হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনাল উদ্বোধন হতে যাচ্ছে আগামী ৭ অক্টোবর। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উপস্থিত থেকে দৃষ্টি নন্দন এই টার্মিনাল উদ্বোধন করবেন। তবে পুরোপুরি চালু হতে আরও সময় লাগবে। কর্তৃপক্ষের প্রত্যাশা, নির্ধারিত সময়ের আগেই টার্মিনাল পুরোপুরি চালু করা যাবে।
আজ সোমবার এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল এম. মফিদুর রহমান।
এম. মফিদুর রহমান বলেন, ২০২০ সালে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তৃতীয় টার্মিনাল নির্মাণের চুক্তি হয়। চুক্তি অনুযায়ী ১ হাজার ৪৭১ দিনের মধ্যে সফট ওপেনিং (আংশিক উদ্বোধন) করার কথা ছিল। আজকে চুক্তি অনুযায়ী ১ হাজার ২৪১ দিন। আগামী ৭ অক্টোবর সফট ওপেনিং হবে। প্রধানমন্ত্রী সম্মতি জ্ঞাপন করেছেন সফট ওপেনিংয়ে উপস্থিত থাকবেন।
তৃতীয় টার্মিনালের কাজের অগ্রগতি নিয়ে তিনি বলেন, ‘আমাদের লক্ষ্য ছিল সফট ওপেনিংয়ের আগে ৯০ শতাংশ কাজ শেষ করা। এখন প্রায় ৮৯ শতাংশের কাছাকাছি কাজ সম্পূর্ণ হয়েছে। আশা করি ওপেনিংয়ের আগে ৯০ শতাংশ কাজ শেষ হয়ে যাবে। আমাদের লক্ষ্যমাত্রা ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে যাত্রীদের জন্য টার্মিনালটি ফুল ফাংশনাল করার। তবে আমাদের কাজ নির্ধারিত সময়ের আগেই শেষ হয়ে যাবে বলে আশা করছি। নির্ধারিত সময়ের আগে যাত্রীদের জন্য টার্মিনালটি ফুল ফাংশনাল হবে বলে আশা করছি।’
তৃতীয় টার্মিনাল পরিচালনার জন্য পর্যাপ্ত জনবল আছে কিনা প্রশ্ন করা হলে এম. মফিদুর রহমান বলেন, ‘জনবলের জন্য আমরা মন্ত্রণালয়ে আবেদন করেছি। এ ছাড়া আমাদের এখন যারা আছেন তাঁদেরকেও প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। এখানের একটা বড় দায়িত্ব আমাদের হাতে থাকবে না। এ দায়িত্বটা পালন করবে আমাদের বন্ধুপ্রতিম একটি দেশ। ইমিগ্রেশন পুলিশ ও কাস্টমসহ সংশ্লিষ্ট সবাই প্রস্তুতি নিচ্ছেন।’
নতুন টার্মিনাল হিন্দি ফাংশনাল হলে সেবার মান বৃদ্ধি পাবে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এই তৃতীয় টার্মিনাল করা হয়েছে যাত্রীসেবার মান উন্নয়নের জন্য। অ্যাভিয়েশন হাব হওয়ার লক্ষ্যে পৌঁছানোর জন্য এই তৃতীয় টার্মিনাল করা হয়েছে। যাত্রীসেবা নিশ্চিত করার জন্য বিদেশি একটি সংস্থাকে দায়িত্ব দেওয়া হচ্ছে। তবে বিদেশি সংস্থা কাজ করলেও নিয়ন্ত্রণের দায়িত্ব থাকবে আমাদের হাতে।’
এম. মফিদুর রহমান বলেন, ‘বিদেশি সংস্থাকে বলে দেওয়া হবে যেন যাত্রীসেবার মান সিঙ্গাপুরের চাঙ্গি বিমানবন্দর বা সমমানের বিমানবন্দরগুলোর মতো হয়। যাত্রীসেবার মান সুনিশ্চিত করতে পারবে এ বিষয়গুলো নিশ্চিত হওয়ার পর আমরা বিদেশি সংস্থার সঙ্গে চুক্তি করব। এ ছাড়া আমাদের দেশীয় স্টেকহোল্ডার যারা আছে তাদেরকেও বলা হয়েছে কর্মীদের প্রশিক্ষণ দেওয়ার জন্য। এবং নতুন টার্মিনালে যাদের যতটুকু প্রয়োজন ততটুকু অনুযায়ী অফিস স্পেস বরাদ্দ দেওয়া হবে।’
তৃতীয় টার্মিনাল পরিচালনার জন্য হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর প্রস্তুত কিনা বা পারবে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন মোহাম্মদ কামরুল ইসলাম বলেন, ‘এটা কোনো একক কাজ না। আমরা সবাই সম্মিলিত প্রচেষ্টায় তৃতীয় টার্মিনাল পরিচালনা করব দেশের অন্যান্য বিমানবন্দরের মতো।’
