অনলাইন ডেস্ক
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে গুঁড়িয়ে দেওয়া বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঝুঁকিপূর্ণ বাড়ির কংক্রিটের ধ্বংসস্তূপের মধ্যে আজ রোববার (৯ ফেব্রুয়ারি) পঞ্চম দিনের মতো খোঁড়াখুঁড়ি চালান শ্রমিকেরা। আর আয়নাঘর বা গোপন বন্দিশালার খোঁজে পাশের নির্মাণাধীন ভবনের বেজমেন্টে পানি সেচার কাজ করে ফায়ার সার্ভিস। এসব দেখতে বাড়িটির চারপাশে ভিড় জমায় উৎসুক জনতা।
রোববার দুপুরে সরেজমিনে দেখা যায়, ৩২ নম্বরের মূল ভবনটির সামনের অংশ ধসে পড়ে আছে। ঝুঁকিপূর্ণ ওই ভবনের দ্বিতীয় ও তৃতীয় তলার বিভিন্ন কক্ষের ভেতরের পিলার ও মেঝে থেকে হাতুড়ির ঘা দিয়ে রড বের করছেন শ্রমিকেরা। এদিকে কয়েকজন শ্রমিক নিচের মেঝে ও পাকা পিলার ভেঙে রড কাটছেন। এতে ভবনটি প্রতিদিনই ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠছে। যেকোনো সময় ধসে পড়তে পারে। এর মধ্যেই সেখানে বিভিন্ন এলাকা থেকে প্রতিদিন শত শত উৎসুক মানুষ দেখতে আসছে। ভবনের ভেতরে যাচ্ছে, নিচে হাঁটাহাঁটি করছে। তাদের মধ্যে নারী ও শিশুও আছে।
জাহাঙ্গীর আলম নামের এক ব্যক্তি তাঁর পরিবার নিয়ে এসেছেন। ৯ বছরের ছেলে ও স্ত্রীকে নিয়ে বাড়িটির বিভিন্ন পাশ ঘুরে ঘুরে দেখছেন তিনি। এর মধ্যে ওপরে রড কাটা শ্রমিকেরা তাঁদের নিচ থেকে সরে যাওয়ার জন্য অনুরোধ করলে তিনি বাড়ির সামনের সড়কে চলে আসেন। জাহাঙ্গীর আলম বলেন, যে বাড়ি নিয়ে সারা দেশে এত আলোচনা–সমালোচনা, সেই বাড়ি তিনি দেখতে এসেছেন।
বেলা ২টার দিকে এক নারী স্কুল থেকে ছেলেকে নিয়ে বাসায় ফিরছিলেন। তিনি বাড়িটির সামনে দাঁড়িয়ে কিছু একটা বলছিলেন। পাশ থেকে কয়েকজন কিশোর শুনে ফেলে তাঁকে ধাওয়া করে ধানমন্ডির দিকে নিয়ে যায়।
এদিকে ৩২ নম্বরের নির্মাণাধীন একটি ভবনের বেজমেন্টে আয়নাঘর বা গোপন বন্দিশালা রয়েছে বলে বিক্ষুব্ধ মানুষেরা দাবি করতে থাকে। তাদের চাপে বাড়িটির নিচে জমে থাকা পানি সরাতে আসে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স।
ফায়ার সার্ভিসের তিনটি ইউনিট সেখানে দিনভর সেচপাম্প লাগিয়ে পানি সরিয়েছে। কিন্তু সেখানে সন্দেহজনক কোনো কিছু পাওয়া যায়নি। কাদা ও বালুমাখা কিছু ইটের টুকরো ও পুরোনো কাপড় মিলেছে। তবে এ বিষয়ে ফায়ার সার্ভিস কোনো মন্তব্য করতে রাজি হয়নি। এ বিষয়ে ফায়ার সার্ভিস আনুষ্ঠানিক কোনো বিবৃতিও দেয়নি।
৫ ফেব্রুয়ারি রাতে ভারত থেকে শেখ হাসিনার ভার্চুয়াল বক্তব্যের পর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকে ধানমন্ডি ৩২ নম্বর বাড়িতে ভাঙচুর চালায় ছাত্র-জনতা। এরপর থেকে ভাঙারি শ্রমিকেরা বাড়িটির কংক্রিটের ভেতর থেকে রড নেওয়ার জন্য প্রতিদিন সকাল থেকে রাত পর্যন্ত কাজ করছেন।
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে গুঁড়িয়ে দেওয়া বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঝুঁকিপূর্ণ বাড়ির কংক্রিটের ধ্বংসস্তূপের মধ্যে আজ রোববার (৯ ফেব্রুয়ারি) পঞ্চম দিনের মতো খোঁড়াখুঁড়ি চালান শ্রমিকেরা। আর আয়নাঘর বা গোপন বন্দিশালার খোঁজে পাশের নির্মাণাধীন ভবনের বেজমেন্টে পানি সেচার কাজ করে ফায়ার সার্ভিস। এসব দেখতে বাড়িটির চারপাশে ভিড় জমায় উৎসুক জনতা।
রোববার দুপুরে সরেজমিনে দেখা যায়, ৩২ নম্বরের মূল ভবনটির সামনের অংশ ধসে পড়ে আছে। ঝুঁকিপূর্ণ ওই ভবনের দ্বিতীয় ও তৃতীয় তলার বিভিন্ন কক্ষের ভেতরের পিলার ও মেঝে থেকে হাতুড়ির ঘা দিয়ে রড বের করছেন শ্রমিকেরা। এদিকে কয়েকজন শ্রমিক নিচের মেঝে ও পাকা পিলার ভেঙে রড কাটছেন। এতে ভবনটি প্রতিদিনই ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠছে। যেকোনো সময় ধসে পড়তে পারে। এর মধ্যেই সেখানে বিভিন্ন এলাকা থেকে প্রতিদিন শত শত উৎসুক মানুষ দেখতে আসছে। ভবনের ভেতরে যাচ্ছে, নিচে হাঁটাহাঁটি করছে। তাদের মধ্যে নারী ও শিশুও আছে।
জাহাঙ্গীর আলম নামের এক ব্যক্তি তাঁর পরিবার নিয়ে এসেছেন। ৯ বছরের ছেলে ও স্ত্রীকে নিয়ে বাড়িটির বিভিন্ন পাশ ঘুরে ঘুরে দেখছেন তিনি। এর মধ্যে ওপরে রড কাটা শ্রমিকেরা তাঁদের নিচ থেকে সরে যাওয়ার জন্য অনুরোধ করলে তিনি বাড়ির সামনের সড়কে চলে আসেন। জাহাঙ্গীর আলম বলেন, যে বাড়ি নিয়ে সারা দেশে এত আলোচনা–সমালোচনা, সেই বাড়ি তিনি দেখতে এসেছেন।
বেলা ২টার দিকে এক নারী স্কুল থেকে ছেলেকে নিয়ে বাসায় ফিরছিলেন। তিনি বাড়িটির সামনে দাঁড়িয়ে কিছু একটা বলছিলেন। পাশ থেকে কয়েকজন কিশোর শুনে ফেলে তাঁকে ধাওয়া করে ধানমন্ডির দিকে নিয়ে যায়।
এদিকে ৩২ নম্বরের নির্মাণাধীন একটি ভবনের বেজমেন্টে আয়নাঘর বা গোপন বন্দিশালা রয়েছে বলে বিক্ষুব্ধ মানুষেরা দাবি করতে থাকে। তাদের চাপে বাড়িটির নিচে জমে থাকা পানি সরাতে আসে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স।
ফায়ার সার্ভিসের তিনটি ইউনিট সেখানে দিনভর সেচপাম্প লাগিয়ে পানি সরিয়েছে। কিন্তু সেখানে সন্দেহজনক কোনো কিছু পাওয়া যায়নি। কাদা ও বালুমাখা কিছু ইটের টুকরো ও পুরোনো কাপড় মিলেছে। তবে এ বিষয়ে ফায়ার সার্ভিস কোনো মন্তব্য করতে রাজি হয়নি। এ বিষয়ে ফায়ার সার্ভিস আনুষ্ঠানিক কোনো বিবৃতিও দেয়নি।
৫ ফেব্রুয়ারি রাতে ভারত থেকে শেখ হাসিনার ভার্চুয়াল বক্তব্যের পর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকে ধানমন্ডি ৩২ নম্বর বাড়িতে ভাঙচুর চালায় ছাত্র-জনতা। এরপর থেকে ভাঙারি শ্রমিকেরা বাড়িটির কংক্রিটের ভেতর থেকে রড নেওয়ার জন্য প্রতিদিন সকাল থেকে রাত পর্যন্ত কাজ করছেন।
বিগত আওয়ামী লীগ আমলের শতাধিক সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) বর্তমানে কারাগারে। তাঁদের অধিকাংশই বিলুপ্ত দ্বাদশ জাতীয় সংসদের সদস্য ছিলেন। তাঁদের মধ্যে সাবেক মন্ত্রী, উপদেষ্টা, প্রতিমন্ত্রীও রয়েছেন। তাঁরা হত্যা, হত্যাচেষ্টা, মানবতাবিরোধী অপরাধ, দুর্নীতি, অর্থ পাচারসহ বিভিন্ন অভিযোগে বিচারের মুখে।
৬ ঘণ্টা আগেইসরায়েলকে জবাবদিহির আওতায় আনতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ। পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন আজ শনিবার তুরস্কের ইস্তাম্বুলে ইসলামি সহযোগিতা সংস্থার (ওআইসি) পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের ৫১তম সম্মেলনে দেওয়া বক্তব্যে এই আহ্বান জানান।
৯ ঘণ্টা আগেচীনের কুনমিংয়ে পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ে গত বৃহস্পতিবার এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে বিনিয়োগ, অবকাঠামো, প্রযুক্তিসহ পাঁচটি ক্ষেত্রে সহযোগিতার কথা বলা হয়।
৯ ঘণ্টা আগেসৌদি আরবে এ বছর পবিত্র হজ পালন করতে গিয়ে আরও দুই বাংলাদেশির মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত ৩৮ বাংলাদেশি হজযাত্রীর মৃত্যুর খবর জানা গেছে।
১০ ঘণ্টা আগে