নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
শাপলা প্রতীকের প্রথম দাবিদার নাগরিক ঐক্যের আবেদন নির্বাচন কমিশন (ইসি) খারিজ করে দিলে সেটি নিয়ে তখন কোনো আলোচনা হয়নি কেন—এমন প্রশ্ন রেখেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন। তিনি বলেছেন, ‘এনসিপি শাপলা চেয়েছে, এটা নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। অথচ শাপলা প্রথমে চেয়েছিল নাগরিক ঐক্য। তখন আলোচনায় আসেনি। এখন কেন এত আলোচনা? আমরা তো নাগরিক ঐক্যকে শাপলা দিইনি।’
আজ বৃহস্পতিবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এসব কথা বলেন তিনি। সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে প্রবাসীদের ভোট বিষয়ে কানাডা সফরের অভিজ্ঞতা, শাপলা নিয়ে কাড়াকাড়ি, জাতীয় পার্টিকে সংলাপে আমন্ত্রণ, পিআর পদ্ধতি, পোস্টাল ভোট, নতুন দল নিবন্ধন, নির্বাচনী পরিবেশ, ইসির ভোট প্রস্তুতিসহ সার্বিক বিষয়ে কথা বলেন সিইসি।
রাজনৈতিক অঙ্গনে সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব (পিআর) ভোটের পদ্ধতি নিয়ে চলমান আলোচনার মধ্যে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন বলেন, ‘সংবিধান ও আরপিওতে (গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ) পিআর নেই। বিদ্যমান সংবিধান ও আরপিও অনুযায়ী ফেব্রুয়ারির ভোটের জন্য অপেক্ষায় রয়েছি। আগামী বছরের ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে রমজানের আগে নির্বাচন করার জন্য যা যা প্রস্তুতি নেওয়া দরকার, আমরা জোরেশোরে নিচ্ছি। ভোটের দিনের দুই মাস আগে তফসিল ঘোষণা হবে।’
ফেব্রুয়ারির ভোট নিয়ে নানা ধরনের আলোচনার প্রসঙ্গে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে সিইসি বলেন, প্রধান উপদেষ্টাও নিউইয়র্কে যার সঙ্গে দেখা হচ্ছে, বলছেন—ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন। আমরা কারও কথায় চলছি না। আইনকানুন সংবিধান অনুযায়ী, সরল-সোজা পথে চলতে চাই। বাঁকা পথে বা কারও ফেভারের জন্য কাজ করছি না। রাজনৈতিক দল আমাদের মূল স্টেকহোল্ডার। তাদের সহযোগিতা ছাড়া সুন্দর নির্বাচন সম্ভব নয়। কেউ যেন ফাউল না করে, সে বিষয়ে আমরা তৎপর। নির্বাচনে কেউ ফাউল করতে নামবেন না, ভালো নিয়তে নামবেন বলে আশা করি।’
রাজনীতিবিদদের ওপর আমার আস্থা রয়েছে উল্লেখ করে সিইসি বলেন, ‘১৯৯১ সালে অনেক গোলমাল হয়েছে। পরে সব ঠান্ডা হয়ে গেছে। ৯৬-এর ইলেকশনের আগেও গোলমাল হয়ে পরে সব ঠান্ডা। ২০০৮ সালেও এ রকম গোলমাল হয়েছে। সব ঠান্ডা হয়ে যাবে, নানান মত থাকবে। কিন্তু জাতীয় স্বার্থে সবাই এক জায়গায় আসবে।’
পিআর পদ্ধতি নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে নাসির উদ্দিন বলেন, ‘ভোট আমাদের আরপিও অনুযায়ী হবে। পিআর তো আরপিওতে নেই। আমাকে আরপিও মেনে চলতে হয়। পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন করতে হলে সংবিধান ও আরপিও বদলাতে হবে। পিআর নিয়ে কথা বললে আবার আমার বিরুদ্ধে কথা হবে। ‘‘যদি’’ নিয়ে কথা বলতে চাই না।’
