নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
শেখ হাসিনা ও খালেদা জিয়াকে বাদ দিয়ে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি সংস্কারের প্রচেষ্টা হিসেবে পরিচিত ‘মাইনাস টু ফর্মুলা’ নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের মধ্যে কোনো আলোচনা নেই বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার উপপ্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর পরীবাগে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সংবাদ সম্মেলনে একথা বলেন আজাদ মজুমদার।
তিনি বলেছেন, ‘আমাদের সরকার মাইনাস টু কী জিনিস, এটা জানে না। মাইনাস টু নিয়ে সরকারের কোনো পর্যায়ে কোনো ধরনের আলোচনা হয়নি। ভবিষ্যতেও হওয়ার সম্ভাবনা নেই।’
২০০৭ সালে সেনাসমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের (এক/এগারোর সরকার) আমলে রাজনীতিতে বহুল আলোচিত ছিল ‘মাইনাস টু ফর্মুলা’ শব্দগুচ্ছ। তখন বিএনপি ও আওয়ামী লীগের দুই শীর্ষ নেতাকে রাজনীতি থেকে বাদ দেওয়ার চেষ্টায় কাজে লাগানো হয় দল দুটির কিছু নেতাকে, যাঁরা ‘সংস্কারপন্থী’ হিসেবে পরিচিত।
শেখ হাসিনার দেড় দশকের শাসনের অবসানের পর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পরে বিষয়টি নিয়ে আবার কানাঘুষা শুরু হয়েছে। সম্প্রতি বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, তাঁর দল বিরাজনীতিকরণে বিশ্বাস করে না এবং আবার ‘মাইনাস টু’ দেখতে চায় না।
সংবাদ সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টার উপপ্রেস সচিব জানান, রাষ্ট্র সংস্কারের লক্ষ্যে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে চলমান সংলাপের অংশ হিসেবে আগামী ১৯ অক্টোবর (শনিবার) আরও কয়েকটি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সরকারে সংলাপ হবে। বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশসহ বেশ কয়েকটি দলের সঙ্গে এর মধ্যে সংলাপ হয়েছে।
আজাদ মজুমদার বলেন, গণফোরাম, এলডিপি, জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট, ১২ দলীয় জোট, জাতীয় মুক্তি কাউন্সিল, লেবার পার্টি, বিজেপিসহ আরও দুয়েকটি রাজনৈতিক দলকে হয়তো এ দফায় কিংবা পরবর্তীকালে আমন্ত্রণ জানানো হবে, সেটা প্রক্রিয়াধীন আছে।
সংলাপে জাতীয় পার্টিকে আমন্ত্রণ জানানো হবে কি না জানতে চাইরে আজাদ মজুমদার বলেন, ‘এটা চলমান প্রক্রিয়া। অনেক রাজনৈতিক দলের সঙ্গে এরই মধ্যে আলোচনা হয়েছে। অন্য আর কার (দল) সঙ্গে আলোচনা হবে, এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি। উপদেষ্টা পরিষদ এটা নিয়ে কাজ করছে।’
জুলাই গণ-অভ্যুত্থান সংশ্লিষ্টদের মামলা, গ্রেপ্তার ও হয়রানি না করতে নির্দেশ দিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। অন্যদিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বলা হয়েছে ১৫ জুলাই থেকে ৫ আগস্টের ঘটনা খতিয়ে দেখার জন্য তদন্ত কমিটি করার জন্য।
এক্ষেত্রে সমন্বয়হীনতা আছে কি না জানতে চাইলে প্রধান উপদেষ্টার উপপ্রেস সচিব বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান। এ বিষয়ে তাদের কাছে জানতে চাইতে পারেন। সরকারের অবস্থান স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়ে দিয়েছে।
তিনি বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকারের এই মুহূর্তে অগ্রাধিকার হচ্ছে জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার করা। যাঁরা হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছেন, তাঁদের ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা। সেই লক্ষ্যে সরকার দৃঢ়প্রতিজ্ঞ এবং ভালোভাবে কাজ করছে।’
শেখ হাসিনা ও খালেদা জিয়াকে বাদ দিয়ে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি সংস্কারের প্রচেষ্টা হিসেবে পরিচিত ‘মাইনাস টু ফর্মুলা’ নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের মধ্যে কোনো আলোচনা নেই বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার উপপ্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর পরীবাগে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সংবাদ সম্মেলনে একথা বলেন আজাদ মজুমদার।
তিনি বলেছেন, ‘আমাদের সরকার মাইনাস টু কী জিনিস, এটা জানে না। মাইনাস টু নিয়ে সরকারের কোনো পর্যায়ে কোনো ধরনের আলোচনা হয়নি। ভবিষ্যতেও হওয়ার সম্ভাবনা নেই।’
২০০৭ সালে সেনাসমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের (এক/এগারোর সরকার) আমলে রাজনীতিতে বহুল আলোচিত ছিল ‘মাইনাস টু ফর্মুলা’ শব্দগুচ্ছ। তখন বিএনপি ও আওয়ামী লীগের দুই শীর্ষ নেতাকে রাজনীতি থেকে বাদ দেওয়ার চেষ্টায় কাজে লাগানো হয় দল দুটির কিছু নেতাকে, যাঁরা ‘সংস্কারপন্থী’ হিসেবে পরিচিত।
শেখ হাসিনার দেড় দশকের শাসনের অবসানের পর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পরে বিষয়টি নিয়ে আবার কানাঘুষা শুরু হয়েছে। সম্প্রতি বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, তাঁর দল বিরাজনীতিকরণে বিশ্বাস করে না এবং আবার ‘মাইনাস টু’ দেখতে চায় না।
সংবাদ সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টার উপপ্রেস সচিব জানান, রাষ্ট্র সংস্কারের লক্ষ্যে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে চলমান সংলাপের অংশ হিসেবে আগামী ১৯ অক্টোবর (শনিবার) আরও কয়েকটি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সরকারে সংলাপ হবে। বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশসহ বেশ কয়েকটি দলের সঙ্গে এর মধ্যে সংলাপ হয়েছে।
আজাদ মজুমদার বলেন, গণফোরাম, এলডিপি, জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট, ১২ দলীয় জোট, জাতীয় মুক্তি কাউন্সিল, লেবার পার্টি, বিজেপিসহ আরও দুয়েকটি রাজনৈতিক দলকে হয়তো এ দফায় কিংবা পরবর্তীকালে আমন্ত্রণ জানানো হবে, সেটা প্রক্রিয়াধীন আছে।
সংলাপে জাতীয় পার্টিকে আমন্ত্রণ জানানো হবে কি না জানতে চাইরে আজাদ মজুমদার বলেন, ‘এটা চলমান প্রক্রিয়া। অনেক রাজনৈতিক দলের সঙ্গে এরই মধ্যে আলোচনা হয়েছে। অন্য আর কার (দল) সঙ্গে আলোচনা হবে, এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি। উপদেষ্টা পরিষদ এটা নিয়ে কাজ করছে।’
জুলাই গণ-অভ্যুত্থান সংশ্লিষ্টদের মামলা, গ্রেপ্তার ও হয়রানি না করতে নির্দেশ দিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। অন্যদিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বলা হয়েছে ১৫ জুলাই থেকে ৫ আগস্টের ঘটনা খতিয়ে দেখার জন্য তদন্ত কমিটি করার জন্য।
এক্ষেত্রে সমন্বয়হীনতা আছে কি না জানতে চাইলে প্রধান উপদেষ্টার উপপ্রেস সচিব বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান। এ বিষয়ে তাদের কাছে জানতে চাইতে পারেন। সরকারের অবস্থান স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়ে দিয়েছে।
তিনি বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকারের এই মুহূর্তে অগ্রাধিকার হচ্ছে জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার করা। যাঁরা হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছেন, তাঁদের ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা। সেই লক্ষ্যে সরকার দৃঢ়প্রতিজ্ঞ এবং ভালোভাবে কাজ করছে।’
ফুটবল, ক্রিকেট, কাবাডি, নৌকাবাইচের মতো অনুমোদিত খেলায় আর্থিক ঝুঁকি তৈরি হলে সেগুলোকে জুয়া হিসেবে গণ্য করা হবে। এ জন্য দুই বছর কারাদণ্ড, ২ লাখ টাকা জরিমানা করা হবে। জুয়া নিয়ে ফেসবুকে প্রচার করলেও দেওয়া হবে জেল-জরিমানা। অফলাইন ও অনলাইনে জুয়া খেলাকে নিয়ন্ত্রণ করতে নতুন অধ্যাদেশের খসড়া চূড়ান্ত করেছে
৫ ঘণ্টা আগেসাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) নূরুল হুদাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। রাজধানীর উত্তরা থানা পুলিশ রোববার (২২ জুন) একটি সুনির্দিষ্ট মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার করে। তবে এ সময় ‘মব’ কর্তৃক সৃষ্ট বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি এবং অভিযুক্তকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করার ঘটনা সরকারের নজরে এসেছে।
৮ ঘণ্টা আগেভারতীয় টিভি চ্যানেল রিপাবলিক বাংলার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে এবং বাংলাদেশে তাদের সম্প্রচার নিষিদ্ধে নিষ্ক্রিয়তা নিয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। এ-সংক্রান্ত একটি রিটের পরিপ্রেক্ষিতে আজ রোববার বিচারপতি ফাহমিদা কাদের ও বিচারপতি সৈয়দ জাহেদ মনসুরের বেঞ্চ এই রুল জারি করেন।
১০ ঘণ্টা আগেপররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, এই হামলার পরিণতিতে যে পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে, তা ইতিমধ্যেই নাজুক একটি অঞ্চলের স্থিতিশীলতা আরও বিঘ্নিত করার ঝুঁকি তৈরি করেছে, যা আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তার প্রতি হুমকিস্বরূপ। বাংলাদেশ সব পক্ষকে সর্বোচ্চ সংযম প্রদর্শনের আহ্বান জানিয়েছে এবং আঞ্চলিক উত্তেজনা
১২ ঘণ্টা আগে