নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তাঁর বোন শেখ রেহানার পরিবারের সদস্যদের ৬ কোটি ২১ লাখ ৬১ হাজার ৫০০ টাকা মূল্যের বাড়ি ও জমি ক্রোকের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আজ বুধবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেন এই আদেশ দেন।
দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম আদালত কর্তৃক এই নির্দেশ দেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। এর আগে দুদকের উপপরিচালক মো. মনিরুল ইসলাম এসব সম্পদ ক্রোক চেয়ে আদালতে আবেদন করেন।
দুদকের আবেদন থেকে জানা যায়, যেসব সম্পদ ক্রোকের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, তার মধ্যে রয়েছে—শেখ হাসিনার মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের রাজধানীর বারিধারা আবাসিক এলাকার ‘কে’ ব্লকের ১০ নম্বর রোডের ২০ নম্বর প্লটের একটি বাড়ি, যার মূল্য ধরা হয়েছে ৪ কোটি ৯৮ লাখ টাকা; শেখ রেহানা, সায়মা ওয়াজেদ পুতুল ও সজীব ওয়াজেদ জয়ের খুলনায় ৮৭.৭০ শতাংশ জমি, যার মূল্য ধরা হয়েছে ৬১ লাখ ৮৭ হাজার টাকা; শেখ রেহানার টুঙ্গিপাড়ায় ১৯ শতাংশ জমি, যার মূল্য ধরা হয়েছে ২০ লাখ ৫০ হাজার টাকা এবং শেখ রেহানার ছেলে রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ও মেয়ে আজমিনা সিদ্দিকের খুলনায় ৮৭.৭০ শতাংশ জমি, যার মূল্য ধরা হয়েছে ৪১ লাখ ২৪ হাজার ৫০০ টাকা।
দুদকের আবেদনে বলা হয়েছে, অভিযুক্ত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ এবং রাজধানীর পূর্বাচলে প্লট বরাদ্দে দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধান ও তদন্তাধীন রয়েছে। বিশ্বস্ত সূত্র জানতে পেরেছে, তাঁরা তাঁদের নামীয় সম্পদ অন্যত্র হস্তান্তর ও স্থানান্তর করার চেষ্টা করছেন। এ কারণে তাঁদের এসব স্থাবর সম্পদ ক্রোকের নির্দেশ দেওয়া অত্যন্ত প্রয়োজনীয়।
উল্লেখ্য, গতকাল মঙ্গলবার একই আদালত সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের গুলশানের একটি ফ্ল্যাট ক্রোকের নির্দেশ দিয়েছিলেন। এর আগেও একই আদালত শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা পরিবারের সদস্যদের বিভিন্ন ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের নির্দেশ দিয়েছিলেন।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তাঁর বোন শেখ রেহানার পরিবারের সদস্যদের ৬ কোটি ২১ লাখ ৬১ হাজার ৫০০ টাকা মূল্যের বাড়ি ও জমি ক্রোকের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আজ বুধবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেন এই আদেশ দেন।
দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম আদালত কর্তৃক এই নির্দেশ দেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। এর আগে দুদকের উপপরিচালক মো. মনিরুল ইসলাম এসব সম্পদ ক্রোক চেয়ে আদালতে আবেদন করেন।
দুদকের আবেদন থেকে জানা যায়, যেসব সম্পদ ক্রোকের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, তার মধ্যে রয়েছে—শেখ হাসিনার মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের রাজধানীর বারিধারা আবাসিক এলাকার ‘কে’ ব্লকের ১০ নম্বর রোডের ২০ নম্বর প্লটের একটি বাড়ি, যার মূল্য ধরা হয়েছে ৪ কোটি ৯৮ লাখ টাকা; শেখ রেহানা, সায়মা ওয়াজেদ পুতুল ও সজীব ওয়াজেদ জয়ের খুলনায় ৮৭.৭০ শতাংশ জমি, যার মূল্য ধরা হয়েছে ৬১ লাখ ৮৭ হাজার টাকা; শেখ রেহানার টুঙ্গিপাড়ায় ১৯ শতাংশ জমি, যার মূল্য ধরা হয়েছে ২০ লাখ ৫০ হাজার টাকা এবং শেখ রেহানার ছেলে রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ও মেয়ে আজমিনা সিদ্দিকের খুলনায় ৮৭.৭০ শতাংশ জমি, যার মূল্য ধরা হয়েছে ৪১ লাখ ২৪ হাজার ৫০০ টাকা।
দুদকের আবেদনে বলা হয়েছে, অভিযুক্ত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ এবং রাজধানীর পূর্বাচলে প্লট বরাদ্দে দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধান ও তদন্তাধীন রয়েছে। বিশ্বস্ত সূত্র জানতে পেরেছে, তাঁরা তাঁদের নামীয় সম্পদ অন্যত্র হস্তান্তর ও স্থানান্তর করার চেষ্টা করছেন। এ কারণে তাঁদের এসব স্থাবর সম্পদ ক্রোকের নির্দেশ দেওয়া অত্যন্ত প্রয়োজনীয়।
উল্লেখ্য, গতকাল মঙ্গলবার একই আদালত সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের গুলশানের একটি ফ্ল্যাট ক্রোকের নির্দেশ দিয়েছিলেন। এর আগেও একই আদালত শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা পরিবারের সদস্যদের বিভিন্ন ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের নির্দেশ দিয়েছিলেন।
‘অন্তত ২২৭ জনকে মারার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’—ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও গাইবান্ধার আওয়ামী লীগ নেতা শাকিল আহমেদের মধ্যে এমন কথোপকথনের বিষয়ে ব্যাখ্যা চেয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।
৩৩ মিনিট আগেবেসরকারি টেলিভিশনের তিন সাংবাদিককে চাকরিচ্যুত করা, জুলাই গণ-অভ্যুত্থান-সম্পর্কিত মামলায় ৪ জেলায় কমপক্ষে ১৩৭ জন সাংবাদিককে আসামি করা এবং সংস্কৃতিকর্মীদের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা দায়েরের ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক)। গতকাল বুধবার এক বিজ্ঞপ্তিতে উদ্বেগ জানিয়েছে
১ ঘণ্টা আগেত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে আগামী কয়েক মাসের মধ্যে বাস্তবায়নযোগ্য নির্বাচনী আইন-বিধিসংশ্লিষ্ট সুপারিশ চূড়ান্ত করে সরকারের কাছে পাঠিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
২ ঘণ্টা আগেনির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ জানিয়েছেন, নির্ধারিত সময়ে আইন মন্ত্রণালয়ের মতামত না আসায় আইনি বাধ্যবাধকতা থাকায় ইশরাক হোসেনের নামে গেজেট প্রকাশ করা হয়েছে। আজ বুধবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে ‘চতুর্থ কমিশন সভা’ শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগে