বাস্থ্যবিধিগুলো অমান্য করেছে, এখানে দুঃখ পাওয়া ছাড়া কিছু করার নেই। ফেরিগুলো শুধু যানবাহন পারাপারের জন্য, মানুষ পারাপারের জন্য নয়।’
বিধিনিষেধ শিথিল থাকায় আগামীকাল বৃহস্পতিবার ভোর থেকে ২২ জুলাই পর্যন্ত যাত্রীবাহী লঞ্চ চলবে। লঞ্চের ডেকে অর্ধেক আসন ফাঁকা রাখতে হবে। এ জন্য ডেকের ভাড়া ৬০ শতাংশ বাড়ানো হয়েছে। ডেকে অতিরিক্ত যাত্রী নিলে লঞ্চ মালিকদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ঈদের সময় নৌযান চলাচল নিয়ে সচিবালয়ে এক সভায় আজ বুধবার নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী এসব তথ্য জানান। তিনি বলেন, ‘বাস, ট্রেনে সিটে নম্বর দেওয়া থাকে। লঞ্চের ক্ষেত্রে জটিল। লঞ্চের কেবিনগুলোতে স্বাস্থ্যবিধি পুরোপুরি মানা গেলেও ডেকের ক্ষেত্রে কষ্টকর। লঞ্চ মালিকরা ডেকে অতিরিক্ত যাত্রী নিলে অবশ্যই তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কেননা আমরা ভাড়া বাড়িয়ে দিয়েছি।’
নৌ সচিব মোহাম্মদ মেজবাহ্ উদ্দিন জানান, মহামারির মধ্যে লঞ্চগুলোর ডেকে ৫০ শতাংশ আসন ফাঁকা রেখে চলাচল করতে হবে। এ জন্য ডেকের ভাড়া ৬০ শতাংশ বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।
খালিদ মাহমুদ বলেন, ‘করোনার প্রথম ওয়েভে গতবার ডেকে স্বাস্থ্যবিধি মানতে ডেকগুলোতে মার্কিং করা হয়েছিল। এবারও মার্কিং করা হয়েছে। ডেকগুলোতে মার্কিং অনুযায়ী বসতে হবে। মাস্ক পরা নিশ্চিত করতে হবে। এ ব্যাপারে কোনো ধরনের ছাড় নেই।’
খালিদ মাহমুদ আরও বলেন, ‘আমরা লঞ্চ মালিক, বিআইডব্লিউটিএ ও স্থানীয় প্রশাসনকে বলেছি যেসব লঞ্চ মালিকরা শিথিলতা দেখাবে তাঁদের আমরা জরিমানার আওতায় আনব। লঞ্চ মালিকরা লঞ্চের স্টাফদের করোনা পরীক্ষা করে তাঁদের লঞ্চে কাজ করতে দেবে। এ জন্য নৌখাতকে অগ্রাধিকার দিয়ে তাঁদের জন্য টিকা দেওয়া হয়েছে।’
লঞ্চের ওপর ফিরতি চাপটা খুবই কম হবে উল্লেখ করে নৌ প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘২৩ জুলাই থেকে বিধিনিষেধের মধ্যে কলকারখানা বন্ধ থাকবে। সেক্ষেত্রে লঞ্চের ওপর ফিরতি চাপটা খুবই কম হবে। আমরা বিধিনিষেধ অনুসরণ করার জন্য সব ধরনের পদক্ষেপ নিয়েছি। আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার প্রস্তুতি নিয়েছি।’
এক প্রশ্নের জবাবে নৌ প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ বলেন, ‘গত রোজার ঈদে ফেরি দখল করে নেওয়া হয়েছিল। কেউ যদি দখল করে নিয়ে যায় আমরা তো আক্রমণাত্মক হতে পারি না, কারণ আমরা গণতান্ত্রিক সরকার, সামরিক সরকার না। আমরা খুব দুঃখ পেয়েছি জনগণ স্বাস্থ্যবিধিগুলো অমান্য করেছে, এখানে দুঃখ পাওয়া ছাড়া কিছু করার নেই। ফেরিগুলো শুধু যানবাহন পারাপারের জন্য, মানুষ পারাপারের জন্য নয়।’
১৮৬১ সালের পুলিশ আইনেই গন্ডগোল আছে উল্লেখ করে সাবেক আইজিপি মোহাম্মদ নুরুল হুদা বলেছেন, সংস্কার কমিশন পুলিশের বিষয়ে বলছে অনেক বিষয় পরীক্ষা–নিরীক্ষা দরকার। পরীক্ষা-নিরীক্ষা যদি দরকার হয়, তাহলে এই সংস্কার কমিশনের কী দরকার। অথচ গন্ডগোল ১৮৬১ সালের পুলিশ আইনে। তা নিয়ে সংস্কার কমিশন কিছু বলছে না।
১৭ মিনিট আগেআজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজারবাগে পুলিশ সপ্তাহের তৃতীয় দিনের আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন সাবেক আইজিপি আব্দুল কাইয়ুম। ‘নাগরিক ভাবনায় জনতার পুলিশ: নিরাপত্তা ও আস্থার বন্ধন’ শীর্ষক আলোচনায় তিনি বিশেষ আলোচক হিসেবে এসব বক্তব্য দেন...
২ ঘণ্টা আগেশ্রমিকদের অবস্থান পরিবর্তনের জন্য শ্রম সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবগুলো বাস্তবায়নের ওপর গুরুত্ব দিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেন, শ্রমিকদের আগের অবস্থায় রেখে নতুন বাংলাদেশ গড়া সম্ভব নয়। এ জন্য প্রয়োজন শ্রম সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবগুলোর বাস্তবায়ন।
৫ ঘণ্টা আগেমানবিক সহায়তা পাঠানোর জন্য মিয়ানমারের রাখাইনের সঙ্গে ‘করিডর’ বা ‘প্যাসেজ’ চালুর বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের ‘নীতিগত সিদ্ধান্ত’ নিয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলো এমন সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে অন্তর্বর্তী সরকারের এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।
১১ ঘণ্টা আগে