নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
যাদের জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) নেই, তাঁরাও ডিজিটাল ভূমিসেবা নিতে পারবেন। এ জন্য নাগরিকদের জন্ম-মৃত্যুর তথ্যের বিনিময়ে জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন রেজিস্ট্রার জেনারেলের কার্যালয়ের সঙ্গে চুক্তি করেছে ভূমি মন্ত্রণালয়। এর ফলে এনআইডির পাশাপাশি জন্ম-মৃত্যু নিবন্ধনের তথ্য দিয়ে এখন থেকে ডিজিটালি ভূমিসেবা পাওয়া যাবে।
আজ বুধবার সচিবালয়ে ভূমি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (উন্নয়ন) প্রদীপ কুমার দাস এবং জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন রেজিস্ট্রার জেনারেল কার্যালয়ের রেজিস্ট্রার জেনারেল মানিক লাল বনিক নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তি সই করেন। ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী এবং ভূমি সচিব মো. মোস্তাফিজুর রহমান এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
ভূমি মন্ত্রণালয় এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলছে, জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন রেজিস্ট্রার জেনারেলের কার্যালয়ের prottoyon. gov.bd সিস্টেম থেকে অ্যাপ্লিকেশন প্রোগ্রামিং ইন্টারফেসের-API (দুইটি ভিন্ন প্ল্যাটফর্মের মধ্যে তথ্য আদান-প্রদান পদ্ধতি) মাধ্যমে একজন নাগরিকের উত্তরাধিকার ও অন্যান্য সনদ যাচাইয়ের জন্য ই-নামজারি সিস্টেমের সঙ্গে আন্তসংযোগ করে যোগাযোগ সূত্র স্থাপন করা হয়েছে। এতে ভূমি মন্ত্রণালয় যেকোনো ভূমিসেবার ক্ষেত্রে আবেদনকারীর তথ্যের সঠিকটা যাচাই করতে পারবে।
অনুষ্ঠানে ভূমিমন্ত্রী বলেন, বিভিন্ন কারণে অনেকের জাতীয় পরিচয়পত্র নাও থাকতে পারে, এ জন্য আমরা এ ব্যবস্থা গ্রহণ করেছি। এখন থেকে জাতীয় পরিচয়পত্রের পাশাপাশি জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধনের তথ্য-উপাত্ত ভূমিসেবা ব্যবস্থায় যুক্ত হবে। ফলে এনআইডি ছাড়াও নাগরিকেরা ডিজিটালি ভূমিসেবা নিতে পারবেন।
বিদেশে বসবাসরত বাংলাদেশের নাগরিকদের জন্য কেবল পাসপোর্ট যাচাইয়ের মাধ্যমে ভূমিসেবা দেওয়ার ব্যবস্থা করা হবে বলে জানান ভূমিমন্ত্রী। তিনি বলেন, দেশের সব নাগরিককে ডিজিটাল ভূমি সেবায় অন্তর্ভুক্ত করাই আমাদের অন্যতম লক্ষ্য।
স্থানীয় সরকার বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মুস্তাকীম বিল্লাহ ফারুকী, ভূমি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (আইন) মুহাম্মদ সালেহউদ্দীন চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
যাদের জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) নেই, তাঁরাও ডিজিটাল ভূমিসেবা নিতে পারবেন। এ জন্য নাগরিকদের জন্ম-মৃত্যুর তথ্যের বিনিময়ে জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন রেজিস্ট্রার জেনারেলের কার্যালয়ের সঙ্গে চুক্তি করেছে ভূমি মন্ত্রণালয়। এর ফলে এনআইডির পাশাপাশি জন্ম-মৃত্যু নিবন্ধনের তথ্য দিয়ে এখন থেকে ডিজিটালি ভূমিসেবা পাওয়া যাবে।
আজ বুধবার সচিবালয়ে ভূমি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (উন্নয়ন) প্রদীপ কুমার দাস এবং জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন রেজিস্ট্রার জেনারেল কার্যালয়ের রেজিস্ট্রার জেনারেল মানিক লাল বনিক নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তি সই করেন। ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী এবং ভূমি সচিব মো. মোস্তাফিজুর রহমান এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
ভূমি মন্ত্রণালয় এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলছে, জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন রেজিস্ট্রার জেনারেলের কার্যালয়ের prottoyon. gov.bd সিস্টেম থেকে অ্যাপ্লিকেশন প্রোগ্রামিং ইন্টারফেসের-API (দুইটি ভিন্ন প্ল্যাটফর্মের মধ্যে তথ্য আদান-প্রদান পদ্ধতি) মাধ্যমে একজন নাগরিকের উত্তরাধিকার ও অন্যান্য সনদ যাচাইয়ের জন্য ই-নামজারি সিস্টেমের সঙ্গে আন্তসংযোগ করে যোগাযোগ সূত্র স্থাপন করা হয়েছে। এতে ভূমি মন্ত্রণালয় যেকোনো ভূমিসেবার ক্ষেত্রে আবেদনকারীর তথ্যের সঠিকটা যাচাই করতে পারবে।
অনুষ্ঠানে ভূমিমন্ত্রী বলেন, বিভিন্ন কারণে অনেকের জাতীয় পরিচয়পত্র নাও থাকতে পারে, এ জন্য আমরা এ ব্যবস্থা গ্রহণ করেছি। এখন থেকে জাতীয় পরিচয়পত্রের পাশাপাশি জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধনের তথ্য-উপাত্ত ভূমিসেবা ব্যবস্থায় যুক্ত হবে। ফলে এনআইডি ছাড়াও নাগরিকেরা ডিজিটালি ভূমিসেবা নিতে পারবেন।
বিদেশে বসবাসরত বাংলাদেশের নাগরিকদের জন্য কেবল পাসপোর্ট যাচাইয়ের মাধ্যমে ভূমিসেবা দেওয়ার ব্যবস্থা করা হবে বলে জানান ভূমিমন্ত্রী। তিনি বলেন, দেশের সব নাগরিককে ডিজিটাল ভূমি সেবায় অন্তর্ভুক্ত করাই আমাদের অন্যতম লক্ষ্য।
স্থানীয় সরকার বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মুস্তাকীম বিল্লাহ ফারুকী, ভূমি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (আইন) মুহাম্মদ সালেহউদ্দীন চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
শ্রমিকদের অবস্থান পরিবর্তনের জন্য শ্রম সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবগুলো বাস্তবায়নের ওপর গুরুত্ব দিয়েছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেন, শ্রমিকদের আগের অবস্থায় রেখে নতুন বাংলাদেশ গড়া সম্ভব নয়। এজন্য প্রয়োজন শ্রম সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবগুলোর বাস্তবায়ন।
১ ঘণ্টা আগেমানবিক সহায়তা পাঠানোর জন্য মিয়ানমারের রাখাইনের সঙ্গে ‘করিডর’ বা ‘প্যাসেজ’ চালুর বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের ‘নীতিগত সিদ্ধান্ত’ নিয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলো এমন সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে অন্তর্বর্তী সরকারের এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।
৬ ঘণ্টা আগেদেশে এক শর মতো শিল্পে নেই ন্যূনতম মজুরিকাঠামো। এখনো প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি পাননি অনেক খাতের শ্রমিকেরা। প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের ৮৫ শতাংশ শ্রমিকেরই নেই আইনি সুরক্ষা। পর্যাপ্ত মাতৃত্বকালীন ছুটি পান না নারী শ্রমিকেরা। ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের স্বাধীনতা, শ্রমিক সুরক্ষায় উল্লেখযোগ্য
১২ ঘণ্টা আগেআজ মহান মে দিবস। বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়ের ঐতিহাসিক দিন আজ। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হচ্ছে আজ। এবারের মে দিবসের প্রতিপাদ্য হলো ‘শ্রমিক-মালিক এক হয়ে, গড়বো এ দেশ নতুন করে’।
১২ ঘণ্টা আগে