চলতি সপ্তাহের মধ্যে বাংলাদেশের জেলে আটক ৯৫ জন মৎস্যজীবীর মুক্তি নিশ্চিত করতে চান পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেই সঙ্গে সেখানে আটক বাংলাদেশি জেলেদেরও মুক্তি দেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে বলে জানিয়েছে তাঁর সরকার।
গতকাল মঙ্গলবার তিনি রাজ্য সরকারের মুখ্যসচিব মনোজ পান্তকে এমন নির্দেশ দিয়েছেন বলে টাইমস অব ইন্ডিয়ার প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
কাকদ্বীপের বিধায়ক মন্টুরাম পাখিরা টাইমস অব ইন্ডিয়াকে বলেছেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জেলেদের নিরাপদ প্রত্যাবর্তনের জন্য ব্যক্তিগতভাবে সমন্বয় করছেন এবং তাঁকে নির্দেশ দিয়েছেন যেন তাঁদের পরিবারের কোনো সমস্যা না হয়।
দুই মাস আগে বঙ্গোপসাগরে কাকদ্বীপ থেকে ছয়টি ট্রলার আটক করে বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষ, কারণ এগুলো বাংলাদেশের সমুদ্র সীমানায় প্রবেশ করেছিল। ওই ট্রলারে থাকা ৯৫ জন মৎস্যজীবীকে পরে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁরা বর্তমানে জেলে আছেন।
এরপর পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকার কেন্দ্রীয় কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করে এবং কূটনৈতিক চ্যানেলগুলোর মাধ্যমে মৎস্যজীবীদের দ্রুত ফেরানোর উদ্যোগ নেয়।
পাখিরা বলেছেন, মুখ্যমন্ত্রীর দপ্তর আমার সঙ্গে যোগাযোগ করে মৎস্যজীবীদের পরিবারের অবস্থা সম্পর্কে জানতে চেয়েছে। আমরা আশ্বস্ত হয়েছি যে আমাদের মৎস্যজীবীদের দ্রুত ফিরিয়ে আনার জন্য প্রচেষ্টা চলছে। পাশাপাশি, বর্তমানে ভারতে আটক থাকা বাংলাদেশি মৎস্যজীবীদের প্রত্যাবাসনের ব্যবস্থাও করা হচ্ছে।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশের ৭৮ জন জেলেকে ধরে নিয়েছে গেছে ভারতের কোস্ট গার্ড। গত ৯ ডিসেম্বর অভিযান চালিয়ে এই জেলেদের আটক করা হয় বলে জানিয়েছে ভারতীয় কোস্ট গার্ড। আন্তর্জাতিক সামুদ্রিক সীমানা রেখার (আইএমবিএল) কাছে ভারতের জলসীমায় অবৈধভাবে মাছ ধরার অভিযোগে দুটি জাহাজও জব্দ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে তারা।
ভারতের উড়িষ্যা রাজ্যের পারাদ্বীপে আটক আছেন এই ৭৮ জন বাংলাদেশি মৎস্যজীবী। তাঁদের স্বজনদের কাছে ফিরিয়ে দিতে কূটনৈতিক তৎপরতা শুরু করেছে বাংলাদেশ ভারত।
তবে বাংলাদেশি মৎস্যজীবীদের বিনিময়ে বাংলাদেশের জেলে আটকে থাকা উড়িষ্যার ৩১ জন মৎস্যজীবীকে ফেরত দেওয়ার শর্ত জুড়ে দেওয়া হয়েছে।
এদিকে পশ্চিমবঙ্গের কারাগারেও বেশ কয়েকজন বাংলাদেশি মৎসজীবী আটক আছেন।
চলতি সপ্তাহের মধ্যে বাংলাদেশের জেলে আটক ৯৫ জন মৎস্যজীবীর মুক্তি নিশ্চিত করতে চান পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেই সঙ্গে সেখানে আটক বাংলাদেশি জেলেদেরও মুক্তি দেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে বলে জানিয়েছে তাঁর সরকার।
গতকাল মঙ্গলবার তিনি রাজ্য সরকারের মুখ্যসচিব মনোজ পান্তকে এমন নির্দেশ দিয়েছেন বলে টাইমস অব ইন্ডিয়ার প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
কাকদ্বীপের বিধায়ক মন্টুরাম পাখিরা টাইমস অব ইন্ডিয়াকে বলেছেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জেলেদের নিরাপদ প্রত্যাবর্তনের জন্য ব্যক্তিগতভাবে সমন্বয় করছেন এবং তাঁকে নির্দেশ দিয়েছেন যেন তাঁদের পরিবারের কোনো সমস্যা না হয়।
দুই মাস আগে বঙ্গোপসাগরে কাকদ্বীপ থেকে ছয়টি ট্রলার আটক করে বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষ, কারণ এগুলো বাংলাদেশের সমুদ্র সীমানায় প্রবেশ করেছিল। ওই ট্রলারে থাকা ৯৫ জন মৎস্যজীবীকে পরে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁরা বর্তমানে জেলে আছেন।
এরপর পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকার কেন্দ্রীয় কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করে এবং কূটনৈতিক চ্যানেলগুলোর মাধ্যমে মৎস্যজীবীদের দ্রুত ফেরানোর উদ্যোগ নেয়।
পাখিরা বলেছেন, মুখ্যমন্ত্রীর দপ্তর আমার সঙ্গে যোগাযোগ করে মৎস্যজীবীদের পরিবারের অবস্থা সম্পর্কে জানতে চেয়েছে। আমরা আশ্বস্ত হয়েছি যে আমাদের মৎস্যজীবীদের দ্রুত ফিরিয়ে আনার জন্য প্রচেষ্টা চলছে। পাশাপাশি, বর্তমানে ভারতে আটক থাকা বাংলাদেশি মৎস্যজীবীদের প্রত্যাবাসনের ব্যবস্থাও করা হচ্ছে।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশের ৭৮ জন জেলেকে ধরে নিয়েছে গেছে ভারতের কোস্ট গার্ড। গত ৯ ডিসেম্বর অভিযান চালিয়ে এই জেলেদের আটক করা হয় বলে জানিয়েছে ভারতীয় কোস্ট গার্ড। আন্তর্জাতিক সামুদ্রিক সীমানা রেখার (আইএমবিএল) কাছে ভারতের জলসীমায় অবৈধভাবে মাছ ধরার অভিযোগে দুটি জাহাজও জব্দ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে তারা।
ভারতের উড়িষ্যা রাজ্যের পারাদ্বীপে আটক আছেন এই ৭৮ জন বাংলাদেশি মৎস্যজীবী। তাঁদের স্বজনদের কাছে ফিরিয়ে দিতে কূটনৈতিক তৎপরতা শুরু করেছে বাংলাদেশ ভারত।
তবে বাংলাদেশি মৎস্যজীবীদের বিনিময়ে বাংলাদেশের জেলে আটকে থাকা উড়িষ্যার ৩১ জন মৎস্যজীবীকে ফেরত দেওয়ার শর্ত জুড়ে দেওয়া হয়েছে।
এদিকে পশ্চিমবঙ্গের কারাগারেও বেশ কয়েকজন বাংলাদেশি মৎসজীবী আটক আছেন।
রেলযাত্রা নিয়ে মানুষের ভোগান্তির গল্পের শেষ নেই। সময়মতো ট্রেন না ছাড়া, দরকারি টিকিট না পাওয়া, অপরিচ্ছন্ন আসন, নোংরা প্ল্যাটফর্ম— এমন অভিযোগের দীর্ঘ তালিকা রয়েছে যাত্রী-মনে। ট্রেনে ও স্টেশনে সেসব অভিযোগ জানানোর জন্য রয়েছে বড় আকারের রুলটানা খাতা, যার সরকারি নাম ‘কমপ্লেইন রেজিস্ট্রার বুক’।
৩৩ মিনিট আগেঅবশেষে ব্ল্যাংক স্মার্ট কার্ড কেনার জট খুলছে। সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী মাসের (সেপ্টেম্বর) প্রথম সপ্তাহ থেকে ব্ল্যাংক স্মার্ট কার্ড হাতে পাবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আইডেনটিফিকেশন সিস্টেম ফর এনহ্যান্সিং অ্যাকসেস টু সার্ভিসেস (আইডিইএ) দ্বিতীয় পর্যায় প্রকল্পের মাধ্যমে ২ কোটি ৩৬ লাখ ৩৪ হাজার কার্ড কিনছে...
৩ ঘণ্টা আগেবিবৃতিতে বলা হয়, ‘সম্প্রতি সংবাদপত্রে প্রকাশিত কিছু প্রতিবেদন অন্তর্বর্তী সরকারের নজরে এসেছে, যেখানে সাবেক সরকারি কর্মকর্তা এ বি এম আব্দুস সাত্তার নাম উল্লেখ না করে কয়েকজন উপদেষ্টার বিরুদ্ধে ভিত্তিহীন অভিযোগ উত্থাপন করেছেন। আমরা এই অভিযোগ দৃঢ়ভাবে প্রত্যাখ্যান করছি। প্রমাণ উপস্থাপন বা ব্যক্তিদের...
৯ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপের মাধ্যমে জুলাই জাতীয় সনদ তৈরির প্রক্রিয়া চলছে। এ প্রক্রিয়া চলমান থাকা অবস্থাতেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের সম্ভাব্য সময়সীমা ঘোষণা করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে এ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য ডিসেম্বরের শুরুতে তফসিল ঘোষণা হতে পারে বলে জানিয়েছে
১ দিন আগে