এক প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, ‘ইসিও সবার জন্য সমান সুযোগ তৈরি করবে। কোনো রাজনীতিবিদ ফাউল খেলার জন্য নির্বাচনের মাঠে নামবেন, তা বলেননি। উনারা চাচ্ছেন, সুন্দরভাবে খেলবেন, লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড চাচ্ছেন। আমরা লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরির জন্য সর্বশক্তি নিয়োগ করব। এক লাখ সেনাসদস্য নামবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা। আমি খুব কনফিডেন্ট; কোনো ভয় পাওয়ার কারণ নেই।’
নতুন দল নিবন্ধনে বিলম্ব হচ্ছে জানিয়ে নাসির উদ্দিন বলেন, কাজ দ্রুত চলছে। প্রাথমিকভাবে বিজ্ঞপ্তি দিলেও চূড়ান্ত নয়। কারও আপত্তি, অভিযোগ এলে তা নিষ্পত্তি করতে হবে। এরপর চূড়ান্ত হবে। কোন কোন দল নিবন্ধন পাচ্ছে, তা বলেননি সিইসি।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, ‘গোয়েন্দা সংস্থা দিয়ে তথ্য সংগ্রহ নয়, আমাদের নিজস্ব পদ্ধতিতে কাজ চলছে।’
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) চাওয়া প্রতীক শাপলার প্রসঙ্গ এলে সিইসি বলেন, ‘এনসিপি শাপলা চেয়েছে, এটা নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। অথচ শাপলা প্রথমে চেয়েছিল নাগরিক ঐক্য। তখন আলোচনায় আসেনি। এখন কেন এত আলোচনা? আমরা নাগরিক ঐক্যকে শাপলা দিইনি। সচিব এ বিষয়ে বলেছেন, আর বলতে চাই না।’
প্রতীকের প্রজ্ঞাপন জারির পর এনসিপি শাপলা প্রতীক চাওয়ায় সিইসি বলেন, ‘চিঠি নিয়ে কমিশনে বসে সিদ্ধান্ত নেব। গতকাল (বুধবার) এল, একা সিদ্ধান্ত নেব না। কমিশন সভার আলোচনার পর কথা হবে। এনসিপি অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া দল। চিঠি দেওয়ায় অসুবিধা নেই। রাজনীতিবিদেরা দেশের স্বার্থে সবকিছু অ্যাকোমোডেট করেন।’
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক বরাদ্দ না দিলে তা কীভাবে আদায় করতে হয়, জানা আছে—এমন মন্তব্য করেছেন এনসিপি নেতারা, এটা কি থ্রেট—একজন সাংবাদিক এমন প্রশ্ন করলে সিইসি বলেন, ‘রাজনীতিবিদেরা অনেক কথা বলতে পারেন। আমরা তো জবাব দিতে পারব না। আমরা অনেক ভালো শ্রোতা। আমরা শুনতে থাকব। আমাদের কাজ আইন মোতাবেক করব। এটা হুমকি মনে করি না। উনারা তো দেশদ্রোহী না, উনারা দেশপ্রেমিক। আমাদের জন্য হুমকি মনে করি না।’
সংলাপে জাতীয় পার্টির অংশ নেওয়ার বিষয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, ‘জাতীয় পার্টি পাঁচটি পেয়েছি। লাঙলের দাবিদার তো একাধিক। জাপা হাফ ডজন আছে। এ জন্য কনফিউজড। সময় এলে দেখবেন, ভাবতে দেন।’
ভোট পর্যবেক্ষণে দেশি ও বিদেশি পর্যবেক্ষকেরা যত আসে, তাতে মানা নেই জানিয়ে সিইসি বলেন, ‘বিদেশিদের নিয়ে আসব না, যত আসতে চায়, আসুক। আমরা ট্রান্সপারেন্ট। (দেশি-বিদেশি) যত আসতে চাই, আসুক। লুকানো-চাপানোর কিছু নেই, ভয়ের কিছু নেই।’
কানাডা সফরের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে সিইসি বলেন, ‘প্রবাসী বাংলাদেশিদের অনেকের সঙ্গে কথা হলো, আমাদের ওপর অনাস্থার ভাব রয়েছে। আমাদের কর্মকাণ্ড সম্পর্কে ধারণা দিয়েছি। প্রবাসী বাংলাদেশিরা খুবই সন্তুষ্ট। আমার উপস্থিতি সেখানে তাদের হাই লেভেলে কনফিডেন্স এনেছে। প্রবাসীদের জন্য পোস্টাল ভোটিং পদ্ধতি ছোট শিশুর মতো হাঁটা শুরু করেছে, এটা ঐতিহাসিক মুহূর্ত। সরকারও সহযোগিতা করছে। প্রবাসীরা এবার ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবেন।’
মধ্যপ্রাচ্যের প্রসঙ্গ টেনে সিইসি বলেন, অর্ধেক প্রবাসী মধ্যপ্রাচ্যে রয়েছে। কিন্তু সবাইকে এক জায়গায় এনে কথা বলা সহজ নয়। এখানে নানা ধরনের সীমাবদ্ধতা রয়েছে। আমেরিকা, জাপান, কানাডায় সহজ হচ্ছে। কানাডা সফরের অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে দ্রুত সমস্যার সমাধান করতে হবে।
শাপলা প্রতীকের প্রথম দাবিদার নাগরিক ঐক্যের আবেদন নির্বাচন কমিশন (ইসি) খারিজ করে দিলে সেটি নিয়ে তখন কোনো আলোচনা হয়নি কেন—এমন প্রশ্ন রেখেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন। তিনি বলেছেন, ‘এনসিপি শাপলা চেয়েছে, এটা নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। অথচ শাপলা প্রথমে চেয়েছিল নাগরিক ঐক্য। তখন আলোচনায় আসেনি। এখন কেন এত আলোচনা? আমরা তো নাগরিক ঐক্যকে শাপলা দিইনি।’
আজ বৃহস্পতিবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এসব কথা বলেন তিনি। সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে প্রবাসীদের ভোট বিষয়ে কানাডা সফরের অভিজ্ঞতা, শাপলা নিয়ে কাড়াকাড়ি, জাতীয় পার্টিকে সংলাপে আমন্ত্রণ, পিআর পদ্ধতি, পোস্টাল ভোট, নতুন দল নিবন্ধন, নির্বাচনী পরিবেশ, ইসির ভোট প্রস্তুতিসহ সার্বিক বিষয়ে কথা বলেন সিইসি।
রাজনৈতিক অঙ্গনে সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব (পিআর) ভোটের পদ্ধতি নিয়ে চলমান আলোচনার মধ্যে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন বলেন, ‘সংবিধান ও আরপিওতে (গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ) পিআর নেই। বিদ্যমান সংবিধান ও আরপিও অনুযায়ী ফেব্রুয়ারির ভোটের জন্য অপেক্ষায় রয়েছি। আগামী বছরের ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে রমজানের আগে নির্বাচন করার জন্য যা যা প্রস্তুতি নেওয়া দরকার, আমরা জোরেশোরে নিচ্ছি। ভোটের দিনের দুই মাস আগে তফসিল ঘোষণা হবে।’
ফেব্রুয়ারির ভোট নিয়ে নানা ধরনের আলোচনার প্রসঙ্গে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে সিইসি বলেন, প্রধান উপদেষ্টাও নিউইয়র্কে যার সঙ্গে দেখা হচ্ছে, বলছেন—ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন। আমরা কারও কথায় চলছি না। আইনকানুন সংবিধান অনুযায়ী, সরল-সোজা পথে চলতে চাই। বাঁকা পথে বা কারও ফেভারের জন্য কাজ করছি না। রাজনৈতিক দল আমাদের মূল স্টেকহোল্ডার। তাদের সহযোগিতা ছাড়া সুন্দর নির্বাচন সম্ভব নয়। কেউ যেন ফাউল না করে, সে বিষয়ে আমরা তৎপর। নির্বাচনে কেউ ফাউল করতে নামবেন না, ভালো নিয়তে নামবেন বলে আশা করি।’
রাজনীতিবিদদের ওপর আমার আস্থা রয়েছে উল্লেখ করে সিইসি বলেন, ‘১৯৯১ সালে অনেক গোলমাল হয়েছে। পরে সব ঠান্ডা হয়ে গেছে। ৯৬-এর ইলেকশনের আগেও গোলমাল হয়ে পরে সব ঠান্ডা। ২০০৮ সালেও এ রকম গোলমাল হয়েছে। সব ঠান্ডা হয়ে যাবে, নানান মত থাকবে। কিন্তু জাতীয় স্বার্থে সবাই এক জায়গায় আসবে।’
পিআর পদ্ধতি নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে নাসির উদ্দিন বলেন, ‘ভোট আমাদের আরপিও অনুযায়ী হবে। পিআর তো আরপিওতে নেই। আমাকে আরপিও মেনে চলতে হয়। পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন করতে হলে সংবিধান ও আরপিও বদলাতে হবে। পিআর নিয়ে কথা বললে আবার আমার বিরুদ্ধে কথা হবে। ‘‘যদি’’ নিয়ে কথা বলতে চাই না।’
এক প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, ‘ইসিও সবার জন্য সমান সুযোগ তৈরি করবে। কোনো রাজনীতিবিদ ফাউল খেলার জন্য নির্বাচনের মাঠে নামবেন, তা বলেননি। উনারা চাচ্ছেন, সুন্দরভাবে খেলবেন, লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড চাচ্ছেন। আমরা লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরির জন্য সর্বশক্তি নিয়োগ করব। এক লাখ সেনাসদস্য নামবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা। আমি খুব কনফিডেন্ট; কোনো ভয় পাওয়ার কারণ নেই।’
নতুন দল নিবন্ধনে বিলম্ব হচ্ছে জানিয়ে নাসির উদ্দিন বলেন, কাজ দ্রুত চলছে। প্রাথমিকভাবে বিজ্ঞপ্তি দিলেও চূড়ান্ত নয়। কারও আপত্তি, অভিযোগ এলে তা নিষ্পত্তি করতে হবে। এরপর চূড়ান্ত হবে। কোন কোন দল নিবন্ধন পাচ্ছে, তা বলেননি সিইসি।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, ‘গোয়েন্দা সংস্থা দিয়ে তথ্য সংগ্রহ নয়, আমাদের নিজস্ব পদ্ধতিতে কাজ চলছে।’
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) চাওয়া প্রতীক শাপলার প্রসঙ্গ এলে সিইসি বলেন, ‘এনসিপি শাপলা চেয়েছে, এটা নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। অথচ শাপলা প্রথমে চেয়েছিল নাগরিক ঐক্য। তখন আলোচনায় আসেনি। এখন কেন এত আলোচনা? আমরা নাগরিক ঐক্যকে শাপলা দিইনি। সচিব এ বিষয়ে বলেছেন, আর বলতে চাই না।’
প্রতীকের প্রজ্ঞাপন জারির পর এনসিপি শাপলা প্রতীক চাওয়ায় সিইসি বলেন, ‘চিঠি নিয়ে কমিশনে বসে সিদ্ধান্ত নেব। গতকাল (বুধবার) এল, একা সিদ্ধান্ত নেব না। কমিশন সভার আলোচনার পর কথা হবে। এনসিপি অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া দল। চিঠি দেওয়ায় অসুবিধা নেই। রাজনীতিবিদেরা দেশের স্বার্থে সবকিছু অ্যাকোমোডেট করেন।’
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক বরাদ্দ না দিলে তা কীভাবে আদায় করতে হয়, জানা আছে—এমন মন্তব্য করেছেন এনসিপি নেতারা, এটা কি থ্রেট—একজন সাংবাদিক এমন প্রশ্ন করলে সিইসি বলেন, ‘রাজনীতিবিদেরা অনেক কথা বলতে পারেন। আমরা তো জবাব দিতে পারব না। আমরা অনেক ভালো শ্রোতা। আমরা শুনতে থাকব। আমাদের কাজ আইন মোতাবেক করব। এটা হুমকি মনে করি না। উনারা তো দেশদ্রোহী না, উনারা দেশপ্রেমিক। আমাদের জন্য হুমকি মনে করি না।’
