নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
করোনার সংক্রমণ বাড়লেও এখনই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ না করে সীমিত পরিসরে ক্লাস চলবে বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি। ১২ থেকে ১৮ বছর বয়সী শিক্ষার্থীদের করোনার টিকাদানে জোর দেওয়া হবে বলেও জানিয়েছেন তিনি।
গতকাল রোববার রাতে কোভিড-১৯ সংক্রান্ত জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটির সঙ্গে বৈঠক করেন শিক্ষামন্ত্রী। সোমবার সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে সেই সভার সিদ্ধান্ত জানানোর সময় এসব তথ্য জানান তিনি।
দীপু মনি বলেন, ‘শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে স্বাস্থ্যবিধি মানা হচ্ছে। এটিকে আরও মনিটরিংয়ের আওতায় আনতে চাই। মনিটরিং আরও জোরদার করা হবে। করোনার সংক্রমণের হার ৭ শতাংশ থাকার সময় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দিয়েছিলাম। এখন সংক্রমণের হার তার কাছাকাছি হলেও আমরা ভালো অবস্থায় আছি। কারণ অনেকেই টিকা নিয়েছেন। এ মাসের মধ্যে ১২-১৮ বছর বয়সী শিক্ষার্থীদের এক ডোজ করে টিকা দেওয়া হবে।’
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘এখন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ করব না। টিকাদান কর্মসূচি জোরদার করব। স্বাস্থ্যবিধি মানা ও মনিটরিং জোরদার করব। সীমিত পরিসরে যেভাবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান চলছে, সেভাবেই চলবে। পরামর্শক কমিটির সঙ্গে নিয়মিত বৈঠক করব। বন্ধ করার প্রয়োজন হলে বন্ধ করে দেব। তবে আমরা মনে করছি টিকা দেওয়া গেলে তার প্রয়োজন হবে না।’
করোনার সংক্রমণ হার কত শতাংশে উঠলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ করা হবে সে বিষয়ে কিছু বলেননি শিক্ষামন্ত্রী। তিনি বলেন, সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
এক ডোজ টিকা না নিয়ে স্কুল-কলেজে যাওয়ার নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। ফলে যারা করোনার টিকা নেয়নি তাদের অনলাইনে ক্লাস করার পরামর্শ দেন শিক্ষামন্ত্রী। এ ছাড়া যেসব শিক্ষার্থীদের ঝুঁকি রয়েছে তাদেরও অনলাইনে ক্লাস ও টিভির ক্লাস অনুসরণ করার পরামর্শ দেন মন্ত্রী।
দীপু মনি জানান, ১২ বছরের কম বয়সী শিক্ষার্থীদের এখনই টিকা দেওয়া হবে না। এ বিষয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সিদ্ধান্তের জন্য অপেক্ষায় আছেন তারা।
উল্লেখ্য, করোনা সংক্রমণ বাড়ার পর ২০২০ সালের ১৭ মার্চ থেকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেওয়া হয়। টানা দেড় বছর বন্ধ রেখে গত বছরের ১২ সেপ্টেম্বর থেকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী, কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের সচিব মো. আমিনুল ইসলাম খান, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব মো. আবু বকর ছিদ্দীক, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক সৈয়দ মো. গোলাম ফারুক।
করোনার সংক্রমণ বাড়লেও এখনই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ না করে সীমিত পরিসরে ক্লাস চলবে বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি। ১২ থেকে ১৮ বছর বয়সী শিক্ষার্থীদের করোনার টিকাদানে জোর দেওয়া হবে বলেও জানিয়েছেন তিনি।
গতকাল রোববার রাতে কোভিড-১৯ সংক্রান্ত জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটির সঙ্গে বৈঠক করেন শিক্ষামন্ত্রী। সোমবার সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে সেই সভার সিদ্ধান্ত জানানোর সময় এসব তথ্য জানান তিনি।
দীপু মনি বলেন, ‘শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে স্বাস্থ্যবিধি মানা হচ্ছে। এটিকে আরও মনিটরিংয়ের আওতায় আনতে চাই। মনিটরিং আরও জোরদার করা হবে। করোনার সংক্রমণের হার ৭ শতাংশ থাকার সময় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দিয়েছিলাম। এখন সংক্রমণের হার তার কাছাকাছি হলেও আমরা ভালো অবস্থায় আছি। কারণ অনেকেই টিকা নিয়েছেন। এ মাসের মধ্যে ১২-১৮ বছর বয়সী শিক্ষার্থীদের এক ডোজ করে টিকা দেওয়া হবে।’
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘এখন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ করব না। টিকাদান কর্মসূচি জোরদার করব। স্বাস্থ্যবিধি মানা ও মনিটরিং জোরদার করব। সীমিত পরিসরে যেভাবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান চলছে, সেভাবেই চলবে। পরামর্শক কমিটির সঙ্গে নিয়মিত বৈঠক করব। বন্ধ করার প্রয়োজন হলে বন্ধ করে দেব। তবে আমরা মনে করছি টিকা দেওয়া গেলে তার প্রয়োজন হবে না।’
করোনার সংক্রমণ হার কত শতাংশে উঠলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ করা হবে সে বিষয়ে কিছু বলেননি শিক্ষামন্ত্রী। তিনি বলেন, সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
এক ডোজ টিকা না নিয়ে স্কুল-কলেজে যাওয়ার নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। ফলে যারা করোনার টিকা নেয়নি তাদের অনলাইনে ক্লাস করার পরামর্শ দেন শিক্ষামন্ত্রী। এ ছাড়া যেসব শিক্ষার্থীদের ঝুঁকি রয়েছে তাদেরও অনলাইনে ক্লাস ও টিভির ক্লাস অনুসরণ করার পরামর্শ দেন মন্ত্রী।
দীপু মনি জানান, ১২ বছরের কম বয়সী শিক্ষার্থীদের এখনই টিকা দেওয়া হবে না। এ বিষয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সিদ্ধান্তের জন্য অপেক্ষায় আছেন তারা।
উল্লেখ্য, করোনা সংক্রমণ বাড়ার পর ২০২০ সালের ১৭ মার্চ থেকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেওয়া হয়। টানা দেড় বছর বন্ধ রেখে গত বছরের ১২ সেপ্টেম্বর থেকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী, কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের সচিব মো. আমিনুল ইসলাম খান, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব মো. আবু বকর ছিদ্দীক, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক সৈয়দ মো. গোলাম ফারুক।
দুর্নীতির অভিযোগের বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য অন্তর্বর্তী সরকারের এক উপদেষ্টার সাবেক সহকারী একান্ত সচিব (এপিএস), আরেক উপদেষ্টার একজন বর্তমান ও একজন সাবেক ব্যক্তিগত কর্মকর্তাকে (পিও) এবং জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সাবেক এক নেতাকে ডেকেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
১৩ মিনিট আগেবাংলাদেশ ও জাপান পারস্পরিক আস্থা গভীর করা, উন্নয়ন কৌশলগুলো অগ্রাধিকার দেওয়া ও কৌশলগত অংশীদারত্ব সম্পূর্ণরূপে বাস্তবায়নে সম্মত হয়েছে। টোকিওতে আজ বৃহস্পতিবার দুই দেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বার্ষিক পরামর্শ সভায় (এফওসি) এ ঐকমত্য প্রতিষ্ঠিত হয়। ট্যাগ: , জাপান, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, উন্নয়ন, সহয
১ ঘণ্টা আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেছেন, ‘রাষ্ট্র পুনর্গঠন কেবল কোনো দলের বিষয় নয়, কোনো ব্যক্তির বিষয় নয়, কোনো সংগঠনের বিষয় নয়, এটি জনগণের বিষয়।’
৫ ঘণ্টা আগেসরকারপ্রধান হিসেবে ড. মুহাম্মদ ইউনূস দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে বৈদেশিক সম্পর্কের নানা দিক সামাল দেওয়ার ক্ষেত্রে ঝামেলা তৈরি হচ্ছে। প্রধান উপদেষ্টা ও তাঁর দপ্তর মনে করছে, অন্তর্বর্তী সরকারের ধরন এবং সরকারপ্রধানের কাজের যে বৈচিত্র্য ও গতি, তার সঙ্গে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তাল-লয় ঠিক রেখে চলতে পারছে না...
১৫ ঘণ্টা আগে