আজকের পত্রিকা ডেস্ক

নির্বাচন কবে হবে সেটি জুলাই চার্টারের ওপর নির্ভর করবে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেসসচিব শফিকুল আলম। আজ শনিবার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস অ্যাকাডেমির সামনে সাংবাদিকদের এ কথা জানান তিনি। সেখানে বেলা তিনটা থেকে প্রধান উপদেষ্টা ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের প্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর সংলাপ অনুষ্ঠিত হবে।
বৈঠকে অংশ নিতে দুপুর ২টার পর থেকেই ফরেন সার্ভিস অ্যাকাডেমিতে আসছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা। ইতিমধ্যে সেখানে উপস্থিত হয়েছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভাপতি অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেসসচিব বলেন, ‘জুলাই চার্টারের ওপর নির্ভর করবে আমাদের নির্বাচনটা কবে হবে। কারণ এরই মধ্যে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন-ডিসেম্বরে মধ্যে নির্বাচন হতে পারে। সে ক্ষেত্রে আমরা হয়তো কিছু সুপারিশ বাস্তবায়ন করতে পারব। আর পরে যে রাজনৈতিক দল ক্ষমতায় আসবে, তারা বাস্তবায়ন করবে।’
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ ছয় মাসের কথা জানিয়ে তিনি বলেন, ‘ছয় সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন নিয়ে পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা হবে। রাজনৈতিক দলগুলো জাতীয় ঐকমত্যের মাধ্যমে যে সিদ্ধান্তে পৌঁছাবে, আমাদের আশা থাকবে সব রাজনৈতিক দল এটাতে স্বাক্ষর করবে। সেটা হবে জুলাই চার্টার।’
সংস্কার কমিশনের অনেক সুপারিশ রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা ছাড়াই বাস্তবায়ন সম্ভব বলে মনে করেন প্রেসসচিব। তিনি বলেন, ‘আর যেসব ক্ষেত্রে প্রধান ঐকমত্য প্রয়োজন, সেটার জন্য কমিশন রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করবে।’
প্রধান উপদেষ্টার প্রেসসচিব শফিকুল আলম বলেন, ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থান পরবর্তী বাংলাদেশকে পুনর্গঠন এবং এরপরে আমরা যে রাজনৈতিক সমাধানে যাচ্ছি, কীভাবে আমাদের ডেমোক্রেটিক ট্রানজিশনটা হবে, তার জন্য আজকে রাজনৈতিক সংলাপের সূচনা। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সংলাপের সূচনা।’
এ দিকে বৈঠকে অংশ নিতে দুপুর ২টার পর থেকেই ফরেন সার্ভিস অ্যাকাডেমিতে আসছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা।
বৈঠকে অংশ নিতে এখন পর্যন্ত বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মেজর অব. হাফিজ উদ্দিন, জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার, লিবারেশন ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) চেয়ারম্যান কর্নেল অব. অলি আহমদ, নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, জাতীয় পার্টির (জাফর) মোস্তফা জামাল হালদার, বিজেপির চেয়ারম্যান আন্দালিব রহমান পার্থ, বাংলাদেশ এলডিপির চেয়ারম্যান শাহাদাত হোসেন সেলিম, ইসলামী আন্দোলনের প্রেসিডিয়াম সদস্য সৈয়দ মোহাম্মদ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানি, এবি পার্টির চেয়ারম্যান মুজিবুর রহমান মঞ্জু, গণ অধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নূর, গণ ফোরামের প্রেসিডিয়াম সদস্য সুব্রত চৌধুরী, জাতীয়তা বাদী সমমনা জোট ও বাংলাদেশ লেবার পার্টির নেতারা এসেছেন।
বৈঠকে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভাপতি অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বক্তব্য দেবেন।
এর আগে গত বুধবার সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করে প্রজ্ঞাপন জারি করে সরকার। যার সভাপতি অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। সহসভাপতি হিসেবে আছেন সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান অধ্যাপক ড. আলী রিয়াজ।
কমিশনের অন্য সদস্যরা হলেন—জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন প্রধান আবদুল মুয়ীদ চৌধুরী, পুলিশ সংস্কার কমিশনের প্রধান সফর রাজ হোসেন, নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান ড. বদিউল আলম মজুমদার, বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের প্রধান বিচারপতি এমদাদুল হক এবং দুর্নীতি দমন কমিশন সংস্কার কমিশনের প্রধান ড. ইফতেখারুজ্জামান।
বৈঠকে কমিশন আগামী নির্বাচন সামনে রেখে নির্বাচনব্যবস্থা, পুলিশ, বিচার বিভাগ, জনপ্রশাসন, সংবিধান ও দুর্নীতি দমন বিষয়ে সংস্কারের জন্য গঠিত কমিশনগুলোর সুপারিশগুলো বিবেচনা করবে। এ ছাড়া কমিশন জাতীয় ঐকমত্য গঠনের জন্য রাজনৈতিক দল ও শক্তিগুলোর সঙ্গে আলোচনা করবে।

