নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

শাপলা প্রতীকের প্রথম দাবিদার নাগরিক ঐক্যের আবেদন নির্বাচন কমিশন (ইসি) খারিজ করে দিলে সেটি নিয়ে তখন কোনো আলোচনা হয়নি কেন—এমন প্রশ্ন রেখেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন। তিনি বলেছেন, ‘এনসিপি শাপলা চেয়েছে, এটা নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। অথচ শাপলা প্রথমে চেয়েছিল নাগরিক ঐক্য। তখন আলোচনায় আসেনি। এখন কেন এত আলোচনা? আমরা তো নাগরিক ঐক্যকে শাপলা দিইনি।’
আজ বৃহস্পতিবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এসব কথা বলেন তিনি। সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে প্রবাসীদের ভোট বিষয়ে কানাডা সফরের অভিজ্ঞতা, শাপলা নিয়ে কাড়াকাড়ি, জাতীয় পার্টিকে সংলাপে আমন্ত্রণ, পিআর পদ্ধতি, পোস্টাল ভোট, নতুন দল নিবন্ধন, নির্বাচনী পরিবেশ, ইসির ভোট প্রস্তুতিসহ সার্বিক বিষয়ে কথা বলেন সিইসি।
রাজনৈতিক অঙ্গনে সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব (পিআর) ভোটের পদ্ধতি নিয়ে চলমান আলোচনার মধ্যে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন বলেন, ‘সংবিধান ও আরপিওতে (গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ) পিআর নেই। বিদ্যমান সংবিধান ও আরপিও অনুযায়ী ফেব্রুয়ারির ভোটের জন্য অপেক্ষায় রয়েছি। আগামী বছরের ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে রমজানের আগে নির্বাচন করার জন্য যা যা প্রস্তুতি নেওয়া দরকার, আমরা জোরেশোরে নিচ্ছি। ভোটের দিনের দুই মাস আগে তফসিল ঘোষণা হবে।’
ফেব্রুয়ারির ভোট নিয়ে নানা ধরনের আলোচনার প্রসঙ্গে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে সিইসি বলেন, প্রধান উপদেষ্টাও নিউইয়র্কে যার সঙ্গে দেখা হচ্ছে, বলছেন—ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন। আমরা কারও কথায় চলছি না। আইনকানুন সংবিধান অনুযায়ী, সরল-সোজা পথে চলতে চাই। বাঁকা পথে বা কারও ফেভারের জন্য কাজ করছি না। রাজনৈতিক দল আমাদের মূল স্টেকহোল্ডার। তাদের সহযোগিতা ছাড়া সুন্দর নির্বাচন সম্ভব নয়। কেউ যেন ফাউল না করে, সে বিষয়ে আমরা তৎপর। নির্বাচনে কেউ ফাউল করতে নামবেন না, ভালো নিয়তে নামবেন বলে আশা করি।’
রাজনীতিবিদদের ওপর আমার আস্থা রয়েছে উল্লেখ করে সিইসি বলেন, ‘১৯৯১ সালে অনেক গোলমাল হয়েছে। পরে সব ঠান্ডা হয়ে গেছে। ৯৬-এর ইলেকশনের আগেও গোলমাল হয়ে পরে সব ঠান্ডা। ২০০৮ সালেও এ রকম গোলমাল হয়েছে। সব ঠান্ডা হয়ে যাবে, নানান মত থাকবে। কিন্তু জাতীয় স্বার্থে সবাই এক জায়গায় আসবে।’
পিআর পদ্ধতি নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে নাসির উদ্দিন বলেন, ‘ভোট আমাদের আরপিও অনুযায়ী হবে। পিআর তো আরপিওতে নেই। আমাকে আরপিও মেনে চলতে হয়। পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন করতে হলে সংবিধান ও আরপিও বদলাতে হবে। পিআর নিয়ে কথা বললে আবার আমার বিরুদ্ধে কথা হবে। ‘‘যদি’’ নিয়ে কথা বলতে চাই না।’
এক প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, ‘ইসিও সবার জন্য সমান সুযোগ তৈরি করবে। কোনো রাজনীতিবিদ ফাউল খেলার জন্য নির্বাচনের মাঠে নামবেন, তা বলেননি। উনারা চাচ্ছেন, সুন্দরভাবে খেলবেন, লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড চাচ্ছেন। আমরা লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরির জন্য সর্বশক্তি নিয়োগ করব। এক লাখ সেনাসদস্য নামবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা। আমি খুব কনফিডেন্ট; কোনো ভয় পাওয়ার কারণ নেই।’
নতুন দল নিবন্ধনে বিলম্ব হচ্ছে জানিয়ে নাসির উদ্দিন বলেন, কাজ দ্রুত চলছে। প্রাথমিকভাবে বিজ্ঞপ্তি দিলেও চূড়ান্ত নয়। কারও আপত্তি, অভিযোগ এলে তা নিষ্পত্তি করতে হবে। এরপর চূড়ান্ত হবে। কোন কোন দল নিবন্ধন পাচ্ছে, তা বলেননি সিইসি।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, ‘গোয়েন্দা সংস্থা দিয়ে তথ্য সংগ্রহ নয়, আমাদের নিজস্ব পদ্ধতিতে কাজ চলছে।’
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) চাওয়া প্রতীক শাপলার প্রসঙ্গ এলে সিইসি বলেন, ‘এনসিপি শাপলা চেয়েছে, এটা নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। অথচ শাপলা প্রথমে চেয়েছিল নাগরিক ঐক্য। তখন আলোচনায় আসেনি। এখন কেন এত আলোচনা? আমরা নাগরিক ঐক্যকে শাপলা দিইনি। সচিব এ বিষয়ে বলেছেন, আর বলতে চাই না।’
প্রতীকের প্রজ্ঞাপন জারির পর এনসিপি শাপলা প্রতীক চাওয়ায় সিইসি বলেন, ‘চিঠি নিয়ে কমিশনে বসে সিদ্ধান্ত নেব। গতকাল (বুধবার) এল, একা সিদ্ধান্ত নেব না। কমিশন সভার আলোচনার পর কথা হবে। এনসিপি অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া দল। চিঠি দেওয়ায় অসুবিধা নেই। রাজনীতিবিদেরা দেশের স্বার্থে সবকিছু অ্যাকোমোডেট করেন।’
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক বরাদ্দ না দিলে তা কীভাবে আদায় করতে হয়, জানা আছে—এমন মন্তব্য করেছেন এনসিপি নেতারা, এটা কি থ্রেট—একজন সাংবাদিক এমন প্রশ্ন করলে সিইসি বলেন, ‘রাজনীতিবিদেরা অনেক কথা বলতে পারেন। আমরা তো জবাব দিতে পারব না। আমরা অনেক ভালো শ্রোতা। আমরা শুনতে থাকব। আমাদের কাজ আইন মোতাবেক করব। এটা হুমকি মনে করি না। উনারা তো দেশদ্রোহী না, উনারা দেশপ্রেমিক। আমাদের জন্য হুমকি মনে করি না।’
সংলাপে জাতীয় পার্টির অংশ নেওয়ার বিষয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, ‘জাতীয় পার্টি পাঁচটি পেয়েছি। লাঙলের দাবিদার তো একাধিক। জাপা হাফ ডজন আছে। এ জন্য কনফিউজড। সময় এলে দেখবেন, ভাবতে দেন।’
ভোট পর্যবেক্ষণে দেশি ও বিদেশি পর্যবেক্ষকেরা যত আসে, তাতে মানা নেই জানিয়ে সিইসি বলেন, ‘বিদেশিদের নিয়ে আসব না, যত আসতে চায়, আসুক। আমরা ট্রান্সপারেন্ট। (দেশি-বিদেশি) যত আসতে চাই, আসুক। লুকানো-চাপানোর কিছু নেই, ভয়ের কিছু নেই।’
কানাডা সফরের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে সিইসি বলেন, ‘প্রবাসী বাংলাদেশিদের অনেকের সঙ্গে কথা হলো, আমাদের ওপর অনাস্থার ভাব রয়েছে। আমাদের কর্মকাণ্ড সম্পর্কে ধারণা দিয়েছি। প্রবাসী বাংলাদেশিরা খুবই সন্তুষ্ট। আমার উপস্থিতি সেখানে তাদের হাই লেভেলে কনফিডেন্স এনেছে। প্রবাসীদের জন্য পোস্টাল ভোটিং পদ্ধতি ছোট শিশুর মতো হাঁটা শুরু করেছে, এটা ঐতিহাসিক মুহূর্ত। সরকারও সহযোগিতা করছে। প্রবাসীরা এবার ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবেন।’
মধ্যপ্রাচ্যের প্রসঙ্গ টেনে সিইসি বলেন, অর্ধেক প্রবাসী মধ্যপ্রাচ্যে রয়েছে। কিন্তু সবাইকে এক জায়গায় এনে কথা বলা সহজ নয়। এখানে নানা ধরনের সীমাবদ্ধতা রয়েছে। আমেরিকা, জাপান, কানাডায় সহজ হচ্ছে। কানাডা সফরের অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে দ্রুত সমস্যার সমাধান করতে হবে।

শাপলা প্রতীকের প্রথম দাবিদার নাগরিক ঐক্যের আবেদন নির্বাচন কমিশন (ইসি) খারিজ করে দিলে সেটি নিয়ে তখন কোনো আলোচনা হয়নি কেন—এমন প্রশ্ন রেখেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন। তিনি বলেছেন, ‘এনসিপি শাপলা চেয়েছে, এটা নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। অথচ শাপলা প্রথমে চেয়েছিল নাগরিক ঐক্য। তখন আলোচনায় আসেনি। এখন কেন এত আলোচনা? আমরা তো নাগরিক ঐক্যকে শাপলা দিইনি।’
আজ বৃহস্পতিবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এসব কথা বলেন তিনি। সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে প্রবাসীদের ভোট বিষয়ে কানাডা সফরের অভিজ্ঞতা, শাপলা নিয়ে কাড়াকাড়ি, জাতীয় পার্টিকে সংলাপে আমন্ত্রণ, পিআর পদ্ধতি, পোস্টাল ভোট, নতুন দল নিবন্ধন, নির্বাচনী পরিবেশ, ইসির ভোট প্রস্তুতিসহ সার্বিক বিষয়ে কথা বলেন সিইসি।
রাজনৈতিক অঙ্গনে সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব (পিআর) ভোটের পদ্ধতি নিয়ে চলমান আলোচনার মধ্যে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন বলেন, ‘সংবিধান ও আরপিওতে (গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ) পিআর নেই। বিদ্যমান সংবিধান ও আরপিও অনুযায়ী ফেব্রুয়ারির ভোটের জন্য অপেক্ষায় রয়েছি। আগামী বছরের ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে রমজানের আগে নির্বাচন করার জন্য যা যা প্রস্তুতি নেওয়া দরকার, আমরা জোরেশোরে নিচ্ছি। ভোটের দিনের দুই মাস আগে তফসিল ঘোষণা হবে।’
ফেব্রুয়ারির ভোট নিয়ে নানা ধরনের আলোচনার প্রসঙ্গে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে সিইসি বলেন, প্রধান উপদেষ্টাও নিউইয়র্কে যার সঙ্গে দেখা হচ্ছে, বলছেন—ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন। আমরা কারও কথায় চলছি না। আইনকানুন সংবিধান অনুযায়ী, সরল-সোজা পথে চলতে চাই। বাঁকা পথে বা কারও ফেভারের জন্য কাজ করছি না। রাজনৈতিক দল আমাদের মূল স্টেকহোল্ডার। তাদের সহযোগিতা ছাড়া সুন্দর নির্বাচন সম্ভব নয়। কেউ যেন ফাউল না করে, সে বিষয়ে আমরা তৎপর। নির্বাচনে কেউ ফাউল করতে নামবেন না, ভালো নিয়তে নামবেন বলে আশা করি।’
রাজনীতিবিদদের ওপর আমার আস্থা রয়েছে উল্লেখ করে সিইসি বলেন, ‘১৯৯১ সালে অনেক গোলমাল হয়েছে। পরে সব ঠান্ডা হয়ে গেছে। ৯৬-এর ইলেকশনের আগেও গোলমাল হয়ে পরে সব ঠান্ডা। ২০০৮ সালেও এ রকম গোলমাল হয়েছে। সব ঠান্ডা হয়ে যাবে, নানান মত থাকবে। কিন্তু জাতীয় স্বার্থে সবাই এক জায়গায় আসবে।’
পিআর পদ্ধতি নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে নাসির উদ্দিন বলেন, ‘ভোট আমাদের আরপিও অনুযায়ী হবে। পিআর তো আরপিওতে নেই। আমাকে আরপিও মেনে চলতে হয়। পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন করতে হলে সংবিধান ও আরপিও বদলাতে হবে। পিআর নিয়ে কথা বললে আবার আমার বিরুদ্ধে কথা হবে। ‘‘যদি’’ নিয়ে কথা বলতে চাই না।’
এক প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, ‘ইসিও সবার জন্য সমান সুযোগ তৈরি করবে। কোনো রাজনীতিবিদ ফাউল খেলার জন্য নির্বাচনের মাঠে নামবেন, তা বলেননি। উনারা চাচ্ছেন, সুন্দরভাবে খেলবেন, লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড চাচ্ছেন। আমরা লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরির জন্য সর্বশক্তি নিয়োগ করব। এক লাখ সেনাসদস্য নামবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা। আমি খুব কনফিডেন্ট; কোনো ভয় পাওয়ার কারণ নেই।’
নতুন দল নিবন্ধনে বিলম্ব হচ্ছে জানিয়ে নাসির উদ্দিন বলেন, কাজ দ্রুত চলছে। প্রাথমিকভাবে বিজ্ঞপ্তি দিলেও চূড়ান্ত নয়। কারও আপত্তি, অভিযোগ এলে তা নিষ্পত্তি করতে হবে। এরপর চূড়ান্ত হবে। কোন কোন দল নিবন্ধন পাচ্ছে, তা বলেননি সিইসি।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, ‘গোয়েন্দা সংস্থা দিয়ে তথ্য সংগ্রহ নয়, আমাদের নিজস্ব পদ্ধতিতে কাজ চলছে।’
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) চাওয়া প্রতীক শাপলার প্রসঙ্গ এলে সিইসি বলেন, ‘এনসিপি শাপলা চেয়েছে, এটা নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। অথচ শাপলা প্রথমে চেয়েছিল নাগরিক ঐক্য। তখন আলোচনায় আসেনি। এখন কেন এত আলোচনা? আমরা নাগরিক ঐক্যকে শাপলা দিইনি। সচিব এ বিষয়ে বলেছেন, আর বলতে চাই না।’
প্রতীকের প্রজ্ঞাপন জারির পর এনসিপি শাপলা প্রতীক চাওয়ায় সিইসি বলেন, ‘চিঠি নিয়ে কমিশনে বসে সিদ্ধান্ত নেব। গতকাল (বুধবার) এল, একা সিদ্ধান্ত নেব না। কমিশন সভার আলোচনার পর কথা হবে। এনসিপি অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া দল। চিঠি দেওয়ায় অসুবিধা নেই। রাজনীতিবিদেরা দেশের স্বার্থে সবকিছু অ্যাকোমোডেট করেন।’
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক বরাদ্দ না দিলে তা কীভাবে আদায় করতে হয়, জানা আছে—এমন মন্তব্য করেছেন এনসিপি নেতারা, এটা কি থ্রেট—একজন সাংবাদিক এমন প্রশ্ন করলে সিইসি বলেন, ‘রাজনীতিবিদেরা অনেক কথা বলতে পারেন। আমরা তো জবাব দিতে পারব না। আমরা অনেক ভালো শ্রোতা। আমরা শুনতে থাকব। আমাদের কাজ আইন মোতাবেক করব। এটা হুমকি মনে করি না। উনারা তো দেশদ্রোহী না, উনারা দেশপ্রেমিক। আমাদের জন্য হুমকি মনে করি না।’
সংলাপে জাতীয় পার্টির অংশ নেওয়ার বিষয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, ‘জাতীয় পার্টি পাঁচটি পেয়েছি। লাঙলের দাবিদার তো একাধিক। জাপা হাফ ডজন আছে। এ জন্য কনফিউজড। সময় এলে দেখবেন, ভাবতে দেন।’
ভোট পর্যবেক্ষণে দেশি ও বিদেশি পর্যবেক্ষকেরা যত আসে, তাতে মানা নেই জানিয়ে সিইসি বলেন, ‘বিদেশিদের নিয়ে আসব না, যত আসতে চায়, আসুক। আমরা ট্রান্সপারেন্ট। (দেশি-বিদেশি) যত আসতে চাই, আসুক। লুকানো-চাপানোর কিছু নেই, ভয়ের কিছু নেই।’
কানাডা সফরের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে সিইসি বলেন, ‘প্রবাসী বাংলাদেশিদের অনেকের সঙ্গে কথা হলো, আমাদের ওপর অনাস্থার ভাব রয়েছে। আমাদের কর্মকাণ্ড সম্পর্কে ধারণা দিয়েছি। প্রবাসী বাংলাদেশিরা খুবই সন্তুষ্ট। আমার উপস্থিতি সেখানে তাদের হাই লেভেলে কনফিডেন্স এনেছে। প্রবাসীদের জন্য পোস্টাল ভোটিং পদ্ধতি ছোট শিশুর মতো হাঁটা শুরু করেছে, এটা ঐতিহাসিক মুহূর্ত। সরকারও সহযোগিতা করছে। প্রবাসীরা এবার ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবেন।’
মধ্যপ্রাচ্যের প্রসঙ্গ টেনে সিইসি বলেন, অর্ধেক প্রবাসী মধ্যপ্রাচ্যে রয়েছে। কিন্তু সবাইকে এক জায়গায় এনে কথা বলা সহজ নয়। এখানে নানা ধরনের সীমাবদ্ধতা রয়েছে। আমেরিকা, জাপান, কানাডায় সহজ হচ্ছে। কানাডা সফরের অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে দ্রুত সমস্যার সমাধান করতে হবে।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

শাপলা প্রতীকের প্রথম দাবিদার নাগরিক ঐক্যের আবেদন নির্বাচন কমিশন (ইসি) খারিজ করে দিলে সেটি নিয়ে তখন কোনো আলোচনা হয়নি কেন—এমন প্রশ্ন রেখেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন। তিনি বলেছেন, ‘এনসিপি শাপলা চেয়েছে, এটা নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। অথচ শাপলা প্রথমে চেয়েছিল নাগরিক ঐক্য। তখন আলোচনায় আসেনি। এখন কেন এত আলোচনা? আমরা তো নাগরিক ঐক্যকে শাপলা দিইনি।’
আজ বৃহস্পতিবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এসব কথা বলেন তিনি। সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে প্রবাসীদের ভোট বিষয়ে কানাডা সফরের অভিজ্ঞতা, শাপলা নিয়ে কাড়াকাড়ি, জাতীয় পার্টিকে সংলাপে আমন্ত্রণ, পিআর পদ্ধতি, পোস্টাল ভোট, নতুন দল নিবন্ধন, নির্বাচনী পরিবেশ, ইসির ভোট প্রস্তুতিসহ সার্বিক বিষয়ে কথা বলেন সিইসি।
রাজনৈতিক অঙ্গনে সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব (পিআর) ভোটের পদ্ধতি নিয়ে চলমান আলোচনার মধ্যে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন বলেন, ‘সংবিধান ও আরপিওতে (গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ) পিআর নেই। বিদ্যমান সংবিধান ও আরপিও অনুযায়ী ফেব্রুয়ারির ভোটের জন্য অপেক্ষায় রয়েছি। আগামী বছরের ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে রমজানের আগে নির্বাচন করার জন্য যা যা প্রস্তুতি নেওয়া দরকার, আমরা জোরেশোরে নিচ্ছি। ভোটের দিনের দুই মাস আগে তফসিল ঘোষণা হবে।’
ফেব্রুয়ারির ভোট নিয়ে নানা ধরনের আলোচনার প্রসঙ্গে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে সিইসি বলেন, প্রধান উপদেষ্টাও নিউইয়র্কে যার সঙ্গে দেখা হচ্ছে, বলছেন—ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন। আমরা কারও কথায় চলছি না। আইনকানুন সংবিধান অনুযায়ী, সরল-সোজা পথে চলতে চাই। বাঁকা পথে বা কারও ফেভারের জন্য কাজ করছি না। রাজনৈতিক দল আমাদের মূল স্টেকহোল্ডার। তাদের সহযোগিতা ছাড়া সুন্দর নির্বাচন সম্ভব নয়। কেউ যেন ফাউল না করে, সে বিষয়ে আমরা তৎপর। নির্বাচনে কেউ ফাউল করতে নামবেন না, ভালো নিয়তে নামবেন বলে আশা করি।’
রাজনীতিবিদদের ওপর আমার আস্থা রয়েছে উল্লেখ করে সিইসি বলেন, ‘১৯৯১ সালে অনেক গোলমাল হয়েছে। পরে সব ঠান্ডা হয়ে গেছে। ৯৬-এর ইলেকশনের আগেও গোলমাল হয়ে পরে সব ঠান্ডা। ২০০৮ সালেও এ রকম গোলমাল হয়েছে। সব ঠান্ডা হয়ে যাবে, নানান মত থাকবে। কিন্তু জাতীয় স্বার্থে সবাই এক জায়গায় আসবে।’
পিআর পদ্ধতি নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে নাসির উদ্দিন বলেন, ‘ভোট আমাদের আরপিও অনুযায়ী হবে। পিআর তো আরপিওতে নেই। আমাকে আরপিও মেনে চলতে হয়। পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন করতে হলে সংবিধান ও আরপিও বদলাতে হবে। পিআর নিয়ে কথা বললে আবার আমার বিরুদ্ধে কথা হবে। ‘‘যদি’’ নিয়ে কথা বলতে চাই না।’
এক প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, ‘ইসিও সবার জন্য সমান সুযোগ তৈরি করবে। কোনো রাজনীতিবিদ ফাউল খেলার জন্য নির্বাচনের মাঠে নামবেন, তা বলেননি। উনারা চাচ্ছেন, সুন্দরভাবে খেলবেন, লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড চাচ্ছেন। আমরা লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরির জন্য সর্বশক্তি নিয়োগ করব। এক লাখ সেনাসদস্য নামবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা। আমি খুব কনফিডেন্ট; কোনো ভয় পাওয়ার কারণ নেই।’
নতুন দল নিবন্ধনে বিলম্ব হচ্ছে জানিয়ে নাসির উদ্দিন বলেন, কাজ দ্রুত চলছে। প্রাথমিকভাবে বিজ্ঞপ্তি দিলেও চূড়ান্ত নয়। কারও আপত্তি, অভিযোগ এলে তা নিষ্পত্তি করতে হবে। এরপর চূড়ান্ত হবে। কোন কোন দল নিবন্ধন পাচ্ছে, তা বলেননি সিইসি।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, ‘গোয়েন্দা সংস্থা দিয়ে তথ্য সংগ্রহ নয়, আমাদের নিজস্ব পদ্ধতিতে কাজ চলছে।’
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) চাওয়া প্রতীক শাপলার প্রসঙ্গ এলে সিইসি বলেন, ‘এনসিপি শাপলা চেয়েছে, এটা নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। অথচ শাপলা প্রথমে চেয়েছিল নাগরিক ঐক্য। তখন আলোচনায় আসেনি। এখন কেন এত আলোচনা? আমরা নাগরিক ঐক্যকে শাপলা দিইনি। সচিব এ বিষয়ে বলেছেন, আর বলতে চাই না।’
প্রতীকের প্রজ্ঞাপন জারির পর এনসিপি শাপলা প্রতীক চাওয়ায় সিইসি বলেন, ‘চিঠি নিয়ে কমিশনে বসে সিদ্ধান্ত নেব। গতকাল (বুধবার) এল, একা সিদ্ধান্ত নেব না। কমিশন সভার আলোচনার পর কথা হবে। এনসিপি অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া দল। চিঠি দেওয়ায় অসুবিধা নেই। রাজনীতিবিদেরা দেশের স্বার্থে সবকিছু অ্যাকোমোডেট করেন।’
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক বরাদ্দ না দিলে তা কীভাবে আদায় করতে হয়, জানা আছে—এমন মন্তব্য করেছেন এনসিপি নেতারা, এটা কি থ্রেট—একজন সাংবাদিক এমন প্রশ্ন করলে সিইসি বলেন, ‘রাজনীতিবিদেরা অনেক কথা বলতে পারেন। আমরা তো জবাব দিতে পারব না। আমরা অনেক ভালো শ্রোতা। আমরা শুনতে থাকব। আমাদের কাজ আইন মোতাবেক করব। এটা হুমকি মনে করি না। উনারা তো দেশদ্রোহী না, উনারা দেশপ্রেমিক। আমাদের জন্য হুমকি মনে করি না।’
সংলাপে জাতীয় পার্টির অংশ নেওয়ার বিষয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, ‘জাতীয় পার্টি পাঁচটি পেয়েছি। লাঙলের দাবিদার তো একাধিক। জাপা হাফ ডজন আছে। এ জন্য কনফিউজড। সময় এলে দেখবেন, ভাবতে দেন।’
ভোট পর্যবেক্ষণে দেশি ও বিদেশি পর্যবেক্ষকেরা যত আসে, তাতে মানা নেই জানিয়ে সিইসি বলেন, ‘বিদেশিদের নিয়ে আসব না, যত আসতে চায়, আসুক। আমরা ট্রান্সপারেন্ট। (দেশি-বিদেশি) যত আসতে চাই, আসুক। লুকানো-চাপানোর কিছু নেই, ভয়ের কিছু নেই।’
কানাডা সফরের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে সিইসি বলেন, ‘প্রবাসী বাংলাদেশিদের অনেকের সঙ্গে কথা হলো, আমাদের ওপর অনাস্থার ভাব রয়েছে। আমাদের কর্মকাণ্ড সম্পর্কে ধারণা দিয়েছি। প্রবাসী বাংলাদেশিরা খুবই সন্তুষ্ট। আমার উপস্থিতি সেখানে তাদের হাই লেভেলে কনফিডেন্স এনেছে। প্রবাসীদের জন্য পোস্টাল ভোটিং পদ্ধতি ছোট শিশুর মতো হাঁটা শুরু করেছে, এটা ঐতিহাসিক মুহূর্ত। সরকারও সহযোগিতা করছে। প্রবাসীরা এবার ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবেন।’
মধ্যপ্রাচ্যের প্রসঙ্গ টেনে সিইসি বলেন, অর্ধেক প্রবাসী মধ্যপ্রাচ্যে রয়েছে। কিন্তু সবাইকে এক জায়গায় এনে কথা বলা সহজ নয়। এখানে নানা ধরনের সীমাবদ্ধতা রয়েছে। আমেরিকা, জাপান, কানাডায় সহজ হচ্ছে। কানাডা সফরের অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে দ্রুত সমস্যার সমাধান করতে হবে।

শাপলা প্রতীকের প্রথম দাবিদার নাগরিক ঐক্যের আবেদন নির্বাচন কমিশন (ইসি) খারিজ করে দিলে সেটি নিয়ে তখন কোনো আলোচনা হয়নি কেন—এমন প্রশ্ন রেখেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন। তিনি বলেছেন, ‘এনসিপি শাপলা চেয়েছে, এটা নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। অথচ শাপলা প্রথমে চেয়েছিল নাগরিক ঐক্য। তখন আলোচনায় আসেনি। এখন কেন এত আলোচনা? আমরা তো নাগরিক ঐক্যকে শাপলা দিইনি।’
আজ বৃহস্পতিবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এসব কথা বলেন তিনি। সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে প্রবাসীদের ভোট বিষয়ে কানাডা সফরের অভিজ্ঞতা, শাপলা নিয়ে কাড়াকাড়ি, জাতীয় পার্টিকে সংলাপে আমন্ত্রণ, পিআর পদ্ধতি, পোস্টাল ভোট, নতুন দল নিবন্ধন, নির্বাচনী পরিবেশ, ইসির ভোট প্রস্তুতিসহ সার্বিক বিষয়ে কথা বলেন সিইসি।
রাজনৈতিক অঙ্গনে সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব (পিআর) ভোটের পদ্ধতি নিয়ে চলমান আলোচনার মধ্যে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন বলেন, ‘সংবিধান ও আরপিওতে (গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ) পিআর নেই। বিদ্যমান সংবিধান ও আরপিও অনুযায়ী ফেব্রুয়ারির ভোটের জন্য অপেক্ষায় রয়েছি। আগামী বছরের ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে রমজানের আগে নির্বাচন করার জন্য যা যা প্রস্তুতি নেওয়া দরকার, আমরা জোরেশোরে নিচ্ছি। ভোটের দিনের দুই মাস আগে তফসিল ঘোষণা হবে।’
ফেব্রুয়ারির ভোট নিয়ে নানা ধরনের আলোচনার প্রসঙ্গে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে সিইসি বলেন, প্রধান উপদেষ্টাও নিউইয়র্কে যার সঙ্গে দেখা হচ্ছে, বলছেন—ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন। আমরা কারও কথায় চলছি না। আইনকানুন সংবিধান অনুযায়ী, সরল-সোজা পথে চলতে চাই। বাঁকা পথে বা কারও ফেভারের জন্য কাজ করছি না। রাজনৈতিক দল আমাদের মূল স্টেকহোল্ডার। তাদের সহযোগিতা ছাড়া সুন্দর নির্বাচন সম্ভব নয়। কেউ যেন ফাউল না করে, সে বিষয়ে আমরা তৎপর। নির্বাচনে কেউ ফাউল করতে নামবেন না, ভালো নিয়তে নামবেন বলে আশা করি।’
রাজনীতিবিদদের ওপর আমার আস্থা রয়েছে উল্লেখ করে সিইসি বলেন, ‘১৯৯১ সালে অনেক গোলমাল হয়েছে। পরে সব ঠান্ডা হয়ে গেছে। ৯৬-এর ইলেকশনের আগেও গোলমাল হয়ে পরে সব ঠান্ডা। ২০০৮ সালেও এ রকম গোলমাল হয়েছে। সব ঠান্ডা হয়ে যাবে, নানান মত থাকবে। কিন্তু জাতীয় স্বার্থে সবাই এক জায়গায় আসবে।’
পিআর পদ্ধতি নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে নাসির উদ্দিন বলেন, ‘ভোট আমাদের আরপিও অনুযায়ী হবে। পিআর তো আরপিওতে নেই। আমাকে আরপিও মেনে চলতে হয়। পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন করতে হলে সংবিধান ও আরপিও বদলাতে হবে। পিআর নিয়ে কথা বললে আবার আমার বিরুদ্ধে কথা হবে। ‘‘যদি’’ নিয়ে কথা বলতে চাই না।’
এক প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, ‘ইসিও সবার জন্য সমান সুযোগ তৈরি করবে। কোনো রাজনীতিবিদ ফাউল খেলার জন্য নির্বাচনের মাঠে নামবেন, তা বলেননি। উনারা চাচ্ছেন, সুন্দরভাবে খেলবেন, লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড চাচ্ছেন। আমরা লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরির জন্য সর্বশক্তি নিয়োগ করব। এক লাখ সেনাসদস্য নামবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা। আমি খুব কনফিডেন্ট; কোনো ভয় পাওয়ার কারণ নেই।’
নতুন দল নিবন্ধনে বিলম্ব হচ্ছে জানিয়ে নাসির উদ্দিন বলেন, কাজ দ্রুত চলছে। প্রাথমিকভাবে বিজ্ঞপ্তি দিলেও চূড়ান্ত নয়। কারও আপত্তি, অভিযোগ এলে তা নিষ্পত্তি করতে হবে। এরপর চূড়ান্ত হবে। কোন কোন দল নিবন্ধন পাচ্ছে, তা বলেননি সিইসি।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, ‘গোয়েন্দা সংস্থা দিয়ে তথ্য সংগ্রহ নয়, আমাদের নিজস্ব পদ্ধতিতে কাজ চলছে।’
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) চাওয়া প্রতীক শাপলার প্রসঙ্গ এলে সিইসি বলেন, ‘এনসিপি শাপলা চেয়েছে, এটা নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। অথচ শাপলা প্রথমে চেয়েছিল নাগরিক ঐক্য। তখন আলোচনায় আসেনি। এখন কেন এত আলোচনা? আমরা নাগরিক ঐক্যকে শাপলা দিইনি। সচিব এ বিষয়ে বলেছেন, আর বলতে চাই না।’
প্রতীকের প্রজ্ঞাপন জারির পর এনসিপি শাপলা প্রতীক চাওয়ায় সিইসি বলেন, ‘চিঠি নিয়ে কমিশনে বসে সিদ্ধান্ত নেব। গতকাল (বুধবার) এল, একা সিদ্ধান্ত নেব না। কমিশন সভার আলোচনার পর কথা হবে। এনসিপি অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া দল। চিঠি দেওয়ায় অসুবিধা নেই। রাজনীতিবিদেরা দেশের স্বার্থে সবকিছু অ্যাকোমোডেট করেন।’
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক বরাদ্দ না দিলে তা কীভাবে আদায় করতে হয়, জানা আছে—এমন মন্তব্য করেছেন এনসিপি নেতারা, এটা কি থ্রেট—একজন সাংবাদিক এমন প্রশ্ন করলে সিইসি বলেন, ‘রাজনীতিবিদেরা অনেক কথা বলতে পারেন। আমরা তো জবাব দিতে পারব না। আমরা অনেক ভালো শ্রোতা। আমরা শুনতে থাকব। আমাদের কাজ আইন মোতাবেক করব। এটা হুমকি মনে করি না। উনারা তো দেশদ্রোহী না, উনারা দেশপ্রেমিক। আমাদের জন্য হুমকি মনে করি না।’
সংলাপে জাতীয় পার্টির অংশ নেওয়ার বিষয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, ‘জাতীয় পার্টি পাঁচটি পেয়েছি। লাঙলের দাবিদার তো একাধিক। জাপা হাফ ডজন আছে। এ জন্য কনফিউজড। সময় এলে দেখবেন, ভাবতে দেন।’
ভোট পর্যবেক্ষণে দেশি ও বিদেশি পর্যবেক্ষকেরা যত আসে, তাতে মানা নেই জানিয়ে সিইসি বলেন, ‘বিদেশিদের নিয়ে আসব না, যত আসতে চায়, আসুক। আমরা ট্রান্সপারেন্ট। (দেশি-বিদেশি) যত আসতে চাই, আসুক। লুকানো-চাপানোর কিছু নেই, ভয়ের কিছু নেই।’
কানাডা সফরের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে সিইসি বলেন, ‘প্রবাসী বাংলাদেশিদের অনেকের সঙ্গে কথা হলো, আমাদের ওপর অনাস্থার ভাব রয়েছে। আমাদের কর্মকাণ্ড সম্পর্কে ধারণা দিয়েছি। প্রবাসী বাংলাদেশিরা খুবই সন্তুষ্ট। আমার উপস্থিতি সেখানে তাদের হাই লেভেলে কনফিডেন্স এনেছে। প্রবাসীদের জন্য পোস্টাল ভোটিং পদ্ধতি ছোট শিশুর মতো হাঁটা শুরু করেছে, এটা ঐতিহাসিক মুহূর্ত। সরকারও সহযোগিতা করছে। প্রবাসীরা এবার ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবেন।’
মধ্যপ্রাচ্যের প্রসঙ্গ টেনে সিইসি বলেন, অর্ধেক প্রবাসী মধ্যপ্রাচ্যে রয়েছে। কিন্তু সবাইকে এক জায়গায় এনে কথা বলা সহজ নয়। এখানে নানা ধরনের সীমাবদ্ধতা রয়েছে। আমেরিকা, জাপান, কানাডায় সহজ হচ্ছে। কানাডা সফরের অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে দ্রুত সমস্যার সমাধান করতে হবে।

সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদের নামে থাকা বিদেশি সম্পদের তথ্য যাচাইয়ে মিউচুয়াল লিগ্যাল অ্যাসিস্ট্যান্স রিকোয়েস্ট (এমএলআর) পাঠিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও যুক্তরাজ্যে অবস্থিত স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদসহ বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগের সাক্ষ্য-প্রমাণের...
৬ মিনিট আগে
মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীকে হাজির করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আগামী ১৪ ডিসেম্বর তাঁকে হাজির করতে আজ সোমবার নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১।
৩৪ মিনিট আগে
বাগেরহাটে চারটি ও গাজীপুরে পাঁচটি সংসদীয় আসনই থাকবে বলে রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে বাগেরহাটের চারটি আসন থেকে একটি কমিয়ে তিনটি আসন করে নির্বাচন কমিশনের গেজেট অবৈধ ঘোষণা করেছেন হাইকোর্ট। আজ সোমবার বিচারপতি শশাঙ্ক শেখর সরকার ও বিচারপতি ফয়সাল হাসান আরিফ এ রায় দেন।
১ ঘণ্টা আগে
সোমবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এই নির্দেশ দেন। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এই নির্দেশ দেন।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদের নামে থাকা বিদেশি সম্পদের তথ্য যাচাইয়ে মিউচুয়াল লিগ্যাল অ্যাসিস্ট্যান্স রিকোয়েস্ট (এমএলআর) পাঠিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও যুক্তরাজ্যে অবস্থিত স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদসহ বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগের সাক্ষ্য-প্রমাণের জন্য এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) বিকেলে দুদকের সহকারী পরিচালক তানজির আহমেদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এমএলআর দুই দেশ বা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে পারস্পরিক আইনি সহায়তার আবেদন। দুদক যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও যুক্তরাজ্যে বেনজীর আহমেদ ও তাঁর পরিবারের সম্ভাব্য সম্পদ সম্পর্কে জানতে এই এমএলআর পাঠিয়েছে। বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) মাধ্যমে এ বিষয়ে তথ্য চাওয়া হয়েছে।
এদিকে দুদকে করা এক মামলায় বেনজীর আহমেদের বিরুদ্ধে ১১ কোটি ৪ লাখ ৪৩ হাজার ৫৭৬ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে চার্জশিট অনুমোদন করেছে কমিশন। শিগগির অভিযোগপত্র আদালতে দাখিল করা হবে বলে জানা গেছে।
দুদকের অনুসন্ধান প্রতিবেদনে দেখা যায়, কমিশনের নোটিশে সম্পদ বিবরণী দাখিলকালে বেনজীর আহমেদ ৬ কোটি ৪৫ লাখ ৩৭ হাজার ৩৬৫ টাকার স্থাবর সম্পদ ও ৫ কোটি ৭৪ লাখ ৮৯ হাজার ৯৬৬ টাকার অস্থাবর সম্পদের তথ্য জমা দেন। তবে তদন্তে তাঁর নামে ৭ কোটি ৫২ লাখ ৬৮ হাজার ৯৮৭ টাকার স্থাবর সম্পদ ও ৮ কোটি ১২ লাখ ৩১ হাজার ২৬৪ টাকার অস্থাবর সম্পদ থাকার প্রমাণ মেলে। তিনি ১ কোটি ৮৫ লাখ ৩১ হাজার ৬২২ টাকার স্থাবর সম্পদ ও ২ কোটি ৪০ লাখ ৪১ হাজার ২৯৮ টাকার অস্থাবর সম্পদ গোপন করেছেন বলে দুদকের তদন্তে উঠে এসেছে।
এ ছাড়া অপরাধলব্ধ আয়ের উৎস ও মালিকানা গোপনের উদ্দেশ্যে তিনি তাঁর নাবালিকা কন্যা যাহরা যারীন বিনতে বেনজীরের নামে অর্জিত সম্পদ এর বিবরণীতে প্রদর্শন করেননি।
দুদকের অনুসন্ধান অনুযায়ী, বেনজীর আহমেদের নামে স্থাবর ও অস্থাবর মিলিয়ে ১৫ কোটি ৬৮ লাখ টাকার সম্পদ পাওয়া যায়। এর বিপরীতে বৈধ ও গ্রহণযোগ্য আয়ের পরিমাণ মাত্র ৬ কোটি ৫৯ লাখ ৪২ হাজার ৬৬৮ টাকা। নির্ধারিত সময়ে তিনি ১ কোটি ৯৫ লাখ ৮৫ হাজার ৯৯৩ টাকা ব্যয় করেছেন। ফলে তাঁর অবৈধ সম্পদ দাঁড়িয়েছে ১১ কোটি ৪ লাখ ৪৩ হাজার ৫৭৬ টাকা।
দুদক জানায়, বেনজীর আহমেদ তাঁর অপরাধলব্ধ অর্থের প্রকৃতি, উৎস ও নিয়ন্ত্রণ গোপন করে তা বিভিন্ন ব্যাংক হিসাব, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ও যৌথ মূলধনি প্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগ করেছেন। এ কার্যক্রম দুদক আইন, ২০০৪-এর ২৬(২) ও ২৭(১) ধারা, মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২-এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারা এবং দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭-এর ৫(২) ধারা অনুযায়ী শাস্তিযোগ্য অপরাধ।

সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদের নামে থাকা বিদেশি সম্পদের তথ্য যাচাইয়ে মিউচুয়াল লিগ্যাল অ্যাসিস্ট্যান্স রিকোয়েস্ট (এমএলআর) পাঠিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও যুক্তরাজ্যে অবস্থিত স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদসহ বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগের সাক্ষ্য-প্রমাণের জন্য এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) বিকেলে দুদকের সহকারী পরিচালক তানজির আহমেদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এমএলআর দুই দেশ বা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে পারস্পরিক আইনি সহায়তার আবেদন। দুদক যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও যুক্তরাজ্যে বেনজীর আহমেদ ও তাঁর পরিবারের সম্ভাব্য সম্পদ সম্পর্কে জানতে এই এমএলআর পাঠিয়েছে। বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) মাধ্যমে এ বিষয়ে তথ্য চাওয়া হয়েছে।
এদিকে দুদকে করা এক মামলায় বেনজীর আহমেদের বিরুদ্ধে ১১ কোটি ৪ লাখ ৪৩ হাজার ৫৭৬ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে চার্জশিট অনুমোদন করেছে কমিশন। শিগগির অভিযোগপত্র আদালতে দাখিল করা হবে বলে জানা গেছে।
দুদকের অনুসন্ধান প্রতিবেদনে দেখা যায়, কমিশনের নোটিশে সম্পদ বিবরণী দাখিলকালে বেনজীর আহমেদ ৬ কোটি ৪৫ লাখ ৩৭ হাজার ৩৬৫ টাকার স্থাবর সম্পদ ও ৫ কোটি ৭৪ লাখ ৮৯ হাজার ৯৬৬ টাকার অস্থাবর সম্পদের তথ্য জমা দেন। তবে তদন্তে তাঁর নামে ৭ কোটি ৫২ লাখ ৬৮ হাজার ৯৮৭ টাকার স্থাবর সম্পদ ও ৮ কোটি ১২ লাখ ৩১ হাজার ২৬৪ টাকার অস্থাবর সম্পদ থাকার প্রমাণ মেলে। তিনি ১ কোটি ৮৫ লাখ ৩১ হাজার ৬২২ টাকার স্থাবর সম্পদ ও ২ কোটি ৪০ লাখ ৪১ হাজার ২৯৮ টাকার অস্থাবর সম্পদ গোপন করেছেন বলে দুদকের তদন্তে উঠে এসেছে।
এ ছাড়া অপরাধলব্ধ আয়ের উৎস ও মালিকানা গোপনের উদ্দেশ্যে তিনি তাঁর নাবালিকা কন্যা যাহরা যারীন বিনতে বেনজীরের নামে অর্জিত সম্পদ এর বিবরণীতে প্রদর্শন করেননি।
দুদকের অনুসন্ধান অনুযায়ী, বেনজীর আহমেদের নামে স্থাবর ও অস্থাবর মিলিয়ে ১৫ কোটি ৬৮ লাখ টাকার সম্পদ পাওয়া যায়। এর বিপরীতে বৈধ ও গ্রহণযোগ্য আয়ের পরিমাণ মাত্র ৬ কোটি ৫৯ লাখ ৪২ হাজার ৬৬৮ টাকা। নির্ধারিত সময়ে তিনি ১ কোটি ৯৫ লাখ ৮৫ হাজার ৯৯৩ টাকা ব্যয় করেছেন। ফলে তাঁর অবৈধ সম্পদ দাঁড়িয়েছে ১১ কোটি ৪ লাখ ৪৩ হাজার ৫৭৬ টাকা।
দুদক জানায়, বেনজীর আহমেদ তাঁর অপরাধলব্ধ অর্থের প্রকৃতি, উৎস ও নিয়ন্ত্রণ গোপন করে তা বিভিন্ন ব্যাংক হিসাব, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ও যৌথ মূলধনি প্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগ করেছেন। এ কার্যক্রম দুদক আইন, ২০০৪-এর ২৬(২) ও ২৭(১) ধারা, মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২-এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারা এবং দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭-এর ৫(২) ধারা অনুযায়ী শাস্তিযোগ্য অপরাধ।

শাপলা প্রতীকের প্রথম দাবিদার নাগরিক ঐক্যের আবেদন নির্বাচন কমিশন (ইসি) খারিজ করে দিলে সেটি নিয়ে তখন কোনো আলোচনা হয়নি কেন—এমন প্রশ্ন রেখেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন। তিনি বলেছেন, ‘এনসিপি শাপলা চেয়েছে, এটা নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। অথচ শাপলা প্রথমে চেয়েছিল নাগরিক ঐক্য।
২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫
মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীকে হাজির করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আগামী ১৪ ডিসেম্বর তাঁকে হাজির করতে আজ সোমবার নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১।
৩৪ মিনিট আগে
বাগেরহাটে চারটি ও গাজীপুরে পাঁচটি সংসদীয় আসনই থাকবে বলে রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে বাগেরহাটের চারটি আসন থেকে একটি কমিয়ে তিনটি আসন করে নির্বাচন কমিশনের গেজেট অবৈধ ঘোষণা করেছেন হাইকোর্ট। আজ সোমবার বিচারপতি শশাঙ্ক শেখর সরকার ও বিচারপতি ফয়সাল হাসান আরিফ এ রায় দেন।
১ ঘণ্টা আগে
সোমবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এই নির্দেশ দেন। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এই নির্দেশ দেন।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীকে হাজির করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আগামী ১৪ ডিসেম্বর তাঁকে হাজির করতে আজ সোমবার নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১।
প্রসিকিউটর গাজী এম এইচ তামিম জানিয়েছেন, ২০২১ সালে ব্রাহ্মণবাড়িয়াসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে হেফাজতে ইসলামের আন্দোলনকে কেন্দ্র করে হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। ওই সময় হেফাজতের বেশ কয়েকজন নেতা-কর্মী নিহত হন। উবায়দুল মোকতাদিরের বিরুদ্ধে মিসকেস হয়েছে এবং তদন্ত চলছে।
অন্য একটি মামলায় তিনি গ্রেপ্তার রয়েছেন। তাই আগামী ১৪ ডিসেম্বর তাঁকে হাজির করতে নির্দেশ দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল।

মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীকে হাজির করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আগামী ১৪ ডিসেম্বর তাঁকে হাজির করতে আজ সোমবার নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১।
প্রসিকিউটর গাজী এম এইচ তামিম জানিয়েছেন, ২০২১ সালে ব্রাহ্মণবাড়িয়াসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে হেফাজতে ইসলামের আন্দোলনকে কেন্দ্র করে হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। ওই সময় হেফাজতের বেশ কয়েকজন নেতা-কর্মী নিহত হন। উবায়দুল মোকতাদিরের বিরুদ্ধে মিসকেস হয়েছে এবং তদন্ত চলছে।
অন্য একটি মামলায় তিনি গ্রেপ্তার রয়েছেন। তাই আগামী ১৪ ডিসেম্বর তাঁকে হাজির করতে নির্দেশ দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল।

শাপলা প্রতীকের প্রথম দাবিদার নাগরিক ঐক্যের আবেদন নির্বাচন কমিশন (ইসি) খারিজ করে দিলে সেটি নিয়ে তখন কোনো আলোচনা হয়নি কেন—এমন প্রশ্ন রেখেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন। তিনি বলেছেন, ‘এনসিপি শাপলা চেয়েছে, এটা নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। অথচ শাপলা প্রথমে চেয়েছিল নাগরিক ঐক্য।
২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫
সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদের নামে থাকা বিদেশি সম্পদের তথ্য যাচাইয়ে মিউচুয়াল লিগ্যাল অ্যাসিস্ট্যান্স রিকোয়েস্ট (এমএলআর) পাঠিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও যুক্তরাজ্যে অবস্থিত স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদসহ বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগের সাক্ষ্য-প্রমাণের...
৬ মিনিট আগে
বাগেরহাটে চারটি ও গাজীপুরে পাঁচটি সংসদীয় আসনই থাকবে বলে রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে বাগেরহাটের চারটি আসন থেকে একটি কমিয়ে তিনটি আসন করে নির্বাচন কমিশনের গেজেট অবৈধ ঘোষণা করেছেন হাইকোর্ট। আজ সোমবার বিচারপতি শশাঙ্ক শেখর সরকার ও বিচারপতি ফয়সাল হাসান আরিফ এ রায় দেন।
১ ঘণ্টা আগে
সোমবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এই নির্দেশ দেন। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এই নির্দেশ দেন।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাগেরহাটে চারটি ও গাজীপুরে পাঁচটি সংসদীয় আসনই থাকবে বলে রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে বাগেরহাটের চারটি আসন থেকে একটি কমিয়ে তিনটি আসন করে নির্বাচন কমিশনের গেজেট অবৈধ ঘোষণা করেছেন হাইকোর্ট।
আজ সোমবার বিচারপতি শশাঙ্ক শেখর সরকার ও বিচারপতি ফয়সাল হাসান আরিফ এ রায় দেন।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে গত ৩০ জুলাই নির্বাচন কমিশন প্রাথমিকভাবে বাগেরহাটের চারটি আসন থেকে একটি কমিয়ে তিনটি করার প্রস্তাব দেয়। পরে নির্বাচন কমিশন গত ৪ সেপ্টেম্বর চূড়ান্ত গেজেট প্রকাশ করে। এতে চারটি আসন থেকে একটি কমিয়ে বাগেরহাটকে তিন আসনে ভাগ করা হয়।
এদিকে বাগেরহাটে আসন কমানোর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট করলে গত ১৬ সেপ্টেম্বর রুল জারি করেন হাইকোর্ট। ওই রুল নিষ্পত্তি করে আজ সোমবার রায় দেন আদালত।
রিটের পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী শেখ মোহাম্মদ জাকির হোসেন। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মোহাম্মদ মেহেদী হাসান।
ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মোহাম্মদ মেহেদী হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, রুল যথাযথ ঘোষণা করে ইসির নতুন গেজেট অবৈধ ঘোষণা করেছেন আদালত। এতে বাগেরহাটে চারটি ও গাজীপুরের পাঁচটি সংসদীয় আসন বহাল থাকছে।

বাগেরহাটে চারটি ও গাজীপুরে পাঁচটি সংসদীয় আসনই থাকবে বলে রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে বাগেরহাটের চারটি আসন থেকে একটি কমিয়ে তিনটি আসন করে নির্বাচন কমিশনের গেজেট অবৈধ ঘোষণা করেছেন হাইকোর্ট।
আজ সোমবার বিচারপতি শশাঙ্ক শেখর সরকার ও বিচারপতি ফয়সাল হাসান আরিফ এ রায় দেন।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে গত ৩০ জুলাই নির্বাচন কমিশন প্রাথমিকভাবে বাগেরহাটের চারটি আসন থেকে একটি কমিয়ে তিনটি করার প্রস্তাব দেয়। পরে নির্বাচন কমিশন গত ৪ সেপ্টেম্বর চূড়ান্ত গেজেট প্রকাশ করে। এতে চারটি আসন থেকে একটি কমিয়ে বাগেরহাটকে তিন আসনে ভাগ করা হয়।
এদিকে বাগেরহাটে আসন কমানোর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট করলে গত ১৬ সেপ্টেম্বর রুল জারি করেন হাইকোর্ট। ওই রুল নিষ্পত্তি করে আজ সোমবার রায় দেন আদালত।
রিটের পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী শেখ মোহাম্মদ জাকির হোসেন। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মোহাম্মদ মেহেদী হাসান।
ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মোহাম্মদ মেহেদী হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, রুল যথাযথ ঘোষণা করে ইসির নতুন গেজেট অবৈধ ঘোষণা করেছেন আদালত। এতে বাগেরহাটে চারটি ও গাজীপুরের পাঁচটি সংসদীয় আসন বহাল থাকছে।

শাপলা প্রতীকের প্রথম দাবিদার নাগরিক ঐক্যের আবেদন নির্বাচন কমিশন (ইসি) খারিজ করে দিলে সেটি নিয়ে তখন কোনো আলোচনা হয়নি কেন—এমন প্রশ্ন রেখেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন। তিনি বলেছেন, ‘এনসিপি শাপলা চেয়েছে, এটা নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। অথচ শাপলা প্রথমে চেয়েছিল নাগরিক ঐক্য।
২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫
সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদের নামে থাকা বিদেশি সম্পদের তথ্য যাচাইয়ে মিউচুয়াল লিগ্যাল অ্যাসিস্ট্যান্স রিকোয়েস্ট (এমএলআর) পাঠিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও যুক্তরাজ্যে অবস্থিত স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদসহ বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগের সাক্ষ্য-প্রমাণের...
৬ মিনিট আগে
মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীকে হাজির করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আগামী ১৪ ডিসেম্বর তাঁকে হাজির করতে আজ সোমবার নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১।
৩৪ মিনিট আগে
সোমবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এই নির্দেশ দেন। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এই নির্দেশ দেন।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতা ও ঢাকা-১৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য সাদেক খানের ১২টি ব্যাংকে থাকা ২ কোটি ৯২ লাখ ৪১ হাজার ৯২৬ টাকা অবরুদ্ধ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আজ সোমবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এই নির্দেশ দেন। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এই নির্দেশ দেন।
দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
দুদকের সহকারী পরিচালক এ কে এম মর্তুজা আলী সাগর এসব ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ চেয়ে আবেদন করেন।
আবেদনে বলা হয়, সাদেক খানের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার, ভূমি দস্যুতাসহ বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে সরকারি অর্থ আত্মসাৎ করে ৭ কোটি ৩০ লাখ ২০ হাজার ৬৬৪ টাকার জ্ঞাত আয়ের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ সম্পদ অর্জন করে নিজ দখলে রেখেছেন। এ ছাড়া সংসদ সদস্য থাকাকালে ক্ষমতার অপব্যবহার ও অপরাধমূলক অসদাচরণের মাধ্যমে নিজ ও তাঁর মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানের নামে ২৯টি ব্যাংক হিসাবে ৪৬৬ কোটি ৪৭ লাখ ৬২ হাজার ১৯০ টাকার অস্বাভাবিক লেনদেন করেছিলেন। অনুসন্ধান করে এসব অভিযোগের সত্যতা পাওয়ায় দুদক ইতিমধ্যে মামলা করেছে। মামলাটি বর্তমানে তদন্তাধীন। তদন্তে সাদেক খানের নামে এসব অস্থাবর সম্পদ অর্জনের তথ্য পাওয়া গেছে।
দুদকের আবেদনে বলা হয়েছে, তদন্তকালে বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায়, সাদেক খানের নামে অর্জিত অস্থাবর সম্পদ হস্তান্তর/স্থানান্তর বা অন্য কোনো পন্থায় মালিকানা পরিবর্তন/হস্তান্তর করে বাংলাদেশের বাইরে গিয়ে আত্মগোপনের সম্ভাবনা রয়েছে। মামলার তদন্তের স্বার্থে সাদেক খানের অর্জিত এসব অস্থাবর সম্পদ অবরুদ্ধ করা আবশ্যক।

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতা ও ঢাকা-১৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য সাদেক খানের ১২টি ব্যাংকে থাকা ২ কোটি ৯২ লাখ ৪১ হাজার ৯২৬ টাকা অবরুদ্ধ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আজ সোমবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এই নির্দেশ দেন। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এই নির্দেশ দেন।
দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
দুদকের সহকারী পরিচালক এ কে এম মর্তুজা আলী সাগর এসব ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ চেয়ে আবেদন করেন।
আবেদনে বলা হয়, সাদেক খানের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার, ভূমি দস্যুতাসহ বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে সরকারি অর্থ আত্মসাৎ করে ৭ কোটি ৩০ লাখ ২০ হাজার ৬৬৪ টাকার জ্ঞাত আয়ের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ সম্পদ অর্জন করে নিজ দখলে রেখেছেন। এ ছাড়া সংসদ সদস্য থাকাকালে ক্ষমতার অপব্যবহার ও অপরাধমূলক অসদাচরণের মাধ্যমে নিজ ও তাঁর মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানের নামে ২৯টি ব্যাংক হিসাবে ৪৬৬ কোটি ৪৭ লাখ ৬২ হাজার ১৯০ টাকার অস্বাভাবিক লেনদেন করেছিলেন। অনুসন্ধান করে এসব অভিযোগের সত্যতা পাওয়ায় দুদক ইতিমধ্যে মামলা করেছে। মামলাটি বর্তমানে তদন্তাধীন। তদন্তে সাদেক খানের নামে এসব অস্থাবর সম্পদ অর্জনের তথ্য পাওয়া গেছে।
দুদকের আবেদনে বলা হয়েছে, তদন্তকালে বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায়, সাদেক খানের নামে অর্জিত অস্থাবর সম্পদ হস্তান্তর/স্থানান্তর বা অন্য কোনো পন্থায় মালিকানা পরিবর্তন/হস্তান্তর করে বাংলাদেশের বাইরে গিয়ে আত্মগোপনের সম্ভাবনা রয়েছে। মামলার তদন্তের স্বার্থে সাদেক খানের অর্জিত এসব অস্থাবর সম্পদ অবরুদ্ধ করা আবশ্যক।

শাপলা প্রতীকের প্রথম দাবিদার নাগরিক ঐক্যের আবেদন নির্বাচন কমিশন (ইসি) খারিজ করে দিলে সেটি নিয়ে তখন কোনো আলোচনা হয়নি কেন—এমন প্রশ্ন রেখেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন। তিনি বলেছেন, ‘এনসিপি শাপলা চেয়েছে, এটা নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। অথচ শাপলা প্রথমে চেয়েছিল নাগরিক ঐক্য।
২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫
সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদের নামে থাকা বিদেশি সম্পদের তথ্য যাচাইয়ে মিউচুয়াল লিগ্যাল অ্যাসিস্ট্যান্স রিকোয়েস্ট (এমএলআর) পাঠিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও যুক্তরাজ্যে অবস্থিত স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদসহ বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগের সাক্ষ্য-প্রমাণের...
৬ মিনিট আগে
মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীকে হাজির করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আগামী ১৪ ডিসেম্বর তাঁকে হাজির করতে আজ সোমবার নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১।
৩৪ মিনিট আগে
বাগেরহাটে চারটি ও গাজীপুরে পাঁচটি সংসদীয় আসনই থাকবে বলে রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে বাগেরহাটের চারটি আসন থেকে একটি কমিয়ে তিনটি আসন করে নির্বাচন কমিশনের গেজেট অবৈধ ঘোষণা করেছেন হাইকোর্ট। আজ সোমবার বিচারপতি শশাঙ্ক শেখর সরকার ও বিচারপতি ফয়সাল হাসান আরিফ এ রায় দেন।
১ ঘণ্টা আগে