নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: মহাসড়কে অতিরিক্ত পণ্য পরিবহন ঠেকাতে এক্সেল লোড নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র বসানোর উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। গুরুত্বপূর্ণ মহাসড়কে এক্সেল লোড নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র স্থাপনে খরচ হবে ৩০১ কোটি ৩৫ লাখ ৬১ হাজার ৫৮২ টাকা। আজ বুধবার দুপুরে অর্থনৈতিক বিষয়ক ও সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠক এটি অনুমোদন দেওয়া হয়।
জানা গেছে, মহাসড়কে এক্সেল লোড নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র স্থাপন করার উদ্যোগটি গ্রহণ করে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ। এই কাজটি বাস্তবায়ন করবে সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর।
এক্সেল লোড প্রকল্পের বিষয়ে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, গুরুত্বপূর্ণ মহাসড়কে পণ্য পরিবহনের উৎসমুখে এক্সেল লোড নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র স্থাপন প্রকল্পের প্রথম প্যাকেজের কাজ করার জন্য। উন্মুক্ত পদ্ধতিতে দরপত্র আহ্বান করা হলে দুটি দরপত্র জমা পড়ে। দরপত্রের সকল প্রক্রিয়া শেষে সর্বনিম্ন দরদাতা প্রতিষ্ঠান হয়েছে ন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট ইঞ্জিনিয়ারিং লিমিটেডে এর নিকট থেকে ৩০১ কোটি ৩৫ লাখ ৬১ হাজার ৫৮২ টাকার প্রকল্পের প্রথম প্যাকেজের কাজ ক্রয়ের অনুমোদনের জন্য প্রস্তাব উপস্থাপন করা হলে সেটি আজ অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
এর আগে গত এপ্রিল মাসের ২১ তারিখে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের অধীন সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর কর্তৃক ‘গুরুত্বপূর্ণ মহাসড়কে পণ্য পরিবহনের উৎসমুখে এক্সেল লোড নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র স্থাপন’প্রকল্পের দ্বিতীয় প্যাকেজের কাজের জন্য ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান হয়েছে হেক্টরে ইঞ্জিনিয়ার্স লিমিটেড নিয়োগের প্রস্তাবে অনুমোদন দিয়েছে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি।
দুটি প্যাকেজের আওতায় মহাসড়কে এক্সেল লোড নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র স্থাপন প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হবে।
সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, প্রকল্পের আওতায় হবিগঞ্জ, কুমিল্লা, বাগেরহাট, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, পঞ্চগড়, দিনাজপুর, শেরপুর, ময়মনসিংহ, সাতক্ষীরা, নীলফামারী, চুয়াডাঙ্গা, চট্টগ্রাম, গাজীপুর, মাদারীপুর, সিলেট জেলাসহ আরও কয়েকটি জেলার মহাসড়কে এক্সেল লোড নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র বসতে পারে।
সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের উপসচিব (টোল ও এক্সেল শাখা) ফাইমিদা হক খান এ প্রকল্পের বিষয়ে আজকের পত্রিকাকে বলেন, এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হচ্ছে যাতে মহাসড়কে অতিরিক্ত পণ্য পরিবহন রোধ করা যায়। তা ছাড়া নির্ধারিত সময়ের আগেই মহাসড়কগুলো যাতে ক্ষতিগ্রস্ত না হয় সে জন্যও প্রকল্পটি হাতে নেওয়া হয়েছে। এই প্রকল্প বাস্তবায়নের ফলে টেকসই নিরাপদ ব্যয় সাশ্রয়ী সড়ক অবকাঠামো এবং সমন্বিত যোগাযোগ ব্যবস্থা নিশ্চিত হবে।
ঢাকা: মহাসড়কে অতিরিক্ত পণ্য পরিবহন ঠেকাতে এক্সেল লোড নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র বসানোর উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। গুরুত্বপূর্ণ মহাসড়কে এক্সেল লোড নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র স্থাপনে খরচ হবে ৩০১ কোটি ৩৫ লাখ ৬১ হাজার ৫৮২ টাকা। আজ বুধবার দুপুরে অর্থনৈতিক বিষয়ক ও সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠক এটি অনুমোদন দেওয়া হয়।
জানা গেছে, মহাসড়কে এক্সেল লোড নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র স্থাপন করার উদ্যোগটি গ্রহণ করে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ। এই কাজটি বাস্তবায়ন করবে সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর।
এক্সেল লোড প্রকল্পের বিষয়ে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, গুরুত্বপূর্ণ মহাসড়কে পণ্য পরিবহনের উৎসমুখে এক্সেল লোড নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র স্থাপন প্রকল্পের প্রথম প্যাকেজের কাজ করার জন্য। উন্মুক্ত পদ্ধতিতে দরপত্র আহ্বান করা হলে দুটি দরপত্র জমা পড়ে। দরপত্রের সকল প্রক্রিয়া শেষে সর্বনিম্ন দরদাতা প্রতিষ্ঠান হয়েছে ন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট ইঞ্জিনিয়ারিং লিমিটেডে এর নিকট থেকে ৩০১ কোটি ৩৫ লাখ ৬১ হাজার ৫৮২ টাকার প্রকল্পের প্রথম প্যাকেজের কাজ ক্রয়ের অনুমোদনের জন্য প্রস্তাব উপস্থাপন করা হলে সেটি আজ অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
এর আগে গত এপ্রিল মাসের ২১ তারিখে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের অধীন সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর কর্তৃক ‘গুরুত্বপূর্ণ মহাসড়কে পণ্য পরিবহনের উৎসমুখে এক্সেল লোড নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র স্থাপন’প্রকল্পের দ্বিতীয় প্যাকেজের কাজের জন্য ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান হয়েছে হেক্টরে ইঞ্জিনিয়ার্স লিমিটেড নিয়োগের প্রস্তাবে অনুমোদন দিয়েছে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি।
দুটি প্যাকেজের আওতায় মহাসড়কে এক্সেল লোড নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র স্থাপন প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হবে।
সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, প্রকল্পের আওতায় হবিগঞ্জ, কুমিল্লা, বাগেরহাট, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, পঞ্চগড়, দিনাজপুর, শেরপুর, ময়মনসিংহ, সাতক্ষীরা, নীলফামারী, চুয়াডাঙ্গা, চট্টগ্রাম, গাজীপুর, মাদারীপুর, সিলেট জেলাসহ আরও কয়েকটি জেলার মহাসড়কে এক্সেল লোড নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র বসতে পারে।
সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের উপসচিব (টোল ও এক্সেল শাখা) ফাইমিদা হক খান এ প্রকল্পের বিষয়ে আজকের পত্রিকাকে বলেন, এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হচ্ছে যাতে মহাসড়কে অতিরিক্ত পণ্য পরিবহন রোধ করা যায়। তা ছাড়া নির্ধারিত সময়ের আগেই মহাসড়কগুলো যাতে ক্ষতিগ্রস্ত না হয় সে জন্যও প্রকল্পটি হাতে নেওয়া হয়েছে। এই প্রকল্প বাস্তবায়নের ফলে টেকসই নিরাপদ ব্যয় সাশ্রয়ী সড়ক অবকাঠামো এবং সমন্বিত যোগাযোগ ব্যবস্থা নিশ্চিত হবে।
শেখ হাসিনার ভাগনি ও সাবেক ব্রিটিশ এমপি টিউলিপ সিদ্দিক দুদকের তলবে হাজির না হয়ে আত্মপক্ষ্ম সমর্থনের সুযোগ হারিয়েছেন বলে জানিয়েছেন দুদকের চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ আবদুল মোমেন। তিনি বলেছেন, ‘টিউলিপ আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ হারালেন। কেউ উপস্থিত না হলে পরে আন্তর্জাতিকভাবে যে পদ্ধতি, সেটা অনুসরণ করা হবে।’
৭ মিনিট আগেআওয়ামী লীগ এবং এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনগুলোর অনলাইন কার্যক্রম বন্ধে উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এসব সংগঠনের ওয়েবসাইট ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের অ্যাকাউন্ট ব্লক করতে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনকে (বিটিআরসি) চিঠি দিয়েছে জাতীয় সাইবার নিরাপত্তা এজেন্সি।
১ ঘণ্টা আগেজাতিসংঘের ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং প্রতিবেদনকে ‘ঐতিহাসিক দলিল’ হিসেবে সংরক্ষণ করতে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। এ-সংক্রান্ত সম্পূরক আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আজ বুধবার (১৪ মে) বিচারপতি ফাহমিদা কাদের ও বিচারপতি মুবিনা আসাফের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এই রুল জারি করেন।
২ ঘণ্টা আগেআসন্ন ঈদুল আজহা উপলক্ষে ১৬ মে থেকে দূরপাল্লার বাসের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু করবেন বাসমালিকেরা। ২৯ মে থেকে ঈদের আগ পর্যন্ত যাত্রার টিকিট এই অগ্রিম বিক্রির আওতায় থাকবে। বাংলাদেশ বাস-ট্রাক ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের এক সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে