নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিদ্যুৎ ব্যবহারে গ্রাহকদের সংযমী ও মিতব্যয়ী হতে আহ্বান জানিয়েছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ।
আজ বৃহস্পতিবার নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘রোজা, গ্রীষ্ম এবং সেচ মৌসুম—সব মিলিয়ে বিদ্যুতের চাহিদা প্রচণ্ড বেশি। শতভাগ বিদ্যুৎ নিশ্চিত করার পর সরবরাহ নিরবচ্ছিন্ন রাখতে বিদ্যুৎ বিভাগ সর্বাত্মক কাজ করছে। এ ক্ষেত্রে সম্মানিত গ্রাহকবৃন্দ, সবার স্বার্থে বিদ্যুৎ ব্যবহারে আপনার সংযম এবং মিতব্যয়ী আচরণ প্রত্যাশা করছি।’
নিজের লেখার সঙ্গে ‘পবিত্র রমজান মাসে বিদ্যুৎ ব্যবহারে সাশ্রয়ী হতে সম্মানিত বিদ্যুৎ গ্রাহকদের প্রতি আহ্বান’ শিরোনামে বিদ্যুৎ বিভাগের একটি লিফলেটও শেয়ার করেছেন নসরুল হামিদ।
লিফলেটে বলা হয়, গ্রাহকদের বিদ্যুতের অপচয় রোধ ও বিদ্যুৎ ব্যবহারে সাশ্রয়ী হতে বেশ কিছু বিষয় খেয়াল রাখার অনুরোধ জানানো হয়। নির্দেশনায় বলা হয়, বিদ্যুতের অপচয় রোধে বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী সরঞ্জামাদি ব্যবহার। দিনের বেলায় জানালার পর্দা সরিয়ে সূর্যের আলো ব্যবহার করা। ইফতার ও তারাবির সময় মসজিদ, শপিংমল, ডিপার্টমেন্টাল স্টোর ও অন্যান্য বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানে এসির তাপমাত্রা ২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ওপরে রাখা। দোকানপাট, শপিংমল, বিপণিবিতান, পেট্রল পাম্প ও সিএনজি গ্যাস স্টেশনে প্রয়োজনের অতিরিক্ত বাতির ব্যবহার পরিহার। পিক আওয়ারে বৈদ্যুতিক বিলবোর্ড বন্ধ রাখা। পিক আওয়ারে রি-রোলিং মিল, ওয়েল্ডিং মেশিন, ওভেন ও ইস্ত্রির ব্যবহার বন্ধ রাখা। ইজিবাইক, অটোরিকশা ইত্যাদি অবৈধভাবে চার্জিং হতে বিরত থাকা। অফপিক সময়ে রাত ১১টা থেকে পরদিন সকাল ৯টা পর্যন্ত সেচ পাম্প চালানো। সেচ পাম্পে সাশ্রয়ী বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিতে ‘ওয়েট অ্যান্ড ড্রাই’ পদ্ধতিতে সেচের ব্যবস্থা। সিএনজি পাম্পসমূহ বিকেল ৫টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত বন্ধ রাখা।
লিফলেটের শেষে বিদ্যুৎ খাতের সংস্থা বা কোম্পানিগুলোর কেন্দ্রীয় অভিযোগ কেন্দ্রের ফোন বা হটলাইন নম্বর দেওয়া হয়েছে।
বিদ্যুৎ ব্যবহারে গ্রাহকদের সংযমী ও মিতব্যয়ী হতে আহ্বান জানিয়েছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ।
আজ বৃহস্পতিবার নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘রোজা, গ্রীষ্ম এবং সেচ মৌসুম—সব মিলিয়ে বিদ্যুতের চাহিদা প্রচণ্ড বেশি। শতভাগ বিদ্যুৎ নিশ্চিত করার পর সরবরাহ নিরবচ্ছিন্ন রাখতে বিদ্যুৎ বিভাগ সর্বাত্মক কাজ করছে। এ ক্ষেত্রে সম্মানিত গ্রাহকবৃন্দ, সবার স্বার্থে বিদ্যুৎ ব্যবহারে আপনার সংযম এবং মিতব্যয়ী আচরণ প্রত্যাশা করছি।’
নিজের লেখার সঙ্গে ‘পবিত্র রমজান মাসে বিদ্যুৎ ব্যবহারে সাশ্রয়ী হতে সম্মানিত বিদ্যুৎ গ্রাহকদের প্রতি আহ্বান’ শিরোনামে বিদ্যুৎ বিভাগের একটি লিফলেটও শেয়ার করেছেন নসরুল হামিদ।
লিফলেটে বলা হয়, গ্রাহকদের বিদ্যুতের অপচয় রোধ ও বিদ্যুৎ ব্যবহারে সাশ্রয়ী হতে বেশ কিছু বিষয় খেয়াল রাখার অনুরোধ জানানো হয়। নির্দেশনায় বলা হয়, বিদ্যুতের অপচয় রোধে বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী সরঞ্জামাদি ব্যবহার। দিনের বেলায় জানালার পর্দা সরিয়ে সূর্যের আলো ব্যবহার করা। ইফতার ও তারাবির সময় মসজিদ, শপিংমল, ডিপার্টমেন্টাল স্টোর ও অন্যান্য বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানে এসির তাপমাত্রা ২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ওপরে রাখা। দোকানপাট, শপিংমল, বিপণিবিতান, পেট্রল পাম্প ও সিএনজি গ্যাস স্টেশনে প্রয়োজনের অতিরিক্ত বাতির ব্যবহার পরিহার। পিক আওয়ারে বৈদ্যুতিক বিলবোর্ড বন্ধ রাখা। পিক আওয়ারে রি-রোলিং মিল, ওয়েল্ডিং মেশিন, ওভেন ও ইস্ত্রির ব্যবহার বন্ধ রাখা। ইজিবাইক, অটোরিকশা ইত্যাদি অবৈধভাবে চার্জিং হতে বিরত থাকা। অফপিক সময়ে রাত ১১টা থেকে পরদিন সকাল ৯টা পর্যন্ত সেচ পাম্প চালানো। সেচ পাম্পে সাশ্রয়ী বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিতে ‘ওয়েট অ্যান্ড ড্রাই’ পদ্ধতিতে সেচের ব্যবস্থা। সিএনজি পাম্পসমূহ বিকেল ৫টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত বন্ধ রাখা।
লিফলেটের শেষে বিদ্যুৎ খাতের সংস্থা বা কোম্পানিগুলোর কেন্দ্রীয় অভিযোগ কেন্দ্রের ফোন বা হটলাইন নম্বর দেওয়া হয়েছে।
দেশে এক শর মতো শিল্পে নেই ন্যূনতম মজুরিকাঠামো। এখনো প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি পাননি অনেক খাতের শ্রমিকেরা। প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের ৮৫ শতাংশ শ্রমিকেরই নেই আইনি সুরক্ষা। পর্যাপ্ত মাতৃত্বকালীন ছুটি পান না নারী শ্রমিকেরা। ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের স্বাধীনতা, শ্রমিক সুরক্ষায় উল্লেখযোগ্য
৪ ঘণ্টা আগেআজ মহান মে দিবস। বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়ের ঐতিহাসিক দিন আজ। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হচ্ছে আজ। এবারের মে দিবসের প্রতিপাদ্য হলো ‘শ্রমিক-মালিক এক হয়ে, গড়বো এ দেশ নতুন করে’।
৪ ঘণ্টা আগেদেশের ছয়টি বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির আওতাধীন জেলাগুলোয় বিদ্যুৎ আইনে অপরাধের বিচারে আদালত রয়েছে মাত্র ১৯টি। সব জেলায় আদালত না থাকায় এক জেলার গ্রাহকদের মামলাসংক্রান্ত কাজে যেতে হচ্ছে অন্য জেলায়। আদালতের সংখ্যা কম থাকায় ভুগতে হচ্ছে মামলাজটে। সমস্যার সমাধানে আদালতের সংখ্যা বাড়াতে সম্প্রতি আইন...
৫ ঘণ্টা আগেসরকারি চাকরির নিয়োগপ্রক্রিয়া সহজ করতে ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করতে যাচ্ছে সরকার। প্রতিটি পদের বিপরীতে দুজন প্রার্থীকে অপেক্ষমাণ রাখা হবে। মূল তালিকা থেকে কেউ চাকরিতে যোগ না দিলে বা যোগ দেওয়ার পর কেউ চাকরি ছাড়লে অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে নিয়োগ দেওয়া হবে। এই তালিকার মেয়াদ
৫ ঘণ্টা আগে