অনলাইন ডেস্ক
কুমিল্লায় যৌথবাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যুর ঘটনায় তীব্র নিন্দা জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছে গুম ও হত্যাকাণ্ডের শিকার পরিবারদের সংগঠন মায়ের ডাক। সেই সঙ্গে যৌথ বাহিনীর নামে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের সংস্কৃতি সম্পূর্ণরূপে বন্ধ করাসহ চারটি দাবি তুলে ধরেছে সংগঠনটি। আজ শনিবার সংগঠনটির অফিশিয়াল ফেসবুক পেজসহ গণমাধ্যমে এ বিবৃতি পাঠানো হয়।
সংগঠক সানজিদা তুলি স্বাক্ষরিত এ বিবৃতিতে বলা হয়, ‘কুমিল্লায় গভীর রাতে যৌথ বাহিনীর হাতে আটক যুবদল নেতা মো. তৌহিদুল ইসলাম (৪০) অমানবিক নির্যাতনের ফলে মৃত্যুবরণ করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। তাঁর পরিবার জানিয়েছে, আটক করার পর তাঁকে নির্মমভাবে নির্যাতন করা হয়, যার ফলে গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় হাসপাতালে নেওয়া হলেও চিকিৎসক দুপুর ১২টার দিকে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।’
এতে আরও বলা হয়, ‘আমরা এই নৃশংস হত্যাকাণ্ডের তীব্র নিন্দা জানাই। এ ধরনের রাষ্ট্রীয় হত্যাযজ্ঞ কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়! বছরের পর বছর আমরা রাষ্ট্রীয় নিপীড়নের বিরুদ্ধে লড়েছি, ছাত্র-জনতা রক্ত ঢেলেছে, তবু কেন নিরপরাধ মানুষ এভাবে প্রাণ হারাবে? কেন রাষ্ট্রীয় বাহিনীর হাতে একের পর এক বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড ঘটবে?’
মায়ের ডাকের বিবৃতিতে বলা হয়, ‘সত্যটা স্পষ্ট—মিলিটারিই মব! গুম, খুন, কাস্টডিয়াল টর্চার এসবের পেছনে তাদের রক্তমাখা হাত। সেনাবাহিনীর দমন-পীড়নের যন্ত্র ভেঙে ফেলতে হবে, অপরাধীদের বিচারের কাঠগড়ায় আনতে হবে। আমরা আগেই সতর্ক করেছিলাম সেপ্টেম্বরে যৌথ বাহিনীর অভিযান শুরুর পর এবং সেনাবাহিনীকে ম্যাজিস্ট্রেসি পাওয়ার দেওয়ার মাধ্যমে রাষ্ট্রীয় দমন-পীড়নের পথ আরও প্রশস্ত করা হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি তো হয়নি, বরং সেনা সদস্যদের হাতে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড বেড়েছে।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘আমরা প্রধান উপদেষ্টা ও স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার প্রতি আহ্বান জানাই এই হত্যাকাণ্ডের বিরুদ্ধে অবিলম্বে ব্যবস্থা নিন। “হেফাজতে মৃত্যু” নিয়ে বাংলাদেশে মাত্র একটি মামলা হয়েছে, যা পুরো বিচারব্যবস্থার ব্যর্থতার প্রতীক। এটি চলতে পারে না!’
সংগঠনটির পক্ষ থেকে দাবিগুলো হলো—
১. যৌথ বাহিনীর এই হত্যাকাণ্ডের জন্য দায়ী ব্যক্তিদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে বিচারের আওতায় আনতে হবে।
২. ডিজিএফআই, র্যাবসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর মধ্যে লুকিয়ে থাকা অপরাধীদের শনাক্ত করে কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে।
৩. যৌথ বাহিনীর নামে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের এই সংস্কৃতি সম্পূর্ণরূপে বন্ধ করতে হবে।
৪. শেখ হাসিনার রেখে যাওয়া রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা কাঠামো, দমনমূলক আইন ও বাহিনীর অপব্যবহার যদি চলতে থাকে, তবে একই ধরনের হত্যাকাণ্ড অব্যাহত থাকবে।
কুমিল্লায় যৌথবাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যুর ঘটনায় তীব্র নিন্দা জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছে গুম ও হত্যাকাণ্ডের শিকার পরিবারদের সংগঠন মায়ের ডাক। সেই সঙ্গে যৌথ বাহিনীর নামে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের সংস্কৃতি সম্পূর্ণরূপে বন্ধ করাসহ চারটি দাবি তুলে ধরেছে সংগঠনটি। আজ শনিবার সংগঠনটির অফিশিয়াল ফেসবুক পেজসহ গণমাধ্যমে এ বিবৃতি পাঠানো হয়।
সংগঠক সানজিদা তুলি স্বাক্ষরিত এ বিবৃতিতে বলা হয়, ‘কুমিল্লায় গভীর রাতে যৌথ বাহিনীর হাতে আটক যুবদল নেতা মো. তৌহিদুল ইসলাম (৪০) অমানবিক নির্যাতনের ফলে মৃত্যুবরণ করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। তাঁর পরিবার জানিয়েছে, আটক করার পর তাঁকে নির্মমভাবে নির্যাতন করা হয়, যার ফলে গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় হাসপাতালে নেওয়া হলেও চিকিৎসক দুপুর ১২টার দিকে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।’
এতে আরও বলা হয়, ‘আমরা এই নৃশংস হত্যাকাণ্ডের তীব্র নিন্দা জানাই। এ ধরনের রাষ্ট্রীয় হত্যাযজ্ঞ কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়! বছরের পর বছর আমরা রাষ্ট্রীয় নিপীড়নের বিরুদ্ধে লড়েছি, ছাত্র-জনতা রক্ত ঢেলেছে, তবু কেন নিরপরাধ মানুষ এভাবে প্রাণ হারাবে? কেন রাষ্ট্রীয় বাহিনীর হাতে একের পর এক বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড ঘটবে?’
মায়ের ডাকের বিবৃতিতে বলা হয়, ‘সত্যটা স্পষ্ট—মিলিটারিই মব! গুম, খুন, কাস্টডিয়াল টর্চার এসবের পেছনে তাদের রক্তমাখা হাত। সেনাবাহিনীর দমন-পীড়নের যন্ত্র ভেঙে ফেলতে হবে, অপরাধীদের বিচারের কাঠগড়ায় আনতে হবে। আমরা আগেই সতর্ক করেছিলাম সেপ্টেম্বরে যৌথ বাহিনীর অভিযান শুরুর পর এবং সেনাবাহিনীকে ম্যাজিস্ট্রেসি পাওয়ার দেওয়ার মাধ্যমে রাষ্ট্রীয় দমন-পীড়নের পথ আরও প্রশস্ত করা হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি তো হয়নি, বরং সেনা সদস্যদের হাতে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড বেড়েছে।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘আমরা প্রধান উপদেষ্টা ও স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার প্রতি আহ্বান জানাই এই হত্যাকাণ্ডের বিরুদ্ধে অবিলম্বে ব্যবস্থা নিন। “হেফাজতে মৃত্যু” নিয়ে বাংলাদেশে মাত্র একটি মামলা হয়েছে, যা পুরো বিচারব্যবস্থার ব্যর্থতার প্রতীক। এটি চলতে পারে না!’
সংগঠনটির পক্ষ থেকে দাবিগুলো হলো—
১. যৌথ বাহিনীর এই হত্যাকাণ্ডের জন্য দায়ী ব্যক্তিদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে বিচারের আওতায় আনতে হবে।
২. ডিজিএফআই, র্যাবসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর মধ্যে লুকিয়ে থাকা অপরাধীদের শনাক্ত করে কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে।
৩. যৌথ বাহিনীর নামে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের এই সংস্কৃতি সম্পূর্ণরূপে বন্ধ করতে হবে।
৪. শেখ হাসিনার রেখে যাওয়া রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা কাঠামো, দমনমূলক আইন ও বাহিনীর অপব্যবহার যদি চলতে থাকে, তবে একই ধরনের হত্যাকাণ্ড অব্যাহত থাকবে।
রেলযাত্রা নিয়ে মানুষের ভোগান্তির গল্পের শেষ নেই। সময়মতো ট্রেন না ছাড়া, দরকারি টিকিট না পাওয়া, অপরিচ্ছন্ন আসন, নোংরা প্ল্যাটফর্ম— এমন অভিযোগের দীর্ঘ তালিকা রয়েছে যাত্রী-মনে। ট্রেনে ও স্টেশনে সেসব অভিযোগ জানানোর জন্য রয়েছে বড় আকারের রুলটানা খাতা, যার সরকারি নাম ‘কমপ্লেইন রেজিস্ট্রার বুক’।
৩৩ মিনিট আগেঅবশেষে ব্ল্যাংক স্মার্ট কার্ড কেনার জট খুলছে। সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী মাসের (সেপ্টেম্বর) প্রথম সপ্তাহ থেকে ব্ল্যাংক স্মার্ট কার্ড হাতে পাবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আইডেনটিফিকেশন সিস্টেম ফর এনহ্যান্সিং অ্যাকসেস টু সার্ভিসেস (আইডিইএ) দ্বিতীয় পর্যায় প্রকল্পের মাধ্যমে ২ কোটি ৩৬ লাখ ৩৪ হাজার কার্ড কিনছে...
৩ ঘণ্টা আগেবিবৃতিতে বলা হয়, ‘সম্প্রতি সংবাদপত্রে প্রকাশিত কিছু প্রতিবেদন অন্তর্বর্তী সরকারের নজরে এসেছে, যেখানে সাবেক সরকারি কর্মকর্তা এ বি এম আব্দুস সাত্তার নাম উল্লেখ না করে কয়েকজন উপদেষ্টার বিরুদ্ধে ভিত্তিহীন অভিযোগ উত্থাপন করেছেন। আমরা এই অভিযোগ দৃঢ়ভাবে প্রত্যাখ্যান করছি। প্রমাণ উপস্থাপন বা ব্যক্তিদের...
৯ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপের মাধ্যমে জুলাই জাতীয় সনদ তৈরির প্রক্রিয়া চলছে। এ প্রক্রিয়া চলমান থাকা অবস্থাতেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের সম্ভাব্য সময়সীমা ঘোষণা করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে এ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য ডিসেম্বরের শুরুতে তফসিল ঘোষণা হতে পারে বলে জানিয়েছে
১ দিন আগে