অর্চি হক, ঢাকা
নির্ধারিত সময়ে জমা হচ্ছে না তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি খাতের অনিয়ম-দুর্নীতি তদন্তে গঠিত আইসিটি শ্বেতপত্র টাস্কফোর্সের প্রতিবেদন। আজ ২১ জুনের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দেওয়ার কথা ছিল। তবে অনিয়ম-দুর্নীতি অনুসন্ধানের কাজ শেষ না হওয়ায় শ্বেতপত্র প্রণয়নে আরও মাসখানেক লাগবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি বিভাগের সচিব শীষ হায়দার চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, টাস্কফোর্সকে পূর্ণ স্বাধীনতা দেওয়া হয়েছে। তাদের আরও কিছুটা সময় লাগবে। টাস্কফোর্স আইসিটি খাত এবং এ-সংশ্লিষ্ট সকল দুর্নীতি অনুসন্ধানে কাজ করছে।
চলতি বছরের ১৭ এপ্রিল টাস্কফোর্স গঠনের গেজেট প্রকাশিত হয়। এর প্রধান হলেন অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক ড. নিয়াজ আসাদুল্লাহ। অন্য সদস্যরা হলেন অধ্যাপক মুহাম্মদ মুস্তাফা হোসেন, আইন বিশেষজ্ঞ ব্যারিস্টার আফজাল জামি সৈয়দ আলী, প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ মাহমুদ সালাম মারুফ এবং সাংবাদিক মো. শরিয়ত উল্যাহ। এ ছাড়া প্রধান সমন্বয়কারী হিসেবে রয়েছেন প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ আসিফ শাহরিয়ার সুস্মিত।
তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি খাতে ১৫ বছর ধরে চলা সকল অনিয়ম-দুর্নীতি খুঁজে বের করার দায়িত্ব দেওয়া হয় এই টাস্কফোর্সকে। প্রজ্ঞাপনে টাস্কফোর্সের কার্যপরিধি সম্পর্কে বলা হয়, আইসিটি খাতে অনিয়ম ও অব্যবস্থাপনার তদন্ত এবং আইসিটির শ্বেতপত্র প্রকাশ করবে। বিগত সরকারের সময়ে সম্পাদিত সব ধরনের চুক্তি এবং প্রকল্পের ডিপিপি, সব অডিট রিপোর্ট ও তদন্ত প্রতিবেদন খতিয়ে দেখবে বিশেষজ্ঞ ব্যক্তিবর্গের সমন্বয়ে গঠিত এই টাস্কফোর্স।
টাস্কফোর্সের সময়সীমা সম্পর্কে প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, ‘আইসিটি শ্বেতপত্র টাস্কফোর্স’ সকল প্রতিবেদনের সংক্ষিপ্ত ও বিস্তারিত প্রতিবেদন এই বছর ২১ জুনের মধ্যে দাখিল করবে। নির্ধারিত সেই সময়সীমা শেষ হচ্ছে আজ। তবে দুর্নীতি-অনিয়ম অনুসন্ধানের কাজ এখনো শেষ হয়নি বলে জানিয়েছেন টাস্কফোর্সের একাধিক সদস্য।
টাস্কফোর্সের প্রধান অধ্যাপক ড. নিয়াজ আসাদুল্লাহ বলেন, প্রতিবেদন চূড়ান্ত করার আগে নাগরিক ও বিভিন্ন অংশীজনকে সম্পৃক্ত করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সে অনুযায়ী, সবার কাছ থেকে তথ্য চাওয়া হয়েছে।
আইসিটি টাস্কফোর্সের পাশাপাশি ডাক ও টেলিযোগাযোগ খাতের অনিয়ম-দুর্নীতি তদন্তে পৃথক আরেকটি টাস্কফোর্স কাজ করছে। গত ২১ এপ্রিল গঠিত এই টাস্কফোর্স কমিটিতেও সদস্য হিসেবে রয়েছেন অধ্যাপক ড. নিয়াজ আসাদুল্লাহ। কমিটির আহ্বায়ক হলেন বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. কামরুল হাসান। অন্য সদস্যরা হলেন—ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. মুছাবের উদ্দিন আহমেদ, অধ্যাপক ড. লুতফা আক্তার, টেলিযোগাযোগ বিশেষজ্ঞ এখলাস উদ্দিন আহমেদ, প্রযুক্তিবিদ ফিদা হক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের গবেষণা সহকারী এজাহার উদ্দিন অনিক। এই টাস্কফোর্সকে কার্যক্রম শুরুর তিন মাসের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দেওয়ার সময়সীমা বেঁধে দেওয়া হয়েছে।
আরও খবর পড়ুন:
নির্ধারিত সময়ে জমা হচ্ছে না তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি খাতের অনিয়ম-দুর্নীতি তদন্তে গঠিত আইসিটি শ্বেতপত্র টাস্কফোর্সের প্রতিবেদন। আজ ২১ জুনের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দেওয়ার কথা ছিল। তবে অনিয়ম-দুর্নীতি অনুসন্ধানের কাজ শেষ না হওয়ায় শ্বেতপত্র প্রণয়নে আরও মাসখানেক লাগবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি বিভাগের সচিব শীষ হায়দার চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, টাস্কফোর্সকে পূর্ণ স্বাধীনতা দেওয়া হয়েছে। তাদের আরও কিছুটা সময় লাগবে। টাস্কফোর্স আইসিটি খাত এবং এ-সংশ্লিষ্ট সকল দুর্নীতি অনুসন্ধানে কাজ করছে।
