নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দক্ষিণ সুদানে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে কর্মরত বাংলাদেশ পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) আশিকুর রহমান উদ্ধার হয়েছেন। আজ বুধবার পুলিশ সদর দপ্তরের পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, উদ্ধার হওয়া এসআই আশিকুর সুস্থ আছেন। এর আগে গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় স্থানীয় একটি গোষ্ঠী কর্তৃক অপহৃত হয়েছিলেন তিনি।
বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, শান্তিরক্ষী হিসেবে নিয়োজিত এসআই আশিকুর সাউথ সুদানের মালাকাল টিম সাইটে নিয়োজিত পুলিশ কম্পোন্যান্টের সঙ্গে নিয়মিত নিরাপত্তা টহলকালে অপহৃত হন।
আশিকুর চলতি বছরের ২১ এপ্রিল শান্তিরক্ষা মিশনের অংশ হিসেবে আইপিও (ইনডিভিজুয়্যাল পুলিশ অফিসার) হিসেবে দক্ষিণ সুদানে পৌঁছান। পুলিশ সুপার (এসপি) থেকে উপপরিদর্শক (এসআই) পর্যন্ত বিভিন্ন পদের মোট ১১ জন সদস্য ছিলেন বাংলাদেশ থেকে যাওয়া ওই দলে।
জানা যায়,গতকাল আশিকুরের অপহরণের খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে মিশনে থাকা বিভিন্ন দেশের সেনাসদস্য এবং বাংলাদেশ পুলিশ যৌথ অভিযান শুরু করে। পরে ওয়াকিটকি সেটের লোকেশন শনাক্ত করে তাঁকে উদ্ধার করা হয়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কর্মকর্তা জানান, সুদানে যুদ্ধ চলার কারণে সীমান্তবর্তী অনেক সন্ত্রাসী দলের কাছে অস্ত্র সরবরাহ বেড়েছে।
আফ্রিকার এ দেশটিতে শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশ পুলিশের ২৮ সদস্য বর্তমানে কর্মরত। সেখানে বাংলাদেশের দেড় হাজারের বেশি সেনাসদস্যও রয়েছেন।
১৯৮৯ সালে নামিবিয়া শান্তিরক্ষা মিশনের মধ্য দিয়ে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে বাংলাদেশ পুলিশের অভিষেক হয়। বর্তমানে দারফুর, কঙ্গো, মালি ও দক্ষিণ সুদানে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশ পুলিশের শান্তিরক্ষীরা পেশাদারত্ব ও সুনামের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করে ওই সব দেশে শান্তিরক্ষায় অনবদ্য ভূমিকা রাখছেন। বিশ্বের যুদ্ধবিধ্বস্ত বিভিন্ন দেশে শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে বাংলাদেশ পুলিশের অবদান আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে প্রশংসা পেয়েছে।
দক্ষিণ সুদানে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে কর্মরত বাংলাদেশ পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) আশিকুর রহমান উদ্ধার হয়েছেন। আজ বুধবার পুলিশ সদর দপ্তরের পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, উদ্ধার হওয়া এসআই আশিকুর সুস্থ আছেন। এর আগে গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় স্থানীয় একটি গোষ্ঠী কর্তৃক অপহৃত হয়েছিলেন তিনি।
বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, শান্তিরক্ষী হিসেবে নিয়োজিত এসআই আশিকুর সাউথ সুদানের মালাকাল টিম সাইটে নিয়োজিত পুলিশ কম্পোন্যান্টের সঙ্গে নিয়মিত নিরাপত্তা টহলকালে অপহৃত হন।
আশিকুর চলতি বছরের ২১ এপ্রিল শান্তিরক্ষা মিশনের অংশ হিসেবে আইপিও (ইনডিভিজুয়্যাল পুলিশ অফিসার) হিসেবে দক্ষিণ সুদানে পৌঁছান। পুলিশ সুপার (এসপি) থেকে উপপরিদর্শক (এসআই) পর্যন্ত বিভিন্ন পদের মোট ১১ জন সদস্য ছিলেন বাংলাদেশ থেকে যাওয়া ওই দলে।
জানা যায়,গতকাল আশিকুরের অপহরণের খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে মিশনে থাকা বিভিন্ন দেশের সেনাসদস্য এবং বাংলাদেশ পুলিশ যৌথ অভিযান শুরু করে। পরে ওয়াকিটকি সেটের লোকেশন শনাক্ত করে তাঁকে উদ্ধার করা হয়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কর্মকর্তা জানান, সুদানে যুদ্ধ চলার কারণে সীমান্তবর্তী অনেক সন্ত্রাসী দলের কাছে অস্ত্র সরবরাহ বেড়েছে।
আফ্রিকার এ দেশটিতে শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশ পুলিশের ২৮ সদস্য বর্তমানে কর্মরত। সেখানে বাংলাদেশের দেড় হাজারের বেশি সেনাসদস্যও রয়েছেন।
১৯৮৯ সালে নামিবিয়া শান্তিরক্ষা মিশনের মধ্য দিয়ে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে বাংলাদেশ পুলিশের অভিষেক হয়। বর্তমানে দারফুর, কঙ্গো, মালি ও দক্ষিণ সুদানে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশ পুলিশের শান্তিরক্ষীরা পেশাদারত্ব ও সুনামের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করে ওই সব দেশে শান্তিরক্ষায় অনবদ্য ভূমিকা রাখছেন। বিশ্বের যুদ্ধবিধ্বস্ত বিভিন্ন দেশে শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে বাংলাদেশ পুলিশের অবদান আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে প্রশংসা পেয়েছে।
দেশে এক শর মতো শিল্পে নেই ন্যূনতম মজুরিকাঠামো। এখনো প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি পাননি অনেক খাতের শ্রমিকেরা। প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের ৮৫ শতাংশ শ্রমিকেরই নেই আইনি সুরক্ষা। পর্যাপ্ত মাতৃত্বকালীন ছুটি পান না নারী শ্রমিকেরা। ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের স্বাধীনতা, শ্রমিক সুরক্ষায় উল্লেখযোগ্য
২ ঘণ্টা আগেআজ মহান মে দিবস। বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়ের ঐতিহাসিক দিন আজ। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হচ্ছে আজ। এবারের মে দিবসের প্রতিপাদ্য হলো ‘শ্রমিক-মালিক এক হয়ে, গড়বো এ দেশ নতুন করে’।
২ ঘণ্টা আগেদেশের ছয়টি বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির আওতাধীন জেলাগুলোয় বিদ্যুৎ আইনে অপরাধের বিচারে আদালত রয়েছে মাত্র ১৯টি। সব জেলায় আদালত না থাকায় এক জেলার গ্রাহকদের মামলাসংক্রান্ত কাজে যেতে হচ্ছে অন্য জেলায়। আদালতের সংখ্যা কম থাকায় ভুগতে হচ্ছে মামলাজটে। সমস্যার সমাধানে আদালতের সংখ্যা বাড়াতে সম্প্রতি আইন...
৩ ঘণ্টা আগেসরকারি চাকরির নিয়োগপ্রক্রিয়া সহজ করতে ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করতে যাচ্ছে সরকার। প্রতিটি পদের বিপরীতে দুজন প্রার্থীকে অপেক্ষমাণ রাখা হবে। মূল তালিকা থেকে কেউ চাকরিতে যোগ না দিলে বা যোগ দেওয়ার পর কেউ চাকরি ছাড়লে অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে নিয়োগ দেওয়া হবে। এই তালিকার মেয়াদ
৩ ঘণ্টা আগে