নির্বাচন কবে হবে সেটি জুলাই চার্টারের ওপর নির্ভর করবে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেসসচিব শফিকুল আলম। আজ শনিবার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস অ্যাকাডেমির সামনে সাংবাদিকদের এ কথা জানান তিনি। সেখানে বেলা তিনটা থেকে প্রধান উপদেষ্টা ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের প্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর সংলাপ অনুষ্ঠিত হবে।
বৈঠকে অংশ নিতে দুপুর ২টার পর থেকেই ফরেন সার্ভিস অ্যাকাডেমিতে আসছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা। ইতিমধ্যে সেখানে উপস্থিত হয়েছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভাপতি অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেসসচিব বলেন, ‘জুলাই চার্টারের ওপর নির্ভর করবে আমাদের নির্বাচনটা কবে হবে। কারণ এরই মধ্যে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন-ডিসেম্বরে মধ্যে নির্বাচন হতে পারে। সে ক্ষেত্রে আমরা হয়তো কিছু সুপারিশ বাস্তবায়ন করতে পারব। আর পরে যে রাজনৈতিক দল ক্ষমতায় আসবে, তারা বাস্তবায়ন করবে।’
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ ছয় মাসের কথা জানিয়ে তিনি বলেন, ‘ছয় সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন নিয়ে পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা হবে। রাজনৈতিক দলগুলো জাতীয় ঐকমত্যের মাধ্যমে যে সিদ্ধান্তে পৌঁছাবে, আমাদের আশা থাকবে সব রাজনৈতিক দল এটাতে স্বাক্ষর করবে। সেটা হবে জুলাই চার্টার।’
সংস্কার কমিশনের অনেক সুপারিশ রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা ছাড়াই বাস্তবায়ন সম্ভব বলে মনে করেন প্রেসসচিব। তিনি বলেন, ‘আর যেসব ক্ষেত্রে প্রধান ঐকমত্য প্রয়োজন, সেটার জন্য কমিশন রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করবে।’
প্রধান উপদেষ্টার প্রেসসচিব শফিকুল আলম বলেন, ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থান পরবর্তী বাংলাদেশকে পুনর্গঠন এবং এরপরে আমরা যে রাজনৈতিক সমাধানে যাচ্ছি, কীভাবে আমাদের ডেমোক্রেটিক ট্রানজিশনটা হবে, তার জন্য আজকে রাজনৈতিক সংলাপের সূচনা। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সংলাপের সূচনা।’
এ দিকে বৈঠকে অংশ নিতে দুপুর ২টার পর থেকেই ফরেন সার্ভিস অ্যাকাডেমিতে আসছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা।
বৈঠকে অংশ নিতে এখন পর্যন্ত বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মেজর অব. হাফিজ উদ্দিন, জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার, লিবারেশন ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) চেয়ারম্যান কর্নেল অব. অলি আহমদ, নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, জাতীয় পার্টির (জাফর) মোস্তফা জামাল হালদার, বিজেপির চেয়ারম্যান আন্দালিব রহমান পার্থ, বাংলাদেশ এলডিপির চেয়ারম্যান শাহাদাত হোসেন সেলিম, ইসলামী আন্দোলনের প্রেসিডিয়াম সদস্য সৈয়দ মোহাম্মদ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানি, এবি পার্টির চেয়ারম্যান মুজিবুর রহমান মঞ্জু, গণ অধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নূর, গণ ফোরামের প্রেসিডিয়াম সদস্য সুব্রত চৌধুরী, জাতীয়তা বাদী সমমনা জোট ও বাংলাদেশ লেবার পার্টির নেতারা এসেছেন।
বৈঠকে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভাপতি অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বক্তব্য দেবেন।
এর আগে গত বুধবার সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করে প্রজ্ঞাপন জারি করে সরকার। যার সভাপতি অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। সহসভাপতি হিসেবে আছেন সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান অধ্যাপক ড. আলী রিয়াজ।
কমিশনের অন্য সদস্যরা হলেন—জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন প্রধান আবদুল মুয়ীদ চৌধুরী, পুলিশ সংস্কার কমিশনের প্রধান সফর রাজ হোসেন, নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান ড. বদিউল আলম মজুমদার, বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের প্রধান বিচারপতি এমদাদুল হক এবং দুর্নীতি দমন কমিশন সংস্কার কমিশনের প্রধান ড. ইফতেখারুজ্জামান।
বৈঠকে কমিশন আগামী নির্বাচন সামনে রেখে নির্বাচনব্যবস্থা, পুলিশ, বিচার বিভাগ, জনপ্রশাসন, সংবিধান ও দুর্নীতি দমন বিষয়ে সংস্কারের জন্য গঠিত কমিশনগুলোর সুপারিশগুলো বিবেচনা করবে। এ ছাড়া কমিশন জাতীয় ঐকমত্য গঠনের জন্য রাজনৈতিক দল ও শক্তিগুলোর সঙ্গে আলোচনা করবে।
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

নির্বাচন কবে হবে সেটি জুলাই চার্টারের ওপর নির্ভর করবে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেসসচিব শফিকুল আলম। আজ শনিবার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস অ্যাকাডেমির সামনে সাংবাদিকদের এ কথা জানান তিনি। সেখানে বেলা তিনটা থেকে প্রধান উপদেষ্টা ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের প্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর সংলাপ অনুষ্ঠিত হবে।
বৈঠকে অংশ নিতে দুপুর ২টার পর থেকেই ফরেন সার্ভিস অ্যাকাডেমিতে আসছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা। ইতিমধ্যে সেখানে উপস্থিত হয়েছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভাপতি অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেসসচিব বলেন, ‘জুলাই চার্টারের ওপর নির্ভর করবে আমাদের নির্বাচনটা কবে হবে। কারণ এরই মধ্যে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন-ডিসেম্বরে মধ্যে নির্বাচন হতে পারে। সে ক্ষেত্রে আমরা হয়তো কিছু সুপারিশ বাস্তবায়ন করতে পারব। আর পরে যে রাজনৈতিক দল ক্ষমতায় আসবে, তারা বাস্তবায়ন করবে।’
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ ছয় মাসের কথা জানিয়ে তিনি বলেন, ‘ছয় সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন নিয়ে পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা হবে। রাজনৈতিক দলগুলো জাতীয় ঐকমত্যের মাধ্যমে যে সিদ্ধান্তে পৌঁছাবে, আমাদের আশা থাকবে সব রাজনৈতিক দল এটাতে স্বাক্ষর করবে। সেটা হবে জুলাই চার্টার।’
সংস্কার কমিশনের অনেক সুপারিশ রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা ছাড়াই বাস্তবায়ন সম্ভব বলে মনে করেন প্রেসসচিব। তিনি বলেন, ‘আর যেসব ক্ষেত্রে প্রধান ঐকমত্য প্রয়োজন, সেটার জন্য কমিশন রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করবে।’
প্রধান উপদেষ্টার প্রেসসচিব শফিকুল আলম বলেন, ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থান পরবর্তী বাংলাদেশকে পুনর্গঠন এবং এরপরে আমরা যে রাজনৈতিক সমাধানে যাচ্ছি, কীভাবে আমাদের ডেমোক্রেটিক ট্রানজিশনটা হবে, তার জন্য আজকে রাজনৈতিক সংলাপের সূচনা। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সংলাপের সূচনা।’
এ দিকে বৈঠকে অংশ নিতে দুপুর ২টার পর থেকেই ফরেন সার্ভিস অ্যাকাডেমিতে আসছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা।
বৈঠকে অংশ নিতে এখন পর্যন্ত বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মেজর অব. হাফিজ উদ্দিন, জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার, লিবারেশন ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) চেয়ারম্যান কর্নেল অব. অলি আহমদ, নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, জাতীয় পার্টির (জাফর) মোস্তফা জামাল হালদার, বিজেপির চেয়ারম্যান আন্দালিব রহমান পার্থ, বাংলাদেশ এলডিপির চেয়ারম্যান শাহাদাত হোসেন সেলিম, ইসলামী আন্দোলনের প্রেসিডিয়াম সদস্য সৈয়দ মোহাম্মদ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানি, এবি পার্টির চেয়ারম্যান মুজিবুর রহমান মঞ্জু, গণ অধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নূর, গণ ফোরামের প্রেসিডিয়াম সদস্য সুব্রত চৌধুরী, জাতীয়তা বাদী সমমনা জোট ও বাংলাদেশ লেবার পার্টির নেতারা এসেছেন।
বৈঠকে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভাপতি অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বক্তব্য দেবেন।
এর আগে গত বুধবার সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করে প্রজ্ঞাপন জারি করে সরকার। যার সভাপতি অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। সহসভাপতি হিসেবে আছেন সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান অধ্যাপক ড. আলী রিয়াজ।
কমিশনের অন্য সদস্যরা হলেন—জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন প্রধান আবদুল মুয়ীদ চৌধুরী, পুলিশ সংস্কার কমিশনের প্রধান সফর রাজ হোসেন, নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান ড. বদিউল আলম মজুমদার, বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের প্রধান বিচারপতি এমদাদুল হক এবং দুর্নীতি দমন কমিশন সংস্কার কমিশনের প্রধান ড. ইফতেখারুজ্জামান।
বৈঠকে কমিশন আগামী নির্বাচন সামনে রেখে নির্বাচনব্যবস্থা, পুলিশ, বিচার বিভাগ, জনপ্রশাসন, সংবিধান ও দুর্নীতি দমন বিষয়ে সংস্কারের জন্য গঠিত কমিশনগুলোর সুপারিশগুলো বিবেচনা করবে। এ ছাড়া কমিশন জাতীয় ঐকমত্য গঠনের জন্য রাজনৈতিক দল ও শক্তিগুলোর সঙ্গে আলোচনা করবে।

নির্বাচন কবে হবে সেটি জুলাই চার্টারের ওপর নির্ভর করবে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেসসচিব শফিকুল আলম। আজ শনিবার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস অ্যাকাডেমির সামনে সাংবাদিকদের এ কথা জানান তিনি। সেখানে বেলা তিনটা থেকে প্রধান উপদেষ্টা ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের প্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর সংলাপ অনুষ্ঠিত হবে।
বৈঠকে অংশ নিতে দুপুর ২টার পর থেকেই ফরেন সার্ভিস অ্যাকাডেমিতে আসছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা। ইতিমধ্যে সেখানে উপস্থিত হয়েছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভাপতি অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেসসচিব বলেন, ‘জুলাই চার্টারের ওপর নির্ভর করবে আমাদের নির্বাচনটা কবে হবে। কারণ এরই মধ্যে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন-ডিসেম্বরে মধ্যে নির্বাচন হতে পারে। সে ক্ষেত্রে আমরা হয়তো কিছু সুপারিশ বাস্তবায়ন করতে পারব। আর পরে যে রাজনৈতিক দল ক্ষমতায় আসবে, তারা বাস্তবায়ন করবে।’
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ ছয় মাসের কথা জানিয়ে তিনি বলেন, ‘ছয় সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন নিয়ে পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা হবে। রাজনৈতিক দলগুলো জাতীয় ঐকমত্যের মাধ্যমে যে সিদ্ধান্তে পৌঁছাবে, আমাদের আশা থাকবে সব রাজনৈতিক দল এটাতে স্বাক্ষর করবে। সেটা হবে জুলাই চার্টার।’
সংস্কার কমিশনের অনেক সুপারিশ রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা ছাড়াই বাস্তবায়ন সম্ভব বলে মনে করেন প্রেসসচিব। তিনি বলেন, ‘আর যেসব ক্ষেত্রে প্রধান ঐকমত্য প্রয়োজন, সেটার জন্য কমিশন রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করবে।’
প্রধান উপদেষ্টার প্রেসসচিব শফিকুল আলম বলেন, ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থান পরবর্তী বাংলাদেশকে পুনর্গঠন এবং এরপরে আমরা যে রাজনৈতিক সমাধানে যাচ্ছি, কীভাবে আমাদের ডেমোক্রেটিক ট্রানজিশনটা হবে, তার জন্য আজকে রাজনৈতিক সংলাপের সূচনা। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সংলাপের সূচনা।’
এ দিকে বৈঠকে অংশ নিতে দুপুর ২টার পর থেকেই ফরেন সার্ভিস অ্যাকাডেমিতে আসছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা।
বৈঠকে অংশ নিতে এখন পর্যন্ত বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মেজর অব. হাফিজ উদ্দিন, জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার, লিবারেশন ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) চেয়ারম্যান কর্নেল অব. অলি আহমদ, নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, জাতীয় পার্টির (জাফর) মোস্তফা জামাল হালদার, বিজেপির চেয়ারম্যান আন্দালিব রহমান পার্থ, বাংলাদেশ এলডিপির চেয়ারম্যান শাহাদাত হোসেন সেলিম, ইসলামী আন্দোলনের প্রেসিডিয়াম সদস্য সৈয়দ মোহাম্মদ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানি, এবি পার্টির চেয়ারম্যান মুজিবুর রহমান মঞ্জু, গণ অধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নূর, গণ ফোরামের প্রেসিডিয়াম সদস্য সুব্রত চৌধুরী, জাতীয়তা বাদী সমমনা জোট ও বাংলাদেশ লেবার পার্টির নেতারা এসেছেন।
বৈঠকে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভাপতি অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বক্তব্য দেবেন।
এর আগে গত বুধবার সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করে প্রজ্ঞাপন জারি করে সরকার। যার সভাপতি অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। সহসভাপতি হিসেবে আছেন সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান অধ্যাপক ড. আলী রিয়াজ।
কমিশনের অন্য সদস্যরা হলেন—জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন প্রধান আবদুল মুয়ীদ চৌধুরী, পুলিশ সংস্কার কমিশনের প্রধান সফর রাজ হোসেন, নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান ড. বদিউল আলম মজুমদার, বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের প্রধান বিচারপতি এমদাদুল হক এবং দুর্নীতি দমন কমিশন সংস্কার কমিশনের প্রধান ড. ইফতেখারুজ্জামান।
বৈঠকে কমিশন আগামী নির্বাচন সামনে রেখে নির্বাচনব্যবস্থা, পুলিশ, বিচার বিভাগ, জনপ্রশাসন, সংবিধান ও দুর্নীতি দমন বিষয়ে সংস্কারের জন্য গঠিত কমিশনগুলোর সুপারিশগুলো বিবেচনা করবে। এ ছাড়া কমিশন জাতীয় ঐকমত্য গঠনের জন্য রাজনৈতিক দল ও শক্তিগুলোর সঙ্গে আলোচনা করবে।

মানবতাবিরোধী অপরাধে শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে করা মামলায় রায়ের তারিখ ঘোষণা উপলক্ষে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ও তৎসংলগ্ন এলাকায় পর্যাপ্তসংখ্যক সেনাসদস্য মোতায়েন করে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে চিঠি দেওয়া হয়েছে।
১২ মিনিট আগে
নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সীমানার ভেতর থেকে চারটি বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার করা হয়েছে। এতে ইসির কর্মকর্তাদের মধ্যে আতঙ্ক দেখা দিয়েছে। এর আগে ইসিতে ককটেল নিক্ষেপের ঘটনাও ঘটেছিল।
১ ঘণ্টা আগে
ভারতীয় কূটনীতিককে অনুরোধ জানানো হয়, যেন তিনি নয়াদিল্লিকে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে শেখ হাসিনার গণমাধ্যমে প্রবেশাধিকার তাৎক্ষণিকভাবে বন্ধ করার অনুরোধ পৌঁছে দেন।
১ ঘণ্টা আগে
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘বাংলাদেশের বৈচিত্র্যপূর্ণ নৌকার ডিজাইন পুরো পৃথিবীতে বিখ্যাত। অথচ এগুলো সম্পর্কে বর্তমান প্রজন্মের অনেকেই জানে না। আমাদের এই ঐতিহ্যকে হারিয়ে যেতে দেওয়া যাবে না। প্যাডেল স্টিমারসহ যত পুরোনো নৌযান আছে, সবকটিই সংরক্ষণের ব্যবস্থা নিতে হবে।’
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

মানবতাবিরোধী অপরাধে শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে করা মামলায় রায়ের তারিখ ঘোষণা উপলক্ষে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ও তৎসংলগ্ন এলাকায় পর্যাপ্তসংখ্যক সেনাসদস্য মোতায়েন করে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে চিঠি দেওয়া হয়েছে।
আজ বুধবার সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন থেকে সেনাসদরে এই চিঠি দেওয়া হয়েছে। সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসনের একটি সূত্র আজকের পত্রিকাকে চিঠি দেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
সূত্র বলছে, দেশের বর্তমান পরিস্থিতি ও মামলাটির সংবেদনশীলতার কারণে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ও সুপ্রিম কোর্ট এলাকায় যেকোনো প্রকার অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটতে পারে। এতে আইনশৃঙ্খলার অবনতি বা নিরাপত্তা বিঘ্নিত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। যার কারণে আগামীকাল বৃহস্পতিবার পর্যাপ্তসংখ্যক সেনাসদস্য মোতায়েন করতে চিঠি দেওয়া হয়েছে।

মানবতাবিরোধী অপরাধে শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে করা মামলায় রায়ের তারিখ ঘোষণা উপলক্ষে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ও তৎসংলগ্ন এলাকায় পর্যাপ্তসংখ্যক সেনাসদস্য মোতায়েন করে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে চিঠি দেওয়া হয়েছে।
আজ বুধবার সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন থেকে সেনাসদরে এই চিঠি দেওয়া হয়েছে। সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসনের একটি সূত্র আজকের পত্রিকাকে চিঠি দেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
সূত্র বলছে, দেশের বর্তমান পরিস্থিতি ও মামলাটির সংবেদনশীলতার কারণে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ও সুপ্রিম কোর্ট এলাকায় যেকোনো প্রকার অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটতে পারে। এতে আইনশৃঙ্খলার অবনতি বা নিরাপত্তা বিঘ্নিত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। যার কারণে আগামীকাল বৃহস্পতিবার পর্যাপ্তসংখ্যক সেনাসদস্য মোতায়েন করতে চিঠি দেওয়া হয়েছে।

জুলাই চার্টারের ওপর নির্ভর করবে আমাদের নির্বাচনটা কবে হবে। কারণ এরই মধ্যে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন-ডিসেম্বরে মধ্যে নির্বাচন হতে পারে। সে ক্ষেত্রে আমরা হয়তো কিছু সুপারিশ বাস্তবায়ন করতে পারব। আর পরে যে রাজনৈতিক দল ক্ষমতায় আসবে, তারা বাস্তবায়ন করবে...
১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সীমানার ভেতর থেকে চারটি বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার করা হয়েছে। এতে ইসির কর্মকর্তাদের মধ্যে আতঙ্ক দেখা দিয়েছে। এর আগে ইসিতে ককটেল নিক্ষেপের ঘটনাও ঘটেছিল।
১ ঘণ্টা আগে
ভারতীয় কূটনীতিককে অনুরোধ জানানো হয়, যেন তিনি নয়াদিল্লিকে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে শেখ হাসিনার গণমাধ্যমে প্রবেশাধিকার তাৎক্ষণিকভাবে বন্ধ করার অনুরোধ পৌঁছে দেন।
১ ঘণ্টা আগে
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘বাংলাদেশের বৈচিত্র্যপূর্ণ নৌকার ডিজাইন পুরো পৃথিবীতে বিখ্যাত। অথচ এগুলো সম্পর্কে বর্তমান প্রজন্মের অনেকেই জানে না। আমাদের এই ঐতিহ্যকে হারিয়ে যেতে দেওয়া যাবে না। প্যাডেল স্টিমারসহ যত পুরোনো নৌযান আছে, সবকটিই সংরক্ষণের ব্যবস্থা নিতে হবে।’
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সীমানার ভেতর থেকে চারটি বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার করা হয়েছে। এতে ইসির কর্মকর্তাদের মধ্যে আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।
এর আগে ইসিতে ককটেল নিক্ষেপের ঘটনাও ঘটেছিল।
এ বিষয়ে ইসির প্রধান নিরাপত্তা কর্মকর্তা সহিদ আব্দুস সালাম সাংবাদিকদের বলেন, সকাল ১০টার দিকে চকলেট বোমাসদৃশ চারটি বস্তু দেখা যায়। পরে পুলিশ এসে সেগুলো উদ্ধার করে নিয়ে গেছে।
এ বিষয়ে শেরেবাংলা নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাজ্জাদ হোসেন বলেন, ‘লাল টেপ মোড়ানো চারটি বোমাসদ্যৃশ বস্তু উদ্ধার করা হয়েছে। আমরা সেগুলোর বিস্ফোরণ ঘটিয়েছি। বিস্ফোরণের মাত্রা দেখে বুঝেছি, সেগুলো পটকা। এগুলোর শব্দের মাত্রা কম ছিল।’
ওসি আরও বলেন, ধারণা করা হচ্ছে, স্থানীয়ভাবে এগুলো তৈরি। মানুষের মধ্যে আতঙ্ক ছড়াতে কেউ এসব পটকা রেখে গেছে।
জানা গেছে, রাজধানীর আগারগাঁওয়ে অবস্থিত নির্বাচন কমিশনের বাউন্ডারির ভেতরে চারটি চকলেট বোমা পড়ে ছিল। পরিচ্ছন্নতাকর্মীরা সেখানে কাজ করার সময় সেগুলো দেখতে পেয়ে নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তাদের অবহিত করেন। পরে শেরেবাংলা নগর থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে উদ্ধার করে।
এর আগে ২৫ অক্টোবর নির্বাচন কমিশন ভবনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণের’ পর ‘ধাওয়া দিয়ে’ এক যুবককে আটক করার কথা জানায় পুলিশ। এসব ঘটনায় স্পর্শকাতর প্রতিষ্ঠানটির নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।

নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সীমানার ভেতর থেকে চারটি বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার করা হয়েছে। এতে ইসির কর্মকর্তাদের মধ্যে আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।
এর আগে ইসিতে ককটেল নিক্ষেপের ঘটনাও ঘটেছিল।
এ বিষয়ে ইসির প্রধান নিরাপত্তা কর্মকর্তা সহিদ আব্দুস সালাম সাংবাদিকদের বলেন, সকাল ১০টার দিকে চকলেট বোমাসদৃশ চারটি বস্তু দেখা যায়। পরে পুলিশ এসে সেগুলো উদ্ধার করে নিয়ে গেছে।
এ বিষয়ে শেরেবাংলা নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাজ্জাদ হোসেন বলেন, ‘লাল টেপ মোড়ানো চারটি বোমাসদ্যৃশ বস্তু উদ্ধার করা হয়েছে। আমরা সেগুলোর বিস্ফোরণ ঘটিয়েছি। বিস্ফোরণের মাত্রা দেখে বুঝেছি, সেগুলো পটকা। এগুলোর শব্দের মাত্রা কম ছিল।’
ওসি আরও বলেন, ধারণা করা হচ্ছে, স্থানীয়ভাবে এগুলো তৈরি। মানুষের মধ্যে আতঙ্ক ছড়াতে কেউ এসব পটকা রেখে গেছে।
জানা গেছে, রাজধানীর আগারগাঁওয়ে অবস্থিত নির্বাচন কমিশনের বাউন্ডারির ভেতরে চারটি চকলেট বোমা পড়ে ছিল। পরিচ্ছন্নতাকর্মীরা সেখানে কাজ করার সময় সেগুলো দেখতে পেয়ে নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তাদের অবহিত করেন। পরে শেরেবাংলা নগর থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে উদ্ধার করে।
এর আগে ২৫ অক্টোবর নির্বাচন কমিশন ভবনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণের’ পর ‘ধাওয়া দিয়ে’ এক যুবককে আটক করার কথা জানায় পুলিশ। এসব ঘটনায় স্পর্শকাতর প্রতিষ্ঠানটির নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।

জুলাই চার্টারের ওপর নির্ভর করবে আমাদের নির্বাচনটা কবে হবে। কারণ এরই মধ্যে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন-ডিসেম্বরে মধ্যে নির্বাচন হতে পারে। সে ক্ষেত্রে আমরা হয়তো কিছু সুপারিশ বাস্তবায়ন করতে পারব। আর পরে যে রাজনৈতিক দল ক্ষমতায় আসবে, তারা বাস্তবায়ন করবে...
১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
মানবতাবিরোধী অপরাধে শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে করা মামলায় রায়ের তারিখ ঘোষণা উপলক্ষে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ও তৎসংলগ্ন এলাকায় পর্যাপ্তসংখ্যক সেনাসদস্য মোতায়েন করে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে চিঠি দেওয়া হয়েছে।
১২ মিনিট আগে
ভারতীয় কূটনীতিককে অনুরোধ জানানো হয়, যেন তিনি নয়াদিল্লিকে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে শেখ হাসিনার গণমাধ্যমে প্রবেশাধিকার তাৎক্ষণিকভাবে বন্ধ করার অনুরোধ পৌঁছে দেন।
১ ঘণ্টা আগে
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘বাংলাদেশের বৈচিত্র্যপূর্ণ নৌকার ডিজাইন পুরো পৃথিবীতে বিখ্যাত। অথচ এগুলো সম্পর্কে বর্তমান প্রজন্মের অনেকেই জানে না। আমাদের এই ঐতিহ্যকে হারিয়ে যেতে দেওয়া যাবে না। প্যাডেল স্টিমারসহ যত পুরোনো নৌযান আছে, সবকটিই সংরক্ষণের ব্যবস্থা নিতে হবে।’
২ ঘণ্টা আগেবাসস, ঢাকা

ভারত সরকার বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত ও পলাতক নেত্রী শেখ হাসিনাকে দেশটির মূলধারার গণমাধ্যমের সঙ্গে সাক্ষাৎ ও মতবিনিময়ের সুযোগ দেওয়ায় বাংলাদেশ আজ ঢাকায় নিযুক্ত ভারতের ডেপুটি হাইকমিশনার পবন বাদেহকে আনুষ্ঠানিকভাবে তলব করে গভীর উদ্বেগ জানিয়েছে। আজ বুধবার সন্ধ্যায় এক উচ্চপদস্থ কূটনৈতিক সূত্র বাসসকে এ খবর জানিয়েছে।
সূত্র জানায়, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায় যে, মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে বিচারাধীন এক কুখ্যাত পলাতক আসামিকে আশ্রয় দেওয়া এবং তাঁকে বাংলাদেশবিরোধী বিদ্বেষ ছড়ানো ও দেশে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে উসকানি দেওয়ার মতো বক্তব্য প্রচারের সুযোগ করে দেওয়া দুই দেশের গঠনমূলক দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের জন্য ‘অসহায়ক ও অনভিপ্রেত’।
ভারতীয় কূটনীতিককে অনুরোধ জানানো হয়, যেন তিনি নয়াদিল্লিকে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে শেখ হাসিনার গণমাধ্যমে প্রবেশাধিকার তাৎক্ষণিকভাবে বন্ধ করার অনুরোধ পৌঁছে দেন।

ভারত সরকার বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত ও পলাতক নেত্রী শেখ হাসিনাকে দেশটির মূলধারার গণমাধ্যমের সঙ্গে সাক্ষাৎ ও মতবিনিময়ের সুযোগ দেওয়ায় বাংলাদেশ আজ ঢাকায় নিযুক্ত ভারতের ডেপুটি হাইকমিশনার পবন বাদেহকে আনুষ্ঠানিকভাবে তলব করে গভীর উদ্বেগ জানিয়েছে। আজ বুধবার সন্ধ্যায় এক উচ্চপদস্থ কূটনৈতিক সূত্র বাসসকে এ খবর জানিয়েছে।
সূত্র জানায়, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায় যে, মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে বিচারাধীন এক কুখ্যাত পলাতক আসামিকে আশ্রয় দেওয়া এবং তাঁকে বাংলাদেশবিরোধী বিদ্বেষ ছড়ানো ও দেশে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে উসকানি দেওয়ার মতো বক্তব্য প্রচারের সুযোগ করে দেওয়া দুই দেশের গঠনমূলক দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের জন্য ‘অসহায়ক ও অনভিপ্রেত’।
ভারতীয় কূটনীতিককে অনুরোধ জানানো হয়, যেন তিনি নয়াদিল্লিকে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে শেখ হাসিনার গণমাধ্যমে প্রবেশাধিকার তাৎক্ষণিকভাবে বন্ধ করার অনুরোধ পৌঁছে দেন।

জুলাই চার্টারের ওপর নির্ভর করবে আমাদের নির্বাচনটা কবে হবে। কারণ এরই মধ্যে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন-ডিসেম্বরে মধ্যে নির্বাচন হতে পারে। সে ক্ষেত্রে আমরা হয়তো কিছু সুপারিশ বাস্তবায়ন করতে পারব। আর পরে যে রাজনৈতিক দল ক্ষমতায় আসবে, তারা বাস্তবায়ন করবে...
১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
মানবতাবিরোধী অপরাধে শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে করা মামলায় রায়ের তারিখ ঘোষণা উপলক্ষে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ও তৎসংলগ্ন এলাকায় পর্যাপ্তসংখ্যক সেনাসদস্য মোতায়েন করে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে চিঠি দেওয়া হয়েছে।
১২ মিনিট আগে
নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সীমানার ভেতর থেকে চারটি বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার করা হয়েছে। এতে ইসির কর্মকর্তাদের মধ্যে আতঙ্ক দেখা দিয়েছে। এর আগে ইসিতে ককটেল নিক্ষেপের ঘটনাও ঘটেছিল।
১ ঘণ্টা আগে
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘বাংলাদেশের বৈচিত্র্যপূর্ণ নৌকার ডিজাইন পুরো পৃথিবীতে বিখ্যাত। অথচ এগুলো সম্পর্কে বর্তমান প্রজন্মের অনেকেই জানে না। আমাদের এই ঐতিহ্যকে হারিয়ে যেতে দেওয়া যাবে না। প্যাডেল স্টিমারসহ যত পুরোনো নৌযান আছে, সবকটিই সংরক্ষণের ব্যবস্থা নিতে হবে।’
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশনের (বিআইডব্লিউটিসি) অধীনে থাকা শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার পি এস মাহসুদ প্রয়োজনীয় মেরামত করে প্রমোদতরি হিসেবে পুনরায় চালুর সিদ্ধান্তে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
আজ বুধবার বিকেলে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টাকে এ বিষয়ে অবহিত করেন নৌপরিবহন উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার আন্তর্জাতিকবিষয়ক বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকী, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী ও বিআইডব্লিউটিসির চেয়ারম্যান সলিম উল্লাহ।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘বাংলাদেশের বৈচিত্র্যপূর্ণ নৌকার ডিজাইন পুরো পৃথিবীতে বিখ্যাত। অথচ এগুলো সম্পর্কে বর্তমান প্রজন্মের অনেকেই জানে না। আমাদের এই ঐতিহ্যকে হারিয়ে যেতে দেওয়া যাবে না। প্যাডেল স্টিমারসহ যত পুরোনো নৌযান আছে, সবকটিই সংরক্ষণের ব্যবস্থা নিতে হবে।’
প্যাডেল স্টিমারটি চালু হলে তা দেশ-বিদেশের বহু পর্যটকের আকর্ষণের কেন্দ্রে পরিণত হবে বলে আশা করছেন বিআইডব্লিউটিসির কর্মকর্তারা।
বিদেশি পর্যটকদের জন্য এতে বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী খাবার, বাংলা গানের পরিবেশনাসহ নানা আকর্ষণ থাকবে।
কর্মকর্তারা জানান, সপ্তাহে সাত দিনই প্রমোদতরিগুলো চলবে। পাঁচ ঘণ্টার দীর্ঘযাত্রার পাশাপাশি ২-৩ ঘণ্টার সংক্ষিপ্ত যাত্রার ব্যবস্থাও থাকবে।
এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ঐতিহ্যবাহী এই প্যাডেল স্টিমারগুলোতে ইতিহাস সংরক্ষণ করতে হবে। যারা এতে যাত্রা করবে, তারা যেন ইতিহাসটা জানতে পারে। কত বছর আগের স্টিমার, কী নাম, তখনকার দিনে কত আনা ভাড়া নিত, এর পেছনের গল্পটা কী—সেগুলো যেন সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হয়।
এ সময় নৌপরিবহন উপদেষ্টা সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ‘পি এস মাহসুদ কেবল একটি নৌযান নয়, এটি বাংলাদেশের নদী সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের জীবন্ত প্রতীক। আমরা চাই, নতুন প্রজন্ম কাছ থেকে দেখুক—একসময় নদীপথই ছিল যোগাযোগ ও সংস্কৃতির প্রাণ।’
পি এস মাহসুদের পাশাপাশি পি এস অস্ট্রিচ, পি এস লেপচাসহ অন্য পুরোনো স্টিমারও সংস্কারের পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে এবং চট্টগ্রামের কাপ্তাই লেকে প্রমোদতরি হিসেবে একটি স্টিমার চালুর বিষয়ে ভাবা হচ্ছে বলে জানান তিনি।
তরুণেরা যেন বাংলাদেশের এই মূল্যবান ঐতিহ্য সম্পর্কে জানতে পারেন, সে জন্য বিশেষ দিনে স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীদের জন্য এই প্রমোদতরির বিশেষ যাত্রার আয়োজনের উদ্যোগ নেওয়া হতে পারে বলে জানান বিআইডব্লিউটিসির কর্মকর্তারা।

বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশনের (বিআইডব্লিউটিসি) অধীনে থাকা শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার পি এস মাহসুদ প্রয়োজনীয় মেরামত করে প্রমোদতরি হিসেবে পুনরায় চালুর সিদ্ধান্তে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
আজ বুধবার বিকেলে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টাকে এ বিষয়ে অবহিত করেন নৌপরিবহন উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার আন্তর্জাতিকবিষয়ক বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকী, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী ও বিআইডব্লিউটিসির চেয়ারম্যান সলিম উল্লাহ।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘বাংলাদেশের বৈচিত্র্যপূর্ণ নৌকার ডিজাইন পুরো পৃথিবীতে বিখ্যাত। অথচ এগুলো সম্পর্কে বর্তমান প্রজন্মের অনেকেই জানে না। আমাদের এই ঐতিহ্যকে হারিয়ে যেতে দেওয়া যাবে না। প্যাডেল স্টিমারসহ যত পুরোনো নৌযান আছে, সবকটিই সংরক্ষণের ব্যবস্থা নিতে হবে।’
প্যাডেল স্টিমারটি চালু হলে তা দেশ-বিদেশের বহু পর্যটকের আকর্ষণের কেন্দ্রে পরিণত হবে বলে আশা করছেন বিআইডব্লিউটিসির কর্মকর্তারা।
বিদেশি পর্যটকদের জন্য এতে বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী খাবার, বাংলা গানের পরিবেশনাসহ নানা আকর্ষণ থাকবে।
কর্মকর্তারা জানান, সপ্তাহে সাত দিনই প্রমোদতরিগুলো চলবে। পাঁচ ঘণ্টার দীর্ঘযাত্রার পাশাপাশি ২-৩ ঘণ্টার সংক্ষিপ্ত যাত্রার ব্যবস্থাও থাকবে।
এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ঐতিহ্যবাহী এই প্যাডেল স্টিমারগুলোতে ইতিহাস সংরক্ষণ করতে হবে। যারা এতে যাত্রা করবে, তারা যেন ইতিহাসটা জানতে পারে। কত বছর আগের স্টিমার, কী নাম, তখনকার দিনে কত আনা ভাড়া নিত, এর পেছনের গল্পটা কী—সেগুলো যেন সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হয়।
এ সময় নৌপরিবহন উপদেষ্টা সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ‘পি এস মাহসুদ কেবল একটি নৌযান নয়, এটি বাংলাদেশের নদী সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের জীবন্ত প্রতীক। আমরা চাই, নতুন প্রজন্ম কাছ থেকে দেখুক—একসময় নদীপথই ছিল যোগাযোগ ও সংস্কৃতির প্রাণ।’
পি এস মাহসুদের পাশাপাশি পি এস অস্ট্রিচ, পি এস লেপচাসহ অন্য পুরোনো স্টিমারও সংস্কারের পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে এবং চট্টগ্রামের কাপ্তাই লেকে প্রমোদতরি হিসেবে একটি স্টিমার চালুর বিষয়ে ভাবা হচ্ছে বলে জানান তিনি।
তরুণেরা যেন বাংলাদেশের এই মূল্যবান ঐতিহ্য সম্পর্কে জানতে পারেন, সে জন্য বিশেষ দিনে স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীদের জন্য এই প্রমোদতরির বিশেষ যাত্রার আয়োজনের উদ্যোগ নেওয়া হতে পারে বলে জানান বিআইডব্লিউটিসির কর্মকর্তারা।

জুলাই চার্টারের ওপর নির্ভর করবে আমাদের নির্বাচনটা কবে হবে। কারণ এরই মধ্যে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন-ডিসেম্বরে মধ্যে নির্বাচন হতে পারে। সে ক্ষেত্রে আমরা হয়তো কিছু সুপারিশ বাস্তবায়ন করতে পারব। আর পরে যে রাজনৈতিক দল ক্ষমতায় আসবে, তারা বাস্তবায়ন করবে...
১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
মানবতাবিরোধী অপরাধে শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে করা মামলায় রায়ের তারিখ ঘোষণা উপলক্ষে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ও তৎসংলগ্ন এলাকায় পর্যাপ্তসংখ্যক সেনাসদস্য মোতায়েন করে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে চিঠি দেওয়া হয়েছে।
১২ মিনিট আগে
নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সীমানার ভেতর থেকে চারটি বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার করা হয়েছে। এতে ইসির কর্মকর্তাদের মধ্যে আতঙ্ক দেখা দিয়েছে। এর আগে ইসিতে ককটেল নিক্ষেপের ঘটনাও ঘটেছিল।
১ ঘণ্টা আগে
ভারতীয় কূটনীতিককে অনুরোধ জানানো হয়, যেন তিনি নয়াদিল্লিকে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে শেখ হাসিনার গণমাধ্যমে প্রবেশাধিকার তাৎক্ষণিকভাবে বন্ধ করার অনুরোধ পৌঁছে দেন।
১ ঘণ্টা আগে