চলতি বছরের ১৭ এপ্রিল টাস্কফোর্স গঠনের গেজেট প্রকাশিত হয়। এর প্রধান হলেন অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক ড. নিয়াজ আসাদুল্লাহ। অন্য সদস্যরা হলেন অধ্যাপক মুহাম্মদ মুস্তাফা হোসেন, আইন বিশেষজ্ঞ ব্যারিস্টার আফজাল জামি সৈয়দ আলী, প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ মাহমুদ সালাম মারুফ এবং সাংবাদিক মো. শরিয়ত উল্যাহ। এ ছাড়া প্রধান সমন্বয়কারী হিসেবে রয়েছেন প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ আসিফ শাহরিয়ার সুস্মিত।
তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি খাতে ১৫ বছর ধরে চলা সকল অনিয়ম-দুর্নীতি খুঁজে বের করার দায়িত্ব দেওয়া হয় এই টাস্কফোর্সকে। প্রজ্ঞাপনে টাস্কফোর্সের কার্যপরিধি সম্পর্কে বলা হয়, আইসিটি খাতে অনিয়ম ও অব্যবস্থাপনার তদন্ত এবং আইসিটির শ্বেতপত্র প্রকাশ করবে। বিগত সরকারের সময়ে সম্পাদিত সব ধরনের চুক্তি এবং প্রকল্পের ডিপিপি, সব অডিট রিপোর্ট ও তদন্ত প্রতিবেদন খতিয়ে দেখবে বিশেষজ্ঞ ব্যক্তিবর্গের সমন্বয়ে গঠিত এই টাস্কফোর্স।
টাস্কফোর্সের সময়সীমা সম্পর্কে প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, ‘আইসিটি শ্বেতপত্র টাস্কফোর্স’ সকল প্রতিবেদনের সংক্ষিপ্ত ও বিস্তারিত প্রতিবেদন এই বছর ২১ জুনের মধ্যে দাখিল করবে। নির্ধারিত সেই সময়সীমা শেষ হচ্ছে আজ। তবে দুর্নীতি-অনিয়ম অনুসন্ধানের কাজ এখনো শেষ হয়নি বলে জানিয়েছেন টাস্কফোর্সের একাধিক সদস্য।
টাস্কফোর্সের প্রধান অধ্যাপক ড. নিয়াজ আসাদুল্লাহ বলেন, প্রতিবেদন চূড়ান্ত করার আগে নাগরিক ও বিভিন্ন অংশীজনকে সম্পৃক্ত করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সে অনুযায়ী, সবার কাছ থেকে তথ্য চাওয়া হয়েছে।
আইসিটি টাস্কফোর্সের পাশাপাশি ডাক ও টেলিযোগাযোগ খাতের অনিয়ম-দুর্নীতি তদন্তে পৃথক আরেকটি টাস্কফোর্স কাজ করছে। গত ২১ এপ্রিল গঠিত এই টাস্কফোর্স কমিটিতেও সদস্য হিসেবে রয়েছেন অধ্যাপক ড. নিয়াজ আসাদুল্লাহ। কমিটির আহ্বায়ক হলেন বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. কামরুল হাসান। অন্য সদস্যরা হলেন—ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. মুছাবের উদ্দিন আহমেদ, অধ্যাপক ড. লুতফা আক্তার, টেলিযোগাযোগ বিশেষজ্ঞ এখলাস উদ্দিন আহমেদ, প্রযুক্তিবিদ ফিদা হক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের গবেষণা সহকারী এজাহার উদ্দিন অনিক। এই টাস্কফোর্সকে কার্যক্রম শুরুর তিন মাসের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দেওয়ার সময়সীমা বেঁধে দেওয়া হয়েছে।
আরও খবর পড়ুন:
গত বছরের ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের মুখে পতন ঘটে আওয়ামী লীগ সরকারের। প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে দেশ ছাড়েন শেখ হাসিনা।
৩৮ মিনিট আগেবিবৃতিতে বলা হয়, সরকার গণমাধ্যমে স্বচ্ছতা, সুরক্ষা ও স্বাধীনতার প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। একই সঙ্গে এই মূল্যবোধ সংরক্ষণ ও বৃদ্ধির জন্য সব অংশীজনের একসঙ্গে কাজ করা দরকার। দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে অন্তর্বর্তী সরকার কোনো গণমাধ্যমে সম্পাদকীয়, পরিচালনাগত বা ব্যবসায়িক দিকগুলোতে হস্তক্ষেপ করেনি।
১ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস তিন দিনের দ্বিপক্ষীয় সরকারি সফরে ১১ আগস্ট মালয়েশিয়া যাচ্ছেন। দেশটির প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের আমন্ত্রণে বাংলাদেশ সরকারপ্রধানের এটি ফিরতি সফর। আনোয়ার ইব্রাহিম গত অক্টোবরে মুহাম্মদ ইউনূসের আমন্ত্রণে বাংলাদেশে আসেন।
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের স্বাস্থ্য খাতে বন্ধুত্বপূর্ণ ও কল্যাণকর উদ্যোগের জন্য চীনের জনগণ ও সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম। তিনি বলেছেন, চীন সব সময় বাংলাদেশের দীর্ঘস্থায়ী বিশ্বস্ত বন্ধু হিসেবে দুর্যোগ ও সংকটময় সময়ে সহায়তার হাত বাড়িয়ে দ
৪ ঘণ্টা আগে