প্রকল্প সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের টার্মিনাল নির্মাণ প্রকল্পের কাজ করছে স্যামসাং গ্রুপের কনস্ট্রাকশন ইউনিট স্যামসাং কনস্ট্রাকশন অ্যান্ড ট্রেডিং (সিঅ্যান্ডটি) করপোরেশন। প্রতিষ্ঠানটির নির্মিত স্থাপনাগুলোর মধ্যে রয়েছে বুর্জ খলিফা, পেট্রোনাস টুইন টাওয়ার, তাইপে ১০১, সিঙ্গাপুরের চাঙ্গি বিমানবন্দরের ৪ নম্বর টার্মিনাল, দক্ষিণ কোরিয়ার ইনচেওন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ও আবুধাবির ক্লিভল্যান্ড ক্লিনিক। প্রতিনিয়ত নতুন নতুন প্রযুক্তি ও সম্ভাবনা উন্মোচনের মাধ্যমে নির্মাণে আধুনিকতা নিয়ে এসেছে স্যামসাং সিঅ্যান্ডটির ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড কনস্ট্রাকশন গ্রুপ। সিঅ্যান্ডটি ছাড়াও জাপানের মিতসুবিশি ও ফুজিতা এই টার্মিনালের নির্মাণকাজে যুক্ত রয়েছে।
এ ছাড়া টার্মিনালের ভেতরের ভবনটির নকশা তৈরি করেছেন বিখ্যাত স্থপতি রোহানি বাহারিন। তিনি সিঙ্গাপুরের চাঙ্গি এয়ারপোর্টের টার্মিনাল-৩, চীনের গুয়াংজুর এটিসি টাওয়ার ভবন, ভারতের আহমেদাবাদ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, ইসলামাবাদের আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের টার্মিনাল ভবনের নকশা তৈরি করেন।
২০১৭ সালের ২৪ অক্টোবর শাহজালাল বিমানবন্দর সম্প্রসারণ প্রকল্পটির অনুমোদন দেয় একনেক। নির্মাণকাজে অর্থায়ন করছে জাপান ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সি (জাইকা)। বৃহৎ এই থার্ড টার্মিনাল প্রকল্পটির ব্যয় প্রথমে ধরা হয়েছিল ১৩ হাজার ৬১০ কোটি টাকা। পরে অবশ্য প্রকল্প ব্যয় ৭ হাজার ৭৮৮ কোটি ৫৯ লাখ টাকা বাড়ানো হয়েছে। এর মধ্যে ৫ হাজার কোটি টাকা বাংলাদেশ সরকার এবং বাকি অর্থ দেবে জাইকা।
২০১৯ সালের ৩০ ডিসেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনাল নির্মাণকাজের উদ্বোধন করেন।
পাঁচ লাখ ৪২ হাজার বর্গমিটারের এ টার্মিনালে একসঙ্গে ৩৭টি উড়োজাহাজ রাখার অ্যাপ্রোন (প্লেন পার্ক করার জায়গা) করা হয়েছে। তবে এ টার্মিনালের সবচেয়ে দৃষ্টিনন্দন হবে মডার্ন টার্মিনাল বিল্ডিং। দুই লাখ ৩০ হাজার স্কয়ার মিটারের বিল্ডিংয়ের ভেতরে থাকবে পৃথিবীর উল্লেখযোগ্য ও অত্যাধুনিক সব প্রযুক্তির ছোঁয়া।
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনাল উদ্বোধন হতে যাচ্ছে আগামী ৭ অক্টোবর। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উপস্থিত থেকে দৃষ্টি নন্দন এই টার্মিনাল উদ্বোধন করবেন। তবে পুরোপুরি চালু হতে আরও সময় লাগবে। কর্তৃপক্ষের প্রত্যাশা, নির্ধারিত সময়ের আগেই টার্মিনাল পুরোপুরি চালু করা যাবে।
আজ সোমবার এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল এম. মফিদুর রহমান।
এম. মফিদুর রহমান বলেন, ২০২০ সালে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তৃতীয় টার্মিনাল নির্মাণের চুক্তি হয়। চুক্তি অনুযায়ী ১ হাজার ৪৭১ দিনের মধ্যে সফট ওপেনিং (আংশিক উদ্বোধন) করার কথা ছিল। আজকে চুক্তি অনুযায়ী ১ হাজার ২৪১ দিন। আগামী ৭ অক্টোবর সফট ওপেনিং হবে। প্রধানমন্ত্রী সম্মতি জ্ঞাপন করেছেন সফট ওপেনিংয়ে উপস্থিত থাকবেন।
