নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের করোনা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। ক্লাসের সংখ্যাও বাড়ানো হয়েছে। তবে শিক্ষার্থী এবং শিক্ষকদের স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য প্রয়োজন হলে ক্লাসের সংখ্যা কমানো এবং ক্লাস বন্ধ করা হবে বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি।
আজ সোমবার সন্ধ্যায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে বাংলাদেশের সুবর্ণজয়ন্তী স্মরণে মুক্তিযোদ্ধাদের উৎসর্গ করে সিনেম্যাকিং আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে শিক্ষামন্ত্রী এ কথা বলেন।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘আমরা আগের বছরের তুলনায় ক্লাস বাড়িয়েছি। তবে আমরা সারাক্ষণ করোনা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছি। যদি আমরা মনে করি আমাদের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য ক্লাসের সংখ্যা কমানো প্রয়োজন তাহলে আমরা সেটা করব। সবই আমরা প্রয়োজন বুঝে করব।’
শিক্ষামন্ত্রী আরও বলেন, ‘বিশ্বের যেকোনো জায়গা থেকে আমাদের এখানে করোনা পরিস্থিতি অনেক ভালো আছে। ওমিক্রনের কারণে আমাদের পাশের দেশ বিশেষ করে পশ্চিমবঙ্গ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধসহ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে। আমাদের দেশে এখন যে পরিস্থিতি আছে সেটা আশঙ্কাজনক নয়। সংক্রমণের হার খুবই কম এখন শতকরা তিন ভাগের কম। আমাদের সংক্রমণের হার ১ শতাংশের কম ছিল কিন্তু সপ্তাহ দু-এক আগে এটা বেড়ে দুই এর একটু উপরে উঠেছে। কাজেই আমাদের সকলের অনেক সচেতন হতে হবে এবং স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে।’
শিক্ষা-কার্যক্রম পুরোদমে শুরুর বিষয়ে তিনি বলেন, গত দুই বছরে মার্চের দিকে পরিস্থিতি ভিন্ন দিকে গিয়েছে। মার্চ মাস না আসা পর্যন্ত আসলে আমাদের পক্ষে কিছু বলা সম্ভব নয়। আমাদের বিশেষজ্ঞরা যে পূর্বাভাস দিয়েছেন সেগুলোকে ভুল প্রমাণ করেই আমরা কিন্তু খুব ভালো একটা অবস্থানে আছি। আগামীতে কি হবে সেটার জন্য আমাদের মার্চ পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। দুই বছরে আমাদের শিক্ষা খাতে কিছুটা ঘাটতি হয়েছে। এই ক্ষতি আমরা কাটিয়ে ওঠার চেষ্টা করছি কিন্তু একটা শিক্ষাবর্ষে ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে পারব কিনা তা বলতে পারছি না।
বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার সিলেবাস নিয়ে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, আমাদের এইচএসসি পরীক্ষা সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে হয়েছে। আমি ইউজিসি এবং যেসব বিশ্ববিদ্যালয় গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় গিয়েছে তাদের সঙ্গে আলাপ আলোচনা করেছি। তারা সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে পরীক্ষা নিতে রাজি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে কথা হয়েছে তারা বলেছে এ বিষয়টি যুক্তিযুক্ত। তবে যে চারটি বিশ্ববিদ্যালয় গুচ্ছে আসেনি তাদের সঙ্গে আনুষ্ঠানিকভাবে কথা হয়নি। খুব শিগগিরই তাদের সঙ্গে বৈঠকে বসব।
দেশের করোনা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। ক্লাসের সংখ্যাও বাড়ানো হয়েছে। তবে শিক্ষার্থী এবং শিক্ষকদের স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য প্রয়োজন হলে ক্লাসের সংখ্যা কমানো এবং ক্লাস বন্ধ করা হবে বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি।
আজ সোমবার সন্ধ্যায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে বাংলাদেশের সুবর্ণজয়ন্তী স্মরণে মুক্তিযোদ্ধাদের উৎসর্গ করে সিনেম্যাকিং আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে শিক্ষামন্ত্রী এ কথা বলেন।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘আমরা আগের বছরের তুলনায় ক্লাস বাড়িয়েছি। তবে আমরা সারাক্ষণ করোনা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছি। যদি আমরা মনে করি আমাদের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য ক্লাসের সংখ্যা কমানো প্রয়োজন তাহলে আমরা সেটা করব। সবই আমরা প্রয়োজন বুঝে করব।’
শিক্ষামন্ত্রী আরও বলেন, ‘বিশ্বের যেকোনো জায়গা থেকে আমাদের এখানে করোনা পরিস্থিতি অনেক ভালো আছে। ওমিক্রনের কারণে আমাদের পাশের দেশ বিশেষ করে পশ্চিমবঙ্গ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধসহ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে। আমাদের দেশে এখন যে পরিস্থিতি আছে সেটা আশঙ্কাজনক নয়। সংক্রমণের হার খুবই কম এখন শতকরা তিন ভাগের কম। আমাদের সংক্রমণের হার ১ শতাংশের কম ছিল কিন্তু সপ্তাহ দু-এক আগে এটা বেড়ে দুই এর একটু উপরে উঠেছে। কাজেই আমাদের সকলের অনেক সচেতন হতে হবে এবং স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে।’
শিক্ষা-কার্যক্রম পুরোদমে শুরুর বিষয়ে তিনি বলেন, গত দুই বছরে মার্চের দিকে পরিস্থিতি ভিন্ন দিকে গিয়েছে। মার্চ মাস না আসা পর্যন্ত আসলে আমাদের পক্ষে কিছু বলা সম্ভব নয়। আমাদের বিশেষজ্ঞরা যে পূর্বাভাস দিয়েছেন সেগুলোকে ভুল প্রমাণ করেই আমরা কিন্তু খুব ভালো একটা অবস্থানে আছি। আগামীতে কি হবে সেটার জন্য আমাদের মার্চ পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। দুই বছরে আমাদের শিক্ষা খাতে কিছুটা ঘাটতি হয়েছে। এই ক্ষতি আমরা কাটিয়ে ওঠার চেষ্টা করছি কিন্তু একটা শিক্ষাবর্ষে ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে পারব কিনা তা বলতে পারছি না।
বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার সিলেবাস নিয়ে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, আমাদের এইচএসসি পরীক্ষা সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে হয়েছে। আমি ইউজিসি এবং যেসব বিশ্ববিদ্যালয় গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় গিয়েছে তাদের সঙ্গে আলাপ আলোচনা করেছি। তারা সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে পরীক্ষা নিতে রাজি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে কথা হয়েছে তারা বলেছে এ বিষয়টি যুক্তিযুক্ত। তবে যে চারটি বিশ্ববিদ্যালয় গুচ্ছে আসেনি তাদের সঙ্গে আনুষ্ঠানিকভাবে কথা হয়নি। খুব শিগগিরই তাদের সঙ্গে বৈঠকে বসব।
ভারতের উত্তর–পূর্বাঞ্চলের সাত রাজ্য বা সেভেন সিস্টার্স প্রসঙ্গে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সাবেক মেজর জেনারেল এ এল এম ফজলুর রহমান সম্প্রতি যে বক্তব্য দিয়েছেন, সরকার তা সমর্থন করে না। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আজ শুক্রবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানায়।
১ ঘণ্টা আগে‘ভাবি’ শব্দটা পুরুষতান্ত্রিক বলে মন্তব্য করেছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার। তিনি বলেন, ‘আপনারা একে অপরকে ভাবি ভাবি করছেন। ভাবি শব্দটা কিছুটা পুরুষতান্ত্রিক। মানে আমি একটা পুরুষের মাধ্যমে ভাবি হচ্ছি। আপনারা ভাবি শব্দটাকে পরে ইতিবাচক কিছু করতে পারলে খুব ভালো হয়।’
২ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের বাণিজ্য, বস্ত্র ও পাট এবং বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটনবিষয়ক উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন ও তাঁর স্ত্রী ১১ থেকে ১২ মে জাপান সফরে যাচ্ছেন। আজ শুক্রবার জাপানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে এই খবর জানানো হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেহজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের একটি নোটাম (নোটিশ টু এয়ারম্যান) না মানায় বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের (বিমান) একটি ফ্লাইটকে শেষ মুহূর্তে গন্তব্য পরিবর্তন করতে হয়েছে।মদিনা থেকে ঢাকার উদ্দেশে রওনা হওয়া বিমানে একটি ফ্লাইট শেষ পর্যন্ত সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করতে বাধ্য হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে