নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কোটা সংস্কার আন্দোলনে নিহত ৬ জনের মৃত্যুর ঘটনায় বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি গঠনের দাবি জানিয়েছেন বিরোধীদলীয় নেতা ও জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জনবন্ধু গোলাম মোহাম্মদ কাদের এমপি। আজ বুধবার এক শোকবার্তায় নিহতদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে এমনটি জানান তিনি।
শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়ে জি এম কাদের বলেন, ছাত্রদের কোটা সংস্কার আন্দোলনের দাবি যৌক্তিক। তাঁদের এ যৌক্তিক দাবি মেনে নিতে হবে।
শোকবার্তায় বিরোধীদলীয় নেতা বলেন, রংপুর বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের ছাত্র আবু সাঈদ শান্তিপূর্ণভাবে অহিংস প্রতিবাদ চালিয়ে যাচ্ছিল। তখন ঠান্ডা মাথায় একের পর এক গুলি করে তাঁকে নির্মমভাবে হত্যা করেছে পুলিশ। এই নির্মম হত্যাযজ্ঞের ভিডিও বিশ্ববাসী দেখেছে।
জি এম কাদের বলেন, কোটাপদ্ধতিতে নিয়োগ পাওয়া, সরকারি দলের আনুগত্যে অন্ধ ও অনুপযুক্ত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য এবং সশস্ত্র ছাত্রলীগ ও যুবলীগ নির্বিচারে হামলা করেছে আন্দোলনরত নিরীহ ছাত্রদের ওপর। গণমাধ্যমের একাধিক রিপোর্টে প্রকাশ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সামনে আগ্নেয়াস্ত্র বের করে সরকারি দলের অঙ্গসংগঠনের অস্ত্রধারী সন্ত্রাসীরা ছাত্রদের ওপর গুলি করেছে। কিন্তু অবৈধ অস্ত্রধারীদের বাধা দেওয়া হয়নি বা গ্রেপ্তার করা হয়নি। রাতের আঁধারে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে নিরীহ ছাত্রীরাও রেহাই পায়নি এসব নরপশুদের নির্যাতন থেকে।
বিবৃতিতে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান বলেন, প্রতিবেশী দেশ শ্রীলঙ্কায় কিছুদিন আগে ব্যাপক আন্দোলন হয়েছে। সেই আন্দোলনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী দরকারের বেশি শক্তি প্রয়োগ করেনি বোঝা যায়। কেননা, শ্রীলঙ্কায় এত বড় আন্দোলন হলো কিন্তু কোনো মায়ের কোল খালি হয়েছে বলে শুনিনি।
জি এম কাদের আরও বলেন, ‘আইনের শাসন এবং ন্যায়বিচারভিত্তিক সমাজ গঠনের জন্য সশস্ত্র সংগ্রামের মাধ্যমে আমাদের বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে। দুঃখজনক হলেও সত্য, আমাদের দেশে অন্যায়, অবিচার ও অত্যাচারভিত্তিক সমাজব্যবস্থা চালু হয়েছে। চলছে, দুষ্টের পালন আর সৃষ্টের দমন। এক শ্রেণির মানুষ এখন আইনের ঊর্ধ্বে অবস্থান করছে। শাসকশ্রেণি আইনের প্রয়োগ ও বাস্তবায়ন নিয়ন্ত্রণ করছে।
শোকবার্তায় জি এম কাদের বলেন, হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের বিচারের মুখোমুখি করতে হবে। একই সঙ্গে নিহতদের পরিবারকে যৌক্তিক ক্ষতিপূরণ দিতে হবে। আহত ছাত্রদের যথাযথ চিকিৎসা নিশ্চিতের দাবিও জানান তিনি।
কোটা সংস্কার আন্দোলনে নিহত ৬ জনের মৃত্যুর ঘটনায় বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি গঠনের দাবি জানিয়েছেন বিরোধীদলীয় নেতা ও জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জনবন্ধু গোলাম মোহাম্মদ কাদের এমপি। আজ বুধবার এক শোকবার্তায় নিহতদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে এমনটি জানান তিনি।
শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়ে জি এম কাদের বলেন, ছাত্রদের কোটা সংস্কার আন্দোলনের দাবি যৌক্তিক। তাঁদের এ যৌক্তিক দাবি মেনে নিতে হবে।
শোকবার্তায় বিরোধীদলীয় নেতা বলেন, রংপুর বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের ছাত্র আবু সাঈদ শান্তিপূর্ণভাবে অহিংস প্রতিবাদ চালিয়ে যাচ্ছিল। তখন ঠান্ডা মাথায় একের পর এক গুলি করে তাঁকে নির্মমভাবে হত্যা করেছে পুলিশ। এই নির্মম হত্যাযজ্ঞের ভিডিও বিশ্ববাসী দেখেছে।
জি এম কাদের বলেন, কোটাপদ্ধতিতে নিয়োগ পাওয়া, সরকারি দলের আনুগত্যে অন্ধ ও অনুপযুক্ত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য এবং সশস্ত্র ছাত্রলীগ ও যুবলীগ নির্বিচারে হামলা করেছে আন্দোলনরত নিরীহ ছাত্রদের ওপর। গণমাধ্যমের একাধিক রিপোর্টে প্রকাশ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সামনে আগ্নেয়াস্ত্র বের করে সরকারি দলের অঙ্গসংগঠনের অস্ত্রধারী সন্ত্রাসীরা ছাত্রদের ওপর গুলি করেছে। কিন্তু অবৈধ অস্ত্রধারীদের বাধা দেওয়া হয়নি বা গ্রেপ্তার করা হয়নি। রাতের আঁধারে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে নিরীহ ছাত্রীরাও রেহাই পায়নি এসব নরপশুদের নির্যাতন থেকে।
বিবৃতিতে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান বলেন, প্রতিবেশী দেশ শ্রীলঙ্কায় কিছুদিন আগে ব্যাপক আন্দোলন হয়েছে। সেই আন্দোলনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী দরকারের বেশি শক্তি প্রয়োগ করেনি বোঝা যায়। কেননা, শ্রীলঙ্কায় এত বড় আন্দোলন হলো কিন্তু কোনো মায়ের কোল খালি হয়েছে বলে শুনিনি।
জি এম কাদের আরও বলেন, ‘আইনের শাসন এবং ন্যায়বিচারভিত্তিক সমাজ গঠনের জন্য সশস্ত্র সংগ্রামের মাধ্যমে আমাদের বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে। দুঃখজনক হলেও সত্য, আমাদের দেশে অন্যায়, অবিচার ও অত্যাচারভিত্তিক সমাজব্যবস্থা চালু হয়েছে। চলছে, দুষ্টের পালন আর সৃষ্টের দমন। এক শ্রেণির মানুষ এখন আইনের ঊর্ধ্বে অবস্থান করছে। শাসকশ্রেণি আইনের প্রয়োগ ও বাস্তবায়ন নিয়ন্ত্রণ করছে।
শোকবার্তায় জি এম কাদের বলেন, হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের বিচারের মুখোমুখি করতে হবে। একই সঙ্গে নিহতদের পরিবারকে যৌক্তিক ক্ষতিপূরণ দিতে হবে। আহত ছাত্রদের যথাযথ চিকিৎসা নিশ্চিতের দাবিও জানান তিনি।
সব ধরনের ওষুধের মধ্যে দেশে পরিপাকতন্ত্রের জটিলতাবিষয়ক ওষুধ বিক্রিতে রয়েছে তৃতীয় সর্বোচ্চ স্থানে। সরকারি গবেষণায় উঠে এসেছে, এসব ওষুধ বিক্রির অঙ্ক বছরে প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার কোটি টাকা। এই পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট, জনসংখ্যার একটা বিশাল অংশ পরিপাকতন্ত্রের সমস্যায় ভুগছে।
৫ ঘণ্টা আগেবর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই পুলিশকে স্বাধীন ও রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত রাখার জন্য পদক্ষেপ নিতে প্রস্তাব দিয়েছেন পুলিশ সদস্যরা। এ জন্য তাঁরা দ্রুত স্বাধীন কমিশন গঠনের জন্য প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জোর দাবি জানান। পুলিশ সংস্কার কমিশন ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে ‘স্বাধীন কমিশন’ গঠনের...
৫ ঘণ্টা আগেতিন সাংবাদিককে চাকরিচ্যুতিতে নিজের সংশ্লিষ্টতা অস্বীকার করেছেন সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) নিজের ভেরিফাইড ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ দাবি করেন।
৫ ঘণ্টা আগেপ্রশিক্ষণ, সেমিনার ও কর্মশালা আয়োজন এবং গবেষণার মাধ্যমে শ্রম অধিকার, শ্রম নীতিমালা, শ্রমিক-মালিক সম্পর্ক, শ্রম অসন্তোষ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের লক্ষ্যে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের...
৭ ঘণ্টা আগে