নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গত আড়াই মাসে (১ জানুয়ারি থেকে ১৬ মার্চ) নির্বাচন কমিশনে (ইসি) নতুন করে ৩ লাখ জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) সংশোধনের আবেদন জমা পড়েছে। ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সমন্বয় সভায় এ তথ্য জানানো হয়। গত ১৯ মার্চ করা সভার কার্যবিবরণী থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।
ইসি কর্মকর্তারা জানান, ২০০৭- ২০০৮ সালে যারা ভোটার হয়েছেন, তাদের এনআইডিতে ভুল হয়েছে বেশি। তাদের অনেকেই ইতিমধ্যে ভুল সংশোধন করে নিয়েছেন। বর্তমানে অনেকে একটি জন্মনিবন্ধন সনদ দিয়ে ভোটার হওয়ার পর, নিজের প্রয়োজন অনুযায়ী নাম বা বয়স সংশোধনের আবেদন করছেন। অনেকে আবার আবেদন বাতিল হওয়ার পর যে কারণে তা বাতিল হয়েছে, সেটি না দেখে একইভাবে পুনরায় আবেদন করছেন। এভাবে এনআইডি সংশোধনের আবেদন বেড়ে যাচ্ছে।
কর্মকর্তারা আরও জানান, এখন যারা এনআইডি সংশোধনের আবেদন করছে তাঁর একটি বড় অংশ হচ্ছে-তাঁরা নিজেদের প্রয়োজন অনুযায়ী সংশোধন করতে চান। অনেকে বিদেশে যাওয়ার সময় বয়স বাড়িয়ে এনআইডি করেন। পরবর্তীতে আবার একটি নির্দিষ্ট বয়সের পর যখন আর বিদেশে থাকতে পারেন না, তখন আবার বয়স কমানোর জন্য সংশোধনের আবেদন করেন।
গত ১৮ মার্চ অনুষ্ঠিত মাসিক সমন্বয় সভায় এনআইডি বিভাগের মহাপরিচালক (ডিজি) বলেন, ২০১১ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ২০২৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ৩ লাখ ৭৮ হাজার এনআইডি সংশোধনের আবেদন অনিষ্পন্ন ছিল। তার মধ্যে ক্রাশ প্রোগ্রাম করে ৯৮ হাজার ৪৪টি নিষ্পন্ন করা হয়েছে। এ ছাড়া চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ১৬ মার্চ পর্যন্ত আবেদন জমা পড়েছে ৩ লাখ ২ হাজার ২৬৬ টি, এর মধ্যে নিষ্পন্ন হয়েছে ১ লাখ ৭৯ হাজার ৯২৬ টি। বর্তমানে মোট ৪ লাখ ২ হাজার ৩০৮টি।
আলোচনার মাধ্যমে সভায় সিদ্ধান্ত হয় যে, অনিষ্পন্ন থাকা ৪ লাখ ২ হাজার ৩০৮টি এনআইডি সংশোধনের আবেদন জুনের মধ্যে নিষ্পন্ন করার উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। আগামী সভায় অগ্রগতি প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়।
সভায় আরও সিদ্ধান্ত হয়, এনআইডি সংশোধন সংক্রান্ত কার্যক্রম সহজ করার উদ্দেশ্যে মাঠ কার্যালয়ের জন্য তদন্ত প্রতিবেদন নির্দিষ্ট ছক/ফরম্যাট করে দিতে হবে।
গত আড়াই মাসে (১ জানুয়ারি থেকে ১৬ মার্চ) নির্বাচন কমিশনে (ইসি) নতুন করে ৩ লাখ জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) সংশোধনের আবেদন জমা পড়েছে। ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সমন্বয় সভায় এ তথ্য জানানো হয়। গত ১৯ মার্চ করা সভার কার্যবিবরণী থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।
ইসি কর্মকর্তারা জানান, ২০০৭- ২০০৮ সালে যারা ভোটার হয়েছেন, তাদের এনআইডিতে ভুল হয়েছে বেশি। তাদের অনেকেই ইতিমধ্যে ভুল সংশোধন করে নিয়েছেন। বর্তমানে অনেকে একটি জন্মনিবন্ধন সনদ দিয়ে ভোটার হওয়ার পর, নিজের প্রয়োজন অনুযায়ী নাম বা বয়স সংশোধনের আবেদন করছেন। অনেকে আবার আবেদন বাতিল হওয়ার পর যে কারণে তা বাতিল হয়েছে, সেটি না দেখে একইভাবে পুনরায় আবেদন করছেন। এভাবে এনআইডি সংশোধনের আবেদন বেড়ে যাচ্ছে।
কর্মকর্তারা আরও জানান, এখন যারা এনআইডি সংশোধনের আবেদন করছে তাঁর একটি বড় অংশ হচ্ছে-তাঁরা নিজেদের প্রয়োজন অনুযায়ী সংশোধন করতে চান। অনেকে বিদেশে যাওয়ার সময় বয়স বাড়িয়ে এনআইডি করেন। পরবর্তীতে আবার একটি নির্দিষ্ট বয়সের পর যখন আর বিদেশে থাকতে পারেন না, তখন আবার বয়স কমানোর জন্য সংশোধনের আবেদন করেন।
গত ১৮ মার্চ অনুষ্ঠিত মাসিক সমন্বয় সভায় এনআইডি বিভাগের মহাপরিচালক (ডিজি) বলেন, ২০১১ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ২০২৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ৩ লাখ ৭৮ হাজার এনআইডি সংশোধনের আবেদন অনিষ্পন্ন ছিল। তার মধ্যে ক্রাশ প্রোগ্রাম করে ৯৮ হাজার ৪৪টি নিষ্পন্ন করা হয়েছে। এ ছাড়া চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ১৬ মার্চ পর্যন্ত আবেদন জমা পড়েছে ৩ লাখ ২ হাজার ২৬৬ টি, এর মধ্যে নিষ্পন্ন হয়েছে ১ লাখ ৭৯ হাজার ৯২৬ টি। বর্তমানে মোট ৪ লাখ ২ হাজার ৩০৮টি।
আলোচনার মাধ্যমে সভায় সিদ্ধান্ত হয় যে, অনিষ্পন্ন থাকা ৪ লাখ ২ হাজার ৩০৮টি এনআইডি সংশোধনের আবেদন জুনের মধ্যে নিষ্পন্ন করার উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। আগামী সভায় অগ্রগতি প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়।
সভায় আরও সিদ্ধান্ত হয়, এনআইডি সংশোধন সংক্রান্ত কার্যক্রম সহজ করার উদ্দেশ্যে মাঠ কার্যালয়ের জন্য তদন্ত প্রতিবেদন নির্দিষ্ট ছক/ফরম্যাট করে দিতে হবে।
প্রশিক্ষণ, সেমিনার ও কর্মশালা আয়োজন এবং গবেষণার মাধ্যমে শ্রম অধিকার, শ্রম নীতিমালা, শ্রমিক-মালিক সম্পর্ক, শ্রম অসন্তোষ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের লক্ষ্যে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের...
৪৪ মিনিট আগেবিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে লন্ডন থেকে ঢাকায় আনার জন্য কাতার সরকারের কাছে বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্স চেয়েছে সরকার। এ বিষয়ে জানতে চাইলে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন আজ মঙ্গলবার সাংবাদিকদের জানান, খালেদা জিয়ার জন্য এয়ার অ্যাম্বুলেন্স প্রস্তুত করা হচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগেবিচারকদের নিয়ন্ত্রণসংক্রান্ত সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদের বিষয়ে জারি করা রুলের ওপর দ্বিতীয় দিনের মতো শুনানি হয়েছে। আজ মঙ্গলবার বিচারপতি আহমেদ সোহেল ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর বেঞ্চে এ বিষয়ে শুনানি শুরু হয়। রিটকারীদের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির। তাঁকে সহযোগিতা করেন আইনজীবী সাদ্দাম
২ ঘণ্টা আগেতথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মো. মাহফুজ আলম বলেছেন, সাংবাদিকদের জন্য সুরক্ষা আইনের পাশাপাশি সাংবাদিকতার দায়িত্ব ও নৈতিকতাবিষয়ক আইন হওয়া প্রয়োজন। কোনো সাংবাদিক দায়িত্বশীল ও পেশাদার না হলে তিনি আইনি সুরক্ষা পেতে পারেন না।
২ ঘণ্টা আগে