কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর নির্যাতনের মুখে পালিয়ে বাংলাদেশে সাময়িকভাবে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের নাগরিকত্ব যাচাই-বাছাই প্রক্রিয়ার দেরির কারণ খুঁজতে প্রস্তুত ঢাকা ও নেপিদো। বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের মধ্যে নাগরিকত্ব যাচাই-বাছাই নিয়ে কারিগরি টাস্কফোর্স বৈঠকে এ প্রস্তুতের কথা জানায় দুই পক্ষ। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে জানানো হয়, বৃহস্পতিবার রোহিঙ্গা নাগরিকত্ব যাচাই-বাছাই নিয়ে নতুন করে গঠন করা কারিগরি পর্যায়ের অ্যাডহক টাস্কফোর্সের প্রথম বৈঠক ভার্চুয়ালি অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে বাংলাদেশের পক্ষে শরণার্থী, ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার শাহ রেজওয়ান হায়াত এবং মিয়ানমারের পক্ষে দেশটির অভিবাসন ও জনসংখ্যা বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপ মহাপরিচালক ইয়ে তুন এতে নেতৃত্ব দেন।
কারিগরি পর্যায়ের আলোচনায় দুই পক্ষই রোহিঙ্গাদের নাগরিকত্ব যাচাই-বাছাই প্রক্রিয়ার দেরির কারণ খুঁজতে প্রস্তুতির কথা জানান। বাংলাদেশের প্রচুর চ্যালেঞ্জ ও প্রতিবন্ধকতা থাকার পরও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেওয়ার বিষয়টি বৈঠকে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে তুলে ধরা হয়। পূর্বে মিয়ানমারের দ্বারা রোহিঙ্গাদের যাচাই-বাছাই প্রক্রিয়া ধীর গতির জন্য বাংলাদেশের অসন্তুষ্টির কথা বৈঠকে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে তুলে ধরা হয়। এ ছাড়া সই করা তিনটি দ্বিপক্ষীয় দলিলের আওতায় সকল ধরনের সহযোগিতার কথা জানানো হয়। সেই সঙ্গে যাচাই-বাছাই প্রক্রিয়া দ্রুত সম্পন্ন করার জন্য বাংলাদেশের পক্ষ থেকে তাগাদা দেওয়া হয়।
আগের যাচাই-বাছাইয়ের জন্য দেওয়া তালিকার দ্রুত সমাধান করতে পারলে টেকসই ও দ্রুত প্রত্যাবাসনে সহযোগিতা করবে। এর সঙ্গে রাখাইনে সহায়ক পরিবেশ ও রোহিঙ্গাদের মধ্যে আত্মবিশ্বাস বাড়ানোর বিষয়টি বাংলাদেশের পক্ষ থেকে বৈঠকে তুলে ধরা হয়। কারিগরি পর্যায়ের বাধাগুলো এবং তথ্যের ফারাকগুলো মিয়ানমারের পক্ষ থেকে বৈঠকে মিয়ানমারের পক্ষ থেকে তুলে ধরা হয়। সেই সঙ্গে পূর্বের যাচাই-বাছাই সম্পন্ন করার বিষয়টি মিয়ানমারের নিশ্চয়তা দেওয়া হয়।
মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর নির্যাতনের মুখে পালিয়ে বাংলাদেশে সাময়িকভাবে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের নাগরিকত্ব যাচাই-বাছাই প্রক্রিয়ার দেরির কারণ খুঁজতে প্রস্তুত ঢাকা ও নেপিদো। বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের মধ্যে নাগরিকত্ব যাচাই-বাছাই নিয়ে কারিগরি টাস্কফোর্স বৈঠকে এ প্রস্তুতের কথা জানায় দুই পক্ষ। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে জানানো হয়, বৃহস্পতিবার রোহিঙ্গা নাগরিকত্ব যাচাই-বাছাই নিয়ে নতুন করে গঠন করা কারিগরি পর্যায়ের অ্যাডহক টাস্কফোর্সের প্রথম বৈঠক ভার্চুয়ালি অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে বাংলাদেশের পক্ষে শরণার্থী, ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার শাহ রেজওয়ান হায়াত এবং মিয়ানমারের পক্ষে দেশটির অভিবাসন ও জনসংখ্যা বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপ মহাপরিচালক ইয়ে তুন এতে নেতৃত্ব দেন।
কারিগরি পর্যায়ের আলোচনায় দুই পক্ষই রোহিঙ্গাদের নাগরিকত্ব যাচাই-বাছাই প্রক্রিয়ার দেরির কারণ খুঁজতে প্রস্তুতির কথা জানান। বাংলাদেশের প্রচুর চ্যালেঞ্জ ও প্রতিবন্ধকতা থাকার পরও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেওয়ার বিষয়টি বৈঠকে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে তুলে ধরা হয়। পূর্বে মিয়ানমারের দ্বারা রোহিঙ্গাদের যাচাই-বাছাই প্রক্রিয়া ধীর গতির জন্য বাংলাদেশের অসন্তুষ্টির কথা বৈঠকে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে তুলে ধরা হয়। এ ছাড়া সই করা তিনটি দ্বিপক্ষীয় দলিলের আওতায় সকল ধরনের সহযোগিতার কথা জানানো হয়। সেই সঙ্গে যাচাই-বাছাই প্রক্রিয়া দ্রুত সম্পন্ন করার জন্য বাংলাদেশের পক্ষ থেকে তাগাদা দেওয়া হয়।
আগের যাচাই-বাছাইয়ের জন্য দেওয়া তালিকার দ্রুত সমাধান করতে পারলে টেকসই ও দ্রুত প্রত্যাবাসনে সহযোগিতা করবে। এর সঙ্গে রাখাইনে সহায়ক পরিবেশ ও রোহিঙ্গাদের মধ্যে আত্মবিশ্বাস বাড়ানোর বিষয়টি বাংলাদেশের পক্ষ থেকে বৈঠকে তুলে ধরা হয়। কারিগরি পর্যায়ের বাধাগুলো এবং তথ্যের ফারাকগুলো মিয়ানমারের পক্ষ থেকে বৈঠকে মিয়ানমারের পক্ষ থেকে তুলে ধরা হয়। সেই সঙ্গে পূর্বের যাচাই-বাছাই সম্পন্ন করার বিষয়টি মিয়ানমারের নিশ্চয়তা দেওয়া হয়।
দেশে এক শর মতো শিল্পে নেই ন্যূনতম মজুরিকাঠামো। এখনো প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি পাননি অনেক খাতের শ্রমিকেরা। প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের ৮৫ শতাংশ শ্রমিকেরই নেই আইনি সুরক্ষা। পর্যাপ্ত মাতৃত্বকালীন ছুটি পান না নারী শ্রমিকেরা। ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের স্বাধীনতা, শ্রমিক সুরক্ষায় উল্লেখযোগ্য
৪ ঘণ্টা আগেআজ মহান মে দিবস। বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়ের ঐতিহাসিক দিন আজ। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হচ্ছে আজ। এবারের মে দিবসের প্রতিপাদ্য হলো ‘শ্রমিক-মালিক এক হয়ে, গড়বো এ দেশ নতুন করে’।
৪ ঘণ্টা আগেদেশের ছয়টি বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির আওতাধীন জেলাগুলোয় বিদ্যুৎ আইনে অপরাধের বিচারে আদালত রয়েছে মাত্র ১৯টি। সব জেলায় আদালত না থাকায় এক জেলার গ্রাহকদের মামলাসংক্রান্ত কাজে যেতে হচ্ছে অন্য জেলায়। আদালতের সংখ্যা কম থাকায় ভুগতে হচ্ছে মামলাজটে। সমস্যার সমাধানে আদালতের সংখ্যা বাড়াতে সম্প্রতি আইন...
৫ ঘণ্টা আগেসরকারি চাকরির নিয়োগপ্রক্রিয়া সহজ করতে ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করতে যাচ্ছে সরকার। প্রতিটি পদের বিপরীতে দুজন প্রার্থীকে অপেক্ষমাণ রাখা হবে। মূল তালিকা থেকে কেউ চাকরিতে যোগ না দিলে বা যোগ দেওয়ার পর কেউ চাকরি ছাড়লে অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে নিয়োগ দেওয়া হবে। এই তালিকার মেয়াদ
৫ ঘণ্টা আগে