তৃতীয় টার্মিনালের কাজের অগ্রগতি নিয়ে তিনি বলেন, ‘আমাদের লক্ষ্য ছিল সফট ওপেনিংয়ের আগে ৯০ শতাংশ কাজ শেষ করা। এখন প্রায় ৮৯ শতাংশের কাছাকাছি কাজ সম্পূর্ণ হয়েছে। আশা করি ওপেনিংয়ের আগে ৯০ শতাংশ কাজ শেষ হয়ে যাবে। আমাদের লক্ষ্যমাত্রা ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে যাত্রীদের জন্য টার্মিনালটি ফুল ফাংশনাল করার। তবে আমাদের কাজ নির্ধারিত সময়ের আগেই শেষ হয়ে যাবে বলে আশা করছি। নির্ধারিত সময়ের আগে যাত্রীদের জন্য টার্মিনালটি ফুল ফাংশনাল হবে বলে আশা করছি।’
তৃতীয় টার্মিনাল পরিচালনার জন্য পর্যাপ্ত জনবল আছে কিনা প্রশ্ন করা হলে এম. মফিদুর রহমান বলেন, ‘জনবলের জন্য আমরা মন্ত্রণালয়ে আবেদন করেছি। এ ছাড়া আমাদের এখন যারা আছেন তাঁদেরকেও প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। এখানের একটা বড় দায়িত্ব আমাদের হাতে থাকবে না। এ দায়িত্বটা পালন করবে আমাদের বন্ধুপ্রতিম একটি দেশ। ইমিগ্রেশন পুলিশ ও কাস্টমসহ সংশ্লিষ্ট সবাই প্রস্তুতি নিচ্ছেন।’
নতুন টার্মিনাল হিন্দি ফাংশনাল হলে সেবার মান বৃদ্ধি পাবে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এই তৃতীয় টার্মিনাল করা হয়েছে যাত্রীসেবার মান উন্নয়নের জন্য। অ্যাভিয়েশন হাব হওয়ার লক্ষ্যে পৌঁছানোর জন্য এই তৃতীয় টার্মিনাল করা হয়েছে। যাত্রীসেবা নিশ্চিত করার জন্য বিদেশি একটি সংস্থাকে দায়িত্ব দেওয়া হচ্ছে। তবে বিদেশি সংস্থা কাজ করলেও নিয়ন্ত্রণের দায়িত্ব থাকবে আমাদের হাতে।’
এম. মফিদুর রহমান বলেন, ‘বিদেশি সংস্থাকে বলে দেওয়া হবে যেন যাত্রীসেবার মান সিঙ্গাপুরের চাঙ্গি বিমানবন্দর বা সমমানের বিমানবন্দরগুলোর মতো হয়। যাত্রীসেবার মান সুনিশ্চিত করতে পারবে এ বিষয়গুলো নিশ্চিত হওয়ার পর আমরা বিদেশি সংস্থার সঙ্গে চুক্তি করব। এ ছাড়া আমাদের দেশীয় স্টেকহোল্ডার যারা আছে তাদেরকেও বলা হয়েছে কর্মীদের প্রশিক্ষণ দেওয়ার জন্য। এবং নতুন টার্মিনালে যাদের যতটুকু প্রয়োজন ততটুকু অনুযায়ী অফিস স্পেস বরাদ্দ দেওয়া হবে।’
তৃতীয় টার্মিনাল পরিচালনার জন্য হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর প্রস্তুত কিনা বা পারবে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন মোহাম্মদ কামরুল ইসলাম বলেন, ‘এটা কোনো একক কাজ না। আমরা সবাই সম্মিলিত প্রচেষ্টায় তৃতীয় টার্মিনাল পরিচালনা করব দেশের অন্যান্য বিমানবন্দরের মতো।’
প্রকল্প সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের টার্মিনাল নির্মাণ প্রকল্পের কাজ করছে স্যামসাং গ্রুপের কনস্ট্রাকশন ইউনিট স্যামসাং কনস্ট্রাকশন অ্যান্ড ট্রেডিং (সিঅ্যান্ডটি) করপোরেশন। প্রতিষ্ঠানটির নির্মিত স্থাপনাগুলোর মধ্যে রয়েছে বুর্জ খলিফা, পেট্রোনাস টুইন টাওয়ার, তাইপে ১০১, সিঙ্গাপুরের চাঙ্গি বিমানবন্দরের ৪ নম্বর টার্মিনাল, দক্ষিণ কোরিয়ার ইনচেওন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ও আবুধাবির ক্লিভল্যান্ড ক্লিনিক। প্রতিনিয়ত নতুন নতুন প্রযুক্তি ও সম্ভাবনা উন্মোচনের মাধ্যমে নির্মাণে আধুনিকতা নিয়ে এসেছে স্যামসাং সিঅ্যান্ডটির ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড কনস্ট্রাকশন গ্রুপ। সিঅ্যান্ডটি ছাড়াও জাপানের মিতসুবিশি ও ফুজিতা এই টার্মিনালের নির্মাণকাজে যুক্ত রয়েছে।
