নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
যেসব ইন্ডাস্ট্রি প্রতিনিয়ত পরিবেশ দূষণ করছে তাদেরকে ব্যাংক থেকে ঋণ না দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর একটি হোটেলে ব্রাক ব্যাংকের ‘ব্লুম ইনটু দ্যা ফিউচার’ থিম নিয়ে সাসটেইনেবিলিটি রিপোর্ট ২০২৩ উন্মোচন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
এ সময় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর নূরুন নাহার। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন ব্র্যাক ব্যাংকের চেয়ারপারসন মেহেরিয়ার এম. হাসান, ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড সিইও সেলিম রেজা ফরহাদ হোসেন, ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড চিফ অপারেটিং অফিসার সাব্বির হোসেন, ব্র্যাক ব্যাংকের করপোরেট ও এসএমই ক্লায়েন্ট, স্টেকহোল্ডার এবং অন্যান্য গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।
ব্যাংকগুলোর প্রতি প্রশ্ন রেখে উপদেষ্টা বলেন, একটা ইন্ডাস্ট্রি যে প্রতিনিয়ত পরিবেশ দূষণ করছে, সব নিয়ম ভঙ্গ করছে, সেই ইন্ডাস্ট্রিকে যদি আপনারা ফান্ড দেন শুধুমাত্র সে রপ্তানি করছে বা হাজার মানুষের চাকরি দিয়েছে বা ডলার আয় করছে তাহলে কি সেটা সাসটেইনেবল ব্যাংকিং হবে। এটা মানুষের আগ্রহের বাইরে চল যাবে।
রিজওয়ানা হাসান বলেন, যে ইন্ডাস্ট্রি এসব করে ব্যবসায় লাভ করছে তারা কি তাদের লাভ আমাদের সঙ্গে শেয়ার করছে। যদি তা শেয়ার না করে থাকে তবে মানুষ কেন এই দূষণ মেনে নিবে।
উপদেষ্টা বলেন, আমি যখন আদালতে কোনো দূষণকারী ইন্ডাস্ট্রির বিরুদ্ধে কথা বলি আমাকে আরগুমেন্ট করতে হয় এই বলে যে, যদি এই ইন্ডাস্ট্রি বন্ধ করা হয় তবে ২০ হাজার মানুষ চাকরি হারাবে, রপ্তানি কমে যাবে। তার মানে বাংলাদেশের ব্যাংকগুলো দূষণকারী ইন্ডাস্ট্রিগুলোকে লোন দেয়।
আমি ব্রাক ব্যাংকসহ অন্যান্য ব্যাংককে বলতে চাই, আপনারা ওইসব ইন্ডাস্ট্রিকে লোন দিয়েন না, যারা অভ্যাসগতভাবেই পরিবেশ দূষণ করছে।
ব্র্যাক ব্যাংকের টেকসই এজেন্ডা প্রকাশ এবং টেকসইতার উদ্যোগ নিয়ে সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, তিনি বাংলাদেশে এমন এক ভবিষ্যতের স্বপ্ন দেখেন যেখানে শহরে পরিকল্পনা থেকে শুরু করে কৃষি পরিকল্পনা, যেমন সবুজ অর্থায়ন, সার্কুলার ইকোনমি প্র্যাকটিস এবং টেকসই প্রযুক্তির মতো উদ্ভাবনী সমাধানে প্রাধান্য দেওয়া হবে।
তিনি বলেন, এই লক্ষ্যে ব্র্যাক ব্যাংক ইতিমধ্যে বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। সবুজ অর্থায়ন বিষয়ে ব্র্যাক ব্যাংকের গৃহীত উদ্যোগগুলো অন্যান্য যেসব প্রতিষ্ঠান সবুজ অর্থায়ন এবং টেকসই অর্থনীতিতে অবদান রাখতে চায়, সেসব প্রতিষ্ঠানের জন্য একটি আদর্শ মডেল হিসেবে কাজ করতে পারে।
উপদেষ্টা বলেন, সাধারণত কোনো প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা মারা গেলে সেই প্রতিষ্ঠানের ভবিষ্যৎ নিয়ে সমস্যা তৈরি হয়। এমনকি আমাদের রাজনৈতিক দলগুলোর ক্ষেত্রেও এমন হয়। তবে ব্রাক এখানে ব্যতিক্রম। তারা গত কয়েক বছর ধরে এক নম্বর এনজিও হিসেবে নিজেদের ধরে রেখেছে।
