বিশেষ প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানী ঢাকায় একযোগে বিক্ষোভ ও কর্মবিরতির প্রভাবে কার্যত অচল হয়ে পড়েছে জাতীয় প্রশাসনের প্রাণকেন্দ্র সচিবালয়সহ বাংলাদেশের রাষ্ট্র পরিচালনার তিনটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডে (এনবিআর) কর্মবিরতির কারণে প্রায় বন্ধ রয়েছে রাজস্ব আদায় কার্যক্রম এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র পদ নিয়ে বিক্ষোভের জেরে সপ্তাহখানেকের বেশি সময় ধরে বন্ধ আছে নাগরিক সেবা। এই সমন্বিত অচলাবস্থা কেবল রাজধানী ঢাকার প্রশাসনিক কাঠামোকে নয়, বরং দেশের গোটা শাসনব্যবস্থাকে এক গভীর সংকটের মুখোমুখি দাঁড় করিয়েছে।
সচিবালয়, এনবিআর ও ডিএসসিসি—এই তিন প্রতিষ্ঠান রাষ্ট্র পরিচালনার তিনটি ভিন্ন স্তরের প্রতিনিধিত্ব করে। সচিবালয় দেশের কেন্দ্রীয় প্রশাসন, এনবিআর রাজস্ব ও অর্থনীতির রক্তপ্রবাহ, আর ডিএসসিসি স্থানীয় নাগরিক সেবার মূল চালিকাশক্তি।
এনবিআর ও ডিএসসিসির সঙ্গে আজ রোববার বিক্ষোভে যোগ দিয়েছে সচিবালয়। একযোগে তিন প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রমে স্থবিরতা এক গভীর প্রশাসনিক সংকেত হিসেবে দেখা দিয়েছে। সচিবালয়ের স্থবিরতার ফলে জাতীয় নীতিনির্ধারণে বিলম্ব ও অচলাবস্থা তৈরি হয়েছে। এনবিআরের কর্মবিরতি দেশের রাজস্বপ্রবাহকে থামিয়ে দিয়েছে, যা বাজেট বাস্তবায়নসহ অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতায় বিপর্যয় আনতে পারে। আর ডিএসসিসির অচলাবস্থা নাগরিক জীবনযাত্রায় অস্বাভাবিক ভোগান্তি ও বিশৃঙ্খলা তৈরি করেছে।
জাতীয় প্রশাসনের কেন্দ্র সচিবালয়ে উত্তাল বিক্ষোভ
আজ ভোর থেকেই সচিবালয়ের বিভিন্ন ভবনের সামনের আঙিনায় জমায়েত হতে থাকেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। সরকারি চাকরি (সংশোধন) অধ্যাদেশের খসড়ার প্রতিবাদে তাঁরা ব্যানার, প্ল্যাকার্ড, স্লোগানসহ বিক্ষোভে অংশ নেন। বাংলাদেশ সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী সংযুক্ত পরিষদের ডাকে আয়োজিত এই কর্মসূচিতে কয়েক শতাধিক কর্মী সক্রিয়ভাবে অংশ নেন।
বিক্ষোভকারীদের ভাষ্য, প্রস্তাবিত এই অধ্যাদেশের মাধ্যমে প্রশাসনের ওপর একতরফা ও দমনমূলক নিয়ন্ত্রণ আরোপের চেষ্টা চলছে। ছুটি ছাড়া অনুপস্থিতি, কর্তব্যে গাফিলতি বা উসকানির মতো অভিযোগের ভিত্তিতে চাকরিচ্যুতির প্রস্তাবিত বিধানটি কর্মকর্তাদের অনিরাপত্তার মধ্যে ফেলবে এবং আমলাতান্ত্রিক কাঠামোকে আতঙ্কিত রাখবে।
‘অবৈধ কালো আইন মানি না মানব না’, ‘আমাদের দাবি মানতে হবে’—এমন নানা স্লোগানে সচিবালয়ের চতুর্দিক মুখরিত হয়ে ওঠে। এর ফলে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের দৈনন্দিন কর্মকাণ্ড সম্পূর্ণভাবে স্তব্ধ হয়ে পড়ে। রাষ্ট্র পরিচালনার যে মেরুদণ্ড এই সচিবালয়, তার কার্যক্রমে এমন অচলাবস্থা গোটা প্রশাসনিক প্রবাহকে ব্যাহত করে তোলে।
রাজস্ব সংগ্রহ ব্যবস্থায় ধস: এনবিআরের কর্মবিরতি
বাংলাদেশের অর্থনৈতিক কাঠামোর অন্যতম ভিত্তি জাতীয় রাজস্ব বোর্ড বা এনবিআর। সপ্তাহখানেকের বেশি সময় ধরে এই প্রতিষ্ঠান কার্যত অচল হয়ে পড়েছে। এনবিআর ভেঙে দুটি আলাদা রাজস্ব বিভাগ গঠনের সরকারি উদ্যোগ ও প্রস্তাবিত অধ্যাদেশের প্রতিবাদে এনবিআরের কর্মকর্তারা সারা দেশে কর্মবিরতি পালন করছেন।
রাজধানীর আগারগাঁওয়ে রাজস্ব ভবনের সামনে আজ সকাল ৯টা থেকেই কাস্টমস, ভ্যাট ও আয়কর বিভাগের শতাধিক কর্মকর্তা জড়ো হন। এর নেতৃত্ব দিচ্ছে ‘এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদ’, যারা চার দফা দাবি উত্থাপন করেছে। এর মধ্যে রয়েছে প্রস্তাবিত আইন বাতিল, এনবিআর চেয়ারম্যানের অপসারণ, খসড়া সুপারিশ প্রকাশ ও সংশ্লিষ্ট অংশীজনদের মতামত গ্রহণ।
রাজস্ব ভবনে প্রবেশ সীমিত করা হলেও আন্দোলনকারীরা তাঁদের অবস্থান ধরে রেখেছেন। সংগঠনের নেতারা জানিয়েছেন, কেবল রপ্তানি ও আন্তর্জাতিক যাত্রীসেবা-সংশ্লিষ্ট কাস্টমস হাউসগুলো এই কর্মবিরতির আওতামুক্ত থাকবে।
এই পরিস্থিতির ফলে আয়কর অফিস, কাস্টমস স্টেশন ও ভ্যাট দপ্তরগুলো কার্যত স্থবির হয়ে পড়েছে। এর প্রত্যক্ষ প্রভাব পড়ছে সরকারের রাজস্ব আহরণে, যার ফলে অর্থনৈতিক পরিকল্পনা ও বাজেট বাস্তবায়ন ঝুঁকিতে পড়তে পারে।
ডিএসসিসিতে স্থবির নাগরিক সেবা: রাজনৈতিক জটিলতা ও প্রশাসনিক অচলাবস্থা
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে কয়েক দিন ধরে চলা রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক অচলাবস্থা আজ আরও প্রকট রূপ নিয়েছে। আদালতের নির্দেশনা থাকা সত্ত্বেও নবনির্বাচিত মেয়র ইশরাক হোসেনকে শপথ না করানোর প্রতিবাদে ডিএসসিসির জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের অধিভুক্ত কর্মচারীরা আজ অষ্টম দিনের মতো নগর ভবনে কর্মবিরতি পালন করছেন।
আজ সকাল থেকে নগর ভবনের নিচতলায় অবস্থান কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে কর্মকর্তারা সব সেবা কার্যক্রম বন্ধ করে দেন। ফলে জন্ম-মৃত্যু সনদ, ট্রেড লাইসেন্স, প্রত্যয়নপত্রসহ গুরুত্বপূর্ণ নাগরিক সেবাগুলো অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়েছে।
সাধারণ নাগরিকেরা প্রয়োজনীয় সেবা না পেয়ে ক্ষুব্ধ হয়ে ফিরে যাচ্ছেন। অনেকে জরুরি কাগজপত্র না পাওয়ায় বিপদে পড়েছেন। নাগরিকদের মধ্যে অসন্তোষ ছড়িয়ে পড়ছে এবং স্থানীয় সরকারব্যবস্থার কার্যকারিতা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে।
বর্তমান সংকট প্রশাসনিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক—তিনটি দিক থেকেই এক জটিল সমীকরণ তৈরি করেছে। সচিবালয়, এনবিআর ও ডিএসসিসি—এই তিন কেন্দ্রীয় স্তম্ভে একযোগে অচলাবস্থা জনগণের মধ্যে গভীর অনিশ্চয়তা তৈরি করছে এবং রাষ্ট্রীয় সক্ষমতা ও বিশ্বাসযোগ্যতা প্রশ্নবিদ্ধ করছে।
অন্তর্বর্তী সরকার যদি সময়মতো আন্তরিক ও আলোচনাভিত্তিক সমাধানের পথে না এগোয়, তবে এই সংকট শুধু দীর্ঘায়িতই হবে না, বরং তা দেশের সার্বিক শাসনব্যবস্থায় নেতিবাচক স্থায়ী প্রভাব ফেলতে পারে।