এ ছাড়া টার্মিনালের ভেতরের ভবনটির নকশা তৈরি করেছেন বিখ্যাত স্থপতি রোহানি বাহারিন। তিনি সিঙ্গাপুরের চাঙ্গি এয়ারপোর্টের টার্মিনাল-৩, চীনের গুয়াংজুর এটিসি টাওয়ার ভবন, ভারতের আহমেদাবাদ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, ইসলামাবাদের আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের টার্মিনাল ভবনের নকশা তৈরি করেন।
২০১৭ সালের ২৪ অক্টোবর শাহজালাল বিমানবন্দর সম্প্রসারণ প্রকল্পটির অনুমোদন দেয় একনেক। নির্মাণকাজে অর্থায়ন করছে জাপান ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সি (জাইকা)। বৃহৎ এই থার্ড টার্মিনাল প্রকল্পটির ব্যয় প্রথমে ধরা হয়েছিল ১৩ হাজার ৬১০ কোটি টাকা। পরে অবশ্য প্রকল্প ব্যয় ৭ হাজার ৭৮৮ কোটি ৫৯ লাখ টাকা বাড়ানো হয়েছে। এর মধ্যে ৫ হাজার কোটি টাকা বাংলাদেশ সরকার এবং বাকি অর্থ দেবে জাইকা।
২০১৯ সালের ৩০ ডিসেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনাল নির্মাণকাজের উদ্বোধন করেন।
পাঁচ লাখ ৪২ হাজার বর্গমিটারের এ টার্মিনালে একসঙ্গে ৩৭টি উড়োজাহাজ রাখার অ্যাপ্রোন (প্লেন পার্ক করার জায়গা) করা হয়েছে। তবে এ টার্মিনালের সবচেয়ে দৃষ্টিনন্দন হবে মডার্ন টার্মিনাল বিল্ডিং। দুই লাখ ৩০ হাজার স্কয়ার মিটারের বিল্ডিংয়ের ভেতরে থাকবে পৃথিবীর উল্লেখযোগ্য ও অত্যাধুনিক সব প্রযুক্তির ছোঁয়া।
সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানের নামে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিভিন্ন ভুয়া প্রোফাইল খুলে বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়ানো হচ্ছে। এ বিষয়ে সতর্ক করেছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)।
২৪ মিনিট আগেদফায় দফায় ভারী বর্ষণ ও উজান থেকে নামা পাহাড়ি ঢলে ছয় জেলার নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। কয়েকটি স্থানে ইতিমধ্যে বিপৎসীমা অতিক্রম করেছে পানি। এতে ডুবে গেছে রাস্তাঘাট, ঘরবাড়ি ও ফসলের খেত। বাধ্য হয়ে অনেকে কাঁচা ধান কেটে ঘরে তুলছে। অনেকেই পরিবার নিয়ে আশ্রয় নিয়েছে নিরাপদ স্থানে।
১ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের এক বছর পূর্তিতে ৫ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এর সাত দিন পর গত মঙ্গলবার বেসরকারি মানবাধিকার সংস্থা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল বলেছে, এই ঘোষণাপত্রের সঙ্গে সরকারের কার্যকলাপ সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়।
৩ ঘণ্টা আগেড্রোন শো পরিচালনার জন্য প্রশিক্ষণ নিতে বাংলাদেশ থেকে চীনে যাচ্ছেন ১১ তরুণ গণমাধ্যমকর্মী। এক মাসের এ প্রশিক্ষণ চীনের সাংহাই ও গুয়াংজুতে অনুষ্ঠিত হবে। আজ বুধবার (১৩ আগস্ট) ঢাকার চীনা দূতাবাসে ড্রোন প্রশিক্ষণ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠান ও প্রেস কনফারেন্সে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ তথ্য জানান
৩ ঘণ্টা আগে