দেশের ব্যাংকগুলোর মধ্যে সাসটেইনেবিলিটি বিষয়ে রিপোর্ট প্রকাশের সংস্কৃতির প্রসারে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রচেষ্টার ওপর জোর দিয়ে নূরুন নাহার বলেন, সাসটেইনেবিলিটি রেটিং শুধু একটি ব্যাংকের পারফর্ম্যান্সের পরিমাপকই নয়, বরং তা দীর্ঘমেয়াদী প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যে ব্যাংকটির নেওয়া নানান উদ্যোগ, যা অর্থনৈতিক অগ্রগতি, পরিবেশ সুরক্ষা এবং সামাজিক দায়বদ্ধতার বিষয়গুলোও তুলে ধরে।
ব্রাক ব্যাংকের চেয়ারপারসন মেহেরিয়ার এস. হাসান বলেন, আধুনিক ব্যাংকিং জগতে টেকসইতা এখন আর শুধু একটি পছন্দই নয়, বরং গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বও। বাংলাদেশ এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়-উভয় ক্ষেত্রেই টেকসই ব্যাংকিং প্র্যাকটিসের প্রসারে অগ্রণী ভূমিকা রাখতে পেরে ব্র্যাক ব্যাংক গর্বিত।
তিনি বলেন, তারা পরিবেশগত ক্ষতি হ্রাস থেকে শুরু করে গ্রাহকদের পরিবেশবান্ধব প্রকল্পগুলোকে সহায়তা করার মাধ্যমে তাদের প্রতিটি কাজের ক্ষেত্রে টেকসই অনুশীলন চালু করার জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। ব্যাংকটি বিশ্বাস করে, টেকসইতার সঙ্গে বৃদ্ধি যুক্ত করে ভবিষ্যতে আরও দায়িত্বশীল ব্যাংকিং ব্যবস্থা তৈরি করা সম্ভব।
ব্যাংকটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক সেলিম রেজা ফরহাদ হোসেন বলেন, ‘আমাদের রিপোর্টটি মূল্যবোধ-ভিত্তিক, দায়িত্বশীল এবং টেকসই ব্যাংকিং প্র্যাকটিসের প্রতি আমাদের প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন। সামাজিক এবং পরিবেশগত বিষয় বিবেচনা করে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির প্রসারে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের রিপোর্টের এই বছরের থিম ‘রুম ইনটু দ্য ফিউচার’ একটি সমৃদ্ধ এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক ভবিষ্যতের প্রতি আমাদের দৃষ্টিভঙ্গির প্রতিফলন, যেখানে টেকসইতা এবং আর্থিক সমৃদ্ধি পাশাপাশি অবস্থান করে। আমরা শুধু একটি ব্যাংক হিসেবেই বড় হচ্ছি না, বরং আমরা একটি বৃহৎ উদ্দেশ্য পূরণের লক্ষ্যে ব্যাংকিং খাতের ভবিষ্যতকেও নতুন রূপ দিচ্ছি।
যেসব ইন্ডাস্ট্রি প্রতিনিয়ত পরিবেশ দূষণ করছে তাদেরকে ব্যাংক থেকে ঋণ না দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর একটি হোটেলে ব্রাক ব্যাংকের ‘ব্লুম ইনটু দ্যা ফিউচার’ থিম নিয়ে সাসটেইনেবিলিটি রিপোর্ট ২০২৩ উন্মোচন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
এ সময় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর নূরুন নাহার। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন ব্র্যাক ব্যাংকের চেয়ারপারসন মেহেরিয়ার এম. হাসান, ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড সিইও সেলিম রেজা ফরহাদ হোসেন, ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড চিফ অপারেটিং অফিসার সাব্বির হোসেন, ব্র্যাক ব্যাংকের করপোরেট ও এসএমই ক্লায়েন্ট, স্টেকহোল্ডার এবং অন্যান্য গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।
ব্যাংকগুলোর প্রতি প্রশ্ন রেখে উপদেষ্টা বলেন, একটা ইন্ডাস্ট্রি যে প্রতিনিয়ত পরিবেশ দূষণ করছে, সব নিয়ম ভঙ্গ করছে, সেই ইন্ডাস্ট্রিকে যদি আপনারা ফান্ড দেন শুধুমাত্র সে রপ্তানি করছে বা হাজার মানুষের চাকরি দিয়েছে বা ডলার আয় করছে তাহলে কি সেটা সাসটেইনেবল ব্যাংকিং হবে। এটা মানুষের আগ্রহের বাইরে চল যাবে।
রিজওয়ানা হাসান বলেন, যে ইন্ডাস্ট্রি এসব করে ব্যবসায় লাভ করছে তারা কি তাদের লাভ আমাদের সঙ্গে শেয়ার করছে। যদি তা শেয়ার না করে থাকে তবে মানুষ কেন এই দূষণ মেনে নিবে।
উপদেষ্টা বলেন, আমি যখন আদালতে কোনো দূষণকারী ইন্ডাস্ট্রির বিরুদ্ধে কথা বলি আমাকে আরগুমেন্ট করতে হয় এই বলে যে, যদি এই ইন্ডাস্ট্রি বন্ধ করা হয় তবে ২০ হাজার মানুষ চাকরি হারাবে, রপ্তানি কমে যাবে। তার মানে বাংলাদেশের ব্যাংকগুলো দূষণকারী ইন্ডাস্ট্রিগুলোকে লোন দেয়।
আমি ব্রাক ব্যাংকসহ অন্যান্য ব্যাংককে বলতে চাই, আপনারা ওইসব ইন্ডাস্ট্রিকে লোন দিয়েন না, যারা অভ্যাসগতভাবেই পরিবেশ দূষণ করছে।
ব্র্যাক ব্যাংকের টেকসই এজেন্ডা প্রকাশ এবং টেকসইতার উদ্যোগ নিয়ে সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, তিনি বাংলাদেশে এমন এক ভবিষ্যতের স্বপ্ন দেখেন যেখানে শহরে পরিকল্পনা থেকে শুরু করে কৃষি পরিকল্পনা, যেমন সবুজ অর্থায়ন, সার্কুলার ইকোনমি প্র্যাকটিস এবং টেকসই প্রযুক্তির মতো উদ্ভাবনী সমাধানে প্রাধান্য দেওয়া হবে।
তিনি বলেন, এই লক্ষ্যে ব্র্যাক ব্যাংক ইতিমধ্যে বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। সবুজ অর্থায়ন বিষয়ে ব্র্যাক ব্যাংকের গৃহীত উদ্যোগগুলো অন্যান্য যেসব প্রতিষ্ঠান সবুজ অর্থায়ন এবং টেকসই অর্থনীতিতে অবদান রাখতে চায়, সেসব প্রতিষ্ঠানের জন্য একটি আদর্শ মডেল হিসেবে কাজ করতে পারে।
উপদেষ্টা বলেন, সাধারণত কোনো প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা মারা গেলে সেই প্রতিষ্ঠানের ভবিষ্যৎ নিয়ে সমস্যা তৈরি হয়। এমনকি আমাদের রাজনৈতিক দলগুলোর ক্ষেত্রেও এমন হয়। তবে ব্রাক এখানে ব্যতিক্রম। তারা গত কয়েক বছর ধরে এক নম্বর এনজিও হিসেবে নিজেদের ধরে রেখেছে।
দেশের ব্যাংকগুলোর মধ্যে সাসটেইনেবিলিটি বিষয়ে রিপোর্ট প্রকাশের সংস্কৃতির প্রসারে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রচেষ্টার ওপর জোর দিয়ে নূরুন নাহার বলেন, সাসটেইনেবিলিটি রেটিং শুধু একটি ব্যাংকের পারফর্ম্যান্সের পরিমাপকই নয়, বরং তা দীর্ঘমেয়াদী প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যে ব্যাংকটির নেওয়া নানান উদ্যোগ, যা অর্থনৈতিক অগ্রগতি, পরিবেশ সুরক্ষা এবং সামাজিক দায়বদ্ধতার বিষয়গুলোও তুলে ধরে।
ব্রাক ব্যাংকের চেয়ারপারসন মেহেরিয়ার এস. হাসান বলেন, আধুনিক ব্যাংকিং জগতে টেকসইতা এখন আর শুধু একটি পছন্দই নয়, বরং গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বও। বাংলাদেশ এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়-উভয় ক্ষেত্রেই টেকসই ব্যাংকিং প্র্যাকটিসের প্রসারে অগ্রণী ভূমিকা রাখতে পেরে ব্র্যাক ব্যাংক গর্বিত।
তিনি বলেন, তারা পরিবেশগত ক্ষতি হ্রাস থেকে শুরু করে গ্রাহকদের পরিবেশবান্ধব প্রকল্পগুলোকে সহায়তা করার মাধ্যমে তাদের প্রতিটি কাজের ক্ষেত্রে টেকসই অনুশীলন চালু করার জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। ব্যাংকটি বিশ্বাস করে, টেকসইতার সঙ্গে বৃদ্ধি যুক্ত করে ভবিষ্যতে আরও দায়িত্বশীল ব্যাংকিং ব্যবস্থা তৈরি করা সম্ভব।
ব্যাংকটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক সেলিম রেজা ফরহাদ হোসেন বলেন, ‘আমাদের রিপোর্টটি মূল্যবোধ-ভিত্তিক, দায়িত্বশীল এবং টেকসই ব্যাংকিং প্র্যাকটিসের প্রতি আমাদের প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন। সামাজিক এবং পরিবেশগত বিষয় বিবেচনা করে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির প্রসারে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের রিপোর্টের এই বছরের থিম ‘রুম ইনটু দ্য ফিউচার’ একটি সমৃদ্ধ এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক ভবিষ্যতের প্রতি আমাদের দৃষ্টিভঙ্গির প্রতিফলন, যেখানে টেকসইতা এবং আর্থিক সমৃদ্ধি পাশাপাশি অবস্থান করে। আমরা শুধু একটি ব্যাংক হিসেবেই বড় হচ্ছি না, বরং আমরা একটি বৃহৎ উদ্দেশ্য পূরণের লক্ষ্যে ব্যাংকিং খাতের ভবিষ্যতকেও নতুন রূপ দিচ্ছি।
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপের মাধ্যমে জুলাই জাতীয় সনদ তৈরির প্রক্রিয়া চলছে। এ প্রক্রিয়া চলমান থাকা অবস্থাতেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের সম্ভাব্য সময়সীমা ঘোষণা করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে এ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য ডিসেম্বরের শুরুতে তফসিল ঘোষণা হতে পারে বলে জানিয়েছে
৩৮ মিনিট আগেসব ঠিক থাকলে মাস ছয়েক পরে জাতীয় নির্বাচন। প্রধান উপদেষ্টার এই ঘোষণার পর জোরেশোরে বইছে নির্বাচনী হাওয়া। প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে নির্বাচনের কাজে সংশ্লিষ্ট সব সংস্থা। পুলিশও প্রস্তুতি নিচ্ছে তাদের দায়িত্ব পালনে। এ জন্য ভোটের মাঠে যেসব উপপরিদর্শক (এসআই) ও সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) দায়িত্ব পালন করবেন,
১ ঘণ্টা আগেগত বছরের ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের মুখে পতন ঘটে আওয়ামী লীগ সরকারের। প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে দেশ ছাড়েন শেখ হাসিনা।
৬ ঘণ্টা আগেবিবৃতিতে বলা হয়, সরকার গণমাধ্যমে স্বচ্ছতা, সুরক্ষা ও স্বাধীনতার প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। একই সঙ্গে এই মূল্যবোধ সংরক্ষণ ও বৃদ্ধির জন্য সব অংশীজনের একসঙ্গে কাজ করা দরকার। দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে অন্তর্বর্তী সরকার কোনো গণমাধ্যমে সম্পাদকীয়, পরিচালনাগত বা ব্যবসায়িক দিকগুলোতে হস্তক্ষেপ করেনি।
৭ ঘণ্টা আগে