নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের অন্যতম পিছিয়ে পড়া এবং একপ্রকার সমাজচ্যুত জনগোষ্ঠী হিজড়া। এই জনগোষ্ঠীকে সমাজের মূল স্রোতের সঙ্গে যুক্ত করতে নানা কার্যক্রম হাতে নিয়ে সরকার। তাঁদের পরিচয়পত্র দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। কিন্তু বিভিন্ন সময় ছদ্মবেশী হিজড়াদের বেপরোয়া আচরণের শিকার হতে হয় সাধারণ মানুষকে। তাই ডাক্তারি পরীক্ষার মাধ্যমে প্রকৃত হিজড়া শনাক্ত করে তাঁদের পরিচয়পত্র দেওয়ার সুপারিশ করেছে সংসদীয় কমিটি। এ জন্য হিজড়া জনগোষ্ঠী ও মানবাধিকার কমিশনের বৈঠক করতে মন্ত্রণালয়কে সুপারিশ করেছেন তাঁরা।
আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদ ভবনে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠকে এ সুপারিশ করা হয়।
কমিটির সভাপতি রাশেদ খান মেনন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিভিন্ন জায়গায় হিজড়া হিসেবে অনেকেই রাস্তায় থাকছে। কিন্তু দেখা যাচ্ছে, তাঁদের অনেকেই হিজড়া না। হিজড়া সেজে রাস্তায় থাকছে। কার্ড দেওয়া শুরু হয়। তখন তাদের পুনর্বাসন করা সহজ হবে। তাই এ ক্ষেত্রে ডাক্তারি পরীক্ষার কথা বলা হয়েছে। বিষয়টি মানবাধিকারের বিষয় হওয়ায় মানবাধিকার কমিশনের সহযোগিতা নিতে সুপারিশ করা হয়।’
সংসদ সচিবালয় থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ডাক্তারি পরীক্ষার মাধ্যমে প্রকৃত হিজড়া শনাক্ত করে আইডি কার্ড প্রদান এবং হিজড়া জনগোষ্ঠী ও মানবাধিকার কমিশনের সঙ্গে বৈঠক করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য মন্ত্রণালয়কে সুপারিশ করা হয়েছে।
কমিটি চা-শ্রমিকদের জীবনমান উন্নয়নে টেকসই গৃহনির্মাণ ব্যয় যৌক্তিক পর্যায়ে আনার জন্য প্রধানমন্ত্রীর আশ্রয়ণ প্রকল্পের গৃহের ডিজাইন ও বাজেট অনুসরণে নির্মাণের জন্য মন্ত্রণালয়কে উদ্যোগ গ্রহণের সুপারিশ করেছে। সমাজসেবা অধিদপ্তর কর্তৃক পরিচালিত ‘বাংলাদেশের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়ন প্রকল্প’-এর মেয়াদ বৃদ্ধি হলে কার্যক্রম আরও সম্প্রসারিত করার সুপারিশ করা হয়।
কমিটির সভাপতি রাশেদ খান মেনের সভাপতিত্বে বৈঠকে আরও অংশ নেন—কমিটির সদস্য শিবলী সাদিক, বদরুদ্দোজা মো. ফরহাদ হোসেন, আরমা দত্ত, শবনম জাহান এবং কাজী কানিজ সুলতানা। বিশেষ আমন্ত্রণে সমাজকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী আশরাফ আলী খান খসরু বৈঠকে যোগ দিয়েছিলেন।
দেশের অন্যতম পিছিয়ে পড়া এবং একপ্রকার সমাজচ্যুত জনগোষ্ঠী হিজড়া। এই জনগোষ্ঠীকে সমাজের মূল স্রোতের সঙ্গে যুক্ত করতে নানা কার্যক্রম হাতে নিয়ে সরকার। তাঁদের পরিচয়পত্র দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। কিন্তু বিভিন্ন সময় ছদ্মবেশী হিজড়াদের বেপরোয়া আচরণের শিকার হতে হয় সাধারণ মানুষকে। তাই ডাক্তারি পরীক্ষার মাধ্যমে প্রকৃত হিজড়া শনাক্ত করে তাঁদের পরিচয়পত্র দেওয়ার সুপারিশ করেছে সংসদীয় কমিটি। এ জন্য হিজড়া জনগোষ্ঠী ও মানবাধিকার কমিশনের বৈঠক করতে মন্ত্রণালয়কে সুপারিশ করেছেন তাঁরা।
আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদ ভবনে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠকে এ সুপারিশ করা হয়।
কমিটির সভাপতি রাশেদ খান মেনন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিভিন্ন জায়গায় হিজড়া হিসেবে অনেকেই রাস্তায় থাকছে। কিন্তু দেখা যাচ্ছে, তাঁদের অনেকেই হিজড়া না। হিজড়া সেজে রাস্তায় থাকছে। কার্ড দেওয়া শুরু হয়। তখন তাদের পুনর্বাসন করা সহজ হবে। তাই এ ক্ষেত্রে ডাক্তারি পরীক্ষার কথা বলা হয়েছে। বিষয়টি মানবাধিকারের বিষয় হওয়ায় মানবাধিকার কমিশনের সহযোগিতা নিতে সুপারিশ করা হয়।’
সংসদ সচিবালয় থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ডাক্তারি পরীক্ষার মাধ্যমে প্রকৃত হিজড়া শনাক্ত করে আইডি কার্ড প্রদান এবং হিজড়া জনগোষ্ঠী ও মানবাধিকার কমিশনের সঙ্গে বৈঠক করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য মন্ত্রণালয়কে সুপারিশ করা হয়েছে।
কমিটি চা-শ্রমিকদের জীবনমান উন্নয়নে টেকসই গৃহনির্মাণ ব্যয় যৌক্তিক পর্যায়ে আনার জন্য প্রধানমন্ত্রীর আশ্রয়ণ প্রকল্পের গৃহের ডিজাইন ও বাজেট অনুসরণে নির্মাণের জন্য মন্ত্রণালয়কে উদ্যোগ গ্রহণের সুপারিশ করেছে। সমাজসেবা অধিদপ্তর কর্তৃক পরিচালিত ‘বাংলাদেশের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়ন প্রকল্প’-এর মেয়াদ বৃদ্ধি হলে কার্যক্রম আরও সম্প্রসারিত করার সুপারিশ করা হয়।
কমিটির সভাপতি রাশেদ খান মেনের সভাপতিত্বে বৈঠকে আরও অংশ নেন—কমিটির সদস্য শিবলী সাদিক, বদরুদ্দোজা মো. ফরহাদ হোসেন, আরমা দত্ত, শবনম জাহান এবং কাজী কানিজ সুলতানা। বিশেষ আমন্ত্রণে সমাজকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী আশরাফ আলী খান খসরু বৈঠকে যোগ দিয়েছিলেন।
আজ মঙ্গলবার ট্রাইব্যুনালে তাঁর নির্দেশনার ওয়ারলেস বার্তার অডিও উপস্থাপন করা হয়। সেখানে ডিএমপির তৎকালীন কমিশনার হাবিবুর রহমানকে বলতে শোনা যায়, জান-মাল রক্ষায় সর্বোচ্চ ক্ষমতা প্রয়োগ করতে পারবেন। আমি আপনাদের স্বাধীনতা দিয়েছি। পরিস্থিতি বুঝে সর্বোচ্চ ক্ষমতা প্রয়োগ করবেন। হাঁটু গেড়ে বসে গুলি করবেন
১ ঘণ্টা আগেআজ মঙ্গলবার দুপুরে সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে সম্মেলন কক্ষে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা এ কথা বলেন।
২ ঘণ্টা আগেসংবাদ সম্মেলনে সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের সদস্য প্রদীপ কান্তি দে বলেন, ‘এখন পর্যন্ত আমাদের কাছে তথ্য এসেছে, পাঁচটি জেলায় প্রতিমা ভাঙচুর করা হয়েছে। আমাদের আশঙ্কা, ঝুঁকিপূর্ণ ৭০০ পূজামণ্ডপের মধ্যে সবচেয়ে বেশি সাতক্ষীরা জেলায়। এরই মধ্যে সাতক্ষীরার ৫৫টি মণ্ডপকে ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে নির্ধারণ করা হয়েছে।’
২ ঘণ্টা আগে২৮ সেপ্টেম্বর সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের দিয়ে শুরু হবে। পরবর্তীতে অন্যদের সঙ্গে সংলাপে বসবে কমিশন। আজ মঙ্গলবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ।
২ ঘণ্টা আগে