অনলাইন ডেস্ক
পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদ ও তাঁর পরিবারের ব্যবহৃত জিনিসপত্র গুলশানের বিলাসবহুল ডুপ্লেক্স ফ্ল্যাট থেকে নিলামে তোলার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। ঢাকা মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ আদালত এ লক্ষ্যে একটি নিলাম কমিটি গঠন করে দিয়েছেন।
কমিটির এক বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়েছে, আগামী কয়েক দিনের মধ্যেই সংবাদপত্রে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের মাধ্যমে বেনজীর ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের ব্যবহৃত জিনিসপত্র নিলামে তোলার ব্যবস্থা করা হবে। কমিটি নিলাম প্রক্রিয়ার মানদণ্ড নির্ধারণ করেছে এবং আয়োজনের জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিয়েছে।
সম্পদের অবিশ্বাস্য তালিকা
ইতিমধ্যে জব্দকৃত সম্পদের একটি বিস্তারিত তালিকা তৈরি করা হয়েছে। এই তালিকা দেখে নিলাম কমিটির সদস্যরা বিস্মিত হয়েছেন। তাঁদের বিশ্বাস করতে কষ্ট হয়েছে যে, প্রজাতন্ত্রের একজন কর্মকর্তা ক্ষমতার অপব্যবহার করে এমন বিপুল পরিমাণ অবৈধ সম্পদ অর্জন করতে পারেন! দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) ইতিমধ্যেই শত শত কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে বেনজীরের বিরুদ্ধে মামলা করেছে।
কমিটির একজন সদস্য বাসসকে বলেন, ফ্ল্যাটের ব্যবহৃত জিনিসপত্র তালিকা করার সময় মনে হয়েছে, আমরা ফিলিপাইনের সাবেক প্রেসিডেন্ট মার্কোস ও ইমেলদা মার্কোসের সম্পদের তালিকা তৈরি করছি। আশির দশকে দুনিয়া কাঁপানো মার্কোস দম্পতির কথা মনে পড়ে গেল। ইমেলদা মার্কোসের জুতা, ব্যবহৃত পোশাক, অন্য সামগ্রী ও প্রসাধনের মুখরোচক সংবাদ ওই সময় আলোচিত ছিল। এ যেন বেনজীর দম্পতির সঙ্গে ফিলিপাইনের মার্কোস দম্পতির রাশি জাতকের মিল!
বিশাল সংখ্যক ব্যক্তিগত সামগ্রী
ওই সদস্য আরও জানান, বেনজীরের এই আলিশান ফ্ল্যাটে জব্দ তালিকার ২৪৬টি আইটেমের মধ্যে কয়েকটি বিষয় উল্লেখ করলেই পুরো চিত্র পাওয়া যাবে। শুধু একটি ভবনের ফ্ল্যাটেই পাওয়া তাঁদের ব্যবহৃত সামগ্রীর মধ্যে রয়েছে:
শার্ট: ১২২ টি
প্যান্ট: ২৬৬ টি
ব্লেজার: ৩০ টি
স্যুট: ৮ টি
টি-শার্ট: ৭২২ টি
পাঞ্জাবি: ২২৪ টি
পায়জামা: ৪৭ টি
স্যান্ডেল: ৮৮ জোড়া
কেডস: ৩৫ জোড়া
জুতা: ৩৮ জোড়া
শাড়ি: ৪৯৪ টি
থ্রি–পিস: ২৫০ সেট
সালোয়ার-কামিজ: ৪৯৬ টি
ব্লাউজ: ৬৫ টি
জামা: ২১২ টি
জ্যাকেট: ৫৬ টি
বেডশিট: ১০৯ টি
লেডিস ভ্যানিটি ব্যাগ: ৭৫ টি
লেডিস টপস: ৬২২ টি
সোয়েটার (পুরুষ) : ১১ টি
সোয়েটার (লেডিস) : ৩৪ টি
লেডিস প্যান্ট: ৩৫৫ টি
লেডিস টি-শার্ট: ২৮ টি
নাইট ড্রেস: ৫৮ টি
ওড়না: ৩৪৭ টি
শাল চাদর: ৮৯ টি
শীতের জামা: ১৩২ টি
লেহেঙ্গা: ১৬ টি
সানগ্লাস: ৩৪ টি
ট্রাউজার: ৬৭ টি
এ ছাড়া বডি স্প্রে ও পারফিউম, ড্রয়িংরুম, বৈঠকখানা, থিয়েটার রুম, করিডর বৈঠকখানা, কিচেন রুম, মাস্টার বেডসহ অন্যান্য বেডরুমের ব্যবহৃত জিনিসপত্রও তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
বিলাসবহুল ডুপ্লেক্স ফ্ল্যাট
গুলশানের র্যানকন টাওয়ারের চারটি আলিশান ফ্ল্যাটকে একত্রিত করে বেনজীর দম্পতি এই ডুপ্লেক্স ফ্ল্যাটটি তৈরি করেন। এতে সুইমিং পুল, মিনি থিয়েটার রুম, অতিথি বিনোদন বৈঠকখানাসহ আধুনিক সব সুযোগ-সুবিধা রয়েছে। অনুসন্ধান টিম জানিয়েছে, পুরো ফ্ল্যাটে ১৯টি ফ্রিজ এবং প্রায় ১০০ টন এসি রয়েছে। সুইমিংপুলে ব্যবহৃত আধুনিক সুযোগ-সুবিধাসহ বিভিন্ন ইলেকট্রনিক সামগ্রীও ফ্ল্যাটে পাওয়া গেছে।
তবে, ফ্ল্যাটের খাট, ড্রেসিং টেবিল, ডাইনিং টেবিল, সোফা, চেয়ার, আলমারি, ওয়ার্ডরোবসহ মূল্যবান সামগ্রীগুলো এই প্রাথমিক নিলামের বাইরে রাখা হয়েছে। এগুলোর বিষয়ে পরবর্তী সময়ে আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
নিলাম কমিটি
আদালত কর্তৃক গঠিত নিলাম কমিটিতে দুদকের সম্পদ ব্যবস্থাপনা ইউনিটের পরিচালককে সভাপতি করা হয়েছে। কমিটির সদস্যরা হলেন চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেটের একজন মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট প্রতিনিধি, বস্ত্র অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের একজন প্রতিনিধি এবং ইস্পাত প্রকৌশল অধিদপ্তরের চেয়ারম্যানের একজন প্রতিনিধি। দুদকের উপপরিচালক (সম্পদ ব্যবস্থাপনা) সদস্যসচিবের দায়িত্ব পালন করছেন।
বেনজীরের অর্থ পাচার ও দেশত্যাগ
আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের আগেই ২০২৪ সালের ৪ মে মিথ্যা ঘোষণায় নতুন পাসপোর্ট বানিয়ে বেনজীর আহমেদ তাঁর স্ত্রী–কন্যাদের নিয়ে গোপনে দেশ ছাড়েন। দুদক তদন্ত টিম ও নিলাম কমিটির সদস্যদের মতে, বেনজীর দম্পতি গোপনে পালিয়ে যাওয়ার সময় ব্যাগভর্তি স্বর্ণালংকার, টাকা ও বৈদেশিক মুদ্রা নিয়ে গেছেন। ইতিমধ্যে দুদক ১১ কোটি ৩৪ লাখ ৫০ হাজার টাকা পাচারের অভিযোগে বেনজীরের বিরুদ্ধে মামলা করেছে।
আরও খবর পড়ুন:
পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদ ও তাঁর পরিবারের ব্যবহৃত জিনিসপত্র গুলশানের বিলাসবহুল ডুপ্লেক্স ফ্ল্যাট থেকে নিলামে তোলার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। ঢাকা মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ আদালত এ লক্ষ্যে একটি নিলাম কমিটি গঠন করে দিয়েছেন।
কমিটির এক বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়েছে, আগামী কয়েক দিনের মধ্যেই সংবাদপত্রে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের মাধ্যমে বেনজীর ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের ব্যবহৃত জিনিসপত্র নিলামে তোলার ব্যবস্থা করা হবে। কমিটি নিলাম প্রক্রিয়ার মানদণ্ড নির্ধারণ করেছে এবং আয়োজনের জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিয়েছে।
সম্পদের অবিশ্বাস্য তালিকা
ইতিমধ্যে জব্দকৃত সম্পদের একটি বিস্তারিত তালিকা তৈরি করা হয়েছে। এই তালিকা দেখে নিলাম কমিটির সদস্যরা বিস্মিত হয়েছেন। তাঁদের বিশ্বাস করতে কষ্ট হয়েছে যে, প্রজাতন্ত্রের একজন কর্মকর্তা ক্ষমতার অপব্যবহার করে এমন বিপুল পরিমাণ অবৈধ সম্পদ অর্জন করতে পারেন! দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) ইতিমধ্যেই শত শত কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে বেনজীরের বিরুদ্ধে মামলা করেছে।
কমিটির একজন সদস্য বাসসকে বলেন, ফ্ল্যাটের ব্যবহৃত জিনিসপত্র তালিকা করার সময় মনে হয়েছে, আমরা ফিলিপাইনের সাবেক প্রেসিডেন্ট মার্কোস ও ইমেলদা মার্কোসের সম্পদের তালিকা তৈরি করছি। আশির দশকে দুনিয়া কাঁপানো মার্কোস দম্পতির কথা মনে পড়ে গেল। ইমেলদা মার্কোসের জুতা, ব্যবহৃত পোশাক, অন্য সামগ্রী ও প্রসাধনের মুখরোচক সংবাদ ওই সময় আলোচিত ছিল। এ যেন বেনজীর দম্পতির সঙ্গে ফিলিপাইনের মার্কোস দম্পতির রাশি জাতকের মিল!
বিশাল সংখ্যক ব্যক্তিগত সামগ্রী
ওই সদস্য আরও জানান, বেনজীরের এই আলিশান ফ্ল্যাটে জব্দ তালিকার ২৪৬টি আইটেমের মধ্যে কয়েকটি বিষয় উল্লেখ করলেই পুরো চিত্র পাওয়া যাবে। শুধু একটি ভবনের ফ্ল্যাটেই পাওয়া তাঁদের ব্যবহৃত সামগ্রীর মধ্যে রয়েছে:
শার্ট: ১২২ টি
প্যান্ট: ২৬৬ টি
ব্লেজার: ৩০ টি
স্যুট: ৮ টি
টি-শার্ট: ৭২২ টি
পাঞ্জাবি: ২২৪ টি
পায়জামা: ৪৭ টি
স্যান্ডেল: ৮৮ জোড়া
কেডস: ৩৫ জোড়া
জুতা: ৩৮ জোড়া
শাড়ি: ৪৯৪ টি
থ্রি–পিস: ২৫০ সেট
সালোয়ার-কামিজ: ৪৯৬ টি
ব্লাউজ: ৬৫ টি
জামা: ২১২ টি
জ্যাকেট: ৫৬ টি
বেডশিট: ১০৯ টি
লেডিস ভ্যানিটি ব্যাগ: ৭৫ টি
লেডিস টপস: ৬২২ টি
সোয়েটার (পুরুষ) : ১১ টি
সোয়েটার (লেডিস) : ৩৪ টি
লেডিস প্যান্ট: ৩৫৫ টি
লেডিস টি-শার্ট: ২৮ টি
নাইট ড্রেস: ৫৮ টি
ওড়না: ৩৪৭ টি
শাল চাদর: ৮৯ টি
শীতের জামা: ১৩২ টি
লেহেঙ্গা: ১৬ টি
সানগ্লাস: ৩৪ টি
ট্রাউজার: ৬৭ টি
এ ছাড়া বডি স্প্রে ও পারফিউম, ড্রয়িংরুম, বৈঠকখানা, থিয়েটার রুম, করিডর বৈঠকখানা, কিচেন রুম, মাস্টার বেডসহ অন্যান্য বেডরুমের ব্যবহৃত জিনিসপত্রও তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
বিলাসবহুল ডুপ্লেক্স ফ্ল্যাট
গুলশানের র্যানকন টাওয়ারের চারটি আলিশান ফ্ল্যাটকে একত্রিত করে বেনজীর দম্পতি এই ডুপ্লেক্স ফ্ল্যাটটি তৈরি করেন। এতে সুইমিং পুল, মিনি থিয়েটার রুম, অতিথি বিনোদন বৈঠকখানাসহ আধুনিক সব সুযোগ-সুবিধা রয়েছে। অনুসন্ধান টিম জানিয়েছে, পুরো ফ্ল্যাটে ১৯টি ফ্রিজ এবং প্রায় ১০০ টন এসি রয়েছে। সুইমিংপুলে ব্যবহৃত আধুনিক সুযোগ-সুবিধাসহ বিভিন্ন ইলেকট্রনিক সামগ্রীও ফ্ল্যাটে পাওয়া গেছে।
তবে, ফ্ল্যাটের খাট, ড্রেসিং টেবিল, ডাইনিং টেবিল, সোফা, চেয়ার, আলমারি, ওয়ার্ডরোবসহ মূল্যবান সামগ্রীগুলো এই প্রাথমিক নিলামের বাইরে রাখা হয়েছে। এগুলোর বিষয়ে পরবর্তী সময়ে আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
নিলাম কমিটি
আদালত কর্তৃক গঠিত নিলাম কমিটিতে দুদকের সম্পদ ব্যবস্থাপনা ইউনিটের পরিচালককে সভাপতি করা হয়েছে। কমিটির সদস্যরা হলেন চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেটের একজন মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট প্রতিনিধি, বস্ত্র অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের একজন প্রতিনিধি এবং ইস্পাত প্রকৌশল অধিদপ্তরের চেয়ারম্যানের একজন প্রতিনিধি। দুদকের উপপরিচালক (সম্পদ ব্যবস্থাপনা) সদস্যসচিবের দায়িত্ব পালন করছেন।
বেনজীরের অর্থ পাচার ও দেশত্যাগ
আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের আগেই ২০২৪ সালের ৪ মে মিথ্যা ঘোষণায় নতুন পাসপোর্ট বানিয়ে বেনজীর আহমেদ তাঁর স্ত্রী–কন্যাদের নিয়ে গোপনে দেশ ছাড়েন। দুদক তদন্ত টিম ও নিলাম কমিটির সদস্যদের মতে, বেনজীর দম্পতি গোপনে পালিয়ে যাওয়ার সময় ব্যাগভর্তি স্বর্ণালংকার, টাকা ও বৈদেশিক মুদ্রা নিয়ে গেছেন। ইতিমধ্যে দুদক ১১ কোটি ৩৪ লাখ ৫০ হাজার টাকা পাচারের অভিযোগে বেনজীরের বিরুদ্ধে মামলা করেছে।
আরও খবর পড়ুন:
বাংলাদেশ রেলওয়ের ৯০ শতাংশ ইঞ্জিনেরই (লোকোমোটিভ) মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে। ৩০ থেকে ৬০ বছরের পুরোনো এসব ইঞ্জিন যাত্রাপথে বিকল হয়ে দুর্ভোগে ফেলছে যাত্রীদের। শুধু পণ্যবাহী, লোকাল বা মেইল নয়; কোনো কোনো আন্তনগর ট্রেনও চলছে কার্যকাল পেরিয়ে যাওয়া ইঞ্জিনে।
৮ ঘণ্টা আগেবিচারিক আদালতের রায়ে মৃত্যুদণ্ডাদেশ হলে আসামিকে কারাগারের কনডেম সেলে (নির্জন প্রকোষ্ঠ) পাঠানো হয়। মৃত্যুদণ্ড চূড়ান্ত হওয়ার আগে আসামিকে কনডেম সেলে রাখা ‘দুবার সাজা দেওয়ার শামিল’ উল্লেখ করে এই বিধান বাতিল করেছিলেন হাইকোর্ট। তবে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে দুই দিন পরই এই রায় স্থগিত করেন আপিল
৮ ঘণ্টা আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সারা দেশে চালানো হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় মানবতা-বিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে গতকাল রোববার সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু হয়েছে। বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এ অ্যাটর্নি জেনারেল ও
৮ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) স্মার্ট ড্রাইভিং লাইসেন্স-সেবা নিয়ে আবারও অচলাবস্থা দেখা দিয়েছে। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ায় বর্তমানে প্রায় ৭ লাখ গ্রাহকের ড্রাইভিং লাইসেন্স ঝুলে আছে। ২০২০ সালের ২৯ জুলাই থেকে পাঁচ বছর মেয়াদে ভারতীয় প্রতিষ্ঠান মাদ্রাজ সিকিউরিটি প্রিন্টার্স
৮ ঘণ্টা আগে