নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জুলাইয়ে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের সময় সারা দেশে চালানো হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনকে শর্ত অনুযায়ী সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা করা হবে বলে আদেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।
আজ শনিবার এ-সংক্রান্ত লিখিত আদেশ প্রকাশ করা হয়। এর আগে গত বৃহস্পতিবার ওই আদেশ দেন বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনাল।
সাবেক আইজিপির আইনজীবী যায়েদ বিন আমজাদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আদালত তাঁর (চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন) ক্ষমার আবেদন গ্রহণ করেছেন। তিনি সবকিছু প্রকাশ করলে চূড়ান্ত রায়ে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করবেন ট্রাইব্যুনাল।’
লিখিত আদেশে বলা হয়, শেখ হাসিনা, আসাদুজ্জামান খান কামাল এবং চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনের বিরুদ্ধে ১৯৭৩ সালের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইনের ৩(২)(এ), ৩(২)(জি), ৩(২)(এইচ), ৪(১), ৪(২), ৪(৩) ধারায় অভিযোগ গঠন করা হয়েছে। অভিযুক্ত চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন আদালতে উপস্থিত এবং বাকি দুই আসামি পলাতক রয়েছেন। অভিযোগ গঠনের পর অভিযুক্ত চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনকে অভিযোগ পড়ে শোনানো হয়। তারপর তাঁকে জিজ্ঞাসা করা হয়, তিনি দোষ স্বীকার করবেন কি না। মামুন দোষ স্বীকার করেন এবং বলেন, তিনি সংশ্লিষ্ট অপরাধসমূহ এবং অপরাধ সংঘটনে জড়িত প্রত্যেক ব্যক্তির সম্পর্কে তাঁর জানা সব তথ্য প্রকাশ করতে ইচ্ছুক।
আদেশে বলা হয়, অভিযুক্তের আইনজীবী একটি আবেদন দাখিলের মাধ্যমে তাঁকে ক্ষমা করার জন্য অনুরোধ করেন। চিফ প্রসিকিউটর অভিযুক্তকে ক্ষমা করার প্রস্তাবে সম্মত হন এই শর্তে যে তিনি সঠিক তথ্য পূর্ণাঙ্গ প্রকাশ করবেন। কারণ, এই ধরনের প্রকাশ অপরাধের বিচারের জন্য সহায়ক হবে। অভিযুক্ত চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনকে ক্ষমা করা হবে, যদি তিনি অপরাধের সঙ্গে জড়িত সব ব্যক্তি সম্পর্কে তাঁর জানা সব তথ্য সত্যভাবে প্রকাশ করেন। মামুন শর্তগুলো মেনে নিয়েছেন। ট্রাইব্যুনাল তাঁকে সুবিধাজনক সময়ে সাক্ষী হিসেবে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডাকবেন।
লিখিত আদেশে আরও বলা হয়, অভিযুক্ত চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনকে নিরাপত্তার স্বার্থে অন্যান্য বন্দীর থেকে আলাদা করে কারাগারে রাখার নির্দেশ দেওয়া হচ্ছে।
অভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় গত বৃহস্পতিবার সাবেক আইজিপি মামুনসহ ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন করা হয়। মামলায় তাঁদের বিরুদ্ধে পাঁচটি অভিযোগ আনা হয়।
অভিযোগ গঠনের সময় জুলাইয়ে মানবতাবিরোধী অপরাধে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে ট্রাইব্যুনালে বক্তব্য দেন আবদুল্লাহ আল-মামুন।
জুলাইয়ে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের সময় সারা দেশে চালানো হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনকে শর্ত অনুযায়ী সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা করা হবে বলে আদেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।
আজ শনিবার এ-সংক্রান্ত লিখিত আদেশ প্রকাশ করা হয়। এর আগে গত বৃহস্পতিবার ওই আদেশ দেন বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনাল।
সাবেক আইজিপির আইনজীবী যায়েদ বিন আমজাদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আদালত তাঁর (চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন) ক্ষমার আবেদন গ্রহণ করেছেন। তিনি সবকিছু প্রকাশ করলে চূড়ান্ত রায়ে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করবেন ট্রাইব্যুনাল।’
