নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জেলা, উপজেলার সরকারি চিকিৎসক, নার্স ও জনবল সংকটসহ স্বাস্থ্যসেবার বেহাল দশা নিয়ে জাতীয় সংসদে প্রশ্নের মুখে পড়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। আজ রোববার সংসদে প্রশ্নোত্তর পর্বে সম্পূরক প্রশ্নে ফ্লোর নিয়ে সরকারি ও বিরোধী দলের সংসদ সদস্যরা তাঁদের নির্বাচনী এলাকাসহ সারা দেশে স্বাস্থ্যখাতের বেহাল দশা নিয়ে একের পর এক প্রশ্ন করেন।
এমপিরা বলেন, বিষয়টি নিয়ে তাঁরা একাধিকবার সংসদে উত্থাপন করেছেন এবং ব্যক্তিগতভাবে মন্ত্রীকে ডিও লেটার (আধা সরকারি পত্র) দিয়েও তাঁরা সুরাহা পাননি। বারবার বলেও সমাধান না পাওয়ার কারণ জানতে চান তাঁরা। তবে সব প্রশ্নে প্রায় একই উত্তর দেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী।
অবশ্য উপজেলার হাসপাতালগুলোতে চিকিৎসক ও নার্স সংকটের কথা স্বীকার করে প্রশ্নকারী এমপিদের নির্বাচনী এলাকার হাসপাতালে চিকিৎসকসহ জনবল পদায়নের আশ্বাস দেন। করোনার সময় দেশে ১০ হাজার চিকিৎসক, ১৫ হাজার নার্স ও টেকনিশিয়ান নিয়োগ দেওয়া হয়েছে বলেও মন্ত্রী উল্লেখ করেন।
সংকট নিয়ে প্রথমে প্রশ্ন করেন সরকারি দলের শফিকুল ইসলাম শিমুল। সম্পূরক প্রশ্নে তাঁর নির্বাচনী এলাকা নাটোরে নলডাঙ্গা উপজেলায় একটি ৫০ শয্যার হাসপাতাল করলেও চিকিৎসক নিয়োগ হয়নি বলে জানান। জেলা সদর থেকে সেখানে চিকিৎসক পাঠিয়ে স্বাস্থ্য সেবা দেওয়া হলেও সেটা কষ্টসাধ্য হচ্ছে। বলেন, ‘ডিও লেটার দিয়ে আমি চিকিৎসক চেয়ে অনুরোধ করেছি। আজ জানতে চাই, সেখানে অনতিবিলম্বে চিকিৎসক দেওয়া হবে কি না।’
জবাবে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক করোনার সময় ১০ হাজার চিকিৎসক ও ১৫ হাজার নার্স নিয়োগের কথা জানান। বলেন, ‘আমাদের ডাক্তারের স্বল্পতা আছে। তারপরও আমরা ডাক্তার দিয়ে যাচ্ছি। ওনার ওখানে যদি ডাক্তার না দেওয়া হয় তাহলে অতিসত্বর ডাক্তার দেওয়ার ব্যবস্থা করব।’
নির্বাচনী এলাকায় চিকিৎসক-নার্সসহ জনবল সংকটের কথা তুলে ধরে সরকারি দলের এমপি শাজাহান খান বলেন, ‘জেলার আড়াইশ বেডের হাসপাতাল ৫০ বেডের জনবল দিয়ে চলছে। ইনস্টিটিউট অব হেলথ টেকনোলজির একটি দশতলা ভবন তৈরি হয়ে আছে। সেখানে ভবন নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। কয়েকজন ঝাড়ুদার ইত্যাদি দিয়ে পরিচালিত হচ্ছে। ম্যাটস হয়েছে, সেখানে কোনো জনবল নেই। একটি নার্সিং ইনস্টিটিউট হয়েছে, সেখানেও কোনো জনবল নেই।’
আরও কয়েকটি হাসপাতালের জনবল সংকটের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘এর আগেও আমি একই বিষয়ে কথা বলেছি। মন্ত্রী বলেছিলেন জনবল দেবেন কিন্তু এ পর্যন্ত জনবল পাইনি। কবে নাগাদ পাব? আর চিকিৎসকের যে সংকট-যে সংকট নিয়ে সবাই কথা বলছেন সেই ডাক্তার নিয়োগ দেবেন কি না?’
জনবলের কিছু ঘাটতির কথা স্বীকার করেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। এখানেও তিনি করোনাকালে চিকিৎসক, নার্স ও টেকনিশিয়ান নিয়োগ এবং তাঁরা যে কোভিড চিকিৎসা দিয়েছেন সে কথা বলেন। তিনি বলেন, ‘আমরা প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটগুলোতে তাঁদের দিতে পারিনি, এখন সেখানে পদায়ন করা হবে।’
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মাঠ প্রশাসনের তদারকি আছে কি না জানতে চান আওয়ামী লীগের এমপি ধীরেন্দ্র দেব নাথ শম্ভু। তিনি সম্পূরক প্রশ্নে বলেন, ‘সারা দেশের স্বাস্থ্যব্যবস্থা অন্তত জেলার স্বাস্থ্য কীভাবে চলে, সেগুলো কী আপনার অধস্তনেরা আপনাদের অবহিত করেন? না কি?’ জেলা ও উপজেলা হাসপাতালে চিকিৎসকসহ জনবল সংকট এবং খাবারের মান নিয়েও প্রশ্ন তোলেন তিনি। ধীরেন্দ্র দেবনাথ বলেন, ‘হাসপাতালের সভাপতি বানিয়ে রাখছেন আমাদের, কিন্তু আমরা কোনো জবাব দিতে পারি না। এই বিষয়গুলো নিয়ে আপনি প্রশাসনিকভাবে অবহিত কি না দয়া করে বলুন।’
এসব প্রশ্নেও প্রায় একই ধরনের উত্তর দেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী। মাঠ প্রশাসনে তদারকি প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘আমরা সব জেলা উপজেলার হাসপাতালের সঙ্গে প্রতিনিয়ত ভিডিও কনফারেন্সে কথা বলি। আমাদের লোকজনও সশরীরে খোঁজখবর নিতে যান। কোভিডের মধ্যেও তাঁরা গিয়েছেন।’
জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য কাজী ফিরোজ রশীদ সম্পূরক প্রশ্নে বলেন, ‘জেলা সদরগুলোতে আধুনিক হাসপাতাল হচ্ছে। আধুনিক ভৌত অবকাঠামো হচ্ছে। কিন্তু অভিজ্ঞ জনবল নেই। অ্যানেসথেটিস্ট নেই। যন্ত্রপাতি নিম্নমানের। অনেক জায়গায় চিকিৎসকের অভাবে নার্সরা অপারেশন করেন। উপজেলা হাসপাতালে রোগী গেলে তাঁদের জেলা হাসপাতালে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। জেলা হাসপাতালে গেলে পাঠিয়ে দেওয়া হয় ঢাকায়।’
জবাবে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘এখন আধুনিক এক্স-রে মেশিন দেওয়া হয়েছে। তবে অ্যানেসথেটিস্টের অভাব রয়েছে এটা সত্য। দীর্ঘ দিনের ঘাটতি পূরণের জন্য উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।’
সম্পূরক প্রশ্ন করা সরকার দলীয় সংসদ জিল্লুল হাকিম, এস এম শাহাজাদা, বিএনপির দলীয় সংসদ হারুনুর রশীদ, জাতীয় পার্টির এমপি মসিউর রহমান রাঙা, শামীম হায়দার পাটোয়ারি এবং বিকল্প ধারার এমপি আবদুল মান্নানও তাঁদের প্রশ্নে নির্বাচনী এলাকায় চিকিৎসকসহ জনবল সংকট, চিকিৎসা সরঞ্জামের অপ্রতুলতার কথা বলেন।

জেলা, উপজেলার সরকারি চিকিৎসক, নার্স ও জনবল সংকটসহ স্বাস্থ্যসেবার বেহাল দশা নিয়ে জাতীয় সংসদে প্রশ্নের মুখে পড়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। আজ রোববার সংসদে প্রশ্নোত্তর পর্বে সম্পূরক প্রশ্নে ফ্লোর নিয়ে সরকারি ও বিরোধী দলের সংসদ সদস্যরা তাঁদের নির্বাচনী এলাকাসহ সারা দেশে স্বাস্থ্যখাতের বেহাল দশা নিয়ে একের পর এক প্রশ্ন করেন।
এমপিরা বলেন, বিষয়টি নিয়ে তাঁরা একাধিকবার সংসদে উত্থাপন করেছেন এবং ব্যক্তিগতভাবে মন্ত্রীকে ডিও লেটার (আধা সরকারি পত্র) দিয়েও তাঁরা সুরাহা পাননি। বারবার বলেও সমাধান না পাওয়ার কারণ জানতে চান তাঁরা। তবে সব প্রশ্নে প্রায় একই উত্তর দেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী।
