কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) আগ্রহ রয়েছে বলে জানিয়েছেন সংস্থাটির ঢাকার রাষ্ট্রদূত চার্লস ওয়াটলি। সেই সঙ্গে আগামী নির্বাচন পর্যবেক্ষণেও ইইউ আগ্রহী বলে জানিয়েছেন তিনি।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) মিট দ্য প্রেসের আয়োজন করে ডিআরইউ। এতে উপস্থিত হয়ে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন ঢাকার ইইউ রাষ্ট্রদূত চার্লস ওয়াটলি। এ সময় ডিআরইউর সভাপতি নজরুল ইসলাম মিঠু ও সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলাম হাসিব উপস্থিত ছিলেন।
নির্বাচন নিয়ে প্রশ্ন করলে ইইউ রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘পরিষ্কারভাবেই বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে ইইউর আগ্রহ রয়েছে। বাংলাদেশের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক বিস্তৃত। এর মধ্যে সুশাসনও পড়ে। নির্বাচন কমিশন গঠন নিয়ে যে আইন করা হচ্ছে এবং এর জন্য যে পদক্ষেপগুলো নেওয়া হচ্ছে তা আমরা পর্যবেক্ষণ করছি। শুধু বাংলাদেশেই নয়, বিশ্বের দেশগুলোর নির্বাচনকেও আমরা অনুসরণ করে থাকি। প্রতিবছর নির্বাচনী পর্যবেক্ষক পাঠানোর জন্য আমরা ৩০টি দেশকে বাছাই করি। আর ২০২৩-এর জন্য এখনো সেই তালিকা প্রস্তুত করা হয়নি। আর যেহেতু বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আগামী নির্বাচনে নির্বাচনী পর্যবেক্ষকদের স্বাগত জানিয়েছেন, ফলে আমরা নির্বাচন পর্যবেক্ষণে আগ্রহী।’
ইইউর এক সংসদ সদস্যের চিঠি নিয়ে প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, ‘ইউরোপীয় ইউনিয়নের এক সংসদ সদস্য চিঠি লিখতে পারেন। তবে এ নিয়ে আমার কাছে কোনো তথ্য নেই। যেহেতু সংসদ সদস্য চিঠি দিয়েছেন, এখানে ইইউর নিয়ম হচ্ছে সেই চিঠির উত্তর দেওয়া। এ ক্ষেত্রেও হয়তো তাই হবে।’
যুক্তরাষ্ট্রের র্যাবের নিষেধাজ্ঞা নিয়ে প্রশ্নের জবাবে রাষ্ট্রদূত বলেন, এটি যুক্তরাষ্ট্রের সিদ্ধান্ত। তবে ইইউ এসব বিষয় পর্যবেক্ষণ করছে। আর ইইউ তার নিজস্ব নীতি ও মানবাধিকারের ওপর নির্ভর করে পরিচালিত হয়।
মানবাধিকার নিয়ে চার্লস ওয়াটলি বলেন, ‘আমাদের সব অংশীদারের সঙ্গে মানবাধিকার নিয়ে আলোচনা হয়। আর বৈঠকে দুই পক্ষই এ নিয়ে কথা বলে। আমরা কখনো বলছি না যে আমরা মানবাধিকার ইস্যুতে সঠিক কাজ করছি। আমাদেরও মানবাধিকার বিষয়ে চ্যালেঞ্জ রয়েছে। তবে ইইউতে যেই মানবাধিকার লঙ্ঘন হোক না, কেন তা ইইউর আদালতের মাধ্যমে বিচার হয়ে থাকে।’
র্যাবের কার্যক্রম নিয়ে প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, বাংলাদেশে বেশ কিছু মানবাধিকার লঙ্ঘন নিয়ে ইইউর উদ্বেগ রয়েছে, যা আমাদের বার্ষিক মানবাধিকার প্রতিবেদনেও তুলে ধরা হয়েছে। ২০১৮ সালে ইইউ সংসদ বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে একটি রেজল্যুশন নিয়েছে।
চার্লস ওয়াটলি বলেন, উন্নয়ন অংশীদার হিসেবে বাংলাদেশের সঙ্গে বিভিন্ন খাতে সম্পর্ক বাড়িয়েছে ইইউ। তবে সম্পর্ক শুধু উন্নয়নের দিকে আটকে নেই, সম্পর্ক আরও বেড়েছে। বাংলাদেশের অন্যতম বাণিজ্যিক ও বিনিয়োগ অংশীদার হিসেবে সামনের দিনগুলোতে সামাজিক উন্নয়ন, সবুজ প্রযুক্তি, দারিদ্র্যবিমোচন, মানবসম্পদ উন্নয়ন এবং সুশাসন খাতে কাজ করবে ইইউ। আগামী দিনগুলোতে এগুলো ইইউর অগ্রাধিকার বিষয় থাকবে। এ ছাড়া জলবায়ু পরিবর্তনে বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করছে। সেই সঙ্গে কানেকটিভিটিতে বিশেষ করে মানুষে মানুষে যোগাযোগে গুরুত্ব দিচ্ছে ইইউ।
ইইউ রাষ্ট্রদূত বলেন, চলতি বছরের মাঝামাঝি ইইউ ও বাংলাদেশের মধ্যে উচ্চপর্যায়ের রাজনৈতিক সংলাপ হওয়ার কথা রয়েছে, যাতে ইইউর উপমহাসচিব পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করতে ঢাকায় আসবেন। এটি একটি বার্তা যে আমাদের রাজনৈতিক সম্পর্ক বাড়ছে।
নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে ইইউর আগ্রহ রয়েছে জানিয়ে চার্লস ওয়াটলি বলেন, ‘এটি সামনের দিনগুলোতে একটি বড় বিষয় আমাদের জন্য। কারণ এখন আমরা যা করছি তা শুধু ছোট আকারে উন্নয়ন নয়, ইউরোপিয়ান ব্যাংক এআইবি ঋণও সরবরাহ করছি। নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে ৫০ কোটি ইউরো ডলার দেওয়ার বিষয়ে আলোচনা চলছে।’
জিএসপি প্লাস পেতে বাংলাদেশকে সহযোগিতা করা হচ্ছে জানিয়ে তিনি বলেন, অগ্রগতি ইইউ পর্যবেক্ষণ করছে। এখানে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপগুলো নেওয়া হলে ইইউর বাজারে বাংলাদেশি পণ্যে শুল্ক ও কোটামুক্ত প্রবেশাধিকার পাবে। পদক্ষেপগুলো সঠিকভাবে নেওয়া নিয়ে বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে কাজ করে যাব। যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শুল্ক ও কোটামুক্ত প্রবেশাধিকার না থাকলেও সেখানে বাংলাদেশের রপ্তানি বাড়ছে, তা বাংলাদেশের শিল্প খাতের সহনশীলতার প্রমাণ দেয়। সেই সঙ্গে বাংলাদেশের কোন শিল্প খাতে সহযোগিতা করলে ইইউ শিল্প খাত লাভবান হবে তা নিয়ে কাজ করা হচ্ছে বলেও জানান এই রাষ্ট্রদূত।
রোহিঙ্গা নিয়ে প্রশ্নের জবাবে ইইউ রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘মিয়ানমারের সঙ্গে ইইউর সম্পর্ক পর্যালোচনা করা হচ্ছে। মিয়ানমারের ওপর আমরা নিষেধাজ্ঞা দিয়েছি। সেখানে আমরা মানবিক সহায়তা বাদে আমাদের সব সহযোগিতা প্রত্যাহার করেছি। অস্ত্র ও নজরদারি যন্ত্রপাতি বিক্রির নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। মিয়ানমারে গণহত্যা রোহিঙ্গাদের ওপর যারা পরিচালনা করেছে, তাদের জবাবদিহির আওতায় নিয়ে আসার জন্য ইইউ কাজ করছে। আমরা রোহিঙ্গাদের স্বেচ্ছায় সম্মানের সঙ্গে প্রত্যাবাসন দেখতে চাই।’

বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) আগ্রহ রয়েছে বলে জানিয়েছেন সংস্থাটির ঢাকার রাষ্ট্রদূত চার্লস ওয়াটলি। সেই সঙ্গে আগামী নির্বাচন পর্যবেক্ষণেও ইইউ আগ্রহী বলে জানিয়েছেন তিনি।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) মিট দ্য প্রেসের আয়োজন করে ডিআরইউ। এতে উপস্থিত হয়ে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন ঢাকার ইইউ রাষ্ট্রদূত চার্লস ওয়াটলি। এ সময় ডিআরইউর সভাপতি নজরুল ইসলাম মিঠু ও সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলাম হাসিব উপস্থিত ছিলেন।
নির্বাচন নিয়ে প্রশ্ন করলে ইইউ রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘পরিষ্কারভাবেই বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে ইইউর আগ্রহ রয়েছে। বাংলাদেশের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক বিস্তৃত। এর মধ্যে সুশাসনও পড়ে। নির্বাচন কমিশন গঠন নিয়ে যে আইন করা হচ্ছে এবং এর জন্য যে পদক্ষেপগুলো নেওয়া হচ্ছে তা আমরা পর্যবেক্ষণ করছি। শুধু বাংলাদেশেই নয়, বিশ্বের দেশগুলোর নির্বাচনকেও আমরা অনুসরণ করে থাকি। প্রতিবছর নির্বাচনী পর্যবেক্ষক পাঠানোর জন্য আমরা ৩০টি দেশকে বাছাই করি। আর ২০২৩-এর জন্য এখনো সেই তালিকা প্রস্তুত করা হয়নি। আর যেহেতু বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আগামী নির্বাচনে নির্বাচনী পর্যবেক্ষকদের স্বাগত জানিয়েছেন, ফলে আমরা নির্বাচন পর্যবেক্ষণে আগ্রহী।’
ইইউর এক সংসদ সদস্যের চিঠি নিয়ে প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, ‘ইউরোপীয় ইউনিয়নের এক সংসদ সদস্য চিঠি লিখতে পারেন। তবে এ নিয়ে আমার কাছে কোনো তথ্য নেই। যেহেতু সংসদ সদস্য চিঠি দিয়েছেন, এখানে ইইউর নিয়ম হচ্ছে সেই চিঠির উত্তর দেওয়া। এ ক্ষেত্রেও হয়তো তাই হবে।’
যুক্তরাষ্ট্রের র্যাবের নিষেধাজ্ঞা নিয়ে প্রশ্নের জবাবে রাষ্ট্রদূত বলেন, এটি যুক্তরাষ্ট্রের সিদ্ধান্ত। তবে ইইউ এসব বিষয় পর্যবেক্ষণ করছে। আর ইইউ তার নিজস্ব নীতি ও মানবাধিকারের ওপর নির্ভর করে পরিচালিত হয়।
মানবাধিকার নিয়ে চার্লস ওয়াটলি বলেন, ‘আমাদের সব অংশীদারের সঙ্গে মানবাধিকার নিয়ে আলোচনা হয়। আর বৈঠকে দুই পক্ষই এ নিয়ে কথা বলে। আমরা কখনো বলছি না যে আমরা মানবাধিকার ইস্যুতে সঠিক কাজ করছি। আমাদেরও মানবাধিকার বিষয়ে চ্যালেঞ্জ রয়েছে। তবে ইইউতে যেই মানবাধিকার লঙ্ঘন হোক না, কেন তা ইইউর আদালতের মাধ্যমে বিচার হয়ে থাকে।’
র্যাবের কার্যক্রম নিয়ে প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, বাংলাদেশে বেশ কিছু মানবাধিকার লঙ্ঘন নিয়ে ইইউর উদ্বেগ রয়েছে, যা আমাদের বার্ষিক মানবাধিকার প্রতিবেদনেও তুলে ধরা হয়েছে। ২০১৮ সালে ইইউ সংসদ বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে একটি রেজল্যুশন নিয়েছে।
চার্লস ওয়াটলি বলেন, উন্নয়ন অংশীদার হিসেবে বাংলাদেশের সঙ্গে বিভিন্ন খাতে সম্পর্ক বাড়িয়েছে ইইউ। তবে সম্পর্ক শুধু উন্নয়নের দিকে আটকে নেই, সম্পর্ক আরও বেড়েছে। বাংলাদেশের অন্যতম বাণিজ্যিক ও বিনিয়োগ অংশীদার হিসেবে সামনের দিনগুলোতে সামাজিক উন্নয়ন, সবুজ প্রযুক্তি, দারিদ্র্যবিমোচন, মানবসম্পদ উন্নয়ন এবং সুশাসন খাতে কাজ করবে ইইউ। আগামী দিনগুলোতে এগুলো ইইউর অগ্রাধিকার বিষয় থাকবে। এ ছাড়া জলবায়ু পরিবর্তনে বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করছে। সেই সঙ্গে কানেকটিভিটিতে বিশেষ করে মানুষে মানুষে যোগাযোগে গুরুত্ব দিচ্ছে ইইউ।
ইইউ রাষ্ট্রদূত বলেন, চলতি বছরের মাঝামাঝি ইইউ ও বাংলাদেশের মধ্যে উচ্চপর্যায়ের রাজনৈতিক সংলাপ হওয়ার কথা রয়েছে, যাতে ইইউর উপমহাসচিব পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করতে ঢাকায় আসবেন। এটি একটি বার্তা যে আমাদের রাজনৈতিক সম্পর্ক বাড়ছে।
নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে ইইউর আগ্রহ রয়েছে জানিয়ে চার্লস ওয়াটলি বলেন, ‘এটি সামনের দিনগুলোতে একটি বড় বিষয় আমাদের জন্য। কারণ এখন আমরা যা করছি তা শুধু ছোট আকারে উন্নয়ন নয়, ইউরোপিয়ান ব্যাংক এআইবি ঋণও সরবরাহ করছি। নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে ৫০ কোটি ইউরো ডলার দেওয়ার বিষয়ে আলোচনা চলছে।’
জিএসপি প্লাস পেতে বাংলাদেশকে সহযোগিতা করা হচ্ছে জানিয়ে তিনি বলেন, অগ্রগতি ইইউ পর্যবেক্ষণ করছে। এখানে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপগুলো নেওয়া হলে ইইউর বাজারে বাংলাদেশি পণ্যে শুল্ক ও কোটামুক্ত প্রবেশাধিকার পাবে। পদক্ষেপগুলো সঠিকভাবে নেওয়া নিয়ে বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে কাজ করে যাব। যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শুল্ক ও কোটামুক্ত প্রবেশাধিকার না থাকলেও সেখানে বাংলাদেশের রপ্তানি বাড়ছে, তা বাংলাদেশের শিল্প খাতের সহনশীলতার প্রমাণ দেয়। সেই সঙ্গে বাংলাদেশের কোন শিল্প খাতে সহযোগিতা করলে ইইউ শিল্প খাত লাভবান হবে তা নিয়ে কাজ করা হচ্ছে বলেও জানান এই রাষ্ট্রদূত।
রোহিঙ্গা নিয়ে প্রশ্নের জবাবে ইইউ রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘মিয়ানমারের সঙ্গে ইইউর সম্পর্ক পর্যালোচনা করা হচ্ছে। মিয়ানমারের ওপর আমরা নিষেধাজ্ঞা দিয়েছি। সেখানে আমরা মানবিক সহায়তা বাদে আমাদের সব সহযোগিতা প্রত্যাহার করেছি। অস্ত্র ও নজরদারি যন্ত্রপাতি বিক্রির নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। মিয়ানমারে গণহত্যা রোহিঙ্গাদের ওপর যারা পরিচালনা করেছে, তাদের জবাবদিহির আওতায় নিয়ে আসার জন্য ইইউ কাজ করছে। আমরা রোহিঙ্গাদের স্বেচ্ছায় সম্মানের সঙ্গে প্রত্যাবাসন দেখতে চাই।’
কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) আগ্রহ রয়েছে বলে জানিয়েছেন সংস্থাটির ঢাকার রাষ্ট্রদূত চার্লস ওয়াটলি। সেই সঙ্গে আগামী নির্বাচন পর্যবেক্ষণেও ইইউ আগ্রহী বলে জানিয়েছেন তিনি।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) মিট দ্য প্রেসের আয়োজন করে ডিআরইউ। এতে উপস্থিত হয়ে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন ঢাকার ইইউ রাষ্ট্রদূত চার্লস ওয়াটলি। এ সময় ডিআরইউর সভাপতি নজরুল ইসলাম মিঠু ও সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলাম হাসিব উপস্থিত ছিলেন।
নির্বাচন নিয়ে প্রশ্ন করলে ইইউ রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘পরিষ্কারভাবেই বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে ইইউর আগ্রহ রয়েছে। বাংলাদেশের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক বিস্তৃত। এর মধ্যে সুশাসনও পড়ে। নির্বাচন কমিশন গঠন নিয়ে যে আইন করা হচ্ছে এবং এর জন্য যে পদক্ষেপগুলো নেওয়া হচ্ছে তা আমরা পর্যবেক্ষণ করছি। শুধু বাংলাদেশেই নয়, বিশ্বের দেশগুলোর নির্বাচনকেও আমরা অনুসরণ করে থাকি। প্রতিবছর নির্বাচনী পর্যবেক্ষক পাঠানোর জন্য আমরা ৩০টি দেশকে বাছাই করি। আর ২০২৩-এর জন্য এখনো সেই তালিকা প্রস্তুত করা হয়নি। আর যেহেতু বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আগামী নির্বাচনে নির্বাচনী পর্যবেক্ষকদের স্বাগত জানিয়েছেন, ফলে আমরা নির্বাচন পর্যবেক্ষণে আগ্রহী।’
ইইউর এক সংসদ সদস্যের চিঠি নিয়ে প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, ‘ইউরোপীয় ইউনিয়নের এক সংসদ সদস্য চিঠি লিখতে পারেন। তবে এ নিয়ে আমার কাছে কোনো তথ্য নেই। যেহেতু সংসদ সদস্য চিঠি দিয়েছেন, এখানে ইইউর নিয়ম হচ্ছে সেই চিঠির উত্তর দেওয়া। এ ক্ষেত্রেও হয়তো তাই হবে।’
যুক্তরাষ্ট্রের র্যাবের নিষেধাজ্ঞা নিয়ে প্রশ্নের জবাবে রাষ্ট্রদূত বলেন, এটি যুক্তরাষ্ট্রের সিদ্ধান্ত। তবে ইইউ এসব বিষয় পর্যবেক্ষণ করছে। আর ইইউ তার নিজস্ব নীতি ও মানবাধিকারের ওপর নির্ভর করে পরিচালিত হয়।
মানবাধিকার নিয়ে চার্লস ওয়াটলি বলেন, ‘আমাদের সব অংশীদারের সঙ্গে মানবাধিকার নিয়ে আলোচনা হয়। আর বৈঠকে দুই পক্ষই এ নিয়ে কথা বলে। আমরা কখনো বলছি না যে আমরা মানবাধিকার ইস্যুতে সঠিক কাজ করছি। আমাদেরও মানবাধিকার বিষয়ে চ্যালেঞ্জ রয়েছে। তবে ইইউতে যেই মানবাধিকার লঙ্ঘন হোক না, কেন তা ইইউর আদালতের মাধ্যমে বিচার হয়ে থাকে।’
র্যাবের কার্যক্রম নিয়ে প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, বাংলাদেশে বেশ কিছু মানবাধিকার লঙ্ঘন নিয়ে ইইউর উদ্বেগ রয়েছে, যা আমাদের বার্ষিক মানবাধিকার প্রতিবেদনেও তুলে ধরা হয়েছে। ২০১৮ সালে ইইউ সংসদ বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে একটি রেজল্যুশন নিয়েছে।
চার্লস ওয়াটলি বলেন, উন্নয়ন অংশীদার হিসেবে বাংলাদেশের সঙ্গে বিভিন্ন খাতে সম্পর্ক বাড়িয়েছে ইইউ। তবে সম্পর্ক শুধু উন্নয়নের দিকে আটকে নেই, সম্পর্ক আরও বেড়েছে। বাংলাদেশের অন্যতম বাণিজ্যিক ও বিনিয়োগ অংশীদার হিসেবে সামনের দিনগুলোতে সামাজিক উন্নয়ন, সবুজ প্রযুক্তি, দারিদ্র্যবিমোচন, মানবসম্পদ উন্নয়ন এবং সুশাসন খাতে কাজ করবে ইইউ। আগামী দিনগুলোতে এগুলো ইইউর অগ্রাধিকার বিষয় থাকবে। এ ছাড়া জলবায়ু পরিবর্তনে বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করছে। সেই সঙ্গে কানেকটিভিটিতে বিশেষ করে মানুষে মানুষে যোগাযোগে গুরুত্ব দিচ্ছে ইইউ।
ইইউ রাষ্ট্রদূত বলেন, চলতি বছরের মাঝামাঝি ইইউ ও বাংলাদেশের মধ্যে উচ্চপর্যায়ের রাজনৈতিক সংলাপ হওয়ার কথা রয়েছে, যাতে ইইউর উপমহাসচিব পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করতে ঢাকায় আসবেন। এটি একটি বার্তা যে আমাদের রাজনৈতিক সম্পর্ক বাড়ছে।
নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে ইইউর আগ্রহ রয়েছে জানিয়ে চার্লস ওয়াটলি বলেন, ‘এটি সামনের দিনগুলোতে একটি বড় বিষয় আমাদের জন্য। কারণ এখন আমরা যা করছি তা শুধু ছোট আকারে উন্নয়ন নয়, ইউরোপিয়ান ব্যাংক এআইবি ঋণও সরবরাহ করছি। নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে ৫০ কোটি ইউরো ডলার দেওয়ার বিষয়ে আলোচনা চলছে।’
জিএসপি প্লাস পেতে বাংলাদেশকে সহযোগিতা করা হচ্ছে জানিয়ে তিনি বলেন, অগ্রগতি ইইউ পর্যবেক্ষণ করছে। এখানে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপগুলো নেওয়া হলে ইইউর বাজারে বাংলাদেশি পণ্যে শুল্ক ও কোটামুক্ত প্রবেশাধিকার পাবে। পদক্ষেপগুলো সঠিকভাবে নেওয়া নিয়ে বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে কাজ করে যাব। যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শুল্ক ও কোটামুক্ত প্রবেশাধিকার না থাকলেও সেখানে বাংলাদেশের রপ্তানি বাড়ছে, তা বাংলাদেশের শিল্প খাতের সহনশীলতার প্রমাণ দেয়। সেই সঙ্গে বাংলাদেশের কোন শিল্প খাতে সহযোগিতা করলে ইইউ শিল্প খাত লাভবান হবে তা নিয়ে কাজ করা হচ্ছে বলেও জানান এই রাষ্ট্রদূত।
রোহিঙ্গা নিয়ে প্রশ্নের জবাবে ইইউ রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘মিয়ানমারের সঙ্গে ইইউর সম্পর্ক পর্যালোচনা করা হচ্ছে। মিয়ানমারের ওপর আমরা নিষেধাজ্ঞা দিয়েছি। সেখানে আমরা মানবিক সহায়তা বাদে আমাদের সব সহযোগিতা প্রত্যাহার করেছি। অস্ত্র ও নজরদারি যন্ত্রপাতি বিক্রির নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। মিয়ানমারে গণহত্যা রোহিঙ্গাদের ওপর যারা পরিচালনা করেছে, তাদের জবাবদিহির আওতায় নিয়ে আসার জন্য ইইউ কাজ করছে। আমরা রোহিঙ্গাদের স্বেচ্ছায় সম্মানের সঙ্গে প্রত্যাবাসন দেখতে চাই।’

বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) আগ্রহ রয়েছে বলে জানিয়েছেন সংস্থাটির ঢাকার রাষ্ট্রদূত চার্লস ওয়াটলি। সেই সঙ্গে আগামী নির্বাচন পর্যবেক্ষণেও ইইউ আগ্রহী বলে জানিয়েছেন তিনি।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) মিট দ্য প্রেসের আয়োজন করে ডিআরইউ। এতে উপস্থিত হয়ে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন ঢাকার ইইউ রাষ্ট্রদূত চার্লস ওয়াটলি। এ সময় ডিআরইউর সভাপতি নজরুল ইসলাম মিঠু ও সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলাম হাসিব উপস্থিত ছিলেন।
নির্বাচন নিয়ে প্রশ্ন করলে ইইউ রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘পরিষ্কারভাবেই বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে ইইউর আগ্রহ রয়েছে। বাংলাদেশের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক বিস্তৃত। এর মধ্যে সুশাসনও পড়ে। নির্বাচন কমিশন গঠন নিয়ে যে আইন করা হচ্ছে এবং এর জন্য যে পদক্ষেপগুলো নেওয়া হচ্ছে তা আমরা পর্যবেক্ষণ করছি। শুধু বাংলাদেশেই নয়, বিশ্বের দেশগুলোর নির্বাচনকেও আমরা অনুসরণ করে থাকি। প্রতিবছর নির্বাচনী পর্যবেক্ষক পাঠানোর জন্য আমরা ৩০টি দেশকে বাছাই করি। আর ২০২৩-এর জন্য এখনো সেই তালিকা প্রস্তুত করা হয়নি। আর যেহেতু বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আগামী নির্বাচনে নির্বাচনী পর্যবেক্ষকদের স্বাগত জানিয়েছেন, ফলে আমরা নির্বাচন পর্যবেক্ষণে আগ্রহী।’
ইইউর এক সংসদ সদস্যের চিঠি নিয়ে প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, ‘ইউরোপীয় ইউনিয়নের এক সংসদ সদস্য চিঠি লিখতে পারেন। তবে এ নিয়ে আমার কাছে কোনো তথ্য নেই। যেহেতু সংসদ সদস্য চিঠি দিয়েছেন, এখানে ইইউর নিয়ম হচ্ছে সেই চিঠির উত্তর দেওয়া। এ ক্ষেত্রেও হয়তো তাই হবে।’
যুক্তরাষ্ট্রের র্যাবের নিষেধাজ্ঞা নিয়ে প্রশ্নের জবাবে রাষ্ট্রদূত বলেন, এটি যুক্তরাষ্ট্রের সিদ্ধান্ত। তবে ইইউ এসব বিষয় পর্যবেক্ষণ করছে। আর ইইউ তার নিজস্ব নীতি ও মানবাধিকারের ওপর নির্ভর করে পরিচালিত হয়।
মানবাধিকার নিয়ে চার্লস ওয়াটলি বলেন, ‘আমাদের সব অংশীদারের সঙ্গে মানবাধিকার নিয়ে আলোচনা হয়। আর বৈঠকে দুই পক্ষই এ নিয়ে কথা বলে। আমরা কখনো বলছি না যে আমরা মানবাধিকার ইস্যুতে সঠিক কাজ করছি। আমাদেরও মানবাধিকার বিষয়ে চ্যালেঞ্জ রয়েছে। তবে ইইউতে যেই মানবাধিকার লঙ্ঘন হোক না, কেন তা ইইউর আদালতের মাধ্যমে বিচার হয়ে থাকে।’
র্যাবের কার্যক্রম নিয়ে প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, বাংলাদেশে বেশ কিছু মানবাধিকার লঙ্ঘন নিয়ে ইইউর উদ্বেগ রয়েছে, যা আমাদের বার্ষিক মানবাধিকার প্রতিবেদনেও তুলে ধরা হয়েছে। ২০১৮ সালে ইইউ সংসদ বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে একটি রেজল্যুশন নিয়েছে।
চার্লস ওয়াটলি বলেন, উন্নয়ন অংশীদার হিসেবে বাংলাদেশের সঙ্গে বিভিন্ন খাতে সম্পর্ক বাড়িয়েছে ইইউ। তবে সম্পর্ক শুধু উন্নয়নের দিকে আটকে নেই, সম্পর্ক আরও বেড়েছে। বাংলাদেশের অন্যতম বাণিজ্যিক ও বিনিয়োগ অংশীদার হিসেবে সামনের দিনগুলোতে সামাজিক উন্নয়ন, সবুজ প্রযুক্তি, দারিদ্র্যবিমোচন, মানবসম্পদ উন্নয়ন এবং সুশাসন খাতে কাজ করবে ইইউ। আগামী দিনগুলোতে এগুলো ইইউর অগ্রাধিকার বিষয় থাকবে। এ ছাড়া জলবায়ু পরিবর্তনে বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করছে। সেই সঙ্গে কানেকটিভিটিতে বিশেষ করে মানুষে মানুষে যোগাযোগে গুরুত্ব দিচ্ছে ইইউ।
ইইউ রাষ্ট্রদূত বলেন, চলতি বছরের মাঝামাঝি ইইউ ও বাংলাদেশের মধ্যে উচ্চপর্যায়ের রাজনৈতিক সংলাপ হওয়ার কথা রয়েছে, যাতে ইইউর উপমহাসচিব পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করতে ঢাকায় আসবেন। এটি একটি বার্তা যে আমাদের রাজনৈতিক সম্পর্ক বাড়ছে।
নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে ইইউর আগ্রহ রয়েছে জানিয়ে চার্লস ওয়াটলি বলেন, ‘এটি সামনের দিনগুলোতে একটি বড় বিষয় আমাদের জন্য। কারণ এখন আমরা যা করছি তা শুধু ছোট আকারে উন্নয়ন নয়, ইউরোপিয়ান ব্যাংক এআইবি ঋণও সরবরাহ করছি। নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে ৫০ কোটি ইউরো ডলার দেওয়ার বিষয়ে আলোচনা চলছে।’
জিএসপি প্লাস পেতে বাংলাদেশকে সহযোগিতা করা হচ্ছে জানিয়ে তিনি বলেন, অগ্রগতি ইইউ পর্যবেক্ষণ করছে। এখানে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপগুলো নেওয়া হলে ইইউর বাজারে বাংলাদেশি পণ্যে শুল্ক ও কোটামুক্ত প্রবেশাধিকার পাবে। পদক্ষেপগুলো সঠিকভাবে নেওয়া নিয়ে বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে কাজ করে যাব। যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শুল্ক ও কোটামুক্ত প্রবেশাধিকার না থাকলেও সেখানে বাংলাদেশের রপ্তানি বাড়ছে, তা বাংলাদেশের শিল্প খাতের সহনশীলতার প্রমাণ দেয়। সেই সঙ্গে বাংলাদেশের কোন শিল্প খাতে সহযোগিতা করলে ইইউ শিল্প খাত লাভবান হবে তা নিয়ে কাজ করা হচ্ছে বলেও জানান এই রাষ্ট্রদূত।
রোহিঙ্গা নিয়ে প্রশ্নের জবাবে ইইউ রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘মিয়ানমারের সঙ্গে ইইউর সম্পর্ক পর্যালোচনা করা হচ্ছে। মিয়ানমারের ওপর আমরা নিষেধাজ্ঞা দিয়েছি। সেখানে আমরা মানবিক সহায়তা বাদে আমাদের সব সহযোগিতা প্রত্যাহার করেছি। অস্ত্র ও নজরদারি যন্ত্রপাতি বিক্রির নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। মিয়ানমারে গণহত্যা রোহিঙ্গাদের ওপর যারা পরিচালনা করেছে, তাদের জবাবদিহির আওতায় নিয়ে আসার জন্য ইইউ কাজ করছে। আমরা রোহিঙ্গাদের স্বেচ্ছায় সম্মানের সঙ্গে প্রত্যাবাসন দেখতে চাই।’

রাজনৈতিক দলগুলোকে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে শক্ত ও ঐক্যবদ্ধ অবস্থান নিতে আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। দলটির সাম্প্রতিক কর্মকাণ্ডকে জাতির গণতান্ত্রিক ভবিষ্যতের জন্য ‘অস্তিত্বের হুমকি’ বলে অভিহিত করেছেন তিনি।
১৪ মিনিট আগে
চার দিনের শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে এসে পৌঁছেছে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ পিএনএস সাইফ (PNS SAIF)। আজ শনিবার জাহাজটি চট্টগ্রাম বন্দরে এসে পৌঁছালে কমান্ডার চট্টগ্রাম নৌ-অঞ্চলের পক্ষ থেকে চিফ স্টাফ অফিসার জাহাজের কর্মকর্তা ও নাবিকদের স্বাগত জানান। এ সময় নৌবাহিনীর সুসজ্জিত বাদকদল ঐতিহ্যবাহী রীতি অনুযায়ী
২৪ মিনিট আগে
লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সংগীত ও শরীরচর্চা বিষয়ের শিক্ষক নিয়োগ বাতিল করা সুদূরপ্রসারী চক্রান্তমূলক রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের অংশ। পাঠ্যক্রম থেকে চারুকলা, সংগীত, নৃত্যকলা, নাট্যকলাও বাদ দেওয়ার ষড়যন্ত্র চলছে। উদীচী মনে করে, এসব সিদ্ধান্ত আত্মঘাতী, সাম্প্রদায়িক ও রাজনৈতিক সংকীর্ণতাপ্রসূত
১ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আরও ১৬টি দেশি পর্যবেক্ষক সংস্থাকে নিবন্ধনের জন্য প্রাথমিকভাবে অনুমোদন দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এই নতুন ঘোষণার ফলে মোট নিবন্ধিত দেশি পর্যবেক্ষক সংস্থার সংখ্যা ৮২-তে পৌঁছানোর পথে।
২ ঘণ্টা আগেবাসস, ঢাকা

রাজনৈতিক দলগুলোকে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে শক্ত ও ঐক্যবদ্ধ অবস্থান নিতে আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। দলটির সাম্প্রতিক কর্মকাণ্ডকে জাতির গণতান্ত্রিক ভবিষ্যতের জন্য ‘অস্তিত্বের হুমকি’ বলে অভিহিত করেছেন তিনি।
আজ শনিবার রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে ট্রেস কনসাল্টিং আয়োজিত ‘রাজনৈতিক দলগুলো কীভাবে প্রযুক্তি ব্যবহার করে জনগণের আকাঙ্ক্ষা নির্বাচনী ইশতেহারে প্রতিফলিত করতে পারে’ শীর্ষক সংলাপে তিনি এসব কথা বলেন।
শফিকুল আলম বলেন, “শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগের বিষয়ে এখন সবার একটি স্পষ্ট অবস্থান নেওয়া জরুরি। তিনি এখনো জুলাই গণঅভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের ‘সন্ত্রাসী’ হিসেবে আখ্যায়িত করছেন। বিষয়টি অত্যন্ত উদ্বেগজনক।”
আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমে শেখ হাসিনার সাম্প্রতিক বক্তব্যের সমালোচনা করে প্রেস সচিব বলেন, “তিনি বাংলাদেশের জনগণকে ‘সন্ত্রাসী’ বলে আখ্যা দিয়েছেন। আমি মনে করি, এই বক্তব্য বাংলাদেশের রাজনীতির জন্য অস্তিত্বের হুমকি। একজন মানুষকে যখন ‘সন্ত্রাসী’ বলা হয়, তখন আসলে তাঁকে হত্যাযোগ্য হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। তিনি কি ১৮ কোটি মানুষকে শত্রু ঘোষণা করে আবার ক্ষমতায় ফেরার চেষ্টা করছেন?”
সাংবাদিক এনায়েতুল্লাহ খানের বইয়ের উদ্ধৃতি দিয়ে শফিকুল আলম বলেন, ‘এনায়েতুল্লাহ খান একসময় লিখেছিলেন— ১৯৭৪ সালে শেখ মুজিব ৬ কোটি ৫০ লাখ মানুষকে কোলাবরেটরস বা রাজাকার বানিয়েছিলেন, আর এখন তাঁর মেয়ে ১৮ কোটি মানুষকে সন্ত্রাসী বলছেন! এটা কল্পনাতীত।’
আসন্ন জাতীয় নির্বাচন প্রসঙ্গে শফিকুল আলম বলেন, ‘সরকার ফেব্রুয়ারি মাসের প্রথমার্ধে নির্বাচন সম্পন্ন করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। এ নিয়ে কোনো দ্বিধা-সংকোচ থাকা উচিত নয়।’
তিনি আরও বলেন, ‘শাসন ব্যবস্থা ও জুলাই সনদ নিয়ে বিতর্ক সুস্থ গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার অংশ। সারা বিশ্বে সংবিধান সংক্রান্ত বিতর্কে সময় লাগে, কখনো তা দশক ধরেও চলে। রাতারাতি কোনো সমাধান চাপিয়ে দেওয়া যায় না।’
শফিকুল আলম বলেন, ‘যদি রাজনৈতিক দলগুলো সিদ্ধান্ত না নিতে পারে, তাহলে নির্বাচন অনুষ্ঠানের অনিশ্চয়তা দূর করতে ম্যান্ডেট অনুযায়ী প্রয়োজনীয় সিদ্ধান্ত নেবে অন্তর্বর্তী সরকার।’
প্রেস সচিব বলেন, ‘আমরা এখন একটি ফ্র্যাকচারড পলিটিক্যাল সিচুয়েশন দেখছি। এখন ডান, বাম ও মধ্যপন্থী সব পক্ষের অংশগ্রহণে গণতান্ত্রিক সমাধান প্রয়োজন।’
অনুষ্ঠানে আরও অংশ নেন— বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এ এইচ এম হামিদুর রহমান আযাদ, ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, ট্রেস-এর সিইও ফুয়াদ এম খালিদ হোসেন, বাংলাদেশ কটন ও কনফেকশনরি এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিকেএমইএ)-এর সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) ভিপি সাদিক কায়েম।
প্যানেল আলোচনায় সঞ্চালনা করেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক ড. সাহাব এনাম খান। এতে কূটনীতিক, নির্বাচন বিশেষজ্ঞ, নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিসহ প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতিনিধিরা ছিলেন।

রাজনৈতিক দলগুলোকে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে শক্ত ও ঐক্যবদ্ধ অবস্থান নিতে আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। দলটির সাম্প্রতিক কর্মকাণ্ডকে জাতির গণতান্ত্রিক ভবিষ্যতের জন্য ‘অস্তিত্বের হুমকি’ বলে অভিহিত করেছেন তিনি।
আজ শনিবার রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে ট্রেস কনসাল্টিং আয়োজিত ‘রাজনৈতিক দলগুলো কীভাবে প্রযুক্তি ব্যবহার করে জনগণের আকাঙ্ক্ষা নির্বাচনী ইশতেহারে প্রতিফলিত করতে পারে’ শীর্ষক সংলাপে তিনি এসব কথা বলেন।
শফিকুল আলম বলেন, “শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগের বিষয়ে এখন সবার একটি স্পষ্ট অবস্থান নেওয়া জরুরি। তিনি এখনো জুলাই গণঅভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের ‘সন্ত্রাসী’ হিসেবে আখ্যায়িত করছেন। বিষয়টি অত্যন্ত উদ্বেগজনক।”
আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমে শেখ হাসিনার সাম্প্রতিক বক্তব্যের সমালোচনা করে প্রেস সচিব বলেন, “তিনি বাংলাদেশের জনগণকে ‘সন্ত্রাসী’ বলে আখ্যা দিয়েছেন। আমি মনে করি, এই বক্তব্য বাংলাদেশের রাজনীতির জন্য অস্তিত্বের হুমকি। একজন মানুষকে যখন ‘সন্ত্রাসী’ বলা হয়, তখন আসলে তাঁকে হত্যাযোগ্য হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। তিনি কি ১৮ কোটি মানুষকে শত্রু ঘোষণা করে আবার ক্ষমতায় ফেরার চেষ্টা করছেন?”
সাংবাদিক এনায়েতুল্লাহ খানের বইয়ের উদ্ধৃতি দিয়ে শফিকুল আলম বলেন, ‘এনায়েতুল্লাহ খান একসময় লিখেছিলেন— ১৯৭৪ সালে শেখ মুজিব ৬ কোটি ৫০ লাখ মানুষকে কোলাবরেটরস বা রাজাকার বানিয়েছিলেন, আর এখন তাঁর মেয়ে ১৮ কোটি মানুষকে সন্ত্রাসী বলছেন! এটা কল্পনাতীত।’
আসন্ন জাতীয় নির্বাচন প্রসঙ্গে শফিকুল আলম বলেন, ‘সরকার ফেব্রুয়ারি মাসের প্রথমার্ধে নির্বাচন সম্পন্ন করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। এ নিয়ে কোনো দ্বিধা-সংকোচ থাকা উচিত নয়।’
তিনি আরও বলেন, ‘শাসন ব্যবস্থা ও জুলাই সনদ নিয়ে বিতর্ক সুস্থ গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার অংশ। সারা বিশ্বে সংবিধান সংক্রান্ত বিতর্কে সময় লাগে, কখনো তা দশক ধরেও চলে। রাতারাতি কোনো সমাধান চাপিয়ে দেওয়া যায় না।’
শফিকুল আলম বলেন, ‘যদি রাজনৈতিক দলগুলো সিদ্ধান্ত না নিতে পারে, তাহলে নির্বাচন অনুষ্ঠানের অনিশ্চয়তা দূর করতে ম্যান্ডেট অনুযায়ী প্রয়োজনীয় সিদ্ধান্ত নেবে অন্তর্বর্তী সরকার।’
প্রেস সচিব বলেন, ‘আমরা এখন একটি ফ্র্যাকচারড পলিটিক্যাল সিচুয়েশন দেখছি। এখন ডান, বাম ও মধ্যপন্থী সব পক্ষের অংশগ্রহণে গণতান্ত্রিক সমাধান প্রয়োজন।’
অনুষ্ঠানে আরও অংশ নেন— বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এ এইচ এম হামিদুর রহমান আযাদ, ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, ট্রেস-এর সিইও ফুয়াদ এম খালিদ হোসেন, বাংলাদেশ কটন ও কনফেকশনরি এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিকেএমইএ)-এর সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) ভিপি সাদিক কায়েম।
প্যানেল আলোচনায় সঞ্চালনা করেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক ড. সাহাব এনাম খান। এতে কূটনীতিক, নির্বাচন বিশেষজ্ঞ, নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিসহ প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতিনিধিরা ছিলেন।

বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) আগ্রহ রয়েছে বলে জানিয়েছেন সংস্থাটির ঢাকার রাষ্ট্রদূত চার্লস ওয়াটলি। সেই সঙ্গে আগামী নির্বাচন পর্যবেক্ষণেও ইইউ আগ্রহী বলে জানিয়েছেন তিনি...
২৭ জানুয়ারি ২০২২
চার দিনের শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে এসে পৌঁছেছে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ পিএনএস সাইফ (PNS SAIF)। আজ শনিবার জাহাজটি চট্টগ্রাম বন্দরে এসে পৌঁছালে কমান্ডার চট্টগ্রাম নৌ-অঞ্চলের পক্ষ থেকে চিফ স্টাফ অফিসার জাহাজের কর্মকর্তা ও নাবিকদের স্বাগত জানান। এ সময় নৌবাহিনীর সুসজ্জিত বাদকদল ঐতিহ্যবাহী রীতি অনুযায়ী
২৪ মিনিট আগে
লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সংগীত ও শরীরচর্চা বিষয়ের শিক্ষক নিয়োগ বাতিল করা সুদূরপ্রসারী চক্রান্তমূলক রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের অংশ। পাঠ্যক্রম থেকে চারুকলা, সংগীত, নৃত্যকলা, নাট্যকলাও বাদ দেওয়ার ষড়যন্ত্র চলছে। উদীচী মনে করে, এসব সিদ্ধান্ত আত্মঘাতী, সাম্প্রদায়িক ও রাজনৈতিক সংকীর্ণতাপ্রসূত
১ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আরও ১৬টি দেশি পর্যবেক্ষক সংস্থাকে নিবন্ধনের জন্য প্রাথমিকভাবে অনুমোদন দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এই নতুন ঘোষণার ফলে মোট নিবন্ধিত দেশি পর্যবেক্ষক সংস্থার সংখ্যা ৮২-তে পৌঁছানোর পথে।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

চার দিনের শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে এসে পৌঁছেছে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ পিএনএস সাইফ (PNS SAIF)। আজ শনিবার জাহাজটি চট্টগ্রাম বন্দরে এসে পৌঁছালে কমান্ডার চট্টগ্রাম নৌ-অঞ্চলের পক্ষ থেকে চিফ স্টাফ অফিসার জাহাজের কর্মকর্তা ও নাবিকদের স্বাগত জানান। এ সময় নৌবাহিনীর সুসজ্জিত বাদকদল ঐতিহ্যবাহী রীতি অনুযায়ী ব্যান্ড পরিবেশন করে।
জাহাজটিকে স্বাগত জানাতে অন্যদের মধ্যে বাংলাদেশে নিযুক্ত পাকিস্তান হাইকমিশনের প্রতিনিধিসহ নৌবাহিনীর স্থানীয় উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে জাহাজটি বাংলাদেশের জলসীমায় এসে পৌঁছালে বাংলাদেশ নৌবাহিনীর জাহাজ বানৌজা স্বাধীনতা তাদের অভ্যর্থনা জানায়। বিকেলে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
আইএসপিআরের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে অবস্থানকালে জাহাজটির অধিনায়ক ও অন্যান্য কর্মকর্তাসহ একটি প্রতিনিধিদল কমান্ডার চট্টগ্রাম নৌ-অঞ্চল, কমান্ডার বিএন ফ্লিট, এরিয়া সুপারিনটেনডেন্ট ডকইয়ার্ডের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করবেন।
চট্টগ্রাম নৌ-অঞ্চলে অবস্থানকালে জাহাজের অফিসার, নাবিক ও প্রশিক্ষণার্থীগণ চট্টগ্রামের বিভিন্ন ঐতিহাসিক ও দর্শনীয় স্থান, নৌবাহিনী জাহাজ ও ঘাঁটি পরিদর্শন করবেন।
এ ছাড়া বাংলাদেশ নৌবাহিনীর কর্মকর্তা ও নাবিকেরা পাকিস্তানের জাহাজটি পরিদর্শন করবেন।
পাকিস্তান নৌবাহিনী জাহাজের এই বাংলাদেশ সফরের ফলে দুই দেশের মধ্যকার সৌহার্দ্যপূর্ণ দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক আরও জোরদার হবে বলে আশা করা হচ্ছে। শুভেচ্ছা সফর শেষে জাহাজটি ১২ নভেম্বর বাংলাদেশ ত্যাগ করবে।

চার দিনের শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে এসে পৌঁছেছে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ পিএনএস সাইফ (PNS SAIF)। আজ শনিবার জাহাজটি চট্টগ্রাম বন্দরে এসে পৌঁছালে কমান্ডার চট্টগ্রাম নৌ-অঞ্চলের পক্ষ থেকে চিফ স্টাফ অফিসার জাহাজের কর্মকর্তা ও নাবিকদের স্বাগত জানান। এ সময় নৌবাহিনীর সুসজ্জিত বাদকদল ঐতিহ্যবাহী রীতি অনুযায়ী ব্যান্ড পরিবেশন করে।
জাহাজটিকে স্বাগত জানাতে অন্যদের মধ্যে বাংলাদেশে নিযুক্ত পাকিস্তান হাইকমিশনের প্রতিনিধিসহ নৌবাহিনীর স্থানীয় উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে জাহাজটি বাংলাদেশের জলসীমায় এসে পৌঁছালে বাংলাদেশ নৌবাহিনীর জাহাজ বানৌজা স্বাধীনতা তাদের অভ্যর্থনা জানায়। বিকেলে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
আইএসপিআরের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে অবস্থানকালে জাহাজটির অধিনায়ক ও অন্যান্য কর্মকর্তাসহ একটি প্রতিনিধিদল কমান্ডার চট্টগ্রাম নৌ-অঞ্চল, কমান্ডার বিএন ফ্লিট, এরিয়া সুপারিনটেনডেন্ট ডকইয়ার্ডের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করবেন।
চট্টগ্রাম নৌ-অঞ্চলে অবস্থানকালে জাহাজের অফিসার, নাবিক ও প্রশিক্ষণার্থীগণ চট্টগ্রামের বিভিন্ন ঐতিহাসিক ও দর্শনীয় স্থান, নৌবাহিনী জাহাজ ও ঘাঁটি পরিদর্শন করবেন।
এ ছাড়া বাংলাদেশ নৌবাহিনীর কর্মকর্তা ও নাবিকেরা পাকিস্তানের জাহাজটি পরিদর্শন করবেন।
পাকিস্তান নৌবাহিনী জাহাজের এই বাংলাদেশ সফরের ফলে দুই দেশের মধ্যকার সৌহার্দ্যপূর্ণ দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক আরও জোরদার হবে বলে আশা করা হচ্ছে। শুভেচ্ছা সফর শেষে জাহাজটি ১২ নভেম্বর বাংলাদেশ ত্যাগ করবে।

বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) আগ্রহ রয়েছে বলে জানিয়েছেন সংস্থাটির ঢাকার রাষ্ট্রদূত চার্লস ওয়াটলি। সেই সঙ্গে আগামী নির্বাচন পর্যবেক্ষণেও ইইউ আগ্রহী বলে জানিয়েছেন তিনি...
২৭ জানুয়ারি ২০২২
রাজনৈতিক দলগুলোকে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে শক্ত ও ঐক্যবদ্ধ অবস্থান নিতে আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। দলটির সাম্প্রতিক কর্মকাণ্ডকে জাতির গণতান্ত্রিক ভবিষ্যতের জন্য ‘অস্তিত্বের হুমকি’ বলে অভিহিত করেছেন তিনি।
১৪ মিনিট আগে
লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সংগীত ও শরীরচর্চা বিষয়ের শিক্ষক নিয়োগ বাতিল করা সুদূরপ্রসারী চক্রান্তমূলক রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের অংশ। পাঠ্যক্রম থেকে চারুকলা, সংগীত, নৃত্যকলা, নাট্যকলাও বাদ দেওয়ার ষড়যন্ত্র চলছে। উদীচী মনে করে, এসব সিদ্ধান্ত আত্মঘাতী, সাম্প্রদায়িক ও রাজনৈতিক সংকীর্ণতাপ্রসূত
১ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আরও ১৬টি দেশি পর্যবেক্ষক সংস্থাকে নিবন্ধনের জন্য প্রাথমিকভাবে অনুমোদন দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এই নতুন ঘোষণার ফলে মোট নিবন্ধিত দেশি পর্যবেক্ষক সংস্থার সংখ্যা ৮২-তে পৌঁছানোর পথে।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সংগীত ও শরীরচর্চা বিষয়ের শিক্ষক নিয়োগের সিদ্ধান্ত বাতিলের প্রতিবাদে দেশজুড়ে দুই সপ্তাহব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী।
রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের মাওলানা মোহাম্মদ আকরম খাঁ মিলনায়তনে আজ শনিবার বেলা ১১টার দিকে সংবাদ সম্মেলনে এ কর্মসূচি ঘোষণা করেন উদীচীর কেন্দ্রীয় সংসদের সাধারণ সম্পাদক অমিত রঞ্জন দে।
লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সংগীত ও শরীরচর্চা বিষয়ের শিক্ষক নিয়োগ বাতিল করা সুদূরপ্রসারী চক্রান্তমূলক রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের অংশ। পাঠ্যক্রম থেকে চারুকলা, সংগীত, নৃত্যকলা, নাট্যকলাও বাদ দেওয়ার ষড়যন্ত্র চলছে। উদীচী মনে করে, এসব সিদ্ধান্ত আত্মঘাতী, সাম্প্রদায়িক ও রাজনৈতিক সংকীর্ণতাপ্রসূত।
সংবাদ সম্মেলনে অমিত রঞ্জন দে বলেন, জাতীয় শিক্ষানীতি ও জাতীয় শিক্ষাক্রমে শিশুর মানসিক ও মানবিক বিকাশে শারীরিক শিক্ষা ও সংগীত শিক্ষা অপরিহার্য বলা হয়েছে। বাংলার হাজার বছরের ঐতিহ্য টোল চতুষ্পাঠের গুরুকেন্দ্রিক শিক্ষা থেকে অদ্যাবধি প্রচলিত পাশ্চাত্য শিক্ষাধারা পর্যন্ত সব কালে এবং সরকারের সময় শারীরিক শিক্ষা পাঠ্যক্রমে অন্তর্ভুক্ত ছিল। জাতীয় শিক্ষানীতি সংগীত শিক্ষাকে শিক্ষার অপরিহার্য অনুষঙ্গ বিবেচনা করেছে। তাই এই দুই বিষয়ের শিক্ষক নিয়োগ বাহুল্য হতে পারে না।
তিনি বলেন, উদীচী বিশ্বাস করে, আর্থসামাজিক প্রেক্ষিত বাংলাদেশের প্রাথমিক স্তরের শিক্ষার্থীদের হতাশা ও নৈরাজ্যের দিকে ঠেলে দিচ্ছে। এখান থেকে নতুন প্রজন্মকে রক্ষার উপায় সৃজনশীলতা, শারীরিক সক্ষমতা ও মানবিক হিসেবে গড়ে তোলা। এই মানবিক কাজটি করতে পারেন শারীরিক শিক্ষার শিক্ষকসহ শিল্পকলার শিক্ষকেরা। তাই তাঁরা প্রচলিত শিক্ষাব্যবস্থায় অপরিহার্য। উদীচী সরকারের অনধিকারচর্চাপ্রবণ এই আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত পরিবর্তনের জোর দাবি জানাচ্ছে। একই সঙ্গে অপরাপর সাংস্কৃতিক সংগঠন ও শিল্পীদের নিয়ে বৃহত্তর ঐক্য গঠনের প্রত্যয় ব্যক্ত করছে।
কর্মসূচি সম্পর্কে উদীচীর সাধারণ সম্পাদক বলেন, আগামী দুই সপ্তাহ অপরাপর সমমনা প্রগতিশীল সামাজিক, সাংস্কৃতিক সংগঠনগুলোকে নিয়ে উদীচীর সব জেলা ও শাখা সংসদের উদ্যোগে প্রতিবাদী সাংস্কৃতিক সমাবেশ, মানববন্ধন, গানের মিছিলসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করা হবে। এ ছাড়া কেন্দ্রীয়ভাবে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে স্মারকলিপি প্রদান, গোলটেবিল বৈঠক আয়োজন, বিশিষ্টজনদের বিবৃতি প্রদান ইত্যাদি কর্মসূচি পালন করা হবে।
সংবাদ সম্মেলনে উদীচীর নেতারা ছাড়াও সমমনা প্রগতিশীল সাংস্কৃতিক ও সামাজিক বিভিন্ন সংগঠনের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সংগীত ও শরীরচর্চা বিষয়ের শিক্ষক নিয়োগের সিদ্ধান্ত বাতিলের প্রতিবাদে দেশজুড়ে দুই সপ্তাহব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী।
রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের মাওলানা মোহাম্মদ আকরম খাঁ মিলনায়তনে আজ শনিবার বেলা ১১টার দিকে সংবাদ সম্মেলনে এ কর্মসূচি ঘোষণা করেন উদীচীর কেন্দ্রীয় সংসদের সাধারণ সম্পাদক অমিত রঞ্জন দে।
লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সংগীত ও শরীরচর্চা বিষয়ের শিক্ষক নিয়োগ বাতিল করা সুদূরপ্রসারী চক্রান্তমূলক রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের অংশ। পাঠ্যক্রম থেকে চারুকলা, সংগীত, নৃত্যকলা, নাট্যকলাও বাদ দেওয়ার ষড়যন্ত্র চলছে। উদীচী মনে করে, এসব সিদ্ধান্ত আত্মঘাতী, সাম্প্রদায়িক ও রাজনৈতিক সংকীর্ণতাপ্রসূত।
সংবাদ সম্মেলনে অমিত রঞ্জন দে বলেন, জাতীয় শিক্ষানীতি ও জাতীয় শিক্ষাক্রমে শিশুর মানসিক ও মানবিক বিকাশে শারীরিক শিক্ষা ও সংগীত শিক্ষা অপরিহার্য বলা হয়েছে। বাংলার হাজার বছরের ঐতিহ্য টোল চতুষ্পাঠের গুরুকেন্দ্রিক শিক্ষা থেকে অদ্যাবধি প্রচলিত পাশ্চাত্য শিক্ষাধারা পর্যন্ত সব কালে এবং সরকারের সময় শারীরিক শিক্ষা পাঠ্যক্রমে অন্তর্ভুক্ত ছিল। জাতীয় শিক্ষানীতি সংগীত শিক্ষাকে শিক্ষার অপরিহার্য অনুষঙ্গ বিবেচনা করেছে। তাই এই দুই বিষয়ের শিক্ষক নিয়োগ বাহুল্য হতে পারে না।
তিনি বলেন, উদীচী বিশ্বাস করে, আর্থসামাজিক প্রেক্ষিত বাংলাদেশের প্রাথমিক স্তরের শিক্ষার্থীদের হতাশা ও নৈরাজ্যের দিকে ঠেলে দিচ্ছে। এখান থেকে নতুন প্রজন্মকে রক্ষার উপায় সৃজনশীলতা, শারীরিক সক্ষমতা ও মানবিক হিসেবে গড়ে তোলা। এই মানবিক কাজটি করতে পারেন শারীরিক শিক্ষার শিক্ষকসহ শিল্পকলার শিক্ষকেরা। তাই তাঁরা প্রচলিত শিক্ষাব্যবস্থায় অপরিহার্য। উদীচী সরকারের অনধিকারচর্চাপ্রবণ এই আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত পরিবর্তনের জোর দাবি জানাচ্ছে। একই সঙ্গে অপরাপর সাংস্কৃতিক সংগঠন ও শিল্পীদের নিয়ে বৃহত্তর ঐক্য গঠনের প্রত্যয় ব্যক্ত করছে।
কর্মসূচি সম্পর্কে উদীচীর সাধারণ সম্পাদক বলেন, আগামী দুই সপ্তাহ অপরাপর সমমনা প্রগতিশীল সামাজিক, সাংস্কৃতিক সংগঠনগুলোকে নিয়ে উদীচীর সব জেলা ও শাখা সংসদের উদ্যোগে প্রতিবাদী সাংস্কৃতিক সমাবেশ, মানববন্ধন, গানের মিছিলসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করা হবে। এ ছাড়া কেন্দ্রীয়ভাবে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে স্মারকলিপি প্রদান, গোলটেবিল বৈঠক আয়োজন, বিশিষ্টজনদের বিবৃতি প্রদান ইত্যাদি কর্মসূচি পালন করা হবে।
সংবাদ সম্মেলনে উদীচীর নেতারা ছাড়াও সমমনা প্রগতিশীল সাংস্কৃতিক ও সামাজিক বিভিন্ন সংগঠনের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) আগ্রহ রয়েছে বলে জানিয়েছেন সংস্থাটির ঢাকার রাষ্ট্রদূত চার্লস ওয়াটলি। সেই সঙ্গে আগামী নির্বাচন পর্যবেক্ষণেও ইইউ আগ্রহী বলে জানিয়েছেন তিনি...
২৭ জানুয়ারি ২০২২
রাজনৈতিক দলগুলোকে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে শক্ত ও ঐক্যবদ্ধ অবস্থান নিতে আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। দলটির সাম্প্রতিক কর্মকাণ্ডকে জাতির গণতান্ত্রিক ভবিষ্যতের জন্য ‘অস্তিত্বের হুমকি’ বলে অভিহিত করেছেন তিনি।
১৪ মিনিট আগে
চার দিনের শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে এসে পৌঁছেছে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ পিএনএস সাইফ (PNS SAIF)। আজ শনিবার জাহাজটি চট্টগ্রাম বন্দরে এসে পৌঁছালে কমান্ডার চট্টগ্রাম নৌ-অঞ্চলের পক্ষ থেকে চিফ স্টাফ অফিসার জাহাজের কর্মকর্তা ও নাবিকদের স্বাগত জানান। এ সময় নৌবাহিনীর সুসজ্জিত বাদকদল ঐতিহ্যবাহী রীতি অনুযায়ী
২৪ মিনিট আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আরও ১৬টি দেশি পর্যবেক্ষক সংস্থাকে নিবন্ধনের জন্য প্রাথমিকভাবে অনুমোদন দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এই নতুন ঘোষণার ফলে মোট নিবন্ধিত দেশি পর্যবেক্ষক সংস্থার সংখ্যা ৮২-তে পৌঁছানোর পথে।
২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আরও ১৬টি দেশি পর্যবেক্ষক সংস্থাকে নিবন্ধনের জন্য প্রাথমিকভাবে অনুমোদন দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এই নতুন ঘোষণার ফলে মোট নিবন্ধিত দেশি পর্যবেক্ষক সংস্থার সংখ্যা ৮২-তে পৌঁছানোর পথে।
আজ শনিবার নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ স্বাক্ষরিত এক গণবিজ্ঞপ্তি থেকে এ তথ্য জানা যায়।
গণবিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থা হিসেবে অন্তর্ভুক্তির জন্য আবেদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর আবেদন যাচাই-বাছাই শেষে এই ১৬টি সংস্থাকে প্রাথমিকভাবে নিবন্ধনযোগ্য হিসেবে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে।
এই ১৬টি প্রতিষ্ঠানের বিষয়ে কারও কোনো দাবি, আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে তা বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের ১৫ (পনেরো) কার্যদিবসের মধ্যে অর্থাৎ আগামী ২৭ নভেম্বরের মধ্যে নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব বরাবর লিখিতভাবে জানানোর জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।
যে ১৬টি বেসরকারি সংস্থাকে প্রাথমিকভাবে পর্যবেক্ষক হিসেবে নিবন্ধনের জন্য নির্বাচন কমিশন তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করেছে, সেগুলো হলো:
এর আগে, গত ৬ নভেম্বর নির্বাচন কমিশন প্রথম দফায় ৬৬টি দেশি পর্যবেক্ষক সংস্থাকে নিবন্ধন দিয়ে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছিল। নতুন ১৬টি সংস্থাকে চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হলে, আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে মোট ৮২টি দেশি পর্যবেক্ষক সংস্থা কাজ করার সুযোগ পাবে।

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আরও ১৬টি দেশি পর্যবেক্ষক সংস্থাকে নিবন্ধনের জন্য প্রাথমিকভাবে অনুমোদন দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এই নতুন ঘোষণার ফলে মোট নিবন্ধিত দেশি পর্যবেক্ষক সংস্থার সংখ্যা ৮২-তে পৌঁছানোর পথে।
আজ শনিবার নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ স্বাক্ষরিত এক গণবিজ্ঞপ্তি থেকে এ তথ্য জানা যায়।
গণবিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থা হিসেবে অন্তর্ভুক্তির জন্য আবেদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর আবেদন যাচাই-বাছাই শেষে এই ১৬টি সংস্থাকে প্রাথমিকভাবে নিবন্ধনযোগ্য হিসেবে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে।
এই ১৬টি প্রতিষ্ঠানের বিষয়ে কারও কোনো দাবি, আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে তা বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের ১৫ (পনেরো) কার্যদিবসের মধ্যে অর্থাৎ আগামী ২৭ নভেম্বরের মধ্যে নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব বরাবর লিখিতভাবে জানানোর জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।
যে ১৬টি বেসরকারি সংস্থাকে প্রাথমিকভাবে পর্যবেক্ষক হিসেবে নিবন্ধনের জন্য নির্বাচন কমিশন তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করেছে, সেগুলো হলো:
এর আগে, গত ৬ নভেম্বর নির্বাচন কমিশন প্রথম দফায় ৬৬টি দেশি পর্যবেক্ষক সংস্থাকে নিবন্ধন দিয়ে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছিল। নতুন ১৬টি সংস্থাকে চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হলে, আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে মোট ৮২টি দেশি পর্যবেক্ষক সংস্থা কাজ করার সুযোগ পাবে।

বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) আগ্রহ রয়েছে বলে জানিয়েছেন সংস্থাটির ঢাকার রাষ্ট্রদূত চার্লস ওয়াটলি। সেই সঙ্গে আগামী নির্বাচন পর্যবেক্ষণেও ইইউ আগ্রহী বলে জানিয়েছেন তিনি...
২৭ জানুয়ারি ২০২২
রাজনৈতিক দলগুলোকে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে শক্ত ও ঐক্যবদ্ধ অবস্থান নিতে আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। দলটির সাম্প্রতিক কর্মকাণ্ডকে জাতির গণতান্ত্রিক ভবিষ্যতের জন্য ‘অস্তিত্বের হুমকি’ বলে অভিহিত করেছেন তিনি।
১৪ মিনিট আগে
চার দিনের শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে এসে পৌঁছেছে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ পিএনএস সাইফ (PNS SAIF)। আজ শনিবার জাহাজটি চট্টগ্রাম বন্দরে এসে পৌঁছালে কমান্ডার চট্টগ্রাম নৌ-অঞ্চলের পক্ষ থেকে চিফ স্টাফ অফিসার জাহাজের কর্মকর্তা ও নাবিকদের স্বাগত জানান। এ সময় নৌবাহিনীর সুসজ্জিত বাদকদল ঐতিহ্যবাহী রীতি অনুযায়ী
২৪ মিনিট আগে
লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সংগীত ও শরীরচর্চা বিষয়ের শিক্ষক নিয়োগ বাতিল করা সুদূরপ্রসারী চক্রান্তমূলক রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের অংশ। পাঠ্যক্রম থেকে চারুকলা, সংগীত, নৃত্যকলা, নাট্যকলাও বাদ দেওয়ার ষড়যন্ত্র চলছে। উদীচী মনে করে, এসব সিদ্ধান্ত আত্মঘাতী, সাম্প্রদায়িক ও রাজনৈতিক সংকীর্ণতাপ্রসূত
১ ঘণ্টা আগে