নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গত ছয় বছরের তুলনায় এবারের ঈদুল আজহায় সড়ক দুর্ঘটনা এবং মৃত্যুর সংখ্যা বেড়েছে। ২০১৬ সাল থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত সড়কে দুর্ঘটনা ঘটেছে মোট এক হাজার ২৮৮ টি। এসব দুর্ঘটনায় মারা গেছেন এক হাজার ৫০০ জন এবং আহত হয়েছে চার হাজার ৩৫৬ জন।
শুক্রবার সকালে রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনি মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনে যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিব মো. মোজাম্মেল হক চৌধুরী ঈদযাত্রায় সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিবেদন-২০২১ প্রকাশকালে এই তথ্য তুলে ধরেন।
যাত্রী কল্যাণ সমিতির দুর্ঘটনায় প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এবারের ঈদ যাত্রা শুরুর দিন গত ১৪ জুলাই থেকে ঈদ শেষে কর্মস্থলে ফেরা ২৮ জুলাই পর্যন্ত বিগত ১৫ দিনে যাতায়াতে সড়ক-মহাসড়কে ২৪০টি সড়ক দুর্ঘটনায় ২৭৩ জন্য নিহত হয়েছেন যা গত ছয় বছরে তুলনায় সর্বোচ্চ। আহত হয়েছেন ৪৪৭ জন।
সংগঠনটি প্রতিবেদনে দেখা যায়, বরাবরের মতোই এবারও দুর্ঘটনা শীর্ষে রয়েছে মোটরসাইকেল। এবারের ঈদে ৮৭টি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ৯৩ জন নিহত এবং ৫৮ জন আহত হয়েছে। যা মোট দুর্ঘটনার ৩৬ দশমিক ২৫ শতাংশ, নিহত ৩৪ দশমিক ০৬ শতাংশ এবং আহতের ১৩ দশমিক ১৯ শতাংশ প্রায়।
বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিব মোজাম্মেল হক চৌধুরী বলেন, 'বিগত ঈদগুলোতে সরকারের নানা মহলের তৎপরতা থাকায় দুর্ঘটনার লাগাম টেনে ধরতে সক্ষম হলেও, এবারের কঠোর লকডাউনের কারণে মানুষের যাতায়াত সীমিত থাকার পরেও এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ নজরদারি না থাকায় ঈদুল আজহায় সড়ক দুর্ঘটনা ও প্রাণহানির তুলনামূলক বেড়েছে। সড়কে শৃঙ্খলা না ফিরতে এর মধ্যেই সড়ক আইন আরও দুর্বল করার ষড়যন্ত্র চলছে। ফলে সড়কে মৃত্যুর মিছিল থামানো কঠিন হয়ে পড়বে বলে আমরা মনে করি'।
সড়ক দুর্ঘটনা ঘটার কারণ হিসেবে বলা হয়েছে, লকডাউনের কারণে এবং স্বল্প সময়ের জন্য গণপরিবহন চালু করার ফলে, মহাসড়কে ব্যক্তিগত যানবাহন, প্রাইভেটকার, মোটরসাইকেল-অটোরিকশা, ট্রাক-পিকআপ ও কাভার্ডভ্যানের বেপরোয়া গতিতে চালানো।
জাতীয় মহাসড়ক রোড সাইন বা রোড মার্কিং, সড়কবাতি না থাকায় হঠাৎ ঈদে যাতায়াতকারী ব্যক্তিগত যানের চালকদের রাতে এবং জাতীয় সড়কে ঝুঁকি নিয়ে চালানো।
মহাসড়কের নির্মাণ ত্রুটি, যানবাহনে ত্রুটি, ট্রাফিক আইন অমান্য করার প্রবণতা। উল্টো পথে যানবাহন চালানো, সড়কে চাঁদাবাজি, পণ্যবাহী যানে যাত্রী পরিবহন অন্যতম কারণ।
গত ছয় বছরের তুলনায় এবারের ঈদুল আজহায় সড়ক দুর্ঘটনা এবং মৃত্যুর সংখ্যা বেড়েছে। ২০১৬ সাল থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত সড়কে দুর্ঘটনা ঘটেছে মোট এক হাজার ২৮৮ টি। এসব দুর্ঘটনায় মারা গেছেন এক হাজার ৫০০ জন এবং আহত হয়েছে চার হাজার ৩৫৬ জন।
শুক্রবার সকালে রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনি মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনে যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিব মো. মোজাম্মেল হক চৌধুরী ঈদযাত্রায় সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিবেদন-২০২১ প্রকাশকালে এই তথ্য তুলে ধরেন।
যাত্রী কল্যাণ সমিতির দুর্ঘটনায় প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এবারের ঈদ যাত্রা শুরুর দিন গত ১৪ জুলাই থেকে ঈদ শেষে কর্মস্থলে ফেরা ২৮ জুলাই পর্যন্ত বিগত ১৫ দিনে যাতায়াতে সড়ক-মহাসড়কে ২৪০টি সড়ক দুর্ঘটনায় ২৭৩ জন্য নিহত হয়েছেন যা গত ছয় বছরে তুলনায় সর্বোচ্চ। আহত হয়েছেন ৪৪৭ জন।
সংগঠনটি প্রতিবেদনে দেখা যায়, বরাবরের মতোই এবারও দুর্ঘটনা শীর্ষে রয়েছে মোটরসাইকেল। এবারের ঈদে ৮৭টি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ৯৩ জন নিহত এবং ৫৮ জন আহত হয়েছে। যা মোট দুর্ঘটনার ৩৬ দশমিক ২৫ শতাংশ, নিহত ৩৪ দশমিক ০৬ শতাংশ এবং আহতের ১৩ দশমিক ১৯ শতাংশ প্রায়।
বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিব মোজাম্মেল হক চৌধুরী বলেন, 'বিগত ঈদগুলোতে সরকারের নানা মহলের তৎপরতা থাকায় দুর্ঘটনার লাগাম টেনে ধরতে সক্ষম হলেও, এবারের কঠোর লকডাউনের কারণে মানুষের যাতায়াত সীমিত থাকার পরেও এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ নজরদারি না থাকায় ঈদুল আজহায় সড়ক দুর্ঘটনা ও প্রাণহানির তুলনামূলক বেড়েছে। সড়কে শৃঙ্খলা না ফিরতে এর মধ্যেই সড়ক আইন আরও দুর্বল করার ষড়যন্ত্র চলছে। ফলে সড়কে মৃত্যুর মিছিল থামানো কঠিন হয়ে পড়বে বলে আমরা মনে করি'।
সড়ক দুর্ঘটনা ঘটার কারণ হিসেবে বলা হয়েছে, লকডাউনের কারণে এবং স্বল্প সময়ের জন্য গণপরিবহন চালু করার ফলে, মহাসড়কে ব্যক্তিগত যানবাহন, প্রাইভেটকার, মোটরসাইকেল-অটোরিকশা, ট্রাক-পিকআপ ও কাভার্ডভ্যানের বেপরোয়া গতিতে চালানো।
জাতীয় মহাসড়ক রোড সাইন বা রোড মার্কিং, সড়কবাতি না থাকায় হঠাৎ ঈদে যাতায়াতকারী ব্যক্তিগত যানের চালকদের রাতে এবং জাতীয় সড়কে ঝুঁকি নিয়ে চালানো।
মহাসড়কের নির্মাণ ত্রুটি, যানবাহনে ত্রুটি, ট্রাফিক আইন অমান্য করার প্রবণতা। উল্টো পথে যানবাহন চালানো, সড়কে চাঁদাবাজি, পণ্যবাহী যানে যাত্রী পরিবহন অন্যতম কারণ।
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী ছিল গতকাল ১২ ভাদ্র। এ দিন কবির সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদনের পাশাপাশি সকাল থেকে সন্ধ্যা অবধি গান-কবিতা, আলোচনাসহ নানা আনুষ্ঠানিকতায় স্মরণ করা হয় তাঁকে।
১ ঘণ্টা আগেঅ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান বলেছেন, ‘বাংলাদেশের মানুষকে দীর্ঘস্থায়ী গণতন্ত্রের পথে নেওয়ার জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় ফিরে যেতে চাই। ওই রায় লেখা থেকে শুরু করে সই করা পর্যন্ত আইনি পরিক্রমায় তৎকালীন প্রধান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হক যে অপরাধ করেছেন, সে অপরাধ দণ্ডবিধির ২১৯ ধারায় সুনির্দিষ্ট
২ ঘণ্টা আগেতত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিলের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল শুনানির জন্য আগামী ২১ অক্টোবর দিন ধার্য করা হয়েছে। আজ বুধবার রিভিউ ((পুনর্বিবেচনা) শুনানি শেষে প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন সাত সদস্যের আপিল বিভাগ এই আদেশ দেন।
৩ ঘণ্টা আগেরংপুরে সেদিন বৈষম্যের বিরুদ্ধে রাজপথে নেমেছিল বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী এবং স্কুল-কলেজের সাধারণ শিক্ষার্থীরা। নগরীর লালবাগ এলাকা থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের দিকে বিক্ষোভ মিছিল এগোলে অসংখ্য সশস্ত্র পুলিশ শিক্ষার্থীদের বাধা দেয়। একপর্যায়ে পুলিশ ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে বাগবিতন্ডা শুরু হয়।
৫ ঘণ্টা আগে