অবশ্য উপজেলার হাসপাতালগুলোতে চিকিৎসক ও নার্স সংকটের কথা স্বীকার করে প্রশ্নকারী এমপিদের নির্বাচনী এলাকার হাসপাতালে চিকিৎসকসহ জনবল পদায়নের আশ্বাস দেন। করোনার সময় দেশে ১০ হাজার চিকিৎসক, ১৫ হাজার নার্স ও টেকনিশিয়ান নিয়োগ দেওয়া হয়েছে বলেও মন্ত্রী উল্লেখ করেন।
সংকট নিয়ে প্রথমে প্রশ্ন করেন সরকারি দলের শফিকুল ইসলাম শিমুল। সম্পূরক প্রশ্নে তাঁর নির্বাচনী এলাকা নাটোরে নলডাঙ্গা উপজেলায় একটি ৫০ শয্যার হাসপাতাল করলেও চিকিৎসক নিয়োগ হয়নি বলে জানান। জেলা সদর থেকে সেখানে চিকিৎসক পাঠিয়ে স্বাস্থ্য সেবা দেওয়া হলেও সেটা কষ্টসাধ্য হচ্ছে। বলেন, ‘ডিও লেটার দিয়ে আমি চিকিৎসক চেয়ে অনুরোধ করেছি। আজ জানতে চাই, সেখানে অনতিবিলম্বে চিকিৎসক দেওয়া হবে কি না।’
জবাবে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক করোনার সময় ১০ হাজার চিকিৎসক ও ১৫ হাজার নার্স নিয়োগের কথা জানান। বলেন, ‘আমাদের ডাক্তারের স্বল্পতা আছে। তারপরও আমরা ডাক্তার দিয়ে যাচ্ছি। ওনার ওখানে যদি ডাক্তার না দেওয়া হয় তাহলে অতিসত্বর ডাক্তার দেওয়ার ব্যবস্থা করব।’
নির্বাচনী এলাকায় চিকিৎসক-নার্সসহ জনবল সংকটের কথা তুলে ধরে সরকারি দলের এমপি শাজাহান খান বলেন, ‘জেলার আড়াইশ বেডের হাসপাতাল ৫০ বেডের জনবল দিয়ে চলছে। ইনস্টিটিউট অব হেলথ টেকনোলজির একটি দশতলা ভবন তৈরি হয়ে আছে। সেখানে ভবন নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। কয়েকজন ঝাড়ুদার ইত্যাদি দিয়ে পরিচালিত হচ্ছে। ম্যাটস হয়েছে, সেখানে কোনো জনবল নেই। একটি নার্সিং ইনস্টিটিউট হয়েছে, সেখানেও কোনো জনবল নেই।’
আরও কয়েকটি হাসপাতালের জনবল সংকটের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘এর আগেও আমি একই বিষয়ে কথা বলেছি। মন্ত্রী বলেছিলেন জনবল দেবেন কিন্তু এ পর্যন্ত জনবল পাইনি। কবে নাগাদ পাব? আর চিকিৎসকের যে সংকট-যে সংকট নিয়ে সবাই কথা বলছেন সেই ডাক্তার নিয়োগ দেবেন কি না?’
জনবলের কিছু ঘাটতির কথা স্বীকার করেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। এখানেও তিনি করোনাকালে চিকিৎসক, নার্স ও টেকনিশিয়ান নিয়োগ এবং তাঁরা যে কোভিড চিকিৎসা দিয়েছেন সে কথা বলেন। তিনি বলেন, ‘আমরা প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটগুলোতে তাঁদের দিতে পারিনি, এখন সেখানে পদায়ন করা হবে।’
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মাঠ প্রশাসনের তদারকি আছে কি না জানতে চান আওয়ামী লীগের এমপি ধীরেন্দ্র দেব নাথ শম্ভু। তিনি সম্পূরক প্রশ্নে বলেন, ‘সারা দেশের স্বাস্থ্যব্যবস্থা অন্তত জেলার স্বাস্থ্য কীভাবে চলে, সেগুলো কী আপনার অধস্তনেরা আপনাদের অবহিত করেন? না কি?’ জেলা ও উপজেলা হাসপাতালে চিকিৎসকসহ জনবল সংকট এবং খাবারের মান নিয়েও প্রশ্ন তোলেন তিনি। ধীরেন্দ্র দেবনাথ বলেন, ‘হাসপাতালের সভাপতি বানিয়ে রাখছেন আমাদের, কিন্তু আমরা কোনো জবাব দিতে পারি না। এই বিষয়গুলো নিয়ে আপনি প্রশাসনিকভাবে অবহিত কি না দয়া করে বলুন।’
এসব প্রশ্নেও প্রায় একই ধরনের উত্তর দেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী। মাঠ প্রশাসনে তদারকি প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘আমরা সব জেলা উপজেলার হাসপাতালের সঙ্গে প্রতিনিয়ত ভিডিও কনফারেন্সে কথা বলি। আমাদের লোকজনও সশরীরে খোঁজখবর নিতে যান। কোভিডের মধ্যেও তাঁরা গিয়েছেন।’
জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য কাজী ফিরোজ রশীদ সম্পূরক প্রশ্নে বলেন, ‘জেলা সদরগুলোতে আধুনিক হাসপাতাল হচ্ছে। আধুনিক ভৌত অবকাঠামো হচ্ছে। কিন্তু অভিজ্ঞ জনবল নেই। অ্যানেসথেটিস্ট নেই। যন্ত্রপাতি নিম্নমানের। অনেক জায়গায় চিকিৎসকের অভাবে নার্সরা অপারেশন করেন। উপজেলা হাসপাতালে রোগী গেলে তাঁদের জেলা হাসপাতালে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। জেলা হাসপাতালে গেলে পাঠিয়ে দেওয়া হয় ঢাকায়।’
জবাবে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘এখন আধুনিক এক্স-রে মেশিন দেওয়া হয়েছে। তবে অ্যানেসথেটিস্টের অভাব রয়েছে এটা সত্য। দীর্ঘ দিনের ঘাটতি পূরণের জন্য উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।’
সম্পূরক প্রশ্ন করা সরকার দলীয় সংসদ জিল্লুল হাকিম, এস এম শাহাজাদা, বিএনপির দলীয় সংসদ হারুনুর রশীদ, জাতীয় পার্টির এমপি মসিউর রহমান রাঙা, শামীম হায়দার পাটোয়ারি এবং বিকল্প ধারার এমপি আবদুল মান্নানও তাঁদের প্রশ্নে নির্বাচনী এলাকায় চিকিৎসকসহ জনবল সংকট, চিকিৎসা সরঞ্জামের অপ্রতুলতার কথা বলেন।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জেলা, উপজেলার সরকারি চিকিৎসক, নার্স ও জনবল সংকটসহ স্বাস্থ্যসেবার বেহাল দশা নিয়ে জাতীয় সংসদে প্রশ্নের মুখে পড়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। আজ রোববার সংসদে প্রশ্নোত্তর পর্বে সম্পূরক প্রশ্নে ফ্লোর নিয়ে সরকারি ও বিরোধী দলের সংসদ সদস্যরা তাঁদের নির্বাচনী এলাকাসহ সারা দেশে স্বাস্থ্যখাতের বেহাল দশা নিয়ে একের পর এক প্রশ্ন করেন।
এমপিরা বলেন, বিষয়টি নিয়ে তাঁরা একাধিকবার সংসদে উত্থাপন করেছেন এবং ব্যক্তিগতভাবে মন্ত্রীকে ডিও লেটার (আধা সরকারি পত্র) দিয়েও তাঁরা সুরাহা পাননি। বারবার বলেও সমাধান না পাওয়ার কারণ জানতে চান তাঁরা। তবে সব প্রশ্নে প্রায় একই উত্তর দেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী।
অবশ্য উপজেলার হাসপাতালগুলোতে চিকিৎসক ও নার্স সংকটের কথা স্বীকার করে প্রশ্নকারী এমপিদের নির্বাচনী এলাকার হাসপাতালে চিকিৎসকসহ জনবল পদায়নের আশ্বাস দেন। করোনার সময় দেশে ১০ হাজার চিকিৎসক, ১৫ হাজার নার্স ও টেকনিশিয়ান নিয়োগ দেওয়া হয়েছে বলেও মন্ত্রী উল্লেখ করেন।
সংকট নিয়ে প্রথমে প্রশ্ন করেন সরকারি দলের শফিকুল ইসলাম শিমুল। সম্পূরক প্রশ্নে তাঁর নির্বাচনী এলাকা নাটোরে নলডাঙ্গা উপজেলায় একটি ৫০ শয্যার হাসপাতাল করলেও চিকিৎসক নিয়োগ হয়নি বলে জানান। জেলা সদর থেকে সেখানে চিকিৎসক পাঠিয়ে স্বাস্থ্য সেবা দেওয়া হলেও সেটা কষ্টসাধ্য হচ্ছে। বলেন, ‘ডিও লেটার দিয়ে আমি চিকিৎসক চেয়ে অনুরোধ করেছি। আজ জানতে চাই, সেখানে অনতিবিলম্বে চিকিৎসক দেওয়া হবে কি না।’
জবাবে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক করোনার সময় ১০ হাজার চিকিৎসক ও ১৫ হাজার নার্স নিয়োগের কথা জানান। বলেন, ‘আমাদের ডাক্তারের স্বল্পতা আছে। তারপরও আমরা ডাক্তার দিয়ে যাচ্ছি। ওনার ওখানে যদি ডাক্তার না দেওয়া হয় তাহলে অতিসত্বর ডাক্তার দেওয়ার ব্যবস্থা করব।’
নির্বাচনী এলাকায় চিকিৎসক-নার্সসহ জনবল সংকটের কথা তুলে ধরে সরকারি দলের এমপি শাজাহান খান বলেন, ‘জেলার আড়াইশ বেডের হাসপাতাল ৫০ বেডের জনবল দিয়ে চলছে। ইনস্টিটিউট অব হেলথ টেকনোলজির একটি দশতলা ভবন তৈরি হয়ে আছে। সেখানে ভবন নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। কয়েকজন ঝাড়ুদার ইত্যাদি দিয়ে পরিচালিত হচ্ছে। ম্যাটস হয়েছে, সেখানে কোনো জনবল নেই। একটি নার্সিং ইনস্টিটিউট হয়েছে, সেখানেও কোনো জনবল নেই।’
আরও কয়েকটি হাসপাতালের জনবল সংকটের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘এর আগেও আমি একই বিষয়ে কথা বলেছি। মন্ত্রী বলেছিলেন জনবল দেবেন কিন্তু এ পর্যন্ত জনবল পাইনি। কবে নাগাদ পাব? আর চিকিৎসকের যে সংকট-যে সংকট নিয়ে সবাই কথা বলছেন সেই ডাক্তার নিয়োগ দেবেন কি না?’
জনবলের কিছু ঘাটতির কথা স্বীকার করেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। এখানেও তিনি করোনাকালে চিকিৎসক, নার্স ও টেকনিশিয়ান নিয়োগ এবং তাঁরা যে কোভিড চিকিৎসা দিয়েছেন সে কথা বলেন। তিনি বলেন, ‘আমরা প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটগুলোতে তাঁদের দিতে পারিনি, এখন সেখানে পদায়ন করা হবে।’
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মাঠ প্রশাসনের তদারকি আছে কি না জানতে চান আওয়ামী লীগের এমপি ধীরেন্দ্র দেব নাথ শম্ভু। তিনি সম্পূরক প্রশ্নে বলেন, ‘সারা দেশের স্বাস্থ্যব্যবস্থা অন্তত জেলার স্বাস্থ্য কীভাবে চলে, সেগুলো কী আপনার অধস্তনেরা আপনাদের অবহিত করেন? না কি?’ জেলা ও উপজেলা হাসপাতালে চিকিৎসকসহ জনবল সংকট এবং খাবারের মান নিয়েও প্রশ্ন তোলেন তিনি। ধীরেন্দ্র দেবনাথ বলেন, ‘হাসপাতালের সভাপতি বানিয়ে রাখছেন আমাদের, কিন্তু আমরা কোনো জবাব দিতে পারি না। এই বিষয়গুলো নিয়ে আপনি প্রশাসনিকভাবে অবহিত কি না দয়া করে বলুন।’
এসব প্রশ্নেও প্রায় একই ধরনের উত্তর দেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী। মাঠ প্রশাসনে তদারকি প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘আমরা সব জেলা উপজেলার হাসপাতালের সঙ্গে প্রতিনিয়ত ভিডিও কনফারেন্সে কথা বলি। আমাদের লোকজনও সশরীরে খোঁজখবর নিতে যান। কোভিডের মধ্যেও তাঁরা গিয়েছেন।’
জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য কাজী ফিরোজ রশীদ সম্পূরক প্রশ্নে বলেন, ‘জেলা সদরগুলোতে আধুনিক হাসপাতাল হচ্ছে। আধুনিক ভৌত অবকাঠামো হচ্ছে। কিন্তু অভিজ্ঞ জনবল নেই। অ্যানেসথেটিস্ট নেই। যন্ত্রপাতি নিম্নমানের। অনেক জায়গায় চিকিৎসকের অভাবে নার্সরা অপারেশন করেন। উপজেলা হাসপাতালে রোগী গেলে তাঁদের জেলা হাসপাতালে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। জেলা হাসপাতালে গেলে পাঠিয়ে দেওয়া হয় ঢাকায়।’
জবাবে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘এখন আধুনিক এক্স-রে মেশিন দেওয়া হয়েছে। তবে অ্যানেসথেটিস্টের অভাব রয়েছে এটা সত্য। দীর্ঘ দিনের ঘাটতি পূরণের জন্য উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।’
সম্পূরক প্রশ্ন করা সরকার দলীয় সংসদ জিল্লুল হাকিম, এস এম শাহাজাদা, বিএনপির দলীয় সংসদ হারুনুর রশীদ, জাতীয় পার্টির এমপি মসিউর রহমান রাঙা, শামীম হায়দার পাটোয়ারি এবং বিকল্প ধারার এমপি আবদুল মান্নানও তাঁদের প্রশ্নে নির্বাচনী এলাকায় চিকিৎসকসহ জনবল সংকট, চিকিৎসা সরঞ্জামের অপ্রতুলতার কথা বলেন।

জেলা, উপজেলার সরকারি চিকিৎসক, নার্স ও জনবল সংকটসহ স্বাস্থ্যসেবার বেহাল দশা নিয়ে জাতীয় সংসদে প্রশ্নের মুখে পড়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। আজ রোববার সংসদে প্রশ্নোত্তর পর্বে সম্পূরক প্রশ্নে ফ্লোর নিয়ে সরকারি ও বিরোধী দলের সংসদ সদস্যরা তাঁদের নির্বাচনী এলাকাসহ সারা দেশে স্বাস্থ্যখাতের বেহাল দশা নিয়ে একের পর এক প্রশ্ন করেন।
এমপিরা বলেন, বিষয়টি নিয়ে তাঁরা একাধিকবার সংসদে উত্থাপন করেছেন এবং ব্যক্তিগতভাবে মন্ত্রীকে ডিও লেটার (আধা সরকারি পত্র) দিয়েও তাঁরা সুরাহা পাননি। বারবার বলেও সমাধান না পাওয়ার কারণ জানতে চান তাঁরা। তবে সব প্রশ্নে প্রায় একই উত্তর দেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী।
অবশ্য উপজেলার হাসপাতালগুলোতে চিকিৎসক ও নার্স সংকটের কথা স্বীকার করে প্রশ্নকারী এমপিদের নির্বাচনী এলাকার হাসপাতালে চিকিৎসকসহ জনবল পদায়নের আশ্বাস দেন। করোনার সময় দেশে ১০ হাজার চিকিৎসক, ১৫ হাজার নার্স ও টেকনিশিয়ান নিয়োগ দেওয়া হয়েছে বলেও মন্ত্রী উল্লেখ করেন।
সংকট নিয়ে প্রথমে প্রশ্ন করেন সরকারি দলের শফিকুল ইসলাম শিমুল। সম্পূরক প্রশ্নে তাঁর নির্বাচনী এলাকা নাটোরে নলডাঙ্গা উপজেলায় একটি ৫০ শয্যার হাসপাতাল করলেও চিকিৎসক নিয়োগ হয়নি বলে জানান। জেলা সদর থেকে সেখানে চিকিৎসক পাঠিয়ে স্বাস্থ্য সেবা দেওয়া হলেও সেটা কষ্টসাধ্য হচ্ছে। বলেন, ‘ডিও লেটার দিয়ে আমি চিকিৎসক চেয়ে অনুরোধ করেছি। আজ জানতে চাই, সেখানে অনতিবিলম্বে চিকিৎসক দেওয়া হবে কি না।’
জবাবে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক করোনার সময় ১০ হাজার চিকিৎসক ও ১৫ হাজার নার্স নিয়োগের কথা জানান। বলেন, ‘আমাদের ডাক্তারের স্বল্পতা আছে। তারপরও আমরা ডাক্তার দিয়ে যাচ্ছি। ওনার ওখানে যদি ডাক্তার না দেওয়া হয় তাহলে অতিসত্বর ডাক্তার দেওয়ার ব্যবস্থা করব।’
নির্বাচনী এলাকায় চিকিৎসক-নার্সসহ জনবল সংকটের কথা তুলে ধরে সরকারি দলের এমপি শাজাহান খান বলেন, ‘জেলার আড়াইশ বেডের হাসপাতাল ৫০ বেডের জনবল দিয়ে চলছে। ইনস্টিটিউট অব হেলথ টেকনোলজির একটি দশতলা ভবন তৈরি হয়ে আছে। সেখানে ভবন নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। কয়েকজন ঝাড়ুদার ইত্যাদি দিয়ে পরিচালিত হচ্ছে। ম্যাটস হয়েছে, সেখানে কোনো জনবল নেই। একটি নার্সিং ইনস্টিটিউট হয়েছে, সেখানেও কোনো জনবল নেই।’
আরও কয়েকটি হাসপাতালের জনবল সংকটের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘এর আগেও আমি একই বিষয়ে কথা বলেছি। মন্ত্রী বলেছিলেন জনবল দেবেন কিন্তু এ পর্যন্ত জনবল পাইনি। কবে নাগাদ পাব? আর চিকিৎসকের যে সংকট-যে সংকট নিয়ে সবাই কথা বলছেন সেই ডাক্তার নিয়োগ দেবেন কি না?’
জনবলের কিছু ঘাটতির কথা স্বীকার করেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। এখানেও তিনি করোনাকালে চিকিৎসক, নার্স ও টেকনিশিয়ান নিয়োগ এবং তাঁরা যে কোভিড চিকিৎসা দিয়েছেন সে কথা বলেন। তিনি বলেন, ‘আমরা প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটগুলোতে তাঁদের দিতে পারিনি, এখন সেখানে পদায়ন করা হবে।’
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মাঠ প্রশাসনের তদারকি আছে কি না জানতে চান আওয়ামী লীগের এমপি ধীরেন্দ্র দেব নাথ শম্ভু। তিনি সম্পূরক প্রশ্নে বলেন, ‘সারা দেশের স্বাস্থ্যব্যবস্থা অন্তত জেলার স্বাস্থ্য কীভাবে চলে, সেগুলো কী আপনার অধস্তনেরা আপনাদের অবহিত করেন? না কি?’ জেলা ও উপজেলা হাসপাতালে চিকিৎসকসহ জনবল সংকট এবং খাবারের মান নিয়েও প্রশ্ন তোলেন তিনি। ধীরেন্দ্র দেবনাথ বলেন, ‘হাসপাতালের সভাপতি বানিয়ে রাখছেন আমাদের, কিন্তু আমরা কোনো জবাব দিতে পারি না। এই বিষয়গুলো নিয়ে আপনি প্রশাসনিকভাবে অবহিত কি না দয়া করে বলুন।’
এসব প্রশ্নেও প্রায় একই ধরনের উত্তর দেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী। মাঠ প্রশাসনে তদারকি প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘আমরা সব জেলা উপজেলার হাসপাতালের সঙ্গে প্রতিনিয়ত ভিডিও কনফারেন্সে কথা বলি। আমাদের লোকজনও সশরীরে খোঁজখবর নিতে যান। কোভিডের মধ্যেও তাঁরা গিয়েছেন।’
জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য কাজী ফিরোজ রশীদ সম্পূরক প্রশ্নে বলেন, ‘জেলা সদরগুলোতে আধুনিক হাসপাতাল হচ্ছে। আধুনিক ভৌত অবকাঠামো হচ্ছে। কিন্তু অভিজ্ঞ জনবল নেই। অ্যানেসথেটিস্ট নেই। যন্ত্রপাতি নিম্নমানের। অনেক জায়গায় চিকিৎসকের অভাবে নার্সরা অপারেশন করেন। উপজেলা হাসপাতালে রোগী গেলে তাঁদের জেলা হাসপাতালে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। জেলা হাসপাতালে গেলে পাঠিয়ে দেওয়া হয় ঢাকায়।’
জবাবে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘এখন আধুনিক এক্স-রে মেশিন দেওয়া হয়েছে। তবে অ্যানেসথেটিস্টের অভাব রয়েছে এটা সত্য। দীর্ঘ দিনের ঘাটতি পূরণের জন্য উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।’
সম্পূরক প্রশ্ন করা সরকার দলীয় সংসদ জিল্লুল হাকিম, এস এম শাহাজাদা, বিএনপির দলীয় সংসদ হারুনুর রশীদ, জাতীয় পার্টির এমপি মসিউর রহমান রাঙা, শামীম হায়দার পাটোয়ারি এবং বিকল্প ধারার এমপি আবদুল মান্নানও তাঁদের প্রশ্নে নির্বাচনী এলাকায় চিকিৎসকসহ জনবল সংকট, চিকিৎসা সরঞ্জামের অপ্রতুলতার কথা বলেন।

দেশে দ্রুত বাড়ছে তামাক চাষ। কৃষিজমি দখল করে তামাকের এই সম্প্রসারণ শুধু কৃষিকে নয়, দেশের খাদ্যনিরাপত্তাকেও ভয়াবহ হুমকির মুখে ফেলছে। তামাক কোম্পানিগুলোর প্রচারণায় বলা হয়, তামাক চাষে কর্মসংস্থান বাড়ে এবং কৃষকের আয় বৃদ্ধি পায়।
২০ মিনিট আগে
পরিষদের নেতারা বলেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশের প্রায় ৯ শতাংশ জনগণ কোনো না কোনোভাবে প্রতিবন্ধী। এই বিশাল জনগোষ্ঠীকে শিক্ষার আলো থেকে বঞ্চিত রেখে দেশের টেকসই ও অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন সম্ভব নয়। শিশুদের মা-বাবার পরেই প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা তাদের মানসিক উন্নয়নে কাজ করেন।
৩৮ মিনিট আগে
বাংলাদেশের দক্ষ জনশক্তিকে জাপানের শ্রমবাজারে আরও বেশি অন্তর্ভুক্ত করতে দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতা জোরদারের আহ্বান জানিয়েছেন প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. নেয়ামত উল্যা ভূঁইয়া।
১ ঘণ্টা আগে
সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ করা হয়েছে। আজ বুধবার আইন মন্ত্রণালয় থেকে এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। রাষ্ট্রপতি সংবিধানের পুনর্বহাল করা অনুচ্ছেদ ৯৬-এর দফা (৬)-এর বিধান অনুযায়ী তাঁকে অপসারণ করেছেন।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশে দ্রুত বাড়ছে তামাক চাষ। কৃষিজমি দখল করে তামাকের এই সম্প্রসারণ শুধু কৃষিকে নয়, দেশের খাদ্যনিরাপত্তাকেও ভয়াবহ হুমকির মুখে ফেলছে। তামাক কোম্পানিগুলোর প্রচারণায় বলা হয়, তামাক চাষে কর্মসংস্থান বাড়ে এবং কৃষকের আয় বৃদ্ধি পায়। কিন্তু বাস্তবে যেসব জেলায় তামাক চাষ হয়, সেসব এলাকায় দারিদ্র্যের হার তুলনামূলকভাবে বেশি; যা কোম্পানির প্রচারণার সম্পূর্ণ বিপরীত। তামাকপাতা রপ্তানিতে শুল্ক প্রত্যাহার ও কোম্পানির আগ্রাসী প্রভাব কৃষকদের বিভ্রান্ত করছে, স্থানীয় অর্থনীতিতে বাড়ছে ক্ষতি।
গতকাল বুধবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনৈতিক গবেষণা ব্যুরো (বিইআর) মিলনায়তনে আয়োজিত এক কর্মশালায় এসব তথ্য তুলে ধরেন বক্তারা। কর্মশালার আয়োজন করে বিইআর, বাংলাদেশ কৃষি সাংবাদিক ফোরাম (বিএজেএফ) এবং বাংলাদেশ নেটওয়ার্ক ফর টোব্যাকো ট্যাক্স পলিসি (বিএনটিটিপি)। কর্মশালার বিষয় ছিল, ‘কোম্পানির আগ্রাসনে বাড়ছে তামাক চাষ, জনস্বাস্থ্য ও খাদ্যনিরাপত্তায় হুমকি’। এতে বিভিন্ন গণমাধ্যমের ৩৫ সাংবাদিক অংশ নেন।
কর্মশালার সেশন পরিচালনা করেন তামাক নিয়ন্ত্রণবিষয়ক গবেষক ও বিএনটিটিপির টেকনিক্যাল কমিটির সদস্য সুশান্ত সিনহা। তিনি বলেন, তামাকপাতা রপ্তানিতে ২৫ শতাংশ শুল্ক প্রত্যাহার তামাক চাষ বৃদ্ধির প্রধান অনুঘটক হিসেবে কাজ করছে। শুল্ক প্রত্যাহারের পর তামাক রপ্তানির পাশাপাশি চাষও বেড়েছে, যা পরিবেশ, জনস্বাস্থ্য ও অর্থনীতিতে ভয়াবহ ক্ষতি ডেকে আনছে। কোম্পানিগুলো ‘তামাক চাষ লাভজনক’—এমন একটি মিথ্যা তথ্য মানুষকে বিশ্বাস করাতে সক্ষম হয়েছে। বাস্তবতা হলো, যেসব জেলায় তামাক চাষ হয়, দারিদ্র্য সূচকে সেসব জেলার অবস্থান সবার ওপরে।
সভাপতির বক্তব্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ও বিএনটিটিপির টেকনিক্যাল কমিটির আহ্বায়ক ড. রুমানা হক বলেন, তামাক চাষ থেকে বের হয়ে আসার উপায় খুঁজতে হবে। এর প্রথম পদক্ষেপ হলো, দ্রুত তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধন করা। কৃষকেরা যেন বিকল্প ফসলের ন্যায্যমূল্য পান, সেই ব্যবস্থা করতে হবে। একই সঙ্গে তামাকপাতা ও তামাকজাত পণ্যের রপ্তানিতে পুনরায় ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করতে হবে। কারণ, তামাক থেকে যে রাজস্ব আয় হয়, তার দ্বিগুণের বেশি ব্যয় হয় তামাকজনিত রোগের চিকিৎসায়।
বিএজেএফ সভাপতি সাহানোয়ার সাইদ শাহীন বলেন, তামাক কোম্পানি ১০টি খাতে ব্যাপক ক্ষতি করছে। তাদের কর ফাঁকির প্রকৃত হিসাব নেই। তামাক চাষের কারণে পরিবেশ ও স্বাস্থ্যগত ক্ষতি বৃদ্ধির পাশাপাশি রাজস্ব ফাঁকিও বাড়ছে। তামাক চাষের কারণে দেশে প্রতিবছর প্রায় দেড় লাখ কোটি টাকার ক্ষতি হচ্ছে।
সাহানোয়ার সাইদ শাহীন অভিযোগ করেন, তামাকপাতার দাম নির্ধারণে কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের কমিটিতে কোম্পানির প্রতিনিধিরাই প্রভাবশালী। যাঁরা তামাক কিনবেন, তাঁরাই আবার দাম ঠিক করবেন—এটা সম্পূর্ণ অযৌক্তিক।
জনস্বাস্থ্যবিষয়ক নীতি বিশ্লেষক ও বিএনটিটিপির টেকনিক্যাল কমিটির সদস্য অ্যাডভোকেট মাহবুবুল আলম তাহিন বলেন, হাইকোর্টের অ্যাপিলেট ডিভিশনের আদেশে বলা হয়েছিল, দেশে তামাক চাষ কমাতে হবে এবং নতুন কোনো তামাক কোম্পানিকে অনুমতি দেওয়া যাবে না। কিন্তু সেই আদেশ অমান্য করে নতুন করে নিকোটিন পাউচ উৎপাদনের অনুমতি দেওয়া হয়েছে, যা জনস্বাস্থ্যের জন্য ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনবে।

দেশে দ্রুত বাড়ছে তামাক চাষ। কৃষিজমি দখল করে তামাকের এই সম্প্রসারণ শুধু কৃষিকে নয়, দেশের খাদ্যনিরাপত্তাকেও ভয়াবহ হুমকির মুখে ফেলছে। তামাক কোম্পানিগুলোর প্রচারণায় বলা হয়, তামাক চাষে কর্মসংস্থান বাড়ে এবং কৃষকের আয় বৃদ্ধি পায়। কিন্তু বাস্তবে যেসব জেলায় তামাক চাষ হয়, সেসব এলাকায় দারিদ্র্যের হার তুলনামূলকভাবে বেশি; যা কোম্পানির প্রচারণার সম্পূর্ণ বিপরীত। তামাকপাতা রপ্তানিতে শুল্ক প্রত্যাহার ও কোম্পানির আগ্রাসী প্রভাব কৃষকদের বিভ্রান্ত করছে, স্থানীয় অর্থনীতিতে বাড়ছে ক্ষতি।
গতকাল বুধবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনৈতিক গবেষণা ব্যুরো (বিইআর) মিলনায়তনে আয়োজিত এক কর্মশালায় এসব তথ্য তুলে ধরেন বক্তারা। কর্মশালার আয়োজন করে বিইআর, বাংলাদেশ কৃষি সাংবাদিক ফোরাম (বিএজেএফ) এবং বাংলাদেশ নেটওয়ার্ক ফর টোব্যাকো ট্যাক্স পলিসি (বিএনটিটিপি)। কর্মশালার বিষয় ছিল, ‘কোম্পানির আগ্রাসনে বাড়ছে তামাক চাষ, জনস্বাস্থ্য ও খাদ্যনিরাপত্তায় হুমকি’। এতে বিভিন্ন গণমাধ্যমের ৩৫ সাংবাদিক অংশ নেন।
কর্মশালার সেশন পরিচালনা করেন তামাক নিয়ন্ত্রণবিষয়ক গবেষক ও বিএনটিটিপির টেকনিক্যাল কমিটির সদস্য সুশান্ত সিনহা। তিনি বলেন, তামাকপাতা রপ্তানিতে ২৫ শতাংশ শুল্ক প্রত্যাহার তামাক চাষ বৃদ্ধির প্রধান অনুঘটক হিসেবে কাজ করছে। শুল্ক প্রত্যাহারের পর তামাক রপ্তানির পাশাপাশি চাষও বেড়েছে, যা পরিবেশ, জনস্বাস্থ্য ও অর্থনীতিতে ভয়াবহ ক্ষতি ডেকে আনছে। কোম্পানিগুলো ‘তামাক চাষ লাভজনক’—এমন একটি মিথ্যা তথ্য মানুষকে বিশ্বাস করাতে সক্ষম হয়েছে। বাস্তবতা হলো, যেসব জেলায় তামাক চাষ হয়, দারিদ্র্য সূচকে সেসব জেলার অবস্থান সবার ওপরে।
সভাপতির বক্তব্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ও বিএনটিটিপির টেকনিক্যাল কমিটির আহ্বায়ক ড. রুমানা হক বলেন, তামাক চাষ থেকে বের হয়ে আসার উপায় খুঁজতে হবে। এর প্রথম পদক্ষেপ হলো, দ্রুত তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধন করা। কৃষকেরা যেন বিকল্প ফসলের ন্যায্যমূল্য পান, সেই ব্যবস্থা করতে হবে। একই সঙ্গে তামাকপাতা ও তামাকজাত পণ্যের রপ্তানিতে পুনরায় ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করতে হবে। কারণ, তামাক থেকে যে রাজস্ব আয় হয়, তার দ্বিগুণের বেশি ব্যয় হয় তামাকজনিত রোগের চিকিৎসায়।
বিএজেএফ সভাপতি সাহানোয়ার সাইদ শাহীন বলেন, তামাক কোম্পানি ১০টি খাতে ব্যাপক ক্ষতি করছে। তাদের কর ফাঁকির প্রকৃত হিসাব নেই। তামাক চাষের কারণে পরিবেশ ও স্বাস্থ্যগত ক্ষতি বৃদ্ধির পাশাপাশি রাজস্ব ফাঁকিও বাড়ছে। তামাক চাষের কারণে দেশে প্রতিবছর প্রায় দেড় লাখ কোটি টাকার ক্ষতি হচ্ছে।
সাহানোয়ার সাইদ শাহীন অভিযোগ করেন, তামাকপাতার দাম নির্ধারণে কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের কমিটিতে কোম্পানির প্রতিনিধিরাই প্রভাবশালী। যাঁরা তামাক কিনবেন, তাঁরাই আবার দাম ঠিক করবেন—এটা সম্পূর্ণ অযৌক্তিক।
জনস্বাস্থ্যবিষয়ক নীতি বিশ্লেষক ও বিএনটিটিপির টেকনিক্যাল কমিটির সদস্য অ্যাডভোকেট মাহবুবুল আলম তাহিন বলেন, হাইকোর্টের অ্যাপিলেট ডিভিশনের আদেশে বলা হয়েছিল, দেশে তামাক চাষ কমাতে হবে এবং নতুন কোনো তামাক কোম্পানিকে অনুমতি দেওয়া যাবে না। কিন্তু সেই আদেশ অমান্য করে নতুন করে নিকোটিন পাউচ উৎপাদনের অনুমতি দেওয়া হয়েছে, যা জনস্বাস্থ্যের জন্য ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনবে।

উপজেলার হাসপাতালগুলোতে চিকিৎসক ও নার্স সংকটের কথা স্বীকার করে প্রশ্নকারী এমপিদের নির্বাচনী এলাকার হাসপাতালে চিকিৎসকসহ জনবল পদায়নের আশ্বাস দেন। করোনার সময় দেশে ১০ হাজার চিকিৎসক, ১৫ হাজার নার্স ও টেকনিশিয়ান নিয়োগ দেওয়া হয়েছে বলেও মন্ত্রী উল্লেখ করেন।
০৫ জুন ২০২২
পরিষদের নেতারা বলেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশের প্রায় ৯ শতাংশ জনগণ কোনো না কোনোভাবে প্রতিবন্ধী। এই বিশাল জনগোষ্ঠীকে শিক্ষার আলো থেকে বঞ্চিত রেখে দেশের টেকসই ও অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন সম্ভব নয়। শিশুদের মা-বাবার পরেই প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা তাদের মানসিক উন্নয়নে কাজ করেন।
৩৮ মিনিট আগে
বাংলাদেশের দক্ষ জনশক্তিকে জাপানের শ্রমবাজারে আরও বেশি অন্তর্ভুক্ত করতে দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতা জোরদারের আহ্বান জানিয়েছেন প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. নেয়ামত উল্যা ভূঁইয়া।
১ ঘণ্টা আগে
সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ করা হয়েছে। আজ বুধবার আইন মন্ত্রণালয় থেকে এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। রাষ্ট্রপতি সংবিধানের পুনর্বহাল করা অনুচ্ছেদ ৯৬-এর দফা (৬)-এর বিধান অনুযায়ী তাঁকে অপসারণ করেছেন।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের সব বিশেষ (অটিস্টিক ও প্রতিবন্ধী) বিদ্যালয়কে এমপিওভুক্ত করাসহ পাঁচ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর শিক্ষক-কর্মচারীরা। এ সময় দাবি মানা না হলে আগামী রোববার থেকে কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়।
বাংলাদেশ প্রতিবন্ধী বিদ্যালয় সমন্বয় পরিষদের আয়োজনে আজ বুধবার সকালে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এ কর্মসূচি পালন করা হয়।
কর্মসূচিতে পরিষদের পক্ষ থেকে পাঁচ দফা দাবি তুলে ধরেন এর সভাপতি মো. ইলিয়াস রাজ।
দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে—সব বিশেষ (অটিস্টিক ও প্রতিবন্ধী) বিদ্যালয়ের স্বীকৃতি, এমপিওভুক্তি ও প্রতিবন্ধীবান্ধব অবকাঠামো সুনিশ্চিত করতে হবে; বিশেষ শিক্ষার্থীদের ন্যূনতম শিক্ষা ভাতা তিন হাজার টাকা নিশ্চিত করা; শিক্ষার্থীদের মিড-ডে মিলসহ শিক্ষা উপকরণ ও খেলাধুলার সরঞ্জাম প্রদান; থেরাপি সেন্টার বাস্তবায়ন করা; ছাত্রছাত্রীদের ভোকেশনাল শিক্ষা কারিকুলামের আওতায় কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও পুনর্বাসন নিশ্চিত করতে হবে এবং সব সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে বিশেষ ব্যক্তিদের কোটা অনুযায়ী চাকরি সুনিশ্চিত করতে হবে।
কর্মসূচিতে ইলিয়াস রাজ বলেন, ‘আমাদের যৌক্তিক দাবি সরকারকে মেনে নিতে হবে। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত বাড়ি ফিরব না।’
পরিষদের নেতারা বলেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশের প্রায় ৯ শতাংশ জনগণ কোনো না কোনোভাবে প্রতিবন্ধী। এই বিশাল জনগোষ্ঠীকে শিক্ষার আলো থেকে বঞ্চিত রেখে দেশের টেকসই ও অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন সম্ভব নয়। শিশুদের মা-বাবার পরেই প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা তাদের মানসিক উন্নয়নে কাজ করেন।
পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রিমা খাতুন জানান, ২০১৯ সালের ২০ ডিসেম্বর সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়গুলোর স্বীকৃতি ও এমপিওভুক্তির জন্য একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে এবং অনলাইনে আবেদন গ্রহণ শুরু করে। এতে ২ হাজার ৭৪১টি প্রতিষ্ঠান আবেদন করে, যার মধ্যে প্রাথমিক যাচাই-বাছাই শেষে ১ হাজার ৭৭২টি আবেদন গৃহীত হয়। পরে অফলাইনে আরও প্রায় ২০০টি আবেদন নেওয়া হয়। এরপর বিশেষ শিক্ষা নীতিমালা, ২০১৯ অনুযায়ী জাতীয় স্বীকৃতি ও এমপিও কমিটি গঠন করে প্রতিষ্ঠানগুলোকে ক, খ, গ–এই তিন শ্রেণিতে ভাগ করে কার্যক্রম শুরু হয়। কিন্তু তা অত্যন্ত ধীরগতিতে চলছে। এর ফলে প্রায় ৬৩ হাজার শিক্ষক-কর্মচারী মানবেতর জীবন যাপন করছেন এবং শিক্ষা কার্যক্রমে নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে।

দেশের সব বিশেষ (অটিস্টিক ও প্রতিবন্ধী) বিদ্যালয়কে এমপিওভুক্ত করাসহ পাঁচ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর শিক্ষক-কর্মচারীরা। এ সময় দাবি মানা না হলে আগামী রোববার থেকে কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়।
বাংলাদেশ প্রতিবন্ধী বিদ্যালয় সমন্বয় পরিষদের আয়োজনে আজ বুধবার সকালে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এ কর্মসূচি পালন করা হয়।
কর্মসূচিতে পরিষদের পক্ষ থেকে পাঁচ দফা দাবি তুলে ধরেন এর সভাপতি মো. ইলিয়াস রাজ।
দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে—সব বিশেষ (অটিস্টিক ও প্রতিবন্ধী) বিদ্যালয়ের স্বীকৃতি, এমপিওভুক্তি ও প্রতিবন্ধীবান্ধব অবকাঠামো সুনিশ্চিত করতে হবে; বিশেষ শিক্ষার্থীদের ন্যূনতম শিক্ষা ভাতা তিন হাজার টাকা নিশ্চিত করা; শিক্ষার্থীদের মিড-ডে মিলসহ শিক্ষা উপকরণ ও খেলাধুলার সরঞ্জাম প্রদান; থেরাপি সেন্টার বাস্তবায়ন করা; ছাত্রছাত্রীদের ভোকেশনাল শিক্ষা কারিকুলামের আওতায় কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও পুনর্বাসন নিশ্চিত করতে হবে এবং সব সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে বিশেষ ব্যক্তিদের কোটা অনুযায়ী চাকরি সুনিশ্চিত করতে হবে।
কর্মসূচিতে ইলিয়াস রাজ বলেন, ‘আমাদের যৌক্তিক দাবি সরকারকে মেনে নিতে হবে। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত বাড়ি ফিরব না।’
পরিষদের নেতারা বলেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশের প্রায় ৯ শতাংশ জনগণ কোনো না কোনোভাবে প্রতিবন্ধী। এই বিশাল জনগোষ্ঠীকে শিক্ষার আলো থেকে বঞ্চিত রেখে দেশের টেকসই ও অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন সম্ভব নয়। শিশুদের মা-বাবার পরেই প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা তাদের মানসিক উন্নয়নে কাজ করেন।
পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রিমা খাতুন জানান, ২০১৯ সালের ২০ ডিসেম্বর সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়গুলোর স্বীকৃতি ও এমপিওভুক্তির জন্য একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে এবং অনলাইনে আবেদন গ্রহণ শুরু করে। এতে ২ হাজার ৭৪১টি প্রতিষ্ঠান আবেদন করে, যার মধ্যে প্রাথমিক যাচাই-বাছাই শেষে ১ হাজার ৭৭২টি আবেদন গৃহীত হয়। পরে অফলাইনে আরও প্রায় ২০০টি আবেদন নেওয়া হয়। এরপর বিশেষ শিক্ষা নীতিমালা, ২০১৯ অনুযায়ী জাতীয় স্বীকৃতি ও এমপিও কমিটি গঠন করে প্রতিষ্ঠানগুলোকে ক, খ, গ–এই তিন শ্রেণিতে ভাগ করে কার্যক্রম শুরু হয়। কিন্তু তা অত্যন্ত ধীরগতিতে চলছে। এর ফলে প্রায় ৬৩ হাজার শিক্ষক-কর্মচারী মানবেতর জীবন যাপন করছেন এবং শিক্ষা কার্যক্রমে নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে।

উপজেলার হাসপাতালগুলোতে চিকিৎসক ও নার্স সংকটের কথা স্বীকার করে প্রশ্নকারী এমপিদের নির্বাচনী এলাকার হাসপাতালে চিকিৎসকসহ জনবল পদায়নের আশ্বাস দেন। করোনার সময় দেশে ১০ হাজার চিকিৎসক, ১৫ হাজার নার্স ও টেকনিশিয়ান নিয়োগ দেওয়া হয়েছে বলেও মন্ত্রী উল্লেখ করেন।
০৫ জুন ২০২২
দেশে দ্রুত বাড়ছে তামাক চাষ। কৃষিজমি দখল করে তামাকের এই সম্প্রসারণ শুধু কৃষিকে নয়, দেশের খাদ্যনিরাপত্তাকেও ভয়াবহ হুমকির মুখে ফেলছে। তামাক কোম্পানিগুলোর প্রচারণায় বলা হয়, তামাক চাষে কর্মসংস্থান বাড়ে এবং কৃষকের আয় বৃদ্ধি পায়।
২০ মিনিট আগে
বাংলাদেশের দক্ষ জনশক্তিকে জাপানের শ্রমবাজারে আরও বেশি অন্তর্ভুক্ত করতে দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতা জোরদারের আহ্বান জানিয়েছেন প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. নেয়ামত উল্যা ভূঁইয়া।
১ ঘণ্টা আগে
সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ করা হয়েছে। আজ বুধবার আইন মন্ত্রণালয় থেকে এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। রাষ্ট্রপতি সংবিধানের পুনর্বহাল করা অনুচ্ছেদ ৯৬-এর দফা (৬)-এর বিধান অনুযায়ী তাঁকে অপসারণ করেছেন।
২ ঘণ্টা আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

বাংলাদেশের দক্ষ জনশক্তিকে জাপানের শ্রমবাজারে আরও বেশি অন্তর্ভুক্ত করতে দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতা জোরদারের আহ্বান জানিয়েছেন প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. নেয়ামত উল্যা ভূঁইয়া।
আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) টোকিওতে জাপানের কৃষি, বন ও মৎস্য মন্ত্রণালয়ের আন্তর্জাতিকবিষয়ক ভাইস মিনিস্টার ওয়াতানাবে ইয়োইচির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন তিনি। এ সময় জাপানে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মো. দাউদ আলী উপস্থিত ছিলেন।
সাক্ষাৎকালে সিনিয়র সচিব বাংলাদেশ ও জাপানের মধ্যে বিদ্যমান বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং বিশেষ করে, কারিগরি প্রশিক্ষণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রে জাপান সরকারের অব্যাহত সহযোগিতার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, ২০৪০ সালের মধ্যে জাপানের প্রায় ১ কোটি ১০ লাখ শ্রমিকের প্রয়োজন হবে—বাংলাদেশ এই বিশাল সুযোগের সর্বোচ্চ সদ্ব্যবহার করতে চায়।
সিনিয়র সচিব জানান, বর্তমানে দুই দেশের মধ্যে দুটি সহযোগিতা স্মারক ও দুই শতাধিক প্রতিষ্ঠানভিত্তিক সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। একই সঙ্গে প্রবাসীকল্যাণ মন্ত্রণালয়ে একটি বিশেষ ‘জাপান সেল’ গঠন করা হয়েছে, যা জাপানি ভাষা ও দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ কর্মসূচি সম্প্রসারণে কাজ করছে।
সিনিয়র সচিব ড. নেয়ামত উল্যা স্পেসিফায়েড স্কিল্ড ওয়ার্কার (এসএসডব্লিউ) কর্মসূচির অধীনে বাংলাদেশে পাঁচটি ক্ষেত্রে দক্ষতা পরীক্ষা চালু করায় জাপান সরকারকে ধন্যবাদ জানান। পাশাপাশি খাদ্য ও পানীয় উৎপাদন, খাদ্য পরিবেশন শিল্প, বনশিল্পসহ আরও কিছু ক্ষেত্রে এই পরীক্ষার পরিধি বাড়ানোর অনুরোধ জানান।
ভাইস মিনিস্টার ওয়াতানাবে ইয়োইচি এ প্রস্তাবে ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া জানিয়ে বলেন, বাংলাদেশে জাপান দূতাবাস নতুন খাত অন্তর্ভুক্তির বিষয়ে তথ্য সংগ্রহের কাজ শুরু করেছে।
সাক্ষাৎ শেষে সিনিয়র সচিব ভাইস মিনিস্টারকে বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ জানান, যাতে দক্ষতা উন্নয়ন ও বৈদেশিক কর্মসংস্থানে দুই দেশের সহযোগিতা আরও জোরদার হয়।
পরে ড. নেয়ামত উল্যা ভূঁইয়া জাপানের শীর্ষ জনশক্তি গ্রহণকারী সংস্থা আইএম জাপান অফিস পরিদর্শন করেন এবং সংস্থার প্রধান নির্বাহী কানামোরি হিতোশির সঙ্গে বৈঠক করেন।
বৈঠকে জানানো হয়, ২০২৬ সালে বাংলাদেশ থেকে টেকনিক্যাল ইন্টার্ন ট্রেইনি ও এসএসডব্লিউ কর্মীর সংখ্যা বাড়িয়ে অন্তত ৩০০ জনে উন্নীত করা হবে।
এর আগে গতকাল মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) সন্ধ্যায় সিনিয়র সচিব টোকিওতে বাংলাদেশ দূতাবাসের অডিটরিয়ামে আয়োজিত বাংলাদেশি জনশক্তি রপ্তানিকারকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় অংশ নেন।

বাংলাদেশের দক্ষ জনশক্তিকে জাপানের শ্রমবাজারে আরও বেশি অন্তর্ভুক্ত করতে দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতা জোরদারের আহ্বান জানিয়েছেন প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. নেয়ামত উল্যা ভূঁইয়া।
আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) টোকিওতে জাপানের কৃষি, বন ও মৎস্য মন্ত্রণালয়ের আন্তর্জাতিকবিষয়ক ভাইস মিনিস্টার ওয়াতানাবে ইয়োইচির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন তিনি। এ সময় জাপানে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মো. দাউদ আলী উপস্থিত ছিলেন।
সাক্ষাৎকালে সিনিয়র সচিব বাংলাদেশ ও জাপানের মধ্যে বিদ্যমান বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং বিশেষ করে, কারিগরি প্রশিক্ষণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রে জাপান সরকারের অব্যাহত সহযোগিতার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, ২০৪০ সালের মধ্যে জাপানের প্রায় ১ কোটি ১০ লাখ শ্রমিকের প্রয়োজন হবে—বাংলাদেশ এই বিশাল সুযোগের সর্বোচ্চ সদ্ব্যবহার করতে চায়।
সিনিয়র সচিব জানান, বর্তমানে দুই দেশের মধ্যে দুটি সহযোগিতা স্মারক ও দুই শতাধিক প্রতিষ্ঠানভিত্তিক সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। একই সঙ্গে প্রবাসীকল্যাণ মন্ত্রণালয়ে একটি বিশেষ ‘জাপান সেল’ গঠন করা হয়েছে, যা জাপানি ভাষা ও দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ কর্মসূচি সম্প্রসারণে কাজ করছে।
সিনিয়র সচিব ড. নেয়ামত উল্যা স্পেসিফায়েড স্কিল্ড ওয়ার্কার (এসএসডব্লিউ) কর্মসূচির অধীনে বাংলাদেশে পাঁচটি ক্ষেত্রে দক্ষতা পরীক্ষা চালু করায় জাপান সরকারকে ধন্যবাদ জানান। পাশাপাশি খাদ্য ও পানীয় উৎপাদন, খাদ্য পরিবেশন শিল্প, বনশিল্পসহ আরও কিছু ক্ষেত্রে এই পরীক্ষার পরিধি বাড়ানোর অনুরোধ জানান।
ভাইস মিনিস্টার ওয়াতানাবে ইয়োইচি এ প্রস্তাবে ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া জানিয়ে বলেন, বাংলাদেশে জাপান দূতাবাস নতুন খাত অন্তর্ভুক্তির বিষয়ে তথ্য সংগ্রহের কাজ শুরু করেছে।
সাক্ষাৎ শেষে সিনিয়র সচিব ভাইস মিনিস্টারকে বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ জানান, যাতে দক্ষতা উন্নয়ন ও বৈদেশিক কর্মসংস্থানে দুই দেশের সহযোগিতা আরও জোরদার হয়।
পরে ড. নেয়ামত উল্যা ভূঁইয়া জাপানের শীর্ষ জনশক্তি গ্রহণকারী সংস্থা আইএম জাপান অফিস পরিদর্শন করেন এবং সংস্থার প্রধান নির্বাহী কানামোরি হিতোশির সঙ্গে বৈঠক করেন।
বৈঠকে জানানো হয়, ২০২৬ সালে বাংলাদেশ থেকে টেকনিক্যাল ইন্টার্ন ট্রেইনি ও এসএসডব্লিউ কর্মীর সংখ্যা বাড়িয়ে অন্তত ৩০০ জনে উন্নীত করা হবে।
এর আগে গতকাল মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) সন্ধ্যায় সিনিয়র সচিব টোকিওতে বাংলাদেশ দূতাবাসের অডিটরিয়ামে আয়োজিত বাংলাদেশি জনশক্তি রপ্তানিকারকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় অংশ নেন।

উপজেলার হাসপাতালগুলোতে চিকিৎসক ও নার্স সংকটের কথা স্বীকার করে প্রশ্নকারী এমপিদের নির্বাচনী এলাকার হাসপাতালে চিকিৎসকসহ জনবল পদায়নের আশ্বাস দেন। করোনার সময় দেশে ১০ হাজার চিকিৎসক, ১৫ হাজার নার্স ও টেকনিশিয়ান নিয়োগ দেওয়া হয়েছে বলেও মন্ত্রী উল্লেখ করেন।
০৫ জুন ২০২২
দেশে দ্রুত বাড়ছে তামাক চাষ। কৃষিজমি দখল করে তামাকের এই সম্প্রসারণ শুধু কৃষিকে নয়, দেশের খাদ্যনিরাপত্তাকেও ভয়াবহ হুমকির মুখে ফেলছে। তামাক কোম্পানিগুলোর প্রচারণায় বলা হয়, তামাক চাষে কর্মসংস্থান বাড়ে এবং কৃষকের আয় বৃদ্ধি পায়।
২০ মিনিট আগে
পরিষদের নেতারা বলেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশের প্রায় ৯ শতাংশ জনগণ কোনো না কোনোভাবে প্রতিবন্ধী। এই বিশাল জনগোষ্ঠীকে শিক্ষার আলো থেকে বঞ্চিত রেখে দেশের টেকসই ও অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন সম্ভব নয়। শিশুদের মা-বাবার পরেই প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা তাদের মানসিক উন্নয়নে কাজ করেন।
৩৮ মিনিট আগে
সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ করা হয়েছে। আজ বুধবার আইন মন্ত্রণালয় থেকে এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। রাষ্ট্রপতি সংবিধানের পুনর্বহাল করা অনুচ্ছেদ ৯৬-এর দফা (৬)-এর বিধান অনুযায়ী তাঁকে অপসারণ করেছেন।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ করা হয়েছে। আজ বুধবার আইন মন্ত্রণালয় থেকে এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
রাষ্ট্রপতি সংবিধানের পুনর্বহাল করা অনুচ্ছেদ ৯৬-এর দফা (৬)-এর বিধান অনুযায়ী তাঁকে অপসারণ করেছেন।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলের তদন্তে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি মুহাম্মদ খুরশীদ আলম সরকার তাঁর পদের দায়িত্ব সঠিকভাবে পালনে অযোগ্য হয়ে পড়েছেন বিধায় রাষ্ট্রপতি সংবিধানের পুনর্বহাল করা অনুচ্ছেদ ৯৬-এর দফা (৬)-এর বিধান অনুযায়ী তাঁকে অপসারণ করেছেন।

সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ করা হয়েছে। আজ বুধবার আইন মন্ত্রণালয় থেকে এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
রাষ্ট্রপতি সংবিধানের পুনর্বহাল করা অনুচ্ছেদ ৯৬-এর দফা (৬)-এর বিধান অনুযায়ী তাঁকে অপসারণ করেছেন।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলের তদন্তে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি মুহাম্মদ খুরশীদ আলম সরকার তাঁর পদের দায়িত্ব সঠিকভাবে পালনে অযোগ্য হয়ে পড়েছেন বিধায় রাষ্ট্রপতি সংবিধানের পুনর্বহাল করা অনুচ্ছেদ ৯৬-এর দফা (৬)-এর বিধান অনুযায়ী তাঁকে অপসারণ করেছেন।

উপজেলার হাসপাতালগুলোতে চিকিৎসক ও নার্স সংকটের কথা স্বীকার করে প্রশ্নকারী এমপিদের নির্বাচনী এলাকার হাসপাতালে চিকিৎসকসহ জনবল পদায়নের আশ্বাস দেন। করোনার সময় দেশে ১০ হাজার চিকিৎসক, ১৫ হাজার নার্স ও টেকনিশিয়ান নিয়োগ দেওয়া হয়েছে বলেও মন্ত্রী উল্লেখ করেন।
০৫ জুন ২০২২
দেশে দ্রুত বাড়ছে তামাক চাষ। কৃষিজমি দখল করে তামাকের এই সম্প্রসারণ শুধু কৃষিকে নয়, দেশের খাদ্যনিরাপত্তাকেও ভয়াবহ হুমকির মুখে ফেলছে। তামাক কোম্পানিগুলোর প্রচারণায় বলা হয়, তামাক চাষে কর্মসংস্থান বাড়ে এবং কৃষকের আয় বৃদ্ধি পায়।
২০ মিনিট আগে
পরিষদের নেতারা বলেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশের প্রায় ৯ শতাংশ জনগণ কোনো না কোনোভাবে প্রতিবন্ধী। এই বিশাল জনগোষ্ঠীকে শিক্ষার আলো থেকে বঞ্চিত রেখে দেশের টেকসই ও অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন সম্ভব নয়। শিশুদের মা-বাবার পরেই প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা তাদের মানসিক উন্নয়নে কাজ করেন।
৩৮ মিনিট আগে
বাংলাদেশের দক্ষ জনশক্তিকে জাপানের শ্রমবাজারে আরও বেশি অন্তর্ভুক্ত করতে দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতা জোরদারের আহ্বান জানিয়েছেন প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. নেয়ামত উল্যা ভূঁইয়া।
১ ঘণ্টা আগে