সংলাপে জাতীয় পার্টির অংশ নেওয়ার বিষয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, ‘জাতীয় পার্টি পাঁচটি পেয়েছি। লাঙলের দাবিদার তো একাধিক। জাপা হাফ ডজন আছে। এ জন্য কনফিউজড। সময় এলে দেখবেন, ভাবতে দেন।’
ভোট পর্যবেক্ষণে দেশি ও বিদেশি পর্যবেক্ষকেরা যত আসে, তাতে মানা নেই জানিয়ে সিইসি বলেন, ‘বিদেশিদের নিয়ে আসব না, যত আসতে চায়, আসুক। আমরা ট্রান্সপারেন্ট। (দেশি-বিদেশি) যত আসতে চাই, আসুক। লুকানো-চাপানোর কিছু নেই, ভয়ের কিছু নেই।’
কানাডা সফরের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে সিইসি বলেন, ‘প্রবাসী বাংলাদেশিদের অনেকের সঙ্গে কথা হলো, আমাদের ওপর অনাস্থার ভাব রয়েছে। আমাদের কর্মকাণ্ড সম্পর্কে ধারণা দিয়েছি। প্রবাসী বাংলাদেশিরা খুবই সন্তুষ্ট। আমার উপস্থিতি সেখানে তাদের হাই লেভেলে কনফিডেন্স এনেছে। প্রবাসীদের জন্য পোস্টাল ভোটিং পদ্ধতি ছোট শিশুর মতো হাঁটা শুরু করেছে, এটা ঐতিহাসিক মুহূর্ত। সরকারও সহযোগিতা করছে। প্রবাসীরা এবার ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবেন।’
মধ্যপ্রাচ্যের প্রসঙ্গ টেনে সিইসি বলেন, অর্ধেক প্রবাসী মধ্যপ্রাচ্যে রয়েছে। কিন্তু সবাইকে এক জায়গায় এনে কথা বলা সহজ নয়। এখানে নানা ধরনের সীমাবদ্ধতা রয়েছে। আমেরিকা, জাপান, কানাডায় সহজ হচ্ছে। কানাডা সফরের অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে দ্রুত সমস্যার সমাধান করতে হবে।
প্রকাশ্যে জোর করে এক বৃদ্ধের চুল ও চুলের জট কেটে দেওয়ার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক)। এ ধরনের আচরণ ‘বেআইনি ও মানবাধিকারের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন’ এবং ‘ব্যক্তির মর্যাদার ওপর সরাসরি আঘাত’ বলে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে মানবাধিকার সংগঠনটি।
৯ মিনিট আগেতিনি বলেন, ‘অনেক জায়গায় শোনা যাচ্ছে, কেউ গিয়ে মূর্তির হাত কিংবা মাথা নষ্ট করছে। আমরা খবর পেলেই সঙ্গে সঙ্গে তা অ্যাড্রেস করছি। কোথাও বিচ্যুতি হলে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। পূজা ঘিরে এখন পর্যন্ত বড় কোনো আশঙ্কা নেই। তবে তুচ্ছ কারণে ছোটখাটো ঘটনা ঘটছে। এসবকেও গুরুত্ব দিয়ে দেখা হচ্ছে।’
১ ঘণ্টা আগেজাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ৮০তম অধিবেশনে শতাধিক প্রতিনিধিসহ অংশ নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার আগের কর্তৃত্ববাদী সরকারের বিব্রতকর চর্চা অব্যাহত রেখেছে বলে মন্তব্য করেছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)। এ ঘটনায় হতাশা প্রকাশ করে সংস্থাটি বলেছে, জনগণের করের টাকায় বিদেশ সফরে এত বড় প্রতিনিধিদল পাঠ
১ ঘণ্টা আগেপরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, শ্রমিকদের মর্যাদা ও শ্রমিককেন্দ্রিক নীতি প্রতিষ্ঠা ছাড়া ন্যায্য রূপান্তর সম্ভব নয়। আজ বৃহস্পতিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় রাজধানীর হোটেল ওয়েস্টিনে আয়োজিত ‘ফ্রম ডায়লগ টু অ্যাকশন: টুয়ার্ডস
১ ঘণ্টা আগে