নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কঠোর বিধিনিষেধ শিথিলের সময় অর্ধেক বাস চলাচলের সরকারি সিদ্ধান্তের বিষয়ে প্রশ্ন তুলেছেন খোদ সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, সড়কে অর্ধেক গাড়ি নামানোর সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে কথা বললে ভালো হতো। অর্ধেক বাস চলবে, অর্ধেক চলবে না–এটির নিশ্চয়তা দেবে কে?
গতকাল সোমবার গুরুত্বপূর্ণ মহাসড়কের পণ্য পরিবহনের উৎসমুখে এক্সেল নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র স্থাপন শীর্ষক প্রকল্পের পূর্ত কাজ দুটি বাস্তবায়নে সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর এবং নির্মাণ প্রতিষ্ঠানের মধ্য চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন ওবায়দুল কাদের।
সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, কাল বুধবার থেকে পর্যায়ক্রমে শিথিল করা হচ্ছে কঠোর বিধিনিষেধ। কাল থেকে চলবে গণপরিবহন। মোট সংখ্যার অর্ধেক বাস চলাচলের সিদ্ধান্ত জানিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে সরকার।
মোট সংখ্যার অর্ধেক বাস চলাচলের অনুমতির বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘এটা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী থেকে সাজেশন দেওয়া হয়েছে। জেলা পর্যায়ে ডিসি, এসপি, পরিবহন মালিক অ্যাসোসিয়েশনের সঙ্গে বসে ঠিক করে দেব, অর্ধেক বাস একদিন চলবে, পরদিন বাকিগুলো।’
বিধিনিষেধ শিথিল করে বুধবার থেকে সব অফিস খুলে দেওয়া হচ্ছে। অফিস খুলে দিয়ে অর্ধেক বাস বন্ধ রাখলে ভোগান্তিতে পড়বে সাধারণ মানুষ।
এ বিষয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ‘এটি মূলত আন্তজেলা বাসের জন্য বলেছে। বাইরে থেকে যাতে কম আসে। আমরা বিষয়টি স্থানীয় প্রশাসনের ওপর ছেড়ে দিয়েছি।
অর্ধেক পরিবহন চলবে বলে জারি করা প্রজ্ঞাপনের প্রতি ইঙ্গিত করে সড়ক পরিবহনমন্ত্রী বলেন, ‘সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে বিষয়টি আমাদের মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) সঙ্গে আলোচনা করে নিলে ভালো হতো। আগে আলাপ করলে আমরা আমাদের মতামত দিতাম। বিষয়টি এখন জেলা প্রশাসন ও পুলিশের ওপর ন্যস্ত করা হয়েছে। তারা যদি সরকারের এই সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করতে পারে ভালো কথা। এটা আমাদের এখতিয়ার নয়।’
বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির মহাসচিব খন্দকার এনায়েত উল্যাহ গতকাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মালিকের কয়টি গাড়ি আছে বা কতটি গাড়ি চালাচ্ছে দেশব্যাপী সেটা নির্ণয় করা কঠিন। মোট গাড়ির অর্ধেক চলাচল করলে শ্রমিকেরা বেকার থাকবে, তাদের কষ্ট লাঘব হবে না। মালিকেরাও ব্যবসায়িকভাবে চরম ক্ষতিগ্রস্ত হবে। দীর্ঘদিন পরে গাড়ি চালু হবে, যার একটি মাত্র গাড়ি আছে তার অবস্থা কী হবে?’
এনায়েত উল্যাহ আরও বলেন, ‘অর্ধেক গাড়ি চলাচল করলে পরিবহনসংকট দেখা দেবে এবং যাত্রীর চাপ বাড়বে। এতে করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধি পাওয়ার সম্ভাবনা থাকবে। এমন অবস্থায় অর্ধেক নয় সবগুলো গাড়ি চালানোর সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য সরকারকে অনুরোধ জানাচ্ছি।’
কঠোর বিধিনিষেধ শিথিলের সময় অর্ধেক বাস চলাচলের সরকারি সিদ্ধান্তের বিষয়ে প্রশ্ন তুলেছেন খোদ সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, সড়কে অর্ধেক গাড়ি নামানোর সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে কথা বললে ভালো হতো। অর্ধেক বাস চলবে, অর্ধেক চলবে না–এটির নিশ্চয়তা দেবে কে?
গতকাল সোমবার গুরুত্বপূর্ণ মহাসড়কের পণ্য পরিবহনের উৎসমুখে এক্সেল নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র স্থাপন শীর্ষক প্রকল্পের পূর্ত কাজ দুটি বাস্তবায়নে সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর এবং নির্মাণ প্রতিষ্ঠানের মধ্য চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন ওবায়দুল কাদের।
সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, কাল বুধবার থেকে পর্যায়ক্রমে শিথিল করা হচ্ছে কঠোর বিধিনিষেধ। কাল থেকে চলবে গণপরিবহন। মোট সংখ্যার অর্ধেক বাস চলাচলের সিদ্ধান্ত জানিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে সরকার।
মোট সংখ্যার অর্ধেক বাস চলাচলের অনুমতির বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘এটা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী থেকে সাজেশন দেওয়া হয়েছে। জেলা পর্যায়ে ডিসি, এসপি, পরিবহন মালিক অ্যাসোসিয়েশনের সঙ্গে বসে ঠিক করে দেব, অর্ধেক বাস একদিন চলবে, পরদিন বাকিগুলো।’
বিধিনিষেধ শিথিল করে বুধবার থেকে সব অফিস খুলে দেওয়া হচ্ছে। অফিস খুলে দিয়ে অর্ধেক বাস বন্ধ রাখলে ভোগান্তিতে পড়বে সাধারণ মানুষ।
এ বিষয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ‘এটি মূলত আন্তজেলা বাসের জন্য বলেছে। বাইরে থেকে যাতে কম আসে। আমরা বিষয