নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সোমবার সকাল ৯টা থেকে সারা দেশে শুরু হয়েছে জেলা পরিষদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ। টানা ভোটগ্রহণ চলবে দুপুর ২টা পর্যন্ত। ভোট কেন্দ্রে স্থাপন করা সিসি ক্যামেরার মাধ্যমে ঢাকায় নির্বাচন ভবনে বসে জেলা পরিষদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ পর্যবেক্ষণ করছেন নির্বাচন কমিশনারেরা।
রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে জেলা পরিষদের ভোট পর্যবেক্ষণ করছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়ালসহ অন্যান্য নির্বাচন কমিশনারেরা। নির্বাচন ভবনে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারাও উপস্থিত রয়েছেন। বেলা সাড়ে ১২টা পর্যন্ত দেশের কোথাও কোনো বিশৃঙ্খলা-অনিয়মের খবর পাওয়া যায়নি।
জেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে সুষ্ঠুভাবে ভোটগ্রহণের লক্ষ্যে সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে নির্বাচন কমিশন। নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পাশাপাশি কাজ করছেন ম্যাজিস্ট্রেটরাও।
নির্বাচন কমিশন জানায়, তিনটি পার্বত্য জেলা বাদে দেশের ৬১টি জেলায় নির্বাচন হওয়ার কথা থাকলেও ভোলা ও ফেনীতে সব পদে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়ায় সেখানে ভোটের প্রয়োজন হচ্ছে না। এ ছাড়া নোয়াখালী ও চাঁপাইনবাবগঞ্জের নির্বাচন স্থগিত করা হয়েছে আদালতের নির্দেশে। নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন ২৬ জন। এ ছাড়া সাধারণ সদস্য পদে ৬৫ জন এবং সংরক্ষিত সদস্য পদে ১৮ জন প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন।
ইসির তথ্য অনুযায়ী, জেলা পরিষদে মোট ৯২ জন প্রার্থী চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। অন্যদিকে সংরক্ষিত নারী সদস্য পদপ্রার্থী ৬০৩ জন আর সাধারণ পদে মোট প্রার্থীর সংখ্যা ১ হাজার ৪৮৫।
ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা, উপজেলা ও সিটি করপোরেশনের মোট ৬০ হাজার ৮৬৬ জন নির্বাচিত প্রতিনিধি ভোট দেবেন এই নির্বাচনে। কেন্দ্র রয়েছে ৪৬২টি। ভোটকক্ষ ৯২৫টি।
রিটার্নিং কর্মকর্তার দায়িত্ব পালন করছেন জেলা প্রশাসক। তাঁর সহকারী থাকছেন জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা। তবে চট্টগ্রাম জেলা পরিষদের ভোটে জেলা প্রশাসককে বদলি করে আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তাকে রিটার্নিং কর্মকর্তার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
ভোটকেন্দ্রের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে প্রতিটি কেন্দ্রে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ৭ জন সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে। প্রতিটি ভোটকেন্দ্রের জন্য পুলিশ, এপিবিএন ও ব্যাটালিয়ন আনসারের সমন্বয়ে একটি করে স্ট্রাইকিং ফোর্স ও র্যাবের একটি করে স্ট্রাইকিং ফোর্স মোতায়েন রয়েছে।
এর আগে সবশেষ ২০১৬ সালের ১৮ ডিসেম্বর এসব জেলা পরিষদে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল।
সোমবার সকাল ৯টা থেকে সারা দেশে শুরু হয়েছে জেলা পরিষদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ। টানা ভোটগ্রহণ চলবে দুপুর ২টা পর্যন্ত। ভোট কেন্দ্রে স্থাপন করা সিসি ক্যামেরার মাধ্যমে ঢাকায় নির্বাচন ভবনে বসে জেলা পরিষদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ পর্যবেক্ষণ করছেন নির্বাচন কমিশনারেরা।
রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে জেলা পরিষদের ভোট পর্যবেক্ষণ করছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়ালসহ অন্যান্য নির্বাচন কমিশনারেরা। নির্বাচন ভবনে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারাও উপস্থিত রয়েছেন। বেলা সাড়ে ১২টা পর্যন্ত দেশের কোথাও কোনো বিশৃঙ্খলা-অনিয়মের খবর পাওয়া যায়নি।
জেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে সুষ্ঠুভাবে ভোটগ্রহণের লক্ষ্যে সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে নির্বাচন কমিশন। নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পাশাপাশি কাজ করছেন ম্যাজিস্ট্রেটরাও।
নির্বাচন কমিশন জানায়, তিনটি পার্বত্য জেলা বাদে দেশের ৬১টি জেলায় নির্বাচন হওয়ার কথা থাকলেও ভোলা ও ফেনীতে সব পদে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়ায় সেখানে ভোটের প্রয়োজন হচ্ছে না। এ ছাড়া নোয়াখালী ও চাঁপাইনবাবগঞ্জের নির্বাচন স্থগিত করা হয়েছে আদালতের নির্দেশে। নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন ২৬ জন। এ ছাড়া সাধারণ সদস্য পদে ৬৫ জন এবং সংরক্ষিত সদস্য পদে ১৮ জন প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন।
ইসির তথ্য অনুযায়ী, জেলা পরিষদে মোট ৯২ জন প্রার্থী চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। অন্যদিকে সংরক্ষিত নারী সদস্য পদপ্রার্থী ৬০৩ জন আর সাধারণ পদে মোট প্রার্থীর সংখ্যা ১ হাজার ৪৮৫।
ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা, উপজেলা ও সিটি করপোরেশনের মোট ৬০ হাজার ৮৬৬ জন নির্বাচিত প্রতিনিধি ভোট দেবেন এই নির্বাচনে। কেন্দ্র রয়েছে ৪৬২টি। ভোটকক্ষ ৯২৫টি।
রিটার্নিং কর্মকর্তার দায়িত্ব পালন করছেন জেলা প্রশাসক। তাঁর সহকারী থাকছেন জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা। তবে চট্টগ্রাম জেলা পরিষদের ভোটে জেলা প্রশাসককে বদলি করে আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তাকে রিটার্নিং কর্মকর্তার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
ভোটকেন্দ্রের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে প্রতিটি কেন্দ্রে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ৭ জন সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে। প্রতিটি ভোটকেন্দ্রের জন্য পুলিশ, এপিবিএন ও ব্যাটালিয়ন আনসারের সমন্বয়ে একটি করে স্ট্রাইকিং ফোর্স ও র্যাবের একটি করে স্ট্রাইকিং ফোর্স মোতায়েন রয়েছে।
এর আগে সবশেষ ২০১৬ সালের ১৮ ডিসেম্বর এসব জেলা পরিষদে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল।
দেশে এক শর মতো শিল্পে নেই ন্যূনতম মজুরিকাঠামো। এখনো প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি পাননি অনেক খাতের শ্রমিকেরা। প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের ৮৫ শতাংশ শ্রমিকেরই নেই আইনি সুরক্ষা। পর্যাপ্ত মাতৃত্বকালীন ছুটি পান না নারী শ্রমিকেরা। ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের স্বাধীনতা, শ্রমিক সুরক্ষায় উল্লেখযোগ্য
৫ ঘণ্টা আগেআজ মহান মে দিবস। বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়ের ঐতিহাসিক দিন আজ। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হচ্ছে আজ। এবারের মে দিবসের প্রতিপাদ্য হলো ‘শ্রমিক-মালিক এক হয়ে, গড়বো এ দেশ নতুন করে’।
৬ ঘণ্টা আগেদেশের ছয়টি বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির আওতাধীন জেলাগুলোয় বিদ্যুৎ আইনে অপরাধের বিচারে আদালত রয়েছে মাত্র ১৯টি। সব জেলায় আদালত না থাকায় এক জেলার গ্রাহকদের মামলাসংক্রান্ত কাজে যেতে হচ্ছে অন্য জেলায়। আদালতের সংখ্যা কম থাকায় ভুগতে হচ্ছে মামলাজটে। সমস্যার সমাধানে আদালতের সংখ্যা বাড়াতে সম্প্রতি আইন...
৬ ঘণ্টা আগেসরকারি চাকরির নিয়োগপ্রক্রিয়া সহজ করতে ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করতে যাচ্ছে সরকার। প্রতিটি পদের বিপরীতে দুজন প্রার্থীকে অপেক্ষমাণ রাখা হবে। মূল তালিকা থেকে কেউ চাকরিতে যোগ না দিলে বা যোগ দেওয়ার পর কেউ চাকরি ছাড়লে অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে নিয়োগ দেওয়া হবে। এই তালিকার মেয়াদ
৬ ঘণ্টা আগে