নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে কোনো ধরনের ‘অনিশ্চয়তা নেই’ এবং নির্বাচনের পরিবেশ ‘শতভাগ অনুকূলে’ রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন নির্বাচন কমিশনার মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকার।
আজ রোববার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ মন্তব্য করেন।
ভোটের পরিবেশ এখন পর্যন্ত কতটুকু ইসির অনুকূলে আছে—এ প্রশ্নের জবাবে আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা মনে করছি, শতভাগ অনুকূলে আছে।’
সারা দেশে চলমান সহিংসতার পরিপ্রেক্ষিতে পরিস্থিতি নির্বাচনের অনুকূলে কি না—জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন, ‘ভোট না হওয়ার মতো প্রতিকূল কোনো অবস্থা এখন পর্যন্ত আমাদের কাছে মনে হচ্ছে না।’
নির্বাচন নির্ধারিত সময়ে অনুষ্ঠিত হবে কি না—এ প্রশ্নেরও ইতিবাচক উত্তর দেন ইসি।
তিনি বলেন, ‘আমরা তো অলরেডি আমাদের রোডম্যাপ দিয়েছি। রোডম্যাপ কথা বলছে।’
নির্বাচন ফেব্রুয়ারি মাসের কত তারিখে হবে—জানতে চাইলে তিনি বলেন, তফসিল ঘোষণা করার আগে নির্বাচনের তারিখ বলা যায় না।
গত বৃহস্পতিবার রাতে জাতীয় সংসদের ৩০০ আসনের সীমানা পুনর্নির্ধারণের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এতে গাজীপুর জেলায় একটি আসন বাড়িয়ে পাঁচটি থেকে ছয়টি করা হয় এবং বাগেরহাট জেলায় একটি আসন কমিয়ে চারটি থেকে তিনটি করা হয়। সব মিলিয়ে ৪৬টি আসনে ছোটখাটো পরিবর্তন আনা হয়।
জাতীয় সংসদের নির্বাচনী এলাকার সীমানা পুনর্নির্ধারণের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করার পর দেশের বিভিন্ন স্থানে বিক্ষোভ হয়।
এ বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, ‘সীমানা নিয়ে আন্দোলন কারা করছে, কেন করছে, তারা কী বলতে চাচ্ছে—আমরা এখনো জানি না। আর এই বিষয়গুলো হলো আঞ্চলিকতার প্রশ্ন; রাজনৈতিক বিষয়। আরও কিছু সময় গেলে পুরোটা বোঝা যাবে।’
তিনি বলেন, ‘কমিশন সর্বোচ্চ সতর্কতা, নিরপেক্ষতা ও যৌক্তিক বিষয় বিবেচনা করে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে এবং এই গ্যাজেট প্রকাশ করেছে। আমাদের দেশের ভৌগোলিক বৈশিষ্ট্যের কারণে সীমানা ১০০ ভাগ সঠিকভাবে নির্ধারণ করা খুব কঠিন।’
গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ, ১৯৭২ (আরপিও) সংশোধন চূড়ান্ত করে আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠানোর বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে আনোয়ারুল ইসলাম সরকার বলেন, ‘আমরা আরপিও যেটা প্রস্তাব করেছি, তা আইন মন্ত্রণালয়ের ভেটিংয়ের পরেই চূড়ান্ত হবে। আইন মন্ত্রণালয়ে যাওয়ার কারণটাই হচ্ছে যে, অন্যান্য আইনের সঙ্গে কন্ট্রাডিকশন থাকে কি না, সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক হয় কি না, প্রচলিত বিভিন্ন বিষয়ের সঙ্গে সাংঘর্ষিক কোনো বিষয় থাকে কি না—এসব বিষয় তারা দেখেই চূড়ান্ত করবে।’