রাজধানী ঢাকায় একযোগে বিক্ষোভ ও কর্মবিরতির প্রভাবে কার্যত অচল হয়ে পড়েছে জাতীয় প্রশাসনের প্রাণকেন্দ্র সচিবালয়সহ বাংলাদেশের রাষ্ট্র পরিচালনার তিনটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডে (এনবিআর) কর্মবিরতির কারণে প্রায় বন্ধ রয়েছে রাজস্ব আদায় কার্যক্রম এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র পদ নিয়ে বিক্ষোভের জেরে সপ্তাহখানেকের বেশি সময় ধরে বন্ধ আছে নাগরিক সেবা। এই সমন্বিত অচলাবস্থা কেবল রাজধানী ঢাকার প্রশাসনিক কাঠামোকে নয়, বরং দেশের গোটা শাসনব্যবস্থাকে এক গভীর সংকটের মুখোমুখি দাঁড় করিয়েছে।
সচিবালয়, এনবিআর ও ডিএসসিসি—এই তিন প্রতিষ্ঠান রাষ্ট্র পরিচালনার তিনটি ভিন্ন স্তরের প্রতিনিধিত্ব করে। সচিবালয় দেশের কেন্দ্রীয় প্রশাসন, এনবিআর রাজস্ব ও অর্থনীতির রক্তপ্রবাহ, আর ডিএসসিসি স্থানীয় নাগরিক সেবার মূল চালিকাশক্তি।
এনবিআর ও ডিএসসিসির সঙ্গে আজ রোববার বিক্ষোভে যোগ দিয়েছে সচিবালয়। একযোগে তিন প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রমে স্থবিরতা এক গভীর প্রশাসনিক সংকেত হিসেবে দেখা দিয়েছে। সচিবালয়ের স্থবিরতার ফলে জাতীয় নীতিনির্ধারণে বিলম্ব ও অচলাবস্থা তৈরি হয়েছে। এনবিআরের কর্মবিরতি দেশের রাজস্বপ্রবাহকে থামিয়ে দিয়েছে, যা বাজেট বাস্তবায়নসহ অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতায় বিপর্যয় আনতে পারে। আর ডিএসসিসির অচলাবস্থা নাগরিক জীবনযাত্রায় অস্বাভাবিক ভোগান্তি ও বিশৃঙ্খলা তৈরি করেছে।
জাতীয় প্রশাসনের কেন্দ্র সচিবালয়ে উত্তাল বিক্ষোভ
আজ ভোর থেকেই সচিবালয়ের বিভিন্ন ভবনের সামনের আঙিনায় জমায়েত হতে থাকেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। সরকারি চাকরি (সংশোধন) অধ্যাদেশের খসড়ার প্রতিবাদে তাঁরা ব্যানার, প্ল্যাকার্ড, স্লোগানসহ বিক্ষোভে অংশ নেন। বাংলাদেশ সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী সংযুক্ত পরিষদের ডাকে আয়োজিত এই কর্মসূচিতে কয়েক শতাধিক কর্মী সক্রিয়ভাবে অংশ নেন।
বিক্ষোভকারীদের ভাষ্য, প্রস্তাবিত এই অধ্যাদেশের মাধ্যমে প্রশাসনের ওপর একতরফা ও দমনমূলক নিয়ন্ত্রণ আরোপের চেষ্টা চলছে। ছুটি ছাড়া অনুপস্থিতি, কর্তব্যে গাফিলতি বা উসকানির মতো অভিযোগের ভিত্তিতে চাকরিচ্যুতির প্রস্তাবিত বিধানটি কর্মকর্তাদের অনিরাপত্তার মধ্যে ফেলবে এবং আমলাতান্ত্রিক কাঠামোকে আতঙ্কিত রাখবে।
‘অবৈধ কালো আইন মানি না মানব না’, ‘আমাদের দাবি মানতে হবে’—এমন নানা স্লোগানে সচিবালয়ের চতুর্দিক মুখরিত হয়ে ওঠে। এর ফলে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের দৈনন্দিন কর্মকাণ্ড সম্পূর্ণভাবে স্তব্ধ হয়ে পড়ে। রাষ্ট্র পরিচালনার যে মেরুদণ্ড এই সচিবালয়, তার কার্যক্রমে এমন অচলাবস্থা গোটা প্রশাসনিক প্রবাহকে ব্যাহত করে তোলে।
রাজস্ব সংগ্রহ ব্যবস্থায় ধস: এনবিআরের কর্মবিরতি
বাংলাদেশের অর্থনৈতিক কাঠামোর অন্যতম ভিত্তি জাতীয় রাজস্ব বোর্ড বা এনবিআর। সপ্তাহখানেকের বেশি সময় ধরে এই প্রতিষ্ঠান কার্যত অচল হয়ে পড়েছে। এনবিআর ভেঙে দুটি আলাদা রাজস্ব বিভাগ গঠনের সরকারি উদ্যোগ ও প্রস্তাবিত অধ্যাদেশের প্রতিবাদে এনবিআরের কর্মকর্তারা সারা দেশে কর্মবিরতি পালন করছেন।
রাজধানীর আগারগাঁওয়ে রাজস্ব ভবনের সামনে আজ সকাল ৯টা থেকেই কাস্টমস, ভ্যাট ও আয়কর বিভাগের শতাধিক কর্মকর্তা জড়ো হন। এর নেতৃত্ব দিচ্ছে ‘এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদ’, যারা চার দফা দাবি উত্থাপন করেছে। এর মধ্যে রয়েছে প্রস্তাবিত আইন বাতিল, এনবিআর চেয়ারম্যানের অপসারণ, খসড়া সুপারিশ প্রকাশ ও সংশ্লিষ্ট অংশীজনদের মতামত গ্রহণ।
রাজস্ব ভবনে প্রবেশ সীমিত করা হলেও আন্দোলনকারীরা তাঁদের অবস্থান ধরে রেখেছেন। সংগঠনের নেতারা জানিয়েছেন, কেবল রপ্তানি ও আন্তর্জাতিক যাত্রীসেবা-সংশ্লিষ্ট কাস্টমস হাউসগুলো এই কর্মবিরতির আওতামুক্ত থাকবে।
এই পরিস্থিতির ফলে আয়কর অফিস, কাস্টমস স্টেশন ও ভ্যাট দপ্তরগুলো কার্যত স্থবির হয়ে পড়েছে। এর প্রত্যক্ষ প্রভাব পড়ছে সরকারের রাজস্ব আহরণে, যার ফলে অর্থনৈতিক পরিকল্পনা ও বাজেট বাস্তবায়ন ঝুঁকিতে পড়তে পারে।
ডিএসসিসিতে স্থবির নাগরিক সেবা: রাজনৈতিক জটিলতা ও প্রশাসনিক অচলাবস্থা
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে কয়েক দিন ধরে চলা রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক অচলাবস্থা আজ আরও প্রকট রূপ নিয়েছে। আদালতের নির্দেশনা থাকা সত্ত্বেও নবনির্বাচিত মেয়র ইশরাক হোসেনকে শপথ না করানোর প্রতিবাদে ডিএসসিসির জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের অধিভুক্ত কর্মচারীরা আজ অষ্টম দিনের মতো নগর ভবনে কর্মবিরতি পালন করছেন।
আজ সকাল থেকে নগর ভবনের নিচতলায় অবস্থান কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে কর্মকর্তারা সব সেবা কার্যক্রম বন্ধ করে দেন। ফলে জন্ম-মৃত্যু সনদ, ট্রেড লাইসেন্স, প্রত্যয়নপত্রসহ গুরুত্বপূর্ণ নাগরিক সেবাগুলো অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়েছে।
সাধারণ নাগরিকেরা প্রয়োজনীয় সেবা না পেয়ে ক্ষুব্ধ হয়ে ফিরে যাচ্ছেন। অনেকে জরুরি কাগজপত্র না পাওয়ায় বিপদে পড়েছেন। নাগরিকদের মধ্যে অসন্তোষ ছড়িয়ে পড়ছে এবং স্থানীয় সরকারব্যবস্থার কার্যকারিতা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে।
বর্তমান সংকট প্রশাসনিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক—তিনটি দিক থেকেই এক জটিল সমীকরণ তৈরি করেছে। সচিবালয়, এনবিআর ও ডিএসসিসি—এই তিন কেন্দ্রীয় স্তম্ভে একযোগে অচলাবস্থা জনগণের মধ্যে গভীর অনিশ্চয়তা তৈরি করছে এবং রাষ্ট্রীয় সক্ষমতা ও বিশ্বাসযোগ্যতা প্রশ্নবিদ্ধ করছে।
অন্তর্বর্তী সরকার যদি সময়মতো আন্তরিক ও আলোচনাভিত্তিক সমাধানের পথে না এগোয়, তবে এই সংকট শুধু দীর্ঘায়িতই হবে না, বরং তা দেশের সার্বিক শাসনব্যবস্থায় নেতিবাচক স্থায়ী প্রভাব ফেলতে পারে।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরীর মালিকানাধীন ছয়টি ব্রিটিশ রিয়েল এস্টেট কোম্পানিকে দুর্নীতির অভিযোগে প্রশাসকের অধীনে নেওয়া হয়েছে। এই কেলেঙ্কারির সঙ্গে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভাগনি ও সাবেক ব্রিটিশ ট্রেজারি মন্ত্রী টিউলিপ সিদ্দিকের নামও জড়িয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে