উত্তরা (ঢাকা) প্রতিনিধি

তিস্তা নদী নিয়ে সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরের কথা ছিল। কিন্তু পশ্চিম বঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীর জন্য সেটা সম্ভব হয়নি। সেটা নিয়ে ভারতের ওপর চাপ সৃষ্টি করা হয়েছে বলেও জানিয়েছেন পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক। দীর্ঘ ১২ বছর পর বাংলাদেশ–ভারতের ৩৮ তম মন্ত্রী পর্যায়ের যৌথ নদী কমিশনের (জেআরসি) বৈঠক শুক্রবার সন্ধ্যায় সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান তিনি।
পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা বলেছি—মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এ ব্যাপারে খুবই উদ্বিগ্ন। তিনি চান যত দ্রুত সম্ভব এমওইউটা স্বাক্ষর হোক। আমি ভারতের জলশক্তি মন্ত্রীকে বলেছি এ ব্যাপারে তাঁর প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনার জন্য। আগামী মাসের প্রথম সপ্তাহে প্রধানমন্ত্রী যখন ভারতে যাবেন তখন এমওইউ সাক্ষর সম্ভব কিনা, সে ব্যাপারেও বলেছি। জলশক্তি মন্ত্রী আমাকে আশ্বস্ত করেছেন, তাঁরা এ ব্যাপারে চেষ্টা করবেন।’
পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ‘আমরা মনে করি, দীর্ঘ ১২ বছর পর জেআরসি বৈঠকটি সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে অনুষ্ঠিত হয়েছে। আমরা আশাবাদী, ১২ বছরের যে একটা স্টল মেট ছিল সেটা আমরা কাটিয়ে উঠতে পারব। ভবিষ্যতে প্রতিবছরই এ ধরনের বৈঠক হবে। এটি আমাকে ভারতের জলশক্তি মন্ত্রী আশ্বস্ত করেছেন।’
জাহিদ ফারুক বলেন, ‘আমরা ভারতে গিয়েছিলাম অনেক আশা নিয়ে। আপনারা জানেন, বাংলাদেশ পানির দেশের লোক, বাংলাদেশ নদীমাতৃক দেশ। আমাদের সঙ্গে ভারতের ৫৪টি নদী আছে। ভারতের সঙ্গে আমাদের বেশ কয়েকটি পয়েন্ট ছিল সেগুলো নিয়ে আমরা আলোচনা করেছি।’
জাহিদ ফারুক আরও বলেন, ‘এ ছাড়া আমাদের কুশিয়ারা নদীতে ১৫২ কিউসেক পানি পাওয়ার বিষয়ে কথা বলেছি। কারণ, সেখানে আমাদের ৫ হাজার হেক্টর জমিতে চাষাবাদ হয়। যার জন্য আমরা পাম্প হাউস করেছিলাম। কিন্তু দীর্ঘ ৪ / ৫ বছর ধরে ভারত পানি দিচ্ছিল না, আটকিয়ে রেখেছিল। সেটার ব্যাপারে আলোচনা করেছি। সেই এমওইউ দেওয়া হয়েছে। সেটা তাদের ক্যাবিনেটে এপ্রুভের জন্য পাঠিয়েছে। আশা করছি প্রধানমন্ত্রীর সফরের সময় এটা দস্তখত হবে।’
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘এটা ছাড়াও আমরা গঙ্গার পানির ব্যাপারে বলেছি। আমাদের যে হিস্যা দেওয়া হয়, সেটা যেন আমরা আরও বেশি করে ব্যবহার করতে পারি সেটার ব্যাপারেও তাদের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। সেই সঙ্গে দুই দেশের টেকনিক্যাল টিম একত্রিত হয়ে কাজ করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।’
পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের দেশের ৬টি নদীর উজান থেকে কোনো ডাইভারশন করা হয়েছে কিনা সে বিষয়েও আমরা জানতে চেয়েছি। কিন্তু তাঁরা আমাদের এখনো তথ্য দেয়নি। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব এ সংবাদগুলো আমাদের দেওয়ার জন্য চাপ সৃষ্টি করা হয়েছে। আমরা আশা করতে পারি, এই ৬টা নদীর ব্যাপারে এমওইউ হবে। সেই সঙ্গে নদীর পানির হিস্যা আমরা বণ্টন করতে পারব। এসব নদীর সঙ্গে আরও ৮টি নদীর ব্যাপারে স্টাডির জন্য বলেছি। তখন তাঁরা বলেছে, টেকনিক্যাল কমিটিতে যারা আছে, তাঁরা এটার ব্যাপারে বসে আলোচনা করবে। তাদের আলোচনার পর পরবর্তী মিটিংয়ে আমরা আলোচনা করব।’
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের কাছে একটি রিপোর্ট ছিল, ভারতের একটি নদীর সঙ্গে আরেকটি নদীর ইন্টারলিংক রয়েছে। এ ব্যাপারে আমরা তাদের বলেছি, হিমালয় থেকে যেসব নদী বাংলাদেশে প্রবাহিত হয় সেই নদীগুলো আমাদের সঙ্গে আলোচনা না করে তাঁরা ইন্টারলিংক করতে পারবে না। সেই বিষয়েও তাঁরা রাজি হয়েছে।’
এর আগে, দিল্লির সুষমা স্বরাজ ভবনে গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে অনুষ্ঠিত ৩৮ তম মন্ত্রী পর্যায়ের যৌথ নদী কমিশনের (জেআরসি) বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে বাংলাদেশের পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুকের নেতৃত্বে ১৭ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল অংশগ্রহণ করে। অপরদিকে ভারতের জলশক্তি মন্ত্রী গজেন্দ্র সিং শেখাওয়াতের নেতৃত্বে ভারতীয় প্রতিনিধি দলের সঙ্গে ছিলেন জলসম্পদ সচিব পঙ্কজ কুমার।
জানা গেছে, অনুষ্ঠিত বৈঠকে অভিন্ন নদনদীর পানি বণ্টন চুক্তির খসড়া কাঠামো প্রস্তুতির জন্য আরও কিছু অভিন্ন নদীর ডেটা ও তথ্য আদান-প্রদানের জন্য উভয় পক্ষ সম্মত হয়েছেন। এ ছাড়া বৈঠকে দুই দেশের অভিন্ন নদনদী বিশেষ করে গঙ্গা, তিস্তা, মনু, মুহুরি, খোয়াই, গোমতী, ধরলা, দুধকুমার এবং কুশিয়ারা সংক্রান্ত সব সমস্যা নিয়ে আলোচনা করা হয়। বন্যা সংক্রান্ত তথ্য ও তথ্যের আদান-প্রদান, নদীর তীর রক্ষার কাজ, সাধারণ অববাহিকা ব্যবস্থাপনা এবং ভারতীয় নদী আন্তসংযোগ প্রকল্প নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়।

তিস্তা নদী নিয়ে সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরের কথা ছিল। কিন্তু পশ্চিম বঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীর জন্য সেটা সম্ভব হয়নি। সেটা নিয়ে ভারতের ওপর চাপ সৃষ্টি করা হয়েছে বলেও জানিয়েছেন পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক। দীর্ঘ ১২ বছর পর বাংলাদেশ–ভারতের ৩৮ তম মন্ত্রী পর্যায়ের যৌথ নদী কমিশনের (জেআরসি) বৈঠক শুক্রবার সন্ধ্যায় সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান তিনি।
পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা বলেছি—মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এ ব্যাপারে খুবই উদ্বিগ্ন। তিনি চান যত দ্রুত সম্ভব এমওইউটা স্বাক্ষর হোক। আমি ভারতের জলশক্তি মন্ত্রীকে বলেছি এ ব্যাপারে তাঁর প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনার জন্য। আগামী মাসের প্রথম সপ্তাহে প্রধানমন্ত্রী যখন ভারতে যাবেন তখন এমওইউ সাক্ষর সম্ভব কিনা, সে ব্যাপারেও বলেছি। জলশক্তি মন্ত্রী আমাকে আশ্বস্ত করেছেন, তাঁরা এ ব্যাপারে চেষ্টা করবেন।’
পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ‘আমরা মনে করি, দীর্ঘ ১২ বছর পর জেআরসি বৈঠকটি সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে অনুষ্ঠিত হয়েছে। আমরা আশাবাদী, ১২ বছরের যে একটা স্টল মেট ছিল সেটা আমরা কাটিয়ে উঠতে পারব। ভবিষ্যতে প্রতিবছরই এ ধরনের বৈঠক হবে। এটি আমাকে ভারতের জলশক্তি মন্ত্রী আশ্বস্ত করেছেন।’
জাহিদ ফারুক বলেন, ‘আমরা ভারতে গিয়েছিলাম অনেক আশা নিয়ে। আপনারা জানেন, বাংলাদেশ পানির দেশের লোক, বাংলাদেশ নদীমাতৃক দেশ। আমাদের সঙ্গে ভারতের ৫৪টি নদী আছে। ভারতের সঙ্গে আমাদের বেশ কয়েকটি পয়েন্ট ছিল সেগুলো নিয়ে আমরা আলোচনা করেছি।’
জাহিদ ফারুক আরও বলেন, ‘এ ছাড়া আমাদের কুশিয়ারা নদীতে ১৫২ কিউসেক পানি পাওয়ার বিষয়ে কথা বলেছি। কারণ, সেখানে আমাদের ৫ হাজার হেক্টর জমিতে চাষাবাদ হয়। যার জন্য আমরা পাম্প হাউস করেছিলাম। কিন্তু দীর্ঘ ৪ / ৫ বছর ধরে ভারত পানি দিচ্ছিল না, আটকিয়ে রেখেছিল। সেটার ব্যাপারে আলোচনা করেছি। সেই এমওইউ দেওয়া হয়েছে। সেটা তাদের ক্যাবিনেটে এপ্রুভের জন্য পাঠিয়েছে। আশা করছি প্রধানমন্ত্রীর সফরের সময় এটা দস্তখত হবে।’
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘এটা ছাড়াও আমরা গঙ্গার পানির ব্যাপারে বলেছি। আমাদের যে হিস্যা দেওয়া হয়, সেটা যেন আমরা আরও বেশি করে ব্যবহার করতে পারি সেটার ব্যাপারেও তাদের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। সেই সঙ্গে দুই দেশের টেকনিক্যাল টিম একত্রিত হয়ে কাজ করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।’
পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের দেশের ৬টি নদীর উজান থেকে কোনো ডাইভারশন করা হয়েছে কিনা সে বিষয়েও আমরা জানতে চেয়েছি। কিন্তু তাঁরা আমাদের এখনো তথ্য দেয়নি। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব এ সংবাদগুলো আমাদের দেওয়ার জন্য চাপ সৃষ্টি করা হয়েছে। আমরা আশা করতে পারি, এই ৬টা নদীর ব্যাপারে এমওইউ হবে। সেই সঙ্গে নদীর পানির হিস্যা আমরা বণ্টন করতে পারব। এসব নদীর সঙ্গে আরও ৮টি নদীর ব্যাপারে স্টাডির জন্য বলেছি। তখন তাঁরা বলেছে, টেকনিক্যাল কমিটিতে যারা আছে, তাঁরা এটার ব্যাপারে বসে আলোচনা করবে। তাদের আলোচনার পর পরবর্তী মিটিংয়ে আমরা আলোচনা করব।’
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের কাছে একটি রিপোর্ট ছিল, ভারতের একটি নদীর সঙ্গে আরেকটি নদীর ইন্টারলিংক রয়েছে। এ ব্যাপারে আমরা তাদের বলেছি, হিমালয় থেকে যেসব নদী বাংলাদেশে প্রবাহিত হয় সেই নদীগুলো আমাদের সঙ্গে আলোচনা না করে তাঁরা ইন্টারলিংক করতে পারবে না। সেই বিষয়েও তাঁরা রাজি হয়েছে।’
এর আগে, দিল্লির সুষমা স্বরাজ ভবনে গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে অনুষ্ঠিত ৩৮ তম মন্ত্রী পর্যায়ের যৌথ নদী কমিশনের (জেআরসি) বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে বাংলাদেশের পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুকের নেতৃত্বে ১৭ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল অংশগ্রহণ করে। অপরদিকে ভারতের জলশক্তি মন্ত্রী গজেন্দ্র সিং শেখাওয়াতের নেতৃত্বে ভারতীয় প্রতিনিধি দলের সঙ্গে ছিলেন জলসম্পদ সচিব পঙ্কজ কুমার।
জানা গেছে, অনুষ্ঠিত বৈঠকে অভিন্ন নদনদীর পানি বণ্টন চুক্তির খসড়া কাঠামো প্রস্তুতির জন্য আরও কিছু অভিন্ন নদীর ডেটা ও তথ্য আদান-প্রদানের জন্য উভয় পক্ষ সম্মত হয়েছেন। এ ছাড়া বৈঠকে দুই দেশের অভিন্ন নদনদী বিশেষ করে গঙ্গা, তিস্তা, মনু, মুহুরি, খোয়াই, গোমতী, ধরলা, দুধকুমার এবং কুশিয়ারা সংক্রান্ত সব সমস্যা নিয়ে আলোচনা করা হয়। বন্যা সংক্রান্ত তথ্য ও তথ্যের আদান-প্রদান, নদীর তীর রক্ষার কাজ, সাধারণ অববাহিকা ব্যবস্থাপনা এবং ভারতীয় নদী আন্তসংযোগ প্রকল্প নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়।
উত্তরা (ঢাকা) প্রতিনিধি

তিস্তা নদী নিয়ে সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরের কথা ছিল। কিন্তু পশ্চিম বঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীর জন্য সেটা সম্ভব হয়নি। সেটা নিয়ে ভারতের ওপর চাপ সৃষ্টি করা হয়েছে বলেও জানিয়েছেন পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক। দীর্ঘ ১২ বছর পর বাংলাদেশ–ভারতের ৩৮ তম মন্ত্রী পর্যায়ের যৌথ নদী কমিশনের (জেআরসি) বৈঠক শুক্রবার সন্ধ্যায় সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান তিনি।
পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা বলেছি—মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এ ব্যাপারে খুবই উদ্বিগ্ন। তিনি চান যত দ্রুত সম্ভব এমওইউটা স্বাক্ষর হোক। আমি ভারতের জলশক্তি মন্ত্রীকে বলেছি এ ব্যাপারে তাঁর প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনার জন্য। আগামী মাসের প্রথম সপ্তাহে প্রধানমন্ত্রী যখন ভারতে যাবেন তখন এমওইউ সাক্ষর সম্ভব কিনা, সে ব্যাপারেও বলেছি। জলশক্তি মন্ত্রী আমাকে আশ্বস্ত করেছেন, তাঁরা এ ব্যাপারে চেষ্টা করবেন।’
পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ‘আমরা মনে করি, দীর্ঘ ১২ বছর পর জেআরসি বৈঠকটি সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে অনুষ্ঠিত হয়েছে। আমরা আশাবাদী, ১২ বছরের যে একটা স্টল মেট ছিল সেটা আমরা কাটিয়ে উঠতে পারব। ভবিষ্যতে প্রতিবছরই এ ধরনের বৈঠক হবে। এটি আমাকে ভারতের জলশক্তি মন্ত্রী আশ্বস্ত করেছেন।’
জাহিদ ফারুক বলেন, ‘আমরা ভারতে গিয়েছিলাম অনেক আশা নিয়ে। আপনারা জানেন, বাংলাদেশ পানির দেশের লোক, বাংলাদেশ নদীমাতৃক দেশ। আমাদের সঙ্গে ভারতের ৫৪টি নদী আছে। ভারতের সঙ্গে আমাদের বেশ কয়েকটি পয়েন্ট ছিল সেগুলো নিয়ে আমরা আলোচনা করেছি।’
জাহিদ ফারুক আরও বলেন, ‘এ ছাড়া আমাদের কুশিয়ারা নদীতে ১৫২ কিউসেক পানি পাওয়ার বিষয়ে কথা বলেছি। কারণ, সেখানে আমাদের ৫ হাজার হেক্টর জমিতে চাষাবাদ হয়। যার জন্য আমরা পাম্প হাউস করেছিলাম। কিন্তু দীর্ঘ ৪ / ৫ বছর ধরে ভারত পানি দিচ্ছিল না, আটকিয়ে রেখেছিল। সেটার ব্যাপারে আলোচনা করেছি। সেই এমওইউ দেওয়া হয়েছে। সেটা তাদের ক্যাবিনেটে এপ্রুভের জন্য পাঠিয়েছে। আশা করছি প্রধানমন্ত্রীর সফরের সময় এটা দস্তখত হবে।’
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘এটা ছাড়াও আমরা গঙ্গার পানির ব্যাপারে বলেছি। আমাদের যে হিস্যা দেওয়া হয়, সেটা যেন আমরা আরও বেশি করে ব্যবহার করতে পারি সেটার ব্যাপারেও তাদের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। সেই সঙ্গে দুই দেশের টেকনিক্যাল টিম একত্রিত হয়ে কাজ করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।’
পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের দেশের ৬টি নদীর উজান থেকে কোনো ডাইভারশন করা হয়েছে কিনা সে বিষয়েও আমরা জানতে চেয়েছি। কিন্তু তাঁরা আমাদের এখনো তথ্য দেয়নি। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব এ সংবাদগুলো আমাদের দেওয়ার জন্য চাপ সৃষ্টি করা হয়েছে। আমরা আশা করতে পারি, এই ৬টা নদীর ব্যাপারে এমওইউ হবে। সেই সঙ্গে নদীর পানির হিস্যা আমরা বণ্টন করতে পারব। এসব নদীর সঙ্গে আরও ৮টি নদীর ব্যাপারে স্টাডির জন্য বলেছি। তখন তাঁরা বলেছে, টেকনিক্যাল কমিটিতে যারা আছে, তাঁরা এটার ব্যাপারে বসে আলোচনা করবে। তাদের আলোচনার পর পরবর্তী মিটিংয়ে আমরা আলোচনা করব।’
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের কাছে একটি রিপোর্ট ছিল, ভারতের একটি নদীর সঙ্গে আরেকটি নদীর ইন্টারলিংক রয়েছে। এ ব্যাপারে আমরা তাদের বলেছি, হিমালয় থেকে যেসব নদী বাংলাদেশে প্রবাহিত হয় সেই নদীগুলো আমাদের সঙ্গে আলোচনা না করে তাঁরা ইন্টারলিংক করতে পারবে না। সেই বিষয়েও তাঁরা রাজি হয়েছে।’
এর আগে, দিল্লির সুষমা স্বরাজ ভবনে গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে অনুষ্ঠিত ৩৮ তম মন্ত্রী পর্যায়ের যৌথ নদী কমিশনের (জেআরসি) বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে বাংলাদেশের পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুকের নেতৃত্বে ১৭ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল অংশগ্রহণ করে। অপরদিকে ভারতের জলশক্তি মন্ত্রী গজেন্দ্র সিং শেখাওয়াতের নেতৃত্বে ভারতীয় প্রতিনিধি দলের সঙ্গে ছিলেন জলসম্পদ সচিব পঙ্কজ কুমার।
জানা গেছে, অনুষ্ঠিত বৈঠকে অভিন্ন নদনদীর পানি বণ্টন চুক্তির খসড়া কাঠামো প্রস্তুতির জন্য আরও কিছু অভিন্ন নদীর ডেটা ও তথ্য আদান-প্রদানের জন্য উভয় পক্ষ সম্মত হয়েছেন। এ ছাড়া বৈঠকে দুই দেশের অভিন্ন নদনদী বিশেষ করে গঙ্গা, তিস্তা, মনু, মুহুরি, খোয়াই, গোমতী, ধরলা, দুধকুমার এবং কুশিয়ারা সংক্রান্ত সব সমস্যা নিয়ে আলোচনা করা হয়। বন্যা সংক্রান্ত তথ্য ও তথ্যের আদান-প্রদান, নদীর তীর রক্ষার কাজ, সাধারণ অববাহিকা ব্যবস্থাপনা এবং ভারতীয় নদী আন্তসংযোগ প্রকল্প নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়।

তিস্তা নদী নিয়ে সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরের কথা ছিল। কিন্তু পশ্চিম বঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীর জন্য সেটা সম্ভব হয়নি। সেটা নিয়ে ভারতের ওপর চাপ সৃষ্টি করা হয়েছে বলেও জানিয়েছেন পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক। দীর্ঘ ১২ বছর পর বাংলাদেশ–ভারতের ৩৮ তম মন্ত্রী পর্যায়ের যৌথ নদী কমিশনের (জেআরসি) বৈঠক শুক্রবার সন্ধ্যায় সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান তিনি।
পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা বলেছি—মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এ ব্যাপারে খুবই উদ্বিগ্ন। তিনি চান যত দ্রুত সম্ভব এমওইউটা স্বাক্ষর হোক। আমি ভারতের জলশক্তি মন্ত্রীকে বলেছি এ ব্যাপারে তাঁর প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনার জন্য। আগামী মাসের প্রথম সপ্তাহে প্রধানমন্ত্রী যখন ভারতে যাবেন তখন এমওইউ সাক্ষর সম্ভব কিনা, সে ব্যাপারেও বলেছি। জলশক্তি মন্ত্রী আমাকে আশ্বস্ত করেছেন, তাঁরা এ ব্যাপারে চেষ্টা করবেন।’
পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ‘আমরা মনে করি, দীর্ঘ ১২ বছর পর জেআরসি বৈঠকটি সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে অনুষ্ঠিত হয়েছে। আমরা আশাবাদী, ১২ বছরের যে একটা স্টল মেট ছিল সেটা আমরা কাটিয়ে উঠতে পারব। ভবিষ্যতে প্রতিবছরই এ ধরনের বৈঠক হবে। এটি আমাকে ভারতের জলশক্তি মন্ত্রী আশ্বস্ত করেছেন।’
জাহিদ ফারুক বলেন, ‘আমরা ভারতে গিয়েছিলাম অনেক আশা নিয়ে। আপনারা জানেন, বাংলাদেশ পানির দেশের লোক, বাংলাদেশ নদীমাতৃক দেশ। আমাদের সঙ্গে ভারতের ৫৪টি নদী আছে। ভারতের সঙ্গে আমাদের বেশ কয়েকটি পয়েন্ট ছিল সেগুলো নিয়ে আমরা আলোচনা করেছি।’
জাহিদ ফারুক আরও বলেন, ‘এ ছাড়া আমাদের কুশিয়ারা নদীতে ১৫২ কিউসেক পানি পাওয়ার বিষয়ে কথা বলেছি। কারণ, সেখানে আমাদের ৫ হাজার হেক্টর জমিতে চাষাবাদ হয়। যার জন্য আমরা পাম্প হাউস করেছিলাম। কিন্তু দীর্ঘ ৪ / ৫ বছর ধরে ভারত পানি দিচ্ছিল না, আটকিয়ে রেখেছিল। সেটার ব্যাপারে আলোচনা করেছি। সেই এমওইউ দেওয়া হয়েছে। সেটা তাদের ক্যাবিনেটে এপ্রুভের জন্য পাঠিয়েছে। আশা করছি প্রধানমন্ত্রীর সফরের সময় এটা দস্তখত হবে।’
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘এটা ছাড়াও আমরা গঙ্গার পানির ব্যাপারে বলেছি। আমাদের যে হিস্যা দেওয়া হয়, সেটা যেন আমরা আরও বেশি করে ব্যবহার করতে পারি সেটার ব্যাপারেও তাদের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। সেই সঙ্গে দুই দেশের টেকনিক্যাল টিম একত্রিত হয়ে কাজ করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।’
পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের দেশের ৬টি নদীর উজান থেকে কোনো ডাইভারশন করা হয়েছে কিনা সে বিষয়েও আমরা জানতে চেয়েছি। কিন্তু তাঁরা আমাদের এখনো তথ্য দেয়নি। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব এ সংবাদগুলো আমাদের দেওয়ার জন্য চাপ সৃষ্টি করা হয়েছে। আমরা আশা করতে পারি, এই ৬টা নদীর ব্যাপারে এমওইউ হবে। সেই সঙ্গে নদীর পানির হিস্যা আমরা বণ্টন করতে পারব। এসব নদীর সঙ্গে আরও ৮টি নদীর ব্যাপারে স্টাডির জন্য বলেছি। তখন তাঁরা বলেছে, টেকনিক্যাল কমিটিতে যারা আছে, তাঁরা এটার ব্যাপারে বসে আলোচনা করবে। তাদের আলোচনার পর পরবর্তী মিটিংয়ে আমরা আলোচনা করব।’
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের কাছে একটি রিপোর্ট ছিল, ভারতের একটি নদীর সঙ্গে আরেকটি নদীর ইন্টারলিংক রয়েছে। এ ব্যাপারে আমরা তাদের বলেছি, হিমালয় থেকে যেসব নদী বাংলাদেশে প্রবাহিত হয় সেই নদীগুলো আমাদের সঙ্গে আলোচনা না করে তাঁরা ইন্টারলিংক করতে পারবে না। সেই বিষয়েও তাঁরা রাজি হয়েছে।’
এর আগে, দিল্লির সুষমা স্বরাজ ভবনে গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে অনুষ্ঠিত ৩৮ তম মন্ত্রী পর্যায়ের যৌথ নদী কমিশনের (জেআরসি) বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে বাংলাদেশের পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুকের নেতৃত্বে ১৭ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল অংশগ্রহণ করে। অপরদিকে ভারতের জলশক্তি মন্ত্রী গজেন্দ্র সিং শেখাওয়াতের নেতৃত্বে ভারতীয় প্রতিনিধি দলের সঙ্গে ছিলেন জলসম্পদ সচিব পঙ্কজ কুমার।
জানা গেছে, অনুষ্ঠিত বৈঠকে অভিন্ন নদনদীর পানি বণ্টন চুক্তির খসড়া কাঠামো প্রস্তুতির জন্য আরও কিছু অভিন্ন নদীর ডেটা ও তথ্য আদান-প্রদানের জন্য উভয় পক্ষ সম্মত হয়েছেন। এ ছাড়া বৈঠকে দুই দেশের অভিন্ন নদনদী বিশেষ করে গঙ্গা, তিস্তা, মনু, মুহুরি, খোয়াই, গোমতী, ধরলা, দুধকুমার এবং কুশিয়ারা সংক্রান্ত সব সমস্যা নিয়ে আলোচনা করা হয়। বন্যা সংক্রান্ত তথ্য ও তথ্যের আদান-প্রদান, নদীর তীর রক্ষার কাজ, সাধারণ অববাহিকা ব্যবস্থাপনা এবং ভারতীয় নদী আন্তসংযোগ প্রকল্প নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়।

আগামীকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীসহ দেশের সব দোকান ও বিপণিবিতান খোলা থাকবে। তবে যেসব এলাকায় আগে থেকে সাপ্তাহিক বন্ধের দিন ধার্য করা রয়েছে, সেসব এলাকায় বন্ধ থাকবে। বাংলাদেশ দোকান ব্যবসায়ী মালিক সমিতি ও ঢাকা মহানগর দোকান ব্যবসায়ী মালিক সমিতির স্থায়ী কমিটির যৌথ সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
দেশে সাম্প্রতিক সময়ে ঘটে যাওয়া অগ্নিকাণ্ডসহ বিভিন্ন দুর্ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশ রেলওয়ের স্টেশন, ট্রেন, রেললাইন, রেলসেতুসহ সব স্থাপনায় নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ দিয়েছে রেল মন্ত্রণালয়।
১ ঘণ্টা আগে
দুদকের অভিযোগে বলা হয়, ২০১৮ সালে খুলনার আড়ংঘাটা বাজারে মুনমানহা নামে ডাচ্-বাংলা ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং শাখা অনুমোদন পায়। সেখানে স্থানীয়ভাবে আর্থিক সেবা সহজলভ্য করতে ব্যাংকটির উদ্যোগে গ্রাহক লেনদেন, আমানত, প্রবাসী রেমিট্যান্স, ঋণ ও বিল পরিশোধের সেবা দেওয়া হচ্ছিল। আসামিরা ৫০ জন গ্রাহকের কাছ থেকে ৯৪
২ ঘণ্টা আগে
তদন্তে দুদক জানতে পেরেছে, মহীউদ্দীন খান আলমগীর, তাঁর স্ত্রী ও তাঁদের স্বার্থসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের নামে ৭৯টি ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে ২১৬ কোটি ১ লাখ ৬৩ হাজার ৪৯ টাকা এবং ৬ হাজার ১৮৮ মার্কিন ডলার জমা রাখা হয়। একই সঙ্গে তাঁরা ২০৯ কোটি ১৭ লাখ ৬৩ হাজার ৬৪০ টাকা এবং ৬ হাজার মার্কিন ডলার উত্তোলন করেন। এসব
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আগামীকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীসহ দেশের সব দোকান ও বিপণিবিতান খোলা থাকবে। তবে যেসব এলাকায় আগে থেকে সাপ্তাহিক বন্ধের দিন ধার্য করা রয়েছে, সেসব এলাকায় বন্ধ থাকবে। বাংলাদেশ দোকান ব্যবসায়ী মালিক সমিতি ও ঢাকা মহানগর দোকান ব্যবসায়ী মালিক সমিতির স্থায়ী কমিটির যৌথ সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ দোকান ব্যবসায়ী মালিক সমিতির সভাপতি মো. নাজমুল হাসান মাহমুদ ও ঢাকা মহানগর দোকান ব্যবসায়ী মালিক সমিতির সভাপতি মো. আরিফুর রহমান টিপু স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে আগামীকাল দোকান খোলা রাখার এ ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।
এতে বলা হয়, আগামীকাল যথারীতি দোকানপাট ও শপিং মলগুলো খোলা থাকবে।
আগামীকাল কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ ঢাকায় ‘লকডাউন’ কর্মসূচি ঘোষণা করেছে। এই কর্মসূচি ঠেকাতে সরকার সর্বাত্মক ব্যবস্থা নিয়েছে বলে জানিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এর মধ্যে দোকান ব্যবসায়ীরা জানান, আগামীকাল দেশের সব দোকান ও বিপণিবিতান খোলা থাকবে।
জানতে চাইলে নাজমুল হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের লকডাউনকে ঘিরে অনেক মানুষের মনে প্রশ্ন জেগেছে যে দোকানপাট খোলা থাকবে কি না। এ ছাড়া অনেক দোকানমালিক নিজেও ধোঁয়াশার মধ্যে রয়েছেন কী হবে বা কী করবেন। তাই আমরা এ বিষয়ে একটা বৈঠক করে সিদ্ধান্ত নিয়েছি—সবাইকে যথারীতি দোকান খোলা রাখার জন্য। যথারীতি বলতে আমরা বুঝিয়েছি, যে এলাকায় সাপ্তাহিক বন্ধ, সে এলাকায় বন্ধ থাকবে। যেখানে সাপ্তাহিক বন্ধ নেই, সে এলাকা ছাড়া অন্য সব এলাকায় দোকানপাট স্বাভাবিকভাবেই খোলা থাবে।’
দোকানপাট খোলা রাখার কথা জানিয়েছে বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতিও। বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতির সভাপতি হেলাল উদ্দীন বলেন, ‘কাল স্বাভাবিক নিয়মেই সব খোলা থাকবে। আলাদা করে তাই খোলা রাখার কোনো ঘোষণা দিইনি আমরা।’

আগামীকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীসহ দেশের সব দোকান ও বিপণিবিতান খোলা থাকবে। তবে যেসব এলাকায় আগে থেকে সাপ্তাহিক বন্ধের দিন ধার্য করা রয়েছে, সেসব এলাকায় বন্ধ থাকবে। বাংলাদেশ দোকান ব্যবসায়ী মালিক সমিতি ও ঢাকা মহানগর দোকান ব্যবসায়ী মালিক সমিতির স্থায়ী কমিটির যৌথ সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ দোকান ব্যবসায়ী মালিক সমিতির সভাপতি মো. নাজমুল হাসান মাহমুদ ও ঢাকা মহানগর দোকান ব্যবসায়ী মালিক সমিতির সভাপতি মো. আরিফুর রহমান টিপু স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে আগামীকাল দোকান খোলা রাখার এ ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।
এতে বলা হয়, আগামীকাল যথারীতি দোকানপাট ও শপিং মলগুলো খোলা থাকবে।
আগামীকাল কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ ঢাকায় ‘লকডাউন’ কর্মসূচি ঘোষণা করেছে। এই কর্মসূচি ঠেকাতে সরকার সর্বাত্মক ব্যবস্থা নিয়েছে বলে জানিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এর মধ্যে দোকান ব্যবসায়ীরা জানান, আগামীকাল দেশের সব দোকান ও বিপণিবিতান খোলা থাকবে।
জানতে চাইলে নাজমুল হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের লকডাউনকে ঘিরে অনেক মানুষের মনে প্রশ্ন জেগেছে যে দোকানপাট খোলা থাকবে কি না। এ ছাড়া অনেক দোকানমালিক নিজেও ধোঁয়াশার মধ্যে রয়েছেন কী হবে বা কী করবেন। তাই আমরা এ বিষয়ে একটা বৈঠক করে সিদ্ধান্ত নিয়েছি—সবাইকে যথারীতি দোকান খোলা রাখার জন্য। যথারীতি বলতে আমরা বুঝিয়েছি, যে এলাকায় সাপ্তাহিক বন্ধ, সে এলাকায় বন্ধ থাকবে। যেখানে সাপ্তাহিক বন্ধ নেই, সে এলাকা ছাড়া অন্য সব এলাকায় দোকানপাট স্বাভাবিকভাবেই খোলা থাবে।’
দোকানপাট খোলা রাখার কথা জানিয়েছে বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতিও। বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতির সভাপতি হেলাল উদ্দীন বলেন, ‘কাল স্বাভাবিক নিয়মেই সব খোলা থাকবে। আলাদা করে তাই খোলা রাখার কোনো ঘোষণা দিইনি আমরা।’

তিস্তা নদী নিয়ে সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরের কথা ছিল। কিন্তু পশ্চিম বঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীর জন্য সেটা সম্ভব হয়নি। সেটা নিয়ে ভারতের ওপর চাপ সৃষ্টি করা হয়েছে বলেও জানিয়েছেন পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক। দীর্ঘ ১২ বছর পর বাংলাদেশ–ভারতের ...
২৭ আগস্ট ২০২২
দেশে সাম্প্রতিক সময়ে ঘটে যাওয়া অগ্নিকাণ্ডসহ বিভিন্ন দুর্ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশ রেলওয়ের স্টেশন, ট্রেন, রেললাইন, রেলসেতুসহ সব স্থাপনায় নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ দিয়েছে রেল মন্ত্রণালয়।
১ ঘণ্টা আগে
দুদকের অভিযোগে বলা হয়, ২০১৮ সালে খুলনার আড়ংঘাটা বাজারে মুনমানহা নামে ডাচ্-বাংলা ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং শাখা অনুমোদন পায়। সেখানে স্থানীয়ভাবে আর্থিক সেবা সহজলভ্য করতে ব্যাংকটির উদ্যোগে গ্রাহক লেনদেন, আমানত, প্রবাসী রেমিট্যান্স, ঋণ ও বিল পরিশোধের সেবা দেওয়া হচ্ছিল। আসামিরা ৫০ জন গ্রাহকের কাছ থেকে ৯৪
২ ঘণ্টা আগে
তদন্তে দুদক জানতে পেরেছে, মহীউদ্দীন খান আলমগীর, তাঁর স্ত্রী ও তাঁদের স্বার্থসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের নামে ৭৯টি ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে ২১৬ কোটি ১ লাখ ৬৩ হাজার ৪৯ টাকা এবং ৬ হাজার ১৮৮ মার্কিন ডলার জমা রাখা হয়। একই সঙ্গে তাঁরা ২০৯ কোটি ১৭ লাখ ৬৩ হাজার ৬৪০ টাকা এবং ৬ হাজার মার্কিন ডলার উত্তোলন করেন। এসব
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশে সাম্প্রতিক সময়ে ঘটে যাওয়া অগ্নিকাণ্ডসহ বিভিন্ন দুর্ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশ রেলওয়ের স্টেশন, ট্রেন, রেললাইন, রেলসেতুসহ সব স্থাপনায় নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ দিয়েছে রেল মন্ত্রণালয়।
আজ বুধবার (১২ নভেম্বর) রেল মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব (অতিরিক্ত দায়িত্ব) ফাতেমা-তুজ-জোহরা স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে এ নির্দেশনা জারি করা হয়।
আদেশে বলা হয়েছে, দুষ্কৃতকারীদের যেকোনো ধরনের নাশকতা বা ধ্বংসাত্মক কার্যক্রম প্রতিরোধে বাড়তি সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত রেলওয়ের সব স্থাপনায় অতিরিক্ত নিরাপত্তাব্যবস্থা বজায় রাখার জন্য রেলওয়ে নিরাপত্তা বাহিনী, রেলওয়ে পুলিশ ও সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

দেশে সাম্প্রতিক সময়ে ঘটে যাওয়া অগ্নিকাণ্ডসহ বিভিন্ন দুর্ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশ রেলওয়ের স্টেশন, ট্রেন, রেললাইন, রেলসেতুসহ সব স্থাপনায় নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ দিয়েছে রেল মন্ত্রণালয়।
আজ বুধবার (১২ নভেম্বর) রেল মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব (অতিরিক্ত দায়িত্ব) ফাতেমা-তুজ-জোহরা স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে এ নির্দেশনা জারি করা হয়।
আদেশে বলা হয়েছে, দুষ্কৃতকারীদের যেকোনো ধরনের নাশকতা বা ধ্বংসাত্মক কার্যক্রম প্রতিরোধে বাড়তি সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত রেলওয়ের সব স্থাপনায় অতিরিক্ত নিরাপত্তাব্যবস্থা বজায় রাখার জন্য রেলওয়ে নিরাপত্তা বাহিনী, রেলওয়ে পুলিশ ও সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

তিস্তা নদী নিয়ে সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরের কথা ছিল। কিন্তু পশ্চিম বঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীর জন্য সেটা সম্ভব হয়নি। সেটা নিয়ে ভারতের ওপর চাপ সৃষ্টি করা হয়েছে বলেও জানিয়েছেন পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক। দীর্ঘ ১২ বছর পর বাংলাদেশ–ভারতের ...
২৭ আগস্ট ২০২২
আগামীকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীসহ দেশের সব দোকান ও বিপণিবিতান খোলা থাকবে। তবে যেসব এলাকায় আগে থেকে সাপ্তাহিক বন্ধের দিন ধার্য করা রয়েছে, সেসব এলাকায় বন্ধ থাকবে। বাংলাদেশ দোকান ব্যবসায়ী মালিক সমিতি ও ঢাকা মহানগর দোকান ব্যবসায়ী মালিক সমিতির স্থায়ী কমিটির যৌথ সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
দুদকের অভিযোগে বলা হয়, ২০১৮ সালে খুলনার আড়ংঘাটা বাজারে মুনমানহা নামে ডাচ্-বাংলা ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং শাখা অনুমোদন পায়। সেখানে স্থানীয়ভাবে আর্থিক সেবা সহজলভ্য করতে ব্যাংকটির উদ্যোগে গ্রাহক লেনদেন, আমানত, প্রবাসী রেমিট্যান্স, ঋণ ও বিল পরিশোধের সেবা দেওয়া হচ্ছিল। আসামিরা ৫০ জন গ্রাহকের কাছ থেকে ৯৪
২ ঘণ্টা আগে
তদন্তে দুদক জানতে পেরেছে, মহীউদ্দীন খান আলমগীর, তাঁর স্ত্রী ও তাঁদের স্বার্থসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের নামে ৭৯টি ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে ২১৬ কোটি ১ লাখ ৬৩ হাজার ৪৯ টাকা এবং ৬ হাজার ১৮৮ মার্কিন ডলার জমা রাখা হয়। একই সঙ্গে তাঁরা ২০৯ কোটি ১৭ লাখ ৬৩ হাজার ৬৪০ টাকা এবং ৬ হাজার মার্কিন ডলার উত্তোলন করেন। এসব
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে গ্রাহকদের ৯৪ লাখ ৯৭ হাজার ৫৬৬ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের শীর্ষ কর্মকর্তাসহ ৯ জনের বিরুদ্ধে মামলা অনুমোদন করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
সংস্থার মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন আজ বুধবার বিষয়টি জানিয়েছেন।
আসামিরা হলেন ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের আওতাধীন মুনমানহা এজেন্ট শাখার স্বত্বাধিকারী এস এম সোহেল মাহমুদ, টেলর মো. আব্দুল হান্নান ও আউটলেট রিলেশন অফিসার পলি খাতুন।
এ ছাড়া ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের সাবেক এরিয়া ম্যানেজার মো. আশরাফুল ইসলাম, সাবেক আঞ্চলিক প্রধান এইচ এম কামরুজ্জামান, বিভাগীয় প্রধান আহাম্মেদ আসলাম আল ফেরদৌস ও মো. ফরহাদ মাহমুদ, উপব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. সাহাদৎ হোসেন ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবুল কাশেম মো. শিরিন।
দুদকের অভিযোগে বলা হয়, ২০১৮ সালে খুলনার আড়ংঘাটা বাজারে মুনমানহা নামে ডাচ্-বাংলা ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং শাখা অনুমোদন পায়। সেখানে স্থানীয়ভাবে আর্থিক সেবা সহজলভ্য করতে ব্যাংকটির উদ্যোগে গ্রাহক লেনদেন, আমানত, প্রবাসী রেমিট্যান্স, ঋণ ও বিল পরিশোধের সেবা দেওয়া হচ্ছিল। আসামিরা ৫০ জন গ্রাহকের কাছ থেকে ৯৪ লাখ ৯৭ হাজার ৫৬৬ টাকা আত্মসাৎ করে শাখা বন্ধ না করে আত্মগোপনে চলে যান।
এ ঘটনায় ওই ৯ আসামির বিরুদ্ধে দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭-এর ৫(২) ধারা তৎসহ দণ্ডবিধির ৪০৯/৪২০/১০৯ ধারায় অভিযোগ আনা হয়।

এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে গ্রাহকদের ৯৪ লাখ ৯৭ হাজার ৫৬৬ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের শীর্ষ কর্মকর্তাসহ ৯ জনের বিরুদ্ধে মামলা অনুমোদন করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
সংস্থার মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন আজ বুধবার বিষয়টি জানিয়েছেন।
আসামিরা হলেন ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের আওতাধীন মুনমানহা এজেন্ট শাখার স্বত্বাধিকারী এস এম সোহেল মাহমুদ, টেলর মো. আব্দুল হান্নান ও আউটলেট রিলেশন অফিসার পলি খাতুন।
এ ছাড়া ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের সাবেক এরিয়া ম্যানেজার মো. আশরাফুল ইসলাম, সাবেক আঞ্চলিক প্রধান এইচ এম কামরুজ্জামান, বিভাগীয় প্রধান আহাম্মেদ আসলাম আল ফেরদৌস ও মো. ফরহাদ মাহমুদ, উপব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. সাহাদৎ হোসেন ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবুল কাশেম মো. শিরিন।
দুদকের অভিযোগে বলা হয়, ২০১৮ সালে খুলনার আড়ংঘাটা বাজারে মুনমানহা নামে ডাচ্-বাংলা ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং শাখা অনুমোদন পায়। সেখানে স্থানীয়ভাবে আর্থিক সেবা সহজলভ্য করতে ব্যাংকটির উদ্যোগে গ্রাহক লেনদেন, আমানত, প্রবাসী রেমিট্যান্স, ঋণ ও বিল পরিশোধের সেবা দেওয়া হচ্ছিল। আসামিরা ৫০ জন গ্রাহকের কাছ থেকে ৯৪ লাখ ৯৭ হাজার ৫৬৬ টাকা আত্মসাৎ করে শাখা বন্ধ না করে আত্মগোপনে চলে যান।
এ ঘটনায় ওই ৯ আসামির বিরুদ্ধে দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭-এর ৫(২) ধারা তৎসহ দণ্ডবিধির ৪০৯/৪২০/১০৯ ধারায় অভিযোগ আনা হয়।

তিস্তা নদী নিয়ে সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরের কথা ছিল। কিন্তু পশ্চিম বঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীর জন্য সেটা সম্ভব হয়নি। সেটা নিয়ে ভারতের ওপর চাপ সৃষ্টি করা হয়েছে বলেও জানিয়েছেন পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক। দীর্ঘ ১২ বছর পর বাংলাদেশ–ভারতের ...
২৭ আগস্ট ২০২২
আগামীকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীসহ দেশের সব দোকান ও বিপণিবিতান খোলা থাকবে। তবে যেসব এলাকায় আগে থেকে সাপ্তাহিক বন্ধের দিন ধার্য করা রয়েছে, সেসব এলাকায় বন্ধ থাকবে। বাংলাদেশ দোকান ব্যবসায়ী মালিক সমিতি ও ঢাকা মহানগর দোকান ব্যবসায়ী মালিক সমিতির স্থায়ী কমিটির যৌথ সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
দেশে সাম্প্রতিক সময়ে ঘটে যাওয়া অগ্নিকাণ্ডসহ বিভিন্ন দুর্ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশ রেলওয়ের স্টেশন, ট্রেন, রেললাইন, রেলসেতুসহ সব স্থাপনায় নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ দিয়েছে রেল মন্ত্রণালয়।
১ ঘণ্টা আগে
তদন্তে দুদক জানতে পেরেছে, মহীউদ্দীন খান আলমগীর, তাঁর স্ত্রী ও তাঁদের স্বার্থসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের নামে ৭৯টি ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে ২১৬ কোটি ১ লাখ ৬৩ হাজার ৪৯ টাকা এবং ৬ হাজার ১৮৮ মার্কিন ডলার জমা রাখা হয়। একই সঙ্গে তাঁরা ২০৯ কোটি ১৭ লাখ ৬৩ হাজার ৬৪০ টাকা এবং ৬ হাজার মার্কিন ডলার উত্তোলন করেন। এসব
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহীউদ্দীন খান আলমগীর ও তাঁর স্ত্রী সিতারা আলমগীরের বিরুদ্ধে ২১৬ কোটি টাকার মানি লন্ডারিং মামলার অভিযোগ এনেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
দুদকের সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ শাহজাহান মিরাজ বাদী হয়ে কমিশনের সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে মামলাটি করেছেন বলে আজ বুধবার নিশ্চিত করেছেন সংস্থার মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন।
দুদক সূত্রে জানা গেছে, ২০০৯ থেকে ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সময়ে আসামিরা ঘুষ ও দুর্নীতির মাধ্যমে অর্জিত অর্থ এক হিসাব থেকে অন্য হিসাবে স্থানান্তর ও রূপান্তর করেছেন।
তদন্তে দুদক জানতে পেরেছে, মহীউদ্দীন খান আলমগীর, তাঁর স্ত্রী ও তাঁদের স্বার্থসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের নামে ৭৯টি ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে ২১৬ কোটি ১ লাখ ৬৩ হাজার ৪৯ টাকা এবং ৬ হাজার ১৮৮ মার্কিন ডলার জমা রাখা হয়। একই সঙ্গে তাঁরা ২০৯ কোটি ১৭ লাখ ৬৩ হাজার ৬৪০ টাকা ও ৬ হাজার মার্কিন ডলার উত্তোলন করেন। এসব অর্থ স্থানান্তর ও রূপান্তর করেন আসামিরা।
তাঁদের এ কর্মকাণ্ড মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২-এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর গত বছরের ২৩ অক্টোবর আলোচিত ফারমার্স ব্যাংকের (বর্তমানে পদ্মা ব্যাংক) ৮ কোটি ৮৬ লাখ টাকা আত্মসাৎ ও মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগে মহীউদ্দীন খান আলমগীরসহ সাতজনের বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক। সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ছিলেন ফারমার্স ব্যাংকের চেয়ারম্যান।

সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহীউদ্দীন খান আলমগীর ও তাঁর স্ত্রী সিতারা আলমগীরের বিরুদ্ধে ২১৬ কোটি টাকার মানি লন্ডারিং মামলার অভিযোগ এনেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
দুদকের সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ শাহজাহান মিরাজ বাদী হয়ে কমিশনের সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে মামলাটি করেছেন বলে আজ বুধবার নিশ্চিত করেছেন সংস্থার মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন।
দুদক সূত্রে জানা গেছে, ২০০৯ থেকে ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সময়ে আসামিরা ঘুষ ও দুর্নীতির মাধ্যমে অর্জিত অর্থ এক হিসাব থেকে অন্য হিসাবে স্থানান্তর ও রূপান্তর করেছেন।
তদন্তে দুদক জানতে পেরেছে, মহীউদ্দীন খান আলমগীর, তাঁর স্ত্রী ও তাঁদের স্বার্থসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের নামে ৭৯টি ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে ২১৬ কোটি ১ লাখ ৬৩ হাজার ৪৯ টাকা এবং ৬ হাজার ১৮৮ মার্কিন ডলার জমা রাখা হয়। একই সঙ্গে তাঁরা ২০৯ কোটি ১৭ লাখ ৬৩ হাজার ৬৪০ টাকা ও ৬ হাজার মার্কিন ডলার উত্তোলন করেন। এসব অর্থ স্থানান্তর ও রূপান্তর করেন আসামিরা।
তাঁদের এ কর্মকাণ্ড মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২-এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর গত বছরের ২৩ অক্টোবর আলোচিত ফারমার্স ব্যাংকের (বর্তমানে পদ্মা ব্যাংক) ৮ কোটি ৮৬ লাখ টাকা আত্মসাৎ ও মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগে মহীউদ্দীন খান আলমগীরসহ সাতজনের বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক। সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ছিলেন ফারমার্স ব্যাংকের চেয়ারম্যান।

তিস্তা নদী নিয়ে সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরের কথা ছিল। কিন্তু পশ্চিম বঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীর জন্য সেটা সম্ভব হয়নি। সেটা নিয়ে ভারতের ওপর চাপ সৃষ্টি করা হয়েছে বলেও জানিয়েছেন পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক। দীর্ঘ ১২ বছর পর বাংলাদেশ–ভারতের ...
২৭ আগস্ট ২০২২
আগামীকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীসহ দেশের সব দোকান ও বিপণিবিতান খোলা থাকবে। তবে যেসব এলাকায় আগে থেকে সাপ্তাহিক বন্ধের দিন ধার্য করা রয়েছে, সেসব এলাকায় বন্ধ থাকবে। বাংলাদেশ দোকান ব্যবসায়ী মালিক সমিতি ও ঢাকা মহানগর দোকান ব্যবসায়ী মালিক সমিতির স্থায়ী কমিটির যৌথ সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
দেশে সাম্প্রতিক সময়ে ঘটে যাওয়া অগ্নিকাণ্ডসহ বিভিন্ন দুর্ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশ রেলওয়ের স্টেশন, ট্রেন, রেললাইন, রেলসেতুসহ সব স্থাপনায় নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ দিয়েছে রেল মন্ত্রণালয়।
১ ঘণ্টা আগে
দুদকের অভিযোগে বলা হয়, ২০১৮ সালে খুলনার আড়ংঘাটা বাজারে মুনমানহা নামে ডাচ্-বাংলা ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং শাখা অনুমোদন পায়। সেখানে স্থানীয়ভাবে আর্থিক সেবা সহজলভ্য করতে ব্যাংকটির উদ্যোগে গ্রাহক লেনদেন, আমানত, প্রবাসী রেমিট্যান্স, ঋণ ও বিল পরিশোধের সেবা দেওয়া হচ্ছিল। আসামিরা ৫০ জন গ্রাহকের কাছ থেকে ৯৪
২ ঘণ্টা আগে