অনলাইন ডেস্ক
নতুন দায়িত্ব পাওয়া প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন বলেছেন, ‘মানুষের ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য আমি ফ্রি, ফেয়ার অ্যান্ড ক্রেডিবল নির্বাচন জাতিকে উপহার দিতে চাই। এটা দিতে গেলে কী কী করতে হবে সেটা আগে বুঝতে হবে। এটা আগে বুঝার চেষ্টা করব, কোন কোন জায়গায় হাত দিলে এ কাজটা করতে পারব।’
আজ বৃহস্পতিবার প্রজ্ঞাপনের পরে গণমাধ্যমকে দেওয়া তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় তিনি এসব কথা বলেন।
এ এম এম নাসির উদ্দিন বলেন, ভোটের অধিকারের জন্য এত লোকের আত্মত্যাগ, প্রাণ দিল, আহত হল, নিহত হল, রক্ত দিল, শহীদ হল। জুলাই-আগস্টে কতলোক প্রাণ দিল। অনেক দাবির মধ্যে একটি দাবি ছিল ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা। সেই দায়িত্ব ঘাড়ে নিয়েই আমাকে আগাতে হবে।
তিনি বলেন, আমি সৌভাগ্যবান যে বদিউল আলম মজুমদারের নেতৃত্বে একটি সংস্কার কমিশন কাজ করছে। ওনারা বিশেষজ্ঞ। তাই বোঝার কোনো অসুবিধা হবে না। যেখানে যেখানে হুলস (ফুটা) সেটা প্ল্যাগ দিয়ে বন্ধ করার দায়িত্ব আমার। আমি এমন একটা পরিবেশ সৃষ্টির উদ্যোগ নেব যে পরিবেশে মানুষ স্বতঃস্ফূর্তভাবে ভোট যাকে ইচ্ছে দিতে চান, তাকে যেন দিতে পারে। সেই ব্যবস্থা আমি করব। সেটাই আমার কমিটমেন্ট। সেটাই আমার চেষ্টা। কমিশন দিয়ে সেটা ইনশিউর করার আমি চেষ্টা করব।
সামনের চেষ্টা কি হবে এমন প্রশ্নে নাসির উদ্দিন বলেন, অতীতের নির্বাচন দেখে আমি বুঝে গেলাম মানুষ কি বলে এদেরকে (নির্বাচন কমিশন)। মানুষ নিয়ে এদের মন্তব্য, ফিলিংস বুঝে গেলাম। আমার কাছে লেসন আছে এমন নির্বাচন দিলে মানুষের মনে কি হয়। এর থেকে শিক্ষা নিয়েই যাতে এটার রিপিট না হয় সেটার ব্যবস্থা করব।
এ এম এম নাসির উদ্দিন গণমাধ্যমকে বলেন, গতকালকে শুনেছিলাম আমি দায়িত্ব পাচ্ছি। সেটা জানার পর নিজের মনে মনে প্রত্যাশা আসে। এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব। বর্তমান সময়ের প্রেক্ষাপটে এ দায়িত্বটা আরও বেশি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে গেছে। ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য মানুষের যে আত্মত্যাগ, গত তিনটা নির্বাচনে ২০১৪, ১৮ ও ২৪ সালে মানুষ ভোট দিতে পারে নাই। আমার ছেলে কানাডায় চলে গেছে ভোট না দিয়েই। সে বললো আব্বু আর ভোট দিতে পারলাম না।
নতুন দায়িত্ব পাওয়া প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন বলেছেন, ‘মানুষের ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য আমি ফ্রি, ফেয়ার অ্যান্ড ক্রেডিবল নির্বাচন জাতিকে উপহার দিতে চাই। এটা দিতে গেলে কী কী করতে হবে সেটা আগে বুঝতে হবে। এটা আগে বুঝার চেষ্টা করব, কোন কোন জায়গায় হাত দিলে এ কাজটা করতে পারব।’
আজ বৃহস্পতিবার প্রজ্ঞাপনের পরে গণমাধ্যমকে দেওয়া তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় তিনি এসব কথা বলেন।
এ এম এম নাসির উদ্দিন বলেন, ভোটের অধিকারের জন্য এত লোকের আত্মত্যাগ, প্রাণ দিল, আহত হল, নিহত হল, রক্ত দিল, শহীদ হল। জুলাই-আগস্টে কতলোক প্রাণ দিল। অনেক দাবির মধ্যে একটি দাবি ছিল ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা। সেই দায়িত্ব ঘাড়ে নিয়েই আমাকে আগাতে হবে।
তিনি বলেন, আমি সৌভাগ্যবান যে বদিউল আলম মজুমদারের নেতৃত্বে একটি সংস্কার কমিশন কাজ করছে। ওনারা বিশেষজ্ঞ। তাই বোঝার কোনো অসুবিধা হবে না। যেখানে যেখানে হুলস (ফুটা) সেটা প্ল্যাগ দিয়ে বন্ধ করার দায়িত্ব আমার। আমি এমন একটা পরিবেশ সৃষ্টির উদ্যোগ নেব যে পরিবেশে মানুষ স্বতঃস্ফূর্তভাবে ভোট যাকে ইচ্ছে দিতে চান, তাকে যেন দিতে পারে। সেই ব্যবস্থা আমি করব। সেটাই আমার কমিটমেন্ট। সেটাই আমার চেষ্টা। কমিশন দিয়ে সেটা ইনশিউর করার আমি চেষ্টা করব।
সামনের চেষ্টা কি হবে এমন প্রশ্নে নাসির উদ্দিন বলেন, অতীতের নির্বাচন দেখে আমি বুঝে গেলাম মানুষ কি বলে এদেরকে (নির্বাচন কমিশন)। মানুষ নিয়ে এদের মন্তব্য, ফিলিংস বুঝে গেলাম। আমার কাছে লেসন আছে এমন নির্বাচন দিলে মানুষের মনে কি হয়। এর থেকে শিক্ষা নিয়েই যাতে এটার রিপিট না হয় সেটার ব্যবস্থা করব।
এ এম এম নাসির উদ্দিন গণমাধ্যমকে বলেন, গতকালকে শুনেছিলাম আমি দায়িত্ব পাচ্ছি। সেটা জানার পর নিজের মনে মনে প্রত্যাশা আসে। এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব। বর্তমান সময়ের প্রেক্ষাপটে এ দায়িত্বটা আরও বেশি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে গেছে। ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য মানুষের যে আত্মত্যাগ, গত তিনটা নির্বাচনে ২০১৪, ১৮ ও ২৪ সালে মানুষ ভোট দিতে পারে নাই। আমার ছেলে কানাডায় চলে গেছে ভোট না দিয়েই। সে বললো আব্বু আর ভোট দিতে পারলাম না।
জাতীয় ঐকমত্যের স্বার্থে রাজনৈতিক দলগুলোকে ছাড় দেওয়ার অনুরোধ করেছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ। তিনি বলেছেন, ‘একটু ছাড় দেওয়ার জায়গায় আসুন। আপনারা আসছেন, আরেকটু আগান। আরেকটু আগালে দ্রুত জুলাই সনদ করার মাধ্যমে এ অংশ (সংলাপ) শেষ করতে পারি।’
২ ঘণ্টা আগেসাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং দশম, একাদশ ও দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি), অন্যান্য নির্বাচন কমিশনারসহ ১৯ জনের নাম উল্লেখ করে ও অজ্ঞাতদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে বিএনপি।
২ ঘণ্টা আগেদেশের মৎস্যজীবীদের বড় অংশকে জেলে হিসেবে নিবন্ধনের আওতায় এনেছে সরকার। অভিযোগ রয়েছে, নিবন্ধিত জেলেদের তালিকায় অনিয়ম-প্রতারণার মাধ্যমে অন্য পেশাজীবীরা ঢুকে পড়েছেন। এতে মাছ ধরা বন্ধ থাকার সময় সরকারের সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতায় দেওয়া বিভিন্ন সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন অনেক প্রকৃত জেলে।
৫ ঘণ্টা আগেবিগত আওয়ামী লীগ আমলের শতাধিক সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) বর্তমানে কারাগারে। তাঁদের অধিকাংশই বিলুপ্ত দ্বাদশ জাতীয় সংসদের সদস্য ছিলেন। তাঁদের মধ্যে সাবেক মন্ত্রী, উপদেষ্টা, প্রতিমন্ত্রীও রয়েছেন। তাঁরা হত্যা, হত্যাচেষ্টা, মানবতাবিরোধী অপরাধ, দুর্নীতি, অর্থ পাচারসহ বিভিন্ন অভিযোগে বিচারের মুখে।
১২ ঘণ্টা আগে