নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঈদযাত্রায় যাত্রীদের ট্রেনের ছাদে না উঠতে দেওয়াসহ বিভিন্ন নিয়মকানুন নিয়ে বেশ কড়াকড়িই আরোপ করা হয়েছিল রেল কর্তৃপক্ষের তরফ থেকে। তবে টানা ছয় দিন কড়াকড়ি থাকলেও গতকাল সোমবার রাতে কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনে তা আর ধরে রাখা যায়নি। পশ্চিমাঞ্চল, বিশেষ করে উত্তরবঙ্গের বেশির ভাগ ট্রেন ছিল যাত্রীতে পরিপূর্ণ। বগিতে আসন না পাওয়ায় ছাদভর্তি যাত্রী নিয়ে কমলাপুর ছেড়েছে বেশ কয়েকটি ট্রেন।
রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ বলছে, বাস্তবতা আর উৎসবমুখর পরিবেশের কারণে তারা যাত্রীদের সঙ্গে জোর করতে পারেনি। গতকাল রাতে লালমনি এক্সপ্রেস, দ্রুতযান এক্সপ্রেস, কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেসের ছাদভর্তি যাত্রী ছিল। আজ সকালেও রংপুর এক্সপ্রেস ও পঞ্চগড়গামী একতা এক্সপ্রেসে একই অবস্থা ছিল। এর মধ্যে রংপুর এক্সপ্রেস আধা ঘণ্টারও বেশি দেরিতে স্টেশন ছেড়েছে।
সার্বিক বিষয়ে কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন ম্যানেজার মোহাম্মদ মাসুদ সারওয়ার বলেন, ‘গত ছয় দিন ধরে যারা অগ্রিম টিকিট কেটেছেন, তারা নিরাপদে বাড়িতে ফিরেছেন। আজ এখন পর্যন্ত যেসব ট্রেন স্টেশন ছেড়েছে, তাতে কোনো বিলম্ব হয়নি। একটা ট্রেন আধা ঘণ্টা বিলম্ব হয়েছে।’
মাসুদ সারওয়ার আরও বলেন, ‘গতকাল কিছু বিশেষ অঞ্চলের ট্রেনে ব্যাপক চাপ ছিল। বিশেষ করে গার্মেন্টস শ্রমিকেরা একসঙ্গে এসে উঠেছেন। আজ সকালে উত্তরাঞ্চলের ট্রেন রংপুর এক্সপ্রেসেওতে অনেক চাপ পড়েছে। এ ছাড়া পঞ্চগড়গামী একতা এক্সপ্রেসেও ব্যাপক চাপ লক্ষ করা গেছে।’ তিনি বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী যথেষ্ট চেষ্টা করেছে। কিন্তু উৎসবমুখর পরিস্থিতির বাস্তবতায় তাদের ছাদ থেকে নামানো যায়নি।’
কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন ম্যানেজার আরও বলেন, ‘আপনারা জানেন, ১৪০টি ট্রেন প্রতিদিন আসা-যাওয়া করে। সেখানে একটা-দুইটা ট্রেনে এমন হতেই পারে। কারণ ওই অঞ্চলগুলোতে গার্মেন্টস শ্রমিকদের ব্যাপক চাপ থাকে। আর উৎসবমুখর এই পরিবেশে কাউকে মানা করাও যায় না। বিষয়টিকে সবার সুবিবেচনায় নেওয়ার অনুরোধ।’
ঈদযাত্রায় যাত্রীদের ট্রেনের ছাদে না উঠতে দেওয়াসহ বিভিন্ন নিয়মকানুন নিয়ে বেশ কড়াকড়িই আরোপ করা হয়েছিল রেল কর্তৃপক্ষের তরফ থেকে। তবে টানা ছয় দিন কড়াকড়ি থাকলেও গতকাল সোমবার রাতে কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনে তা আর ধরে রাখা যায়নি। পশ্চিমাঞ্চল, বিশেষ করে উত্তরবঙ্গের বেশির ভাগ ট্রেন ছিল যাত্রীতে পরিপূর্ণ। বগিতে আসন না পাওয়ায় ছাদভর্তি যাত্রী নিয়ে কমলাপুর ছেড়েছে বেশ কয়েকটি ট্রেন।
রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ বলছে, বাস্তবতা আর উৎসবমুখর পরিবেশের কারণে তারা যাত্রীদের সঙ্গে জোর করতে পারেনি। গতকাল রাতে লালমনি এক্সপ্রেস, দ্রুতযান এক্সপ্রেস, কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেসের ছাদভর্তি যাত্রী ছিল। আজ সকালেও রংপুর এক্সপ্রেস ও পঞ্চগড়গামী একতা এক্সপ্রেসে একই অবস্থা ছিল। এর মধ্যে রংপুর এক্সপ্রেস আধা ঘণ্টারও বেশি দেরিতে স্টেশন ছেড়েছে।
সার্বিক বিষয়ে কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন ম্যানেজার মোহাম্মদ মাসুদ সারওয়ার বলেন, ‘গত ছয় দিন ধরে যারা অগ্রিম টিকিট কেটেছেন, তারা নিরাপদে বাড়িতে ফিরেছেন। আজ এখন পর্যন্ত যেসব ট্রেন স্টেশন ছেড়েছে, তাতে কোনো বিলম্ব হয়নি। একটা ট্রেন আধা ঘণ্টা বিলম্ব হয়েছে।’
মাসুদ সারওয়ার আরও বলেন, ‘গতকাল কিছু বিশেষ অঞ্চলের ট্রেনে ব্যাপক চাপ ছিল। বিশেষ করে গার্মেন্টস শ্রমিকেরা একসঙ্গে এসে উঠেছেন। আজ সকালে উত্তরাঞ্চলের ট্রেন রংপুর এক্সপ্রেসেওতে অনেক চাপ পড়েছে। এ ছাড়া পঞ্চগড়গামী একতা এক্সপ্রেসেও ব্যাপক চাপ লক্ষ করা গেছে।’ তিনি বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী যথেষ্ট চেষ্টা করেছে। কিন্তু উৎসবমুখর পরিস্থিতির বাস্তবতায় তাদের ছাদ থেকে নামানো যায়নি।’
কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন ম্যানেজার আরও বলেন, ‘আপনারা জানেন, ১৪০টি ট্রেন প্রতিদিন আসা-যাওয়া করে। সেখানে একটা-দুইটা ট্রেনে এমন হতেই পারে। কারণ ওই অঞ্চলগুলোতে গার্মেন্টস শ্রমিকদের ব্যাপক চাপ থাকে। আর উৎসবমুখর এই পরিবেশে কাউকে মানা করাও যায় না। বিষয়টিকে সবার সুবিবেচনায় নেওয়ার অনুরোধ।’
দেশে এক শর মতো শিল্পে নেই ন্যূনতম মজুরিকাঠামো। এখনো প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি পাননি অনেক খাতের শ্রমিকেরা। প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের ৮৫ শতাংশ শ্রমিকেরই নেই আইনি সুরক্ষা। পর্যাপ্ত মাতৃত্বকালীন ছুটি পান না নারী শ্রমিকেরা। ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের স্বাধীনতা, শ্রমিক সুরক্ষায় উল্লেখযোগ্য
৪ ঘণ্টা আগেআজ মহান মে দিবস। বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়ের ঐতিহাসিক দিন আজ। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হচ্ছে আজ। এবারের মে দিবসের প্রতিপাদ্য হলো ‘শ্রমিক-মালিক এক হয়ে, গড়বো এ দেশ নতুন করে’।
৪ ঘণ্টা আগেদেশের ছয়টি বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির আওতাধীন জেলাগুলোয় বিদ্যুৎ আইনে অপরাধের বিচারে আদালত রয়েছে মাত্র ১৯টি। সব জেলায় আদালত না থাকায় এক জেলার গ্রাহকদের মামলাসংক্রান্ত কাজে যেতে হচ্ছে অন্য জেলায়। আদালতের সংখ্যা কম থাকায় ভুগতে হচ্ছে মামলাজটে। সমস্যার সমাধানে আদালতের সংখ্যা বাড়াতে সম্প্রতি আইন...
৫ ঘণ্টা আগেসরকারি চাকরির নিয়োগপ্রক্রিয়া সহজ করতে ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করতে যাচ্ছে সরকার। প্রতিটি পদের বিপরীতে দুজন প্রার্থীকে অপেক্ষমাণ রাখা হবে। মূল তালিকা থেকে কেউ চাকরিতে যোগ না দিলে বা যোগ দেওয়ার পর কেউ চাকরি ছাড়লে অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে নিয়োগ দেওয়া হবে। এই তালিকার মেয়াদ
৫ ঘণ্টা আগে