নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশে জাপানের বিনিয়োগ বৃদ্ধির আহ্বান জানিয়েছেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর একটি হোটেলে ‘বাংলাদেশ আইটি বিজনেস সামিট ২০২৪’ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ আহ্বান জানান।
অবকাঠামো উন্নয়নে জাপানের দীর্ঘমেয়াদি প্রকল্পে অবদান এবং মেট্রোরেল, পদ্মা সেতু, মাতারবাড়ি উন্নয়ন প্রকল্পসহ বিভিন্ন মেগা প্রকল্পে জাপানি সহায়তার কথা উল্লেখ করে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘জাপান বাংলাদেশের অনেক পুরোনো বন্ধু। এ দেশে অবকাঠামো খাতে জাপানের প্রচুর বিনিয়োগ রয়েছে। আমরা চাইব আইটি খাতেও বাংলাদেশে জাপানের বিনিয়োগ আরও বৃদ্ধি পাবে।’
জাপানের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের সময় এবং মুক্তিযুদ্ধের পর বাংলাদেশ সরকারের প্রতি সমর্থনের জন্য জাপানের কাছে আমরা কৃতজ্ঞ। স্বাধীনতার পর দুই মাসের মধ্যেই জাপান বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয়। মুক্তিযুদ্ধে জাপান ভারতের উদ্বাস্তু শিবিরে শিশুদের জন্য অনুদান পাঠায়। জাপান আমাদের অনেকগুলো মেগা প্রকল্পে বিনিয়োগ করেছে। আমাদের আইসিটি ও টেলিকমিউনিকেশন সেক্টরে বিনিয়োগ করার অনুরোধ করছি।’
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা প্রযুক্তি সম্পর্কে ইন্টার্নশিপ প্রোগ্রাম চালু করতে চাই। আমি প্রাইভেট সেক্টরকেও আমন্ত্রণ জানাই। যদি তারা প্রশিক্ষণ তথ্যকেন্দ্রে আগ্রহী থাকে, তাহলে সরকারের তরফ থেকে বিনা মূল্যে জমি প্রদান করতেও আমরা প্রস্তুত আছি। এ ছাড়া আমাদের হাইটেক পার্কের ভেতরেও প্রস্তুত জায়গা বরাদ্দ করছি। আমরা ইতিমধ্যেই বাংলাদেশ জাপান আইটি পোর্টাল চালু করেছি।’
এবার সামিটে অংশ নিচ্ছে জাপানের একটি প্রতিনিধিদল। তারা জানায়, গত ১০ বছরে বাংলাদেশে কাজ করা জাপানি কোম্পানির সংখ্যা তিন গুণ বেড়েছে। পার্শ্ববর্তী দেশগুলোতেও বিভিন্ন ক্ষেত্রে জাপানি কোম্পানি কাজ করছে। তবে বাংলাদেশে জাপানি কোম্পানি বৃদ্ধির হার (গ্রোথ রেট) পার্শ্ববর্তী দেশগুলোর তুলনায় বেশি। ভবিষ্যতে বাংলাদেশে জাপানি কোম্পানিগুলোর কাজের ক্ষেত্র আরও বৃদ্ধি পাবে বলে আশা প্রকাশ করে জাপানি প্রতিনিধিদল।
বাংলাদেশে জাপানের বিনিয়োগ বৃদ্ধির আহ্বান জানিয়েছেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর একটি হোটেলে ‘বাংলাদেশ আইটি বিজনেস সামিট ২০২৪’ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ আহ্বান জানান।
অবকাঠামো উন্নয়নে জাপানের দীর্ঘমেয়াদি প্রকল্পে অবদান এবং মেট্রোরেল, পদ্মা সেতু, মাতারবাড়ি উন্নয়ন প্রকল্পসহ বিভিন্ন মেগা প্রকল্পে জাপানি সহায়তার কথা উল্লেখ করে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘জাপান বাংলাদেশের অনেক পুরোনো বন্ধু। এ দেশে অবকাঠামো খাতে জাপানের প্রচুর বিনিয়োগ রয়েছে। আমরা চাইব আইটি খাতেও বাংলাদেশে জাপানের বিনিয়োগ আরও বৃদ্ধি পাবে।’
জাপানের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের সময় এবং মুক্তিযুদ্ধের পর বাংলাদেশ সরকারের প্রতি সমর্থনের জন্য জাপানের কাছে আমরা কৃতজ্ঞ। স্বাধীনতার পর দুই মাসের মধ্যেই জাপান বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয়। মুক্তিযুদ্ধে জাপান ভারতের উদ্বাস্তু শিবিরে শিশুদের জন্য অনুদান পাঠায়। জাপান আমাদের অনেকগুলো মেগা প্রকল্পে বিনিয়োগ করেছে। আমাদের আইসিটি ও টেলিকমিউনিকেশন সেক্টরে বিনিয়োগ করার অনুরোধ করছি।’
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা প্রযুক্তি সম্পর্কে ইন্টার্নশিপ প্রোগ্রাম চালু করতে চাই। আমি প্রাইভেট সেক্টরকেও আমন্ত্রণ জানাই। যদি তারা প্রশিক্ষণ তথ্যকেন্দ্রে আগ্রহী থাকে, তাহলে সরকারের তরফ থেকে বিনা মূল্যে জমি প্রদান করতেও আমরা প্রস্তুত আছি। এ ছাড়া আমাদের হাইটেক পার্কের ভেতরেও প্রস্তুত জায়গা বরাদ্দ করছি। আমরা ইতিমধ্যেই বাংলাদেশ জাপান আইটি পোর্টাল চালু করেছি।’
এবার সামিটে অংশ নিচ্ছে জাপানের একটি প্রতিনিধিদল। তারা জানায়, গত ১০ বছরে বাংলাদেশে কাজ করা জাপানি কোম্পানির সংখ্যা তিন গুণ বেড়েছে। পার্শ্ববর্তী দেশগুলোতেও বিভিন্ন ক্ষেত্রে জাপানি কোম্পানি কাজ করছে। তবে বাংলাদেশে জাপানি কোম্পানি বৃদ্ধির হার (গ্রোথ রেট) পার্শ্ববর্তী দেশগুলোর তুলনায় বেশি। ভবিষ্যতে বাংলাদেশে জাপানি কোম্পানিগুলোর কাজের ক্ষেত্র আরও বৃদ্ধি পাবে বলে আশা প্রকাশ করে জাপানি প্রতিনিধিদল।
প্রজনন মৌসুমে মা ইলিশ রক্ষায় আগামী ৪ অক্টোবর থেকে নদ-নদীতে সব ধরনের মাছ শিকারে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে সরকার; যা চলবে ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত। ইতিমধ্যে ধরা পড়া ইলিশের একাংশে ডিমও পাওয়া যাচ্ছে। এই মা ইলিশ রক্ষাই এবারও বড় চ্যালেঞ্জ।
৩ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের শীর্ষ অগ্রাধিকারগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো নারীর ক্ষমতায়ন। নারীর নিরাপত্তা, মর্যাদা ও সমান সুযোগ সুনিশ্চিত করতে এ সরকারের প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। আজ শুক্রবার (২৬ সেপ্টেম্বর) রাতে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের (ইউএনজিএ) ৮০তম অধিবেশনে দেওয়া ভাষণে তিন
৭ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, তাঁর সরকার আগামী ফেব্রুয়ারি মাসে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রস্তুতি নিচ্ছে। একই সঙ্গে স্বচ্ছতা, জবাবদিহি ও আইনের শাসন নিশ্চিত করতে নাগরিকবান্ধব সংস্কার কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে।
৭ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, বাংলাদেশ আর কখনো স্বৈরশাসনের পথে ফিরবে না। দেশের গণতন্ত্র আর কখনো হুমকির মুখে পড়বে না। আজ শুক্রবার রাতে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের (ইউএনজিএ) ৮০তম অধিবেশনে দেওয়া ভাষণে তিনি এসব কথা বলেন।
৯ ঘণ্টা আগে