২৭তম বিসিএস
অনলাইন ডেস্ক
২৭তম বিসিএসে নিয়োগবঞ্চিত ১ হাজার ১৩৭ জনের পক্ষে করা তিনটি আপিলের বিষয়ে শুনানি শেষ হয়েছে। এই বিষয়ে আজ বৃহস্পতিবার রায় দেবেন আপিল বিভাগ। শুনানি শেষে গতকাল বুধবার প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন পাঁচ সদস্যের আপিল বিভাগ রায়ের জন্য এদিন ধার্য করেন।
২৭তম বিসিএসে প্রথমবারের মৌখিক পরীক্ষা বাতিলের সিদ্ধান্ত বৈধ ঘোষণা করে হাইকোর্টের দেওয়া রায় বহাল রেখে ২০১০ সালে রায় দেন আপিল বিভাগ। পরে ওই রায় রিভিউ চেয়ে ১ হাজার ১৩৭ জনের পক্ষে ১৪০ জন চাকরিপ্রার্থী গত বছর পৃথক তিনটি আবেদন করেন। ওই আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আপিল বিভাগ লিভ টু আপিল মঞ্জুর করে আদেশ দেন। এরপর আপিল করা হয়।
এক-এগারোর সরকারের সময় ২৭তম বিসিএসে প্রথমবার নেওয়া মৌখিক পরীক্ষা বাতিল করে দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। তবে দ্বিতীয়বার মৌখিক পরীক্ষার সিদ্ধান্ত চ্যালেঞ্জ করে রিট করেন নিয়োগবঞ্চিতরা।
২০০৮ সালে হাইকোর্টের একটি বেঞ্চ প্রথম মৌখিক পরীক্ষার ফলাফল বাতিলের সিদ্ধান্ত বৈধ ঘোষণা করেন। তবে হাইকোর্টের অপর একটি বেঞ্চ ২০০৯ সালে দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষা অবৈধ ঘোষণা করেন।
এদিকে প্রথম রায়ের বিরুদ্ধে নিয়োগবঞ্চিত ২৫ জন আপিল বিভাগে দুটি লিভ টু আপিল করেন। অপরদিকে দ্বিতীয় রায়ের বিরুদ্ধে সরকার তিনটি লিভ টু আপিল করে। কিছু পর্যবেক্ষণ দিয়ে আপিল বিভাগ সরকারের লিভ টু আপিল নিষ্পত্তি করে ২০১০ সালে রায় দেন। আপিল বিভাগের রায়ে ২৭তম বিসিএসে প্রথমবারের মৌখিক পরীক্ষা বাতিলের সিদ্ধান্ত বৈধ ঘোষণা করে হাইকোর্টের দেওয়া রায় বহাল রাখা হয়।
পরে আপিল বিভাগের রায় রিভিউ চেয়ে আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে লিভ টু আপিল মঞ্জুরের পর নিয়োগবঞ্চিত ১ হাজার ১৩৭ জনের পক্ষে পৃথক তিনটি আপিল করা হয়।
আপিলকারীদের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী সালাহ উদ্দিন দোলন। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল অনীক আর হক। এ ছাড়া পিএসসির পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মোহাম্মদ খালেকুজ্জামান ভূঁইয়া।
আইনজীবী সালাহ উদ্দিন দোলন বলেন, ‘দ্বিতীয়বার ভাইভা নিয়ে আবেদনকারীদের বেআইনিভাবে বাদ দেওয়া হয়েছে। পিএসসির নিয়মে এটি (দ্বিতীয়বার ভাইভা) নেই। আমরা এই মামলা করতে গিয়ে আপিল বিভাগকে দেখিয়েছি, কীভাবে বিচারিক নৈরাজ্য হয়েছিল। বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠানগুলো যেভাবে ধ্বংস হয়েছে, ফ্যাসিজমের উৎপত্তি হয়েছে—এর অধিকাংশের দায় বিচার বিভাগের। বিচার বিভাগ কোনোভাবেই এর দায় এড়াতে পারে না। বিচার বিভাগের অবস্থা এতটাই খারাপ হয়ে গিয়েছিল যে স্বজন হারালে মানুষ বলত, বিচার চায় না।’
২৭তম বিসিএসে নিয়োগবঞ্চিত ১ হাজার ১৩৭ জনের পক্ষে করা তিনটি আপিলের বিষয়ে শুনানি শেষ হয়েছে। এই বিষয়ে আজ বৃহস্পতিবার রায় দেবেন আপিল বিভাগ। শুনানি শেষে গতকাল বুধবার প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন পাঁচ সদস্যের আপিল বিভাগ রায়ের জন্য এদিন ধার্য করেন।
২৭তম বিসিএসে প্রথমবারের মৌখিক পরীক্ষা বাতিলের সিদ্ধান্ত বৈধ ঘোষণা করে হাইকোর্টের দেওয়া রায় বহাল রেখে ২০১০ সালে রায় দেন আপিল বিভাগ। পরে ওই রায় রিভিউ চেয়ে ১ হাজার ১৩৭ জনের পক্ষে ১৪০ জন চাকরিপ্রার্থী গত বছর পৃথক তিনটি আবেদন করেন। ওই আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আপিল বিভাগ লিভ টু আপিল মঞ্জুর করে আদেশ দেন। এরপর আপিল করা হয়।
এক-এগারোর সরকারের সময় ২৭তম বিসিএসে প্রথমবার নেওয়া মৌখিক পরীক্ষা বাতিল করে দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। তবে দ্বিতীয়বার মৌখিক পরীক্ষার সিদ্ধান্ত চ্যালেঞ্জ করে রিট করেন নিয়োগবঞ্চিতরা।
২০০৮ সালে হাইকোর্টের একটি বেঞ্চ প্রথম মৌখিক পরীক্ষার ফলাফল বাতিলের সিদ্ধান্ত বৈধ ঘোষণা করেন। তবে হাইকোর্টের অপর একটি বেঞ্চ ২০০৯ সালে দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষা অবৈধ ঘোষণা করেন।
এদিকে প্রথম রায়ের বিরুদ্ধে নিয়োগবঞ্চিত ২৫ জন আপিল বিভাগে দুটি লিভ টু আপিল করেন। অপরদিকে দ্বিতীয় রায়ের বিরুদ্ধে সরকার তিনটি লিভ টু আপিল করে। কিছু পর্যবেক্ষণ দিয়ে আপিল বিভাগ সরকারের লিভ টু আপিল নিষ্পত্তি করে ২০১০ সালে রায় দেন। আপিল বিভাগের রায়ে ২৭তম বিসিএসে প্রথমবারের মৌখিক পরীক্ষা বাতিলের সিদ্ধান্ত বৈধ ঘোষণা করে হাইকোর্টের দেওয়া রায় বহাল রাখা হয়।
পরে আপিল বিভাগের রায় রিভিউ চেয়ে আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে লিভ টু আপিল মঞ্জুরের পর নিয়োগবঞ্চিত ১ হাজার ১৩৭ জনের পক্ষে পৃথক তিনটি আপিল করা হয়।
আপিলকারীদের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী সালাহ উদ্দিন দোলন। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল অনীক আর হক। এ ছাড়া পিএসসির পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মোহাম্মদ খালেকুজ্জামান ভূঁইয়া।
আইনজীবী সালাহ উদ্দিন দোলন বলেন, ‘দ্বিতীয়বার ভাইভা নিয়ে আবেদনকারীদের বেআইনিভাবে বাদ দেওয়া হয়েছে। পিএসসির নিয়মে এটি (দ্বিতীয়বার ভাইভা) নেই। আমরা এই মামলা করতে গিয়ে আপিল বিভাগকে দেখিয়েছি, কীভাবে বিচারিক নৈরাজ্য হয়েছিল। বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠানগুলো যেভাবে ধ্বংস হয়েছে, ফ্যাসিজমের উৎপত্তি হয়েছে—এর অধিকাংশের দায় বিচার বিভাগের। বিচার বিভাগ কোনোভাবেই এর দায় এড়াতে পারে না। বিচার বিভাগের অবস্থা এতটাই খারাপ হয়ে গিয়েছিল যে স্বজন হারালে মানুষ বলত, বিচার চায় না।’
‘এক ঠিকানায় সকল নাগরিক সেবা’ স্লোগান নিয়ে এই সেবা আউটলেটের যাত্রা শুরু হয়েছে। এর মাধ্যমে কার্যকর সরকারি সেবা দিয়ে জনগণের ক্ষমতায়ন করা হবে। ওয়েবসাইটটিতে গিয়ে দেখা যায়, জাতীয় পরিচয়পত্র থেকে শুরু করে বিদ্যুৎ বিল, বয়স্ক ভাতা, স্কুলে ভর্তি, জলবায়ু কর্মসূচির তথ্যও পাওয়া যাবে।
২২ মিনিট আগেসেবা প্রদানে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করতে এবং দ্রুততম সময়ে সেবা প্রদানের লক্ষ্যে আগামী ১৬ মে থেকে দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদের আবেদন শতভাগ অনলাইনে গ্রহণ ও নিষ্পত্তি করা হবে।
১ ঘণ্টা আগেসব ধরনের ওষুধের মধ্যে দেশে পরিপাকতন্ত্রের জটিলতাবিষয়ক ওষুধ বিক্রিতে রয়েছে তৃতীয় সর্বোচ্চ স্থানে। সরকারি গবেষণায় উঠে এসেছে, এসব ওষুধ বিক্রির অঙ্ক বছরে প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার কোটি টাকা। এই পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট, জনসংখ্যার একটা বিশাল অংশ পরিপাকতন্ত্রের সমস্যায় ভুগছে।
১১ ঘণ্টা আগেবর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই পুলিশকে স্বাধীন ও রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত রাখার জন্য পদক্ষেপ নিতে প্রস্তাব দিয়েছেন পুলিশ সদস্যরা। এ জন্য তাঁরা দ্রুত স্বাধীন কমিশন গঠনের জন্য প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জোর দাবি জানান। পুলিশ সংস্কার কমিশন ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে ‘স্বাধীন কমিশন’ গঠনের...
১১ ঘণ্টা আগে