নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আগামী দুই বছরের মধ্যে বন বিভাগের ২০ হাজার একর ভূমি উদ্ধার করা হবে। গত ১১ মাসে ৫ হাজার ৬৩৯ দশমিক ১৩ একর ভূমি উদ্ধার করা হয়েছে। সোমবার সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির বৈঠকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
সংসদীয় কমিটি আগামী দুই বছরের মধ্যে ৫০ হাজার একর ভূমি উদ্ধার করার পরামর্শ দিয়েছে।
সংসদীয় কমিটির সভাপতি সাবের হোসেন চৌধুরী গণমাধ্যমকে বলেন, গত অক্টোবর থেকে এখন পর্যন্ত ৫ হাজার একরের মত ভূমি উদ্ধারের পাশাপাশি বনায়ন করেছে বন বিভাগ। তাঁদের কর্মকাণ্ডে সন্তুষ্ট। তবে তাঁরা আগামী দুই বছরে ২০ হাজার একর উদ্ধারের একটি কর্মপরিকল্পনা আমাদের দিয়েছে। আমরা সেটাকে অন্তত ৫০ হাজার একর করতে বলেছি। এ জন্য কোন কোন ধরনের লজিস্টিক সাপোর্ট দরকার হবে তা জানাতে বলেছি।
মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে বৈঠকে সংসদীয় কমিটিকে জানানো হয়, বর্তমানে বন বিভাগের জমি উদ্ধারে জেলা প্রশাসনের উচ্ছেদ মামলা ১৩ টি, নিম্ন আদালতে দেওয়ানি মামলা ৮৫২ টি, উচ্চ আদালতে রিট ১১২ টি, উচ্চ আদালতে আপিল/মিস মামলা ৮৭টি চলমান রয়েছে। এছাড়া জেলা প্রশাসনে পাঠানো উচ্ছেদ প্রস্তাব ৭ হাজার ৯ টি, পিওআর মামলা সাত হাজার ৫৩২ টি, অন্যান্য ব্যবস্থায় ছয় হাজার ১৩০টি মামলা রয়েছে।
জানা গেছে, বন বিভাগের মোট বেদখল জমি দুই লাখ ৫৭ হাজার ১৫৮ দশমিক ৮৪ একর। এর মধ্যে স্থায়ী স্থাপনাসহ প্রতিষ্ঠিত শিল্প প্রতিষ্ঠান/কলকারখানা এক হাজার ৭২১ দশমিক ৮৯ একর। অন্যান্য প্রতিষ্ঠান (হাটবাজার, দোকান-পাট, রিসোর্ট/কটেজ, কৃষি ফার্ম, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ইত্যাদি) ১৩ হাজার ৪৩৫ দশমিক ১৯ একর, ঘরবাড়ি, বসতভিটা এক লাখ ৮ হাজার ৪৫৭ দশমিক ৮৯ একর এবং স্থাপনাবিহীন (কৃষি জমি, চারণ ভূমি, বাগান, লবণ চাষ, পতিত ভূমি ইত্যাদি) এক লাখ ৩৩ হাজার ৫৪৩ দশমিক ৮৭ একর।
কমিটির সভাপতি সাবের হোসেন চৌধুরীর সভাপতিত্বে বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী শাহাব উদ্দিন, নাজিম উদ্দিন আহমেদ, জাফর আলম, রেজাউল করিম বাবলু, খোদেজা নাসরিন আক্তার হোসেন এবং শাহীন চাকলাদার।
আগামী দুই বছরের মধ্যে বন বিভাগের ২০ হাজার একর ভূমি উদ্ধার করা হবে। গত ১১ মাসে ৫ হাজার ৬৩৯ দশমিক ১৩ একর ভূমি উদ্ধার করা হয়েছে। সোমবার সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির বৈঠকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
সংসদীয় কমিটি আগামী দুই বছরের মধ্যে ৫০ হাজার একর ভূমি উদ্ধার করার পরামর্শ দিয়েছে।
সংসদীয় কমিটির সভাপতি সাবের হোসেন চৌধুরী গণমাধ্যমকে বলেন, গত অক্টোবর থেকে এখন পর্যন্ত ৫ হাজার একরের মত ভূমি উদ্ধারের পাশাপাশি বনায়ন করেছে বন বিভাগ। তাঁদের কর্মকাণ্ডে সন্তুষ্ট। তবে তাঁরা আগামী দুই বছরে ২০ হাজার একর উদ্ধারের একটি কর্মপরিকল্পনা আমাদের দিয়েছে। আমরা সেটাকে অন্তত ৫০ হাজার একর করতে বলেছি। এ জন্য কোন কোন ধরনের লজিস্টিক সাপোর্ট দরকার হবে তা জানাতে বলেছি।
মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে বৈঠকে সংসদীয় কমিটিকে জানানো হয়, বর্তমানে বন বিভাগের জমি উদ্ধারে জেলা প্রশাসনের উচ্ছেদ মামলা ১৩ টি, নিম্ন আদালতে দেওয়ানি মামলা ৮৫২ টি, উচ্চ আদালতে রিট ১১২ টি, উচ্চ আদালতে আপিল/মিস মামলা ৮৭টি চলমান রয়েছে। এছাড়া জেলা প্রশাসনে পাঠানো উচ্ছেদ প্রস্তাব ৭ হাজার ৯ টি, পিওআর মামলা সাত হাজার ৫৩২ টি, অন্যান্য ব্যবস্থায় ছয় হাজার ১৩০টি মামলা রয়েছে।
জানা গেছে, বন বিভাগের মোট বেদখল জমি দুই লাখ ৫৭ হাজার ১৫৮ দশমিক ৮৪ একর। এর মধ্যে স্থায়ী স্থাপনাসহ প্রতিষ্ঠিত শিল্প প্রতিষ্ঠান/কলকারখানা এক হাজার ৭২১ দশমিক ৮৯ একর। অন্যান্য প্রতিষ্ঠান (হাটবাজার, দোকান-পাট, রিসোর্ট/কটেজ, কৃষি ফার্ম, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ইত্যাদি) ১৩ হাজার ৪৩৫ দশমিক ১৯ একর, ঘরবাড়ি, বসতভিটা এক লাখ ৮ হাজার ৪৫৭ দশমিক ৮৯ একর এবং স্থাপনাবিহীন (কৃষি জমি, চারণ ভূমি, বাগান, লবণ চাষ, পতিত ভূমি ইত্যাদি) এক লাখ ৩৩ হাজার ৫৪৩ দশমিক ৮৭ একর।
কমিটির সভাপতি সাবের হোসেন চৌধুরীর সভাপতিত্বে বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী শাহাব উদ্দিন, নাজিম উদ্দিন আহমেদ, জাফর আলম, রেজাউল করিম বাবলু, খোদেজা নাসরিন আক্তার হোসেন এবং শাহীন চাকলাদার।
বাংলাদেশ-মালয়েশিয়ার অংশীদারত্ব গভীর করার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিম। পুত্রজায়ায় পার্দানা পুত্রা ভবনে গতকাল মঙ্গলবার দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে এ প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন দুই নেতা। বৈঠকে দুই নেতার উপস্থিতিতে
২৫ মিনিট আগেআজ মঙ্গলবার বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল–১-এ তাঁদের সাক্ষ্য নেওয়া হয়। পরে তাঁদের জেরা করেন আসামিপক্ষের আইনজীবীরা। পরবর্তী সাক্ষ্য নেওয়ার জন্য আগামীকাল বুধবার দিন ধার্য করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেবঙ্গোপসাগরের জলসীমার নিরাপত্তায় সার্বক্ষণিক নজরদারি করা ছাড়াও দেশের বিভিন্ন স্থানে লঞ্চডুবি ও প্রাকৃতিক দুর্যোগসহ ‘ইন এইড টু সিভিল’ পাওয়ারের আওতায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর পাশাপাশি নৌবাহিনী ও বিমান বাহিনীও কাজ করে যাচ্ছে। ডিফেন্স জার্নালিস্ট এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ডিজাব) উদ্যোগে প্রতিরক্ষা বিষয়ক
২ ঘণ্টা আগেগণপূর্ত অধিদপ্তরের দর তফসিল বাজারদরের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ করতে সাত সদস্যের একটি কমিটি গঠন করেছে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়। প্রায় তিন বছর পর নতুন করে এই কমিটি গঠন করা হলো। বর্তমানে ২০২২ সালের দর তফসিল অনুযায়ী কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে।
৩ ঘণ্টা আগে