আবারও ৩ বাংলাদেশির নাম পাওয়া গেল বিশ্বের বহুল আলোচিত প্যান্ডোরা পেপারসে। তাঁরা তিনজন হলেন, হেদায়েত উল্লাহ, সাইফুল্লাহ রুমি এবং শাহিদা বেগম শান্তি। অনুসন্ধানী সাংবাদিকদের আন্তর্জাতিক জোট ইন্টারন্যাশনাল কনসোর্টিয়াম অব ইনভেস্টিগেটিভ জার্নালিস্টসের (আইসিআইজে) প্যান্ডোরা পেপারসের তৃতীয় দফায় প্রকাশিত নথি থেকে তাদের নাম পাওয়া গেছে।
নথিতে থাকা তিন বাংলাদেশি হেদায়েত উল্লাহ থাকেন রাজধানীর বারিধারা ডিওএইচএসের নর্দান রোডে, সাইফুল্লাহ রুমিও থাকেন একই ঠিকানায়। তাঁরা দুজন একই পরিবারের সদস্য। শাহিদা বেগম শান্তি থাকেন সিলেটের শাহজালাল উপশহরে।
আইসিআইজে প্রকাশিত তথ্য অনুসারে হেদায়েত উল্লাহ, সাইফুল্লাহ রুমি দুজনেই হংকংভিত্তিক অফশোর প্রতিষ্ঠান ট্রান্সগ্লোবাল কনসালটিং লিমিটেডের একটি উল্লেখযোগ্য অংশের নিয়ন্ত্রণে রয়েছেন। প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে তাঁরা জড়িত ২০১৮ সালের ১ মার্চ থেকে। অপরদিকে, সিলেটের শাহিদা বেগম শান্তি জড়িত রয়েছেন জেএএস নামক একটি অফশোর প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে। তবে তিনি কবে থেকে জড়িত এবং প্রতিষ্ঠানটিতে তাঁর মালিকানা বা ভূমিকা কী সেই বিষয়ে কোনো তথ্য দিতে পারেনি আইসিআইজে। এমনকি তিনি কবে থেকে জড়িত তাও জানায়নি প্রতিষ্ঠানটি। জেএএস সেশেলসে নিবন্ধিত।
বিদেশি প্রতিষ্ঠানে অবৈধ গোপন বিনিয়োগকারীদের নাম প্রকাশ করে আলোচনায় আসা আইসিআইজে এবারও তাদের ধারাবাহিকতা বজায় রেখেছে। এবার প্রকাশিত নথিতে ৯ হাজারেরও বেশি বিভিন্ন অফশোর প্রতিষ্ঠানের তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে। এবারের প্রকাশিত প্রতিষ্ঠানগুলোর অধিকাংশই হংকং, বেলিজ, ব্রিটিশ ভার্জিন আইল্যান্ড, পানামা, সুইজারল্যান্ড এবং দুবাইভিত্তিক।
এর আগে, আরও দুই দফায় প্যান্ডোরা পেপারসে গোপন তথ্য প্রকাশ করা হয়। ২০২১ সালের ৩ অক্টোবর প্রকাশ করা হয় প্যান্ডোরা পেপারসের প্রথম ধাপের তালিকা, দ্বিতীয় ধাপের তালিকা প্রকাশ করা হয় সেই বছরের ৬ ডিসেম্বর। এই তিন ধাপে প্রকাশিত নথি থেকে দেখা গেছে, অন্তত ১১ জন বাংলাদেশি ও বাংলাদেশের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি বিশ্বের বিভিন্ন অফশোর প্রতিষ্ঠানে অবৈধ বিনিয়োগ করেছেন।
আবারও ৩ বাংলাদেশির নাম পাওয়া গেল বিশ্বের বহুল আলোচিত প্যান্ডোরা পেপারসে। তাঁরা তিনজন হলেন, হেদায়েত উল্লাহ, সাইফুল্লাহ রুমি এবং শাহিদা বেগম শান্তি। অনুসন্ধানী সাংবাদিকদের আন্তর্জাতিক জোট ইন্টারন্যাশনাল কনসোর্টিয়াম অব ইনভেস্টিগেটিভ জার্নালিস্টসের (আইসিআইজে) প্যান্ডোরা পেপারসের তৃতীয় দফায় প্রকাশিত নথি থেকে তাদের নাম পাওয়া গেছে।
নথিতে থাকা তিন বাংলাদেশি হেদায়েত উল্লাহ থাকেন রাজধানীর বারিধারা ডিওএইচএসের নর্দান রোডে, সাইফুল্লাহ রুমিও থাকেন একই ঠিকানায়। তাঁরা দুজন একই পরিবারের সদস্য। শাহিদা বেগম শান্তি থাকেন সিলেটের শাহজালাল উপশহরে।
আইসিআইজে প্রকাশিত তথ্য অনুসারে হেদায়েত উল্লাহ, সাইফুল্লাহ রুমি দুজনেই হংকংভিত্তিক অফশোর প্রতিষ্ঠান ট্রান্সগ্লোবাল কনসালটিং লিমিটেডের একটি উল্লেখযোগ্য অংশের নিয়ন্ত্রণে রয়েছেন। প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে তাঁরা জড়িত ২০১৮ সালের ১ মার্চ থেকে। অপরদিকে, সিলেটের শাহিদা বেগম শান্তি জড়িত রয়েছেন জেএএস নামক একটি অফশোর প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে। তবে তিনি কবে থেকে জড়িত এবং প্রতিষ্ঠানটিতে তাঁর মালিকানা বা ভূমিকা কী সেই বিষয়ে কোনো তথ্য দিতে পারেনি আইসিআইজে। এমনকি তিনি কবে থেকে জড়িত তাও জানায়নি প্রতিষ্ঠানটি। জেএএস সেশেলসে নিবন্ধিত।
বিদেশি প্রতিষ্ঠানে অবৈধ গোপন বিনিয়োগকারীদের নাম প্রকাশ করে আলোচনায় আসা আইসিআইজে এবারও তাদের ধারাবাহিকতা বজায় রেখেছে। এবার প্রকাশিত নথিতে ৯ হাজারেরও বেশি বিভিন্ন অফশোর প্রতিষ্ঠানের তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে। এবারের প্রকাশিত প্রতিষ্ঠানগুলোর অধিকাংশই হংকং, বেলিজ, ব্রিটিশ ভার্জিন আইল্যান্ড, পানামা, সুইজারল্যান্ড এবং দুবাইভিত্তিক।
এর আগে, আরও দুই দফায় প্যান্ডোরা পেপারসে গোপন তথ্য প্রকাশ করা হয়। ২০২১ সালের ৩ অক্টোবর প্রকাশ করা হয় প্যান্ডোরা পেপারসের প্রথম ধাপের তালিকা, দ্বিতীয় ধাপের তালিকা প্রকাশ করা হয় সেই বছরের ৬ ডিসেম্বর। এই তিন ধাপে প্রকাশিত নথি থেকে দেখা গেছে, অন্তত ১১ জন বাংলাদেশি ও বাংলাদেশের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি বিশ্বের বিভিন্ন অফশোর প্রতিষ্ঠানে অবৈধ বিনিয়োগ করেছেন।
‘এক ঠিকানায় সকল নাগরিক সেবা’ স্লোগান নিয়ে এই সেবা আউটলেটের যাত্রা শুরু হয়েছে। এর মাধ্যমে কার্যকর সরকারি সেবা দিয়ে জনগণের ক্ষমতায়ন করা হবে। ওয়েবসাইটটিতে গিয়ে দেখা যায়, জাতীয় পরিচয়পত্র থেকে শুরু করে বিদ্যুৎ বিল, বয়স্ক ভাতা, স্কুলে ভর্তি, জলবায়ু কর্মসূচির তথ্যও পাওয়া যাবে।
২৬ মিনিট আগেসেবা প্রদানে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করতে এবং দ্রুততম সময়ে সেবা প্রদানের লক্ষ্যে আগামী ১৬ মে থেকে দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদের আবেদন শতভাগ অনলাইনে গ্রহণ ও নিষ্পত্তি করা হবে।
১ ঘণ্টা আগেসব ধরনের ওষুধের মধ্যে দেশে পরিপাকতন্ত্রের জটিলতাবিষয়ক ওষুধ বিক্রিতে রয়েছে তৃতীয় সর্বোচ্চ স্থানে। সরকারি গবেষণায় উঠে এসেছে, এসব ওষুধ বিক্রির অঙ্ক বছরে প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার কোটি টাকা। এই পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট, জনসংখ্যার একটা বিশাল অংশ পরিপাকতন্ত্রের সমস্যায় ভুগছে।
১১ ঘণ্টা আগেবর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই পুলিশকে স্বাধীন ও রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত রাখার জন্য পদক্ষেপ নিতে প্রস্তাব দিয়েছেন পুলিশ সদস্যরা। এ জন্য তাঁরা দ্রুত স্বাধীন কমিশন গঠনের জন্য প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জোর দাবি জানান। পুলিশ সংস্কার কমিশন ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে ‘স্বাধীন কমিশন’ গঠনের...
১১ ঘণ্টা আগে