নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
তিন ধরনের অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারের লক্ষ্য সামনে রেখে সারা দেশে আজ মঙ্গলবার মধ্যরাত থেকে শুরু হচ্ছে যৌথ বাহিনীর অভিযান।
পুলিশ সদর দপ্তরে আজ সন্ধ্যায় পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) মো. ময়নুল ইসলামের নেতৃত্বে একটি সভা হয়। এই সভায় অভিযানের ধরন, লক্ষ্য এবং করণীয় ঠিক করতে আইজিপি নির্দেশনা দেন।
সভার সূত্র জানিয়েছে, তিন ধরনের অস্ত্র উদ্ধারের লক্ষ্য নিয়ে মাঠে নামছে যৌথ বাহিনী। সেগুলো হলো থানা থেকে লুট হওয়া পুলিশের আগ্নেয়াস্ত্র, লাইসেন্স স্থগিত করার পরও যারা অস্ত্র জমা দেয়নি, তাদের আগ্নেয়াস্ত্র এবং অবৈধ অস্ত্র। সেনাবাহিনী, পুলিশ, আনসার সদস্যদের সমন্বয়ে এই অভিযান চলবে।
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা পদত্যাগ করে ভারতে যাওয়ার পর সারা দেশের বিভিন্ন থানায় হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে। প্রাণ বাঁচাতে অস্ত্র ও গোলাবারুদ ফেলে থানা থেকে পালিয়ে যান পুলিশ সদস্যরা। এতে সহজে থানাগুলোতে থাকা অস্ত্রশস্ত্র ও গোলাবারুদ লুটপাট হয়। এসব অস্ত্রশস্ত্র দুর্বৃত্তদের হাতে চলে যাওয়ায় দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতির শঙ্কা তৈরি হয়েছে।
এ পরিস্থিতিতে অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে লুট হওয়া অস্ত্র জমা দেওয়ার আহ্বান জানানো হয়। তা না হলে অবৈধ অস্ত্র ব্যবহারকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়। এরপরও তেমন সাড়া না মেলায় লুট হওয়া অস্ত্র এবং অন্যান্য অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারে অভিযান চালানোর ঘোষণা দেওয়া হয়।
১৫ দিন ধরে পুলিশের পক্ষ থেকে অস্ত্র জমা দেওয়ার জন্য আহ্বান জানানো হলেও লুট হওয়া অস্ত্র সেভাবে কেউ ফেরত দিতে আসেনি। লুট হওয়া অস্ত্রের মাত্র এক-তৃতীয়াংশ উদ্ধার হয়েছে।
মঙ্গলবার দিবাগত রাত ১২টার পর থেকে অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার শুরু হবে। আজ দুপুরে সচিবালয়ে আইনশৃঙ্খলাসংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক শেষে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, আইনশৃঙ্খলাসংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির প্রথম সভা হয়েছে। এ সভায় দেশের কীভাবে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি আরও উন্নত করা যায়, সেসব নিয়ে কথা হয়েছে। এ ব্যাপারে পদক্ষেপ নেওয়া হবে। আজ লুট হওয়া ও অবৈধ অস্ত্র জমা দেওয়ার শেষ দিন।
উপদেষ্টা আরও বলেন, মাদক দেশের বড় সমস্যা। কীভাবে মাদক নিয়ন্ত্রণ করা যায়, সে বিষয়েও আলোচনা হয়েছে। মাদক নিয়ন্ত্রণে কিছু পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। মাদকের গডফাদারদের আইনের আওতায় আনতে কাজ করা হচ্ছে।
তিন ধরনের অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারের লক্ষ্য সামনে রেখে সারা দেশে আজ মঙ্গলবার মধ্যরাত থেকে শুরু হচ্ছে যৌথ বাহিনীর অভিযান।
পুলিশ সদর দপ্তরে আজ সন্ধ্যায় পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) মো. ময়নুল ইসলামের নেতৃত্বে একটি সভা হয়। এই সভায় অভিযানের ধরন, লক্ষ্য এবং করণীয় ঠিক করতে আইজিপি নির্দেশনা দেন।
সভার সূত্র জানিয়েছে, তিন ধরনের অস্ত্র উদ্ধারের লক্ষ্য নিয়ে মাঠে নামছে যৌথ বাহিনী। সেগুলো হলো থানা থেকে লুট হওয়া পুলিশের আগ্নেয়াস্ত্র, লাইসেন্স স্থগিত করার পরও যারা অস্ত্র জমা দেয়নি, তাদের আগ্নেয়াস্ত্র এবং অবৈধ অস্ত্র। সেনাবাহিনী, পুলিশ, আনসার সদস্যদের সমন্বয়ে এই অভিযান চলবে।
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা পদত্যাগ করে ভারতে যাওয়ার পর সারা দেশের বিভিন্ন থানায় হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে। প্রাণ বাঁচাতে অস্ত্র ও গোলাবারুদ ফেলে থানা থেকে পালিয়ে যান পুলিশ সদস্যরা। এতে সহজে থানাগুলোতে থাকা অস্ত্রশস্ত্র ও গোলাবারুদ লুটপাট হয়। এসব অস্ত্রশস্ত্র দুর্বৃত্তদের হাতে চলে যাওয়ায় দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতির শঙ্কা তৈরি হয়েছে।
এ পরিস্থিতিতে অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে লুট হওয়া অস্ত্র জমা দেওয়ার আহ্বান জানানো হয়। তা না হলে অবৈধ অস্ত্র ব্যবহারকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়। এরপরও তেমন সাড়া না মেলায় লুট হওয়া অস্ত্র এবং অন্যান্য অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারে অভিযান চালানোর ঘোষণা দেওয়া হয়।
১৫ দিন ধরে পুলিশের পক্ষ থেকে অস্ত্র জমা দেওয়ার জন্য আহ্বান জানানো হলেও লুট হওয়া অস্ত্র সেভাবে কেউ ফেরত দিতে আসেনি। লুট হওয়া অস্ত্রের মাত্র এক-তৃতীয়াংশ উদ্ধার হয়েছে।
মঙ্গলবার দিবাগত রাত ১২টার পর থেকে অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার শুরু হবে। আজ দুপুরে সচিবালয়ে আইনশৃঙ্খলাসংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক শেষে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, আইনশৃঙ্খলাসংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির প্রথম সভা হয়েছে। এ সভায় দেশের কীভাবে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি আরও উন্নত করা যায়, সেসব নিয়ে কথা হয়েছে। এ ব্যাপারে পদক্ষেপ নেওয়া হবে। আজ লুট হওয়া ও অবৈধ অস্ত্র জমা দেওয়ার শেষ দিন।
উপদেষ্টা আরও বলেন, মাদক দেশের বড় সমস্যা। কীভাবে মাদক নিয়ন্ত্রণ করা যায়, সে বিষয়েও আলোচনা হয়েছে। মাদক নিয়ন্ত্রণে কিছু পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। মাদকের গডফাদারদের আইনের আওতায় আনতে কাজ করা হচ্ছে।
সব ধরনের ওষুধের মধ্যে দেশে পরিপাকতন্ত্রের জটিলতাবিষয়ক ওষুধ বিক্রিতে রয়েছে তৃতীয় সর্বোচ্চ স্থানে। সরকারি গবেষণায় উঠে এসেছে, এসব ওষুধ বিক্রির অঙ্ক বছরে প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার কোটি টাকা। এই পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট, জনসংখ্যার একটা বিশাল অংশ পরিপাকতন্ত্রের সমস্যায় ভুগছে।
৭ ঘণ্টা আগেবর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই পুলিশকে স্বাধীন ও রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত রাখার জন্য পদক্ষেপ নিতে প্রস্তাব দিয়েছেন পুলিশ সদস্যরা। এ জন্য তাঁরা দ্রুত স্বাধীন কমিশন গঠনের জন্য প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জোর দাবি জানান। পুলিশ সংস্কার কমিশন ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে ‘স্বাধীন কমিশন’ গঠনের...
৭ ঘণ্টা আগেতিন সাংবাদিককে চাকরিচ্যুতিতে নিজের সংশ্লিষ্টতা অস্বীকার করেছেন সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) নিজের ভেরিফাইড ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ দাবি করেন।
৮ ঘণ্টা আগেপ্রশিক্ষণ, সেমিনার ও কর্মশালা আয়োজন এবং গবেষণার মাধ্যমে শ্রম অধিকার, শ্রম নীতিমালা, শ্রমিক-মালিক সম্পর্ক, শ্রম অসন্তোষ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের লক্ষ্যে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের...
৯ ঘণ্টা আগে