চলতি মাসের শেষের দিকে নির্বাচন নিয়ে অংশীজনদের সঙ্গে আলোচনায় বসার পরিকল্পনা রয়েছে বলেও এ সময় জানান তিনি।
নতুন রাজনৈতিক দলের নিবন্ধনের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘মাঠপর্যায়ের প্রায় সব প্রতিবেদন একীভূত হয়ে গেছে। অল্প কিছুদিনের ভেতরেই বাকি কাজটুকু শেষ করব। আশা রাখি, এক সপ্তাহের মধ্যে গণবিজ্ঞপ্তির জন্য চূড়ান্ত হবে। তারপর আরেকটা ধাপ বাকি থাকবে।
‘ধরুন কোনো রাজনৈতিক দল নিবন্ধনের শর্তগুলো ফুলফিল করতে সক্ষম হয়েছে। তাদের যদি নিবন্ধন দেওয়ার সিদ্ধান্তে আসি, তখন তাদের জন্য একটা বিজ্ঞপ্তি জারি হবে। বিজ্ঞপ্তি জারি হবে কারণ তাদের কোনো বিষয়ে আপত্তি থাকতে পারে। তারপর চূড়ান্ত করা হবে।’
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে কোনো ধরনের ‘অনিশ্চয়তা নেই’ এবং নির্বাচনের পরিবেশ ‘শতভাগ অনুকূলে’ রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন নির্বাচন কমিশনার মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকার।
আজ রোববার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ মন্তব্য করেন।
ভোটের পরিবেশ এখন পর্যন্ত কতটুকু ইসির অনুকূলে আছে—এ প্রশ্নের জবাবে আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা মনে করছি, শতভাগ অনুকূলে আছে।’
সারা দেশে চলমান সহিংসতার পরিপ্রেক্ষিতে পরিস্থিতি নির্বাচনের অনুকূলে কি না—জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন, ‘ভোট না হওয়ার মতো প্রতিকূল কোনো অবস্থা এখন পর্যন্ত আমাদের কাছে মনে হচ্ছে না।’
নির্বাচন নির্ধারিত সময়ে অনুষ্ঠিত হবে কি না—এ প্রশ্নেরও ইতিবাচক উত্তর দেন ইসি।
তিনি বলেন, ‘আমরা তো অলরেডি আমাদের রোডম্যাপ দিয়েছি। রোডম্যাপ কথা বলছে।’
নির্বাচন ফেব্রুয়ারি মাসের কত তারিখে হবে—জানতে চাইলে তিনি বলেন, তফসিল ঘোষণা করার আগে নির্বাচনের তারিখ বলা যায় না।
গত বৃহস্পতিবার রাতে জাতীয় সংসদের ৩০০ আসনের সীমানা পুনর্নির্ধারণের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এতে গাজীপুর জেলায় একটি আসন বাড়িয়ে পাঁচটি থেকে ছয়টি করা হয় এবং বাগেরহাট জেলায় একটি আসন কমিয়ে চারটি থেকে তিনটি করা হয়। সব মিলিয়ে ৪৬টি আসনে ছোটখাটো পরিবর্তন আনা হয়।
জাতীয় সংসদের নির্বাচনী এলাকার সীমানা পুনর্নির্ধারণের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করার পর দেশের বিভিন্ন স্থানে বিক্ষোভ হয়।
এ বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, ‘সীমানা নিয়ে আন্দোলন কারা করছে, কেন করছে, তারা কী বলতে চাচ্ছে—আমরা এখনো জানি না। আর এই বিষয়গুলো হলো আঞ্চলিকতার প্রশ্ন; রাজনৈতিক বিষয়। আরও কিছু সময় গেলে পুরোটা বোঝা যাবে।’
তিনি বলেন, ‘কমিশন সর্বোচ্চ সতর্কতা, নিরপেক্ষতা ও যৌক্তিক বিষয় বিবেচনা করে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে এবং এই গ্যাজেট প্রকাশ করেছে। আমাদের দেশের ভৌগোলিক বৈশিষ্ট্যের কারণে সীমানা ১০০ ভাগ সঠিকভাবে নির্ধারণ করা খুব কঠিন।’
গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ, ১৯৭২ (আরপিও) সংশোধন চূড়ান্ত করে আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠানোর বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে আনোয়ারুল ইসলাম সরকার বলেন, ‘আমরা আরপিও যেটা প্রস্তাব করেছি, তা আইন মন্ত্রণালয়ের ভেটিংয়ের পরেই চূড়ান্ত হবে। আইন মন্ত্রণালয়ে যাওয়ার কারণটাই হচ্ছে যে, অন্যান্য আইনের সঙ্গে কন্ট্রাডিকশন থাকে কি না, সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক হয় কি না, প্রচলিত বিভিন্ন বিষয়ের সঙ্গে সাংঘর্ষিক কোনো বিষয় থাকে কি না—এসব বিষয় তারা দেখেই চূড়ান্ত করবে।’
চলতি মাসের শেষের দিকে নির্বাচন নিয়ে অংশীজনদের সঙ্গে আলোচনায় বসার পরিকল্পনা রয়েছে বলেও এ সময় জানান তিনি।
নতুন রাজনৈতিক দলের নিবন্ধনের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘মাঠপর্যায়ের প্রায় সব প্রতিবেদন একীভূত হয়ে গেছে। অল্প কিছুদিনের ভেতরেই বাকি কাজটুকু শেষ করব। আশা রাখি, এক সপ্তাহের মধ্যে গণবিজ্ঞপ্তির জন্য চূড়ান্ত হবে। তারপর আরেকটা ধাপ বাকি থাকবে।
‘ধরুন কোনো রাজনৈতিক দল নিবন্ধনের শর্তগুলো ফুলফিল করতে সক্ষম হয়েছে। তাদের যদি নিবন্ধন দেওয়ার সিদ্ধান্তে আসি, তখন তাদের জন্য একটা বিজ্ঞপ্তি জারি হবে। বিজ্ঞপ্তি জারি হবে কারণ তাদের কোনো বিষয়ে আপত্তি থাকতে পারে। তারপর চূড়ান্ত করা হবে।’
আগামী ফেব্রুয়ারিতে হতে যাওয়া জাতীয় নির্বাচনকেন্দ্রিক দায়িত্ব পালনে প্রস্তুত সেনাবাহিনী। তবে এই বিষয়ে সরকার থেকে বার্তা পেলেও এখনো নির্বাচন কমিশনের (ইসি) পক্ষ থেকে কোনো আনুষ্ঠানিক নির্দেশনা পায়নি সেনাবাহিনী।
১২ মিনিট আগেসারা দেশে ৩৩ হাজার মণ্ডপে এ বছর দুর্গাপূজা উদ্যাপন হবে। এসব পূজা মণ্ডপের নিরাপত্তায় অ্যাপ তৈরি করছে সরকার। প্রতিটা মন্দিরের একজন আনসার সদস্যের কাছে থাকবে এই অ্যাপের দায়িত্ব।
৩৮ মিনিট আগেআসন্ন শারদীয় দুর্গাপূজায় সারা দেশে ৩৩ হাজার পূজামণ্ডপ তৈরি হচ্ছে। এসব মণ্ডপের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং দেশজুড়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় সেনাবাহিনী-পুলিশ-র্যাবের পাশাপাশি তিন লাখ আনসার সদস্য মোতায়েন করা হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
২ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে হস্তক্ষেপের প্রশ্নই আসে না বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। আজ সোমবার এক ফেসবুক পোস্টে আবারও ডাকসু নির্বাচনে সংশ্লিষ্টতার বিষয়টি নিয়ে এ কথা জানিয়েছে। সেনাবাহিনী এ বিষয়টি এর আগেও বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানিয়েছিল।
২ ঘণ্টা আগে