লিখিত আদেশে বলা হয়, শেখ হাসিনা, আসাদুজ্জামান খান কামাল এবং চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনের বিরুদ্ধে ১৯৭৩ সালের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইনের ৩(২)(এ), ৩(২)(জি), ৩(২)(এইচ), ৪(১), ৪(২), ৪(৩) ধারায় অভিযোগ গঠন করা হয়েছে। অভিযুক্ত চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন আদালতে উপস্থিত এবং বাকি দুই আসামি পলাতক রয়েছেন। অভিযোগ গঠনের পর অভিযুক্ত চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনকে অভিযোগ পড়ে শোনানো হয়। তারপর তাঁকে জিজ্ঞাসা করা হয়, তিনি দোষ স্বীকার করবেন কি না। মামুন দোষ স্বীকার করেন এবং বলেন, তিনি সংশ্লিষ্ট অপরাধসমূহ এবং অপরাধ সংঘটনে জড়িত প্রত্যেক ব্যক্তির সম্পর্কে তাঁর জানা সব তথ্য প্রকাশ করতে ইচ্ছুক।
আদেশে বলা হয়, অভিযুক্তের আইনজীবী একটি আবেদন দাখিলের মাধ্যমে তাঁকে ক্ষমা করার জন্য অনুরোধ করেন। চিফ প্রসিকিউটর অভিযুক্তকে ক্ষমা করার প্রস্তাবে সম্মত হন এই শর্তে যে তিনি সঠিক তথ্য পূর্ণাঙ্গ প্রকাশ করবেন। কারণ, এই ধরনের প্রকাশ অপরাধের বিচারের জন্য সহায়ক হবে। অভিযুক্ত চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনকে ক্ষমা করা হবে, যদি তিনি অপরাধের সঙ্গে জড়িত সব ব্যক্তি সম্পর্কে তাঁর জানা সব তথ্য সত্যভাবে প্রকাশ করেন। মামুন শর্তগুলো মেনে নিয়েছেন। ট্রাইব্যুনাল তাঁকে সুবিধাজনক সময়ে সাক্ষী হিসেবে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডাকবেন।
লিখিত আদেশে আরও বলা হয়, অভিযুক্ত চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনকে নিরাপত্তার স্বার্থে অন্যান্য বন্দীর থেকে আলাদা করে কারাগারে রাখার নির্দেশ দেওয়া হচ্ছে।
অভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় গত বৃহস্পতিবার সাবেক আইজিপি মামুনসহ ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন করা হয়। মামলায় তাঁদের বিরুদ্ধে পাঁচটি অভিযোগ আনা হয়।
অভিযোগ গঠনের সময় জুলাইয়ে মানবতাবিরোধী অপরাধে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে ট্রাইব্যুনালে বক্তব্য দেন আবদুল্লাহ আল-মামুন।
অনিশ্চয়তা-সংশয় কাটিয়ে নির্ধারিত সময়েই ঘোষিত হচ্ছে জুলাই ঘোষণাপত্র। সরকারের পক্ষ থেকে গতকাল শনিবার জানানো হয়েছে, স্বৈরাচার পতনের বর্ষপূর্তির দিন ৫ আগস্ট মঙ্গলবার সব পক্ষের উপস্থিতিতেই ঘোষণাপত্র উপস্থাপন করা হবে।
৭ ঘণ্টা আগেঅটিজম একাডেমির জন্য দক্ষ জনবল তৈরির অংশ হিসেবে শিক্ষকদের প্রশিক্ষণে খরচ হয়েছে ২৮ কোটি টাকার বেশি। তবে অটিজম একাডেমি তৈরির অসমাপ্ত প্রকল্প সমাপ্তির সিদ্ধান্ত নিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। অর্থাৎ পূর্ণাঙ্গ অটিজম একাডেমি না করেই প্রকল্পটির ইতি টানতে চায় মন্ত্রণালয়।
৭ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে বিভিন্ন শ্রেণির প্রায় এক হাজার ওষুধের নিবন্ধন আবেদন দুই বছরের বেশি সময় ধরে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরে ঝুলে আছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ঔষধ শিল্প সমিতির (বিএপিআই) নেতারা। এদিকে আগামী বছরের নভেম্বরে বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশের (এলডিসি) তালিকা থেকে উত্তরণ ঘটলে বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডব্লিউটিও)
১২ ঘণ্টা আগেআদালতের অনুমতি সাপেক্ষে সাক্ষ্যগ্রহণ ট্রাইব্যুনাল থেকে সরাসরি সম্প্রচার করা হবে বলে আজ শনিবার সাংবাদিকদের জানিয়েছেন প্রসিকিউটর গাজী এম এইচ তামিম। নিরাপত্তার কারণে সাক্ষীদের ছবি বা ভিডিও ধারণ ও ঠিকানা প্রকাশ বা প্রচার না করতে গণমাধ্যমের প্রতি অনুরোধ জানান তিনি।
১৩ ঘণ্টা আগে