Ajker Patrika

বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে ভারতকে ‘কিছু বলার নেই’ যুক্তরাষ্ট্রের

আপডেট : ২১ জুন ২০২৩, ১৮: ০৪
বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে ভারতকে ‘কিছু বলার নেই’ যুক্তরাষ্ট্রের

বাংলাদেশে ‘অবাধ ও সুষ্ঠু’ নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিষয়ে ভারতের অবস্থান কী হবে, সে বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের কোনো মন্তব্য নেই বলে জানিয়েছেন জাতীয় নিরাপত্তা কাউন্সিলের (এনএসসি) স্ট্র্যাটেজিক কমিউনিকেশনস পরিচালক অ্যাডমিরাল জন কার্বি।

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির যুক্তরাষ্ট্র সফর সামনে রেখে গতকাল মঙ্গলবার পররাষ্ট্র দপ্তরে বিশেষ সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশি এক সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

আসন্ন সফরে আঞ্চলিক গণতন্ত্র ও মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে বাইডেনের আলোচনা হবে কি না জানতে চাইলে জন কার্বি বলেন, সব সময় যুক্তরাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক সম্পর্কের কেন্দ্রবিন্দু গণতন্ত্র ও মানবাধিকার। প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন যে পরিস্থিতিতে, যেখানেই যান না কেন গণতন্ত্র ও মানবাধিকারের বিষয় তুলে ধরতে দ্বিধা করেন না। যুক্তরাষ্ট্রের ঘনিষ্ঠ মিত্র ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আসন্ন সফরেও এই উদ্বেগ উত্থাপিত হবে।

সংবাদ সম্মেলনে ভারত ও বাংলাদেশ বিষয়ে প্রশ্ন করেন বিএনপির আন্তর্জাতিক সম্পর্ক-বিষয়ক কমিটির সাবেক সদস্য, জাস্টনিউজবিডির সম্পাদক স্টেট ডিপার্টমেন্ট করেসপনডেন্ট মুশফিকুল ফজল আনসারী।

মুশফিকুল ফজল বলেন, ‘এই সফর অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। আপনি কি মনে করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আসন্ন এই সফরে এ অঞ্চলে গণতন্ত্রের স্থিতিশীলতা এবং মানবাধিকার পরিস্থিতির মতো বিষয় আলোচনায় গুরুত্ব পাবে? আর, যুক্তরাষ্ট্র ইতিমধ্যে বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের লক্ষ্যে ভিসা নীতি ঘোষণা করেছে। আপনি কি মনে করেন বাংলাদেশে ভোটের অধিকার নিশ্চিত করতে এবং গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে বৃহৎ গণতান্ত্রিক দেশ হিসেবে ভারত যুক্তরাষ্ট্রের এই উদ্যোগের পাশে থাকবে? কারণ, ২০১৪ ও ২০১৮ সালে “দুটি প্রহসনের নির্বাচন” আমরা দেখেছি এবং শেখ হাসিনাকে ক্ষমতায় রাখতে ভারতের হস্তক্ষেপের বিষয়টিও আমরা আগে দেখেছি।’

জবাবে কার্বি বলেন, ‘প্রেসিডেন্ট বাইডেন পৃথিবীর যে প্রান্তেই যান এবং যে নেতার সঙ্গেই কথা বলেন, সেখানেই তিনি মানবাধিকার বিষয়ে তাঁর উদ্বেগের কথা জানান দেন। এটি প্রেসিডেন্টের জন্য স্বাভাবিক বিষয় এবং তিনি এ অবস্থানে অত্যন্ত দৃঢ়। মানবাধিকার এই প্রশাসনের আন্তর্জাতিক সম্পর্কের মূল ভিত্তি। আপনি নিশ্চিত থাকতে পারেন, যুক্তরাষ্ট্রের ঘনিষ্ঠ মিত্র এবং সহযোগী ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গেও এর ব্যতিক্রম হবে না।’

বাংলাদেশের গণতন্ত্র এবং নির্বাচন প্রসঙ্গে কার্বি বলেন, ‘আমি মনে করি, বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত তাদের দ্বিপক্ষীয় আলোচনা করতেই পারে। কিন্তু আপনি সঠিক। বাংলাদেশে অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিষয়ে আমরা আমাদের অবস্থান ইতিমধ্যে স্পষ্ট করেছি। অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনে অন্তরায় সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে আমরা ভিসা নীতি ঘোষণা করেছি। আমরা কেবল আমাদের অবস্থান জানাতে পারি। আপনি জানেন আমাদের অবস্থানটা কোথায়। এ বিষয়ে আমাদের অবস্থান স্পষ্ট এবং প্রকাশ্য। ভারত সরকার তাদের দুই দেশের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক নিয়ে আলোচনা করতেই পারে।’

এর আগে গত ২৪ মে জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে বাংলাদেশি নাগরিকদের জন্য নতুন ভিসা নীতি ঘোষণা করেছে যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট ডিপার্টমেন্ট। এই নীতি অনুযায়ী, ভোটের অনিয়মের সঙ্গে জড়িত কোনো বাংলাদেশিকে ভিসা দেবে না দেশটি।

গত ৩ মে বাংলাদেশ সরকারকে এই সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়েছে বলেও জানিয়েছিলেন তাঁরা। যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন বাংলাদেশের বিষয়ে নতুন এ ভিসা নীতি ঘোষণা করেন।

এতে বলা হয়েছে—আজ আমি, অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের লক্ষ্যকে সমর্থন করার জন্য অভিবাসন ও জাতীয়তা আইনের ধারা ২১২ (এ) (৩) (সি) (থ্রিসি)-এর অধীনে একটি নতুন ভিসা নীতি ঘোষণা করছি।

এই নীতির অধীনে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়াকে ক্ষুণ্ন করার জন্য কোনো ব্যক্তিকে দায়ী বা জড়িত মনে করলে ওই ব্যক্তির ভিসা প্রদান সীমিত করবে। এর মধ্যে বর্তমান ও সাবেক বাংলাদেশি কর্মকর্তা, সরকার-সমর্থক ও বিরোধী রাজনৈতিক দলের সদস্য এবং আইন প্রয়োগকারী, বিচার বিভাগ এবং নিরাপত্তা কর্মকর্তারা অন্তর্ভুক্ত থাকবেন।

ঘোষণায় আরও বলা হয়েছে, গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়াকে দুর্বল করে এমন কাজের মধ্যে রয়েছে—ভোট কারচুপি, ভোটারদের ভয় দেখানো, সহিংসতা, লোকজনকে তাদের সংগঠনের স্বাধীনতা এবং শান্তিপূর্ণ সমাবেশের অধিকার প্রয়োগ থেকে বিরত রাখা এবং রাজনৈতিক দল, ভোটার, সুশীল সমাজকে পরিকল্পিতভাবে প্রতিরোধ করা বা গণমাধ্যমে তাদের মতামত প্রচারে বাধা প্রদান করা।

অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের দায়িত্ব সবার—ভোটার, রাজনৈতিক দল, সরকার, নিরাপত্তা বাহিনী, সুশীল সমাজ এবং গণমাধ্যম। বাংলাদেশে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে যাঁরা চান, তাঁদের সবাইকে আমাদের সমর্থন দিতে আমি এই নীতি ঘোষণা করছি।

আরও খবর পড়ুন:

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

বক্তৃতাটা শুনি নাই, এ মুহূর্তে মতামত দিতে চাই না—একই দিনে নির্বাচন ও গণভোট প্রসঙ্গে সিইসি

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দিন। ফাইল ছবি
প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দিন। ফাইল ছবি

একই দিনে সংসদ নির্বাচন ও গণভোট আয়োজনে সরকারের আনুষ্ঠানিক সিদ্ধান্ত পাওয়ার পর এ বিষয়ে মতামত জানাবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আজ বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) বিকেলে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন এ কথা বলেন।

সিইসি বলেন, ‘আনুষ্ঠানিকভাবে বিষয়গুলো জানলে তখন আমরা বিচার-বিশ্লেষণ করে কমিশনে বসে আলাপ-আলোচনা করে একটা মতামত দিতে পারব। এ বিষয়ে এ মুহূর্তে কোনো মতামত দেওয়া যথার্থ হবে না।’

এ দিন দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। সেখানে তিনি জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে বলেন, গণভোট ও ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আগামী ফেব্রুয়ারিতে একই দিনে হবে।

প্রধান উপদেষ্টার এ ঘোষণার কথা তুলে ধরে এক সাংবাদিক সিইসির কাছে জানতে চান—একই দিনে দুটি ভোটের কারণে নির্বাচনে প্রভাব পড়বে কি না কিংবা কোনো চ্যালেঞ্জ তৈরি হবে কি না।

জবাবে সিইসি বলেন, ‘আমার বক্তৃতাটা (প্রধান উপদেষ্টার) শোনার সুযোগ হয় নাই। আমি আপনাদের সঙ্গে এখানে মিটিংয়ে ছিলাম। আমি এটা শুনি নাই।’

সিইসি বলেন, ‘একটা জিনিস, যেটা আমি শুনি নাই, উনি কোন লাইনে বলেছেন, কী বলেছেন আর উনাদের প্রস্তাবটা কী, তা বিস্তারিত না জেনে মন্তব্য করা ঠিক না। আনুষ্ঠানিকভাবে এ বিষয়ে জানলে কমিশন আলোচনা করে মতামত দিতে পারবে। আমি বক্তৃতাটা শুনি নাই। তাই এ মুহূর্তে কোনো মতামত দিতে চাই না।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনাল নিয়ে রুল শুনানি ১৯ নভেম্বর

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
ছবি: সংগৃহীত
ছবি: সংগৃহীত

চট্টগ্রাম বন্দরের নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনাল পরিচালনায় বিদেশি কোম্পানির সঙ্গে চুক্তি নিয়ে জারি করা রুল শুনানির জন্য ১৯ নভেম্বর দিন ধার্য করেছেন হাইকোর্ট।

আজ বৃহস্পতিবার বিচারপতি ফাতেমা নজীব ও বিচারপতি ফাতেমা আনোয়ারের বেঞ্চ এ দিন ধার্য করেন।

নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনাল বিদেশিদের হাতে ছেড়ে দেওয়ার প্রক্রিয়ার বৈধতা নিয়ে বাংলাদেশ যুব অর্থনীতিবিদ ফোরামের পক্ষ থেকে রিট করা হয়েছিল।

রিট আবেদনকারীর আইনজীবী আহসানুল করিম বলেন, ‘চুক্তি-সম্পর্কিত পুরো প্রক্রিয়ায় স্থিতাবস্থা চেয়েছিলাম। রুল নিষ্পত্তির আগপর্যন্ত কিছু করা হবে না বলে মৌখিকভাবে আদালতকে জানিয়েছেন অ্যাটর্নি জেনারেল।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

সাফ কবলা দলিলের জমি–ফ্ল্যাট হস্তান্তরে ফি নিলে ডেভেলপারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

আজকের পত্রিকা ডেস্ক­
সাফ কবলা দলিলের জমি–ফ্ল্যাট হস্তান্তরে ফি নিলে ডেভেলপারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

সাফ কবলা দলিলমূলে বিক্রি বা হস্তান্তর করা ফ্ল্যাট বা জমি আবার বিক্রয়, হস্তান্তর বা নামজারির অনুমোদনের সময় ক্রেতাদের কাছ থেকে কোনো অর্থ নিলে রিয়েল এস্টেট ডেভেলপারের ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

বিক্রেতা ও ক্রেতাদের হয়রানি ও দুর্ভোগ দূর করার জন্য সরকার এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এ বিষয়ে গতকাল বুধবার (১২ নভেম্বর) গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় থেকে এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।

সরকারের সিদ্ধান্ত তুলে ধরে প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, রিয়েল এস্টেট ডেভেলপার সাফ কবলা দলিলমূলে বিক্রিত ও হস্তান্তরিত ভূমি অথবা ফ্ল্যাট পরবর্তী সময়ে পুনঃবিক্রয় বা হস্তান্তরকালে বিক্রয়, হস্তান্তর বা নামজারির অনুমোদনের নামে ক্রেতাদের হয়রানি এবং তাদের কাছ থেকে অর্থ আদায় সম্পূর্ণ আইনবহির্ভূত।

তাই কোনো ডেভেলপার ভূমি বা ফ্ল্যাটের পরবর্তী হস্তান্তরকালে বিক্রয় অনুমোদন প্রদান, নামজারি বা অন্য যেকোনো নামেই হোক না কেন, ক্রেতা বা বিক্রেতার কাছ থেকে কোনো অর্থ আদায় করতে পারবে না। কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান এই আদেশ অমান্য করলে তার বিরুদ্ধে রিয়েল এস্টেট উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনা আইন ও রিয়েল এস্টেট উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনা বিধিমালাসহ প্রচলিত অন্যান্য আইন এবং সংশ্লিষ্ট বিধিবিধানের আলোকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

মালয়েশিয়াগামী শ্রমিকদের ৩১৪ কোটি টাকা আত্মসাৎ, এবার ৫ এজেন্সির বিরুদ্ধে মামলা

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
মালয়েশিয়াগামী শ্রমিকদের ৩১৪ কোটি টাকা আত্মসাৎ, এবার ৫ এজেন্সির বিরুদ্ধে মামলা

মালয়েশিয়াগামী শ্রমিকদের থেকে সরকারনির্ধারিত ফির চেয়ে পাঁচ গুণ বেশি অর্থ আদায়ের অভিযোগে আরও পাঁচটি রিক্রুটিং এজেন্সির ২৬ জনের বিরুদ্ধে মামলা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এসব মামলায় ৩১৪ কোটি ৩৪ লাখ ৭২ হাজার ৫০০ টাকা আত্মসাৎ ও পাচারের অভিযোগ আনা হয়েছে।

দুদকের মহাপরিচালক (প্রতিরোধ) মো. আক্তার হোসেন আজ বৃহস্পতিবার সাংবাদিকদের এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

মো. আক্তার হোসেন বলেন, মালয়েশিয়াগামী ১৮ হাজার ৭৬৭ জন শ্রমিকের কাছ থেকে সরকারনির্ধারিত ৭৮ হাজার ৯৯০ টাকার পরিবর্তে পাঁচ গুণ বেশি অর্থ আদায় করে ওই পাঁচ এজেন্সি।

গত মঙ্গলবার চারটি রিক্রুটিং এজেন্সির পাঁচজনের বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক। একই অভিযোগে ৬ নভেম্বর ৬টি এজেন্সির ১১ জন এবং ১৪ সেপ্টেম্বর ১৩টি এজেন্সির কর্তাব্যক্তিদের বিরুদ্ধে মামলা হয়।

এবার জিএমজি ট্রেডিং (প্রা.) লিমিটেড, দ্য জিএমজি ট্রেডিং অ্যাসোসিয়েট, কিউকে কুইক এক্সপ্রেস লিমিটেড, এম ই এফ গ্লোবাল বাংলাদেশসহ পাঁচটি প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান, পরিচালকসহ ২৬ জনের বিরুদ্ধে শ্রমিকদের ৩১৪ কোটি ৩৪ লাখ ৭২ হাজার ৫০০ টাকা আত্মসাৎ ও পাচারের অভিযোগে মামলার সিদ্ধান্ত হয় বলে জানিয়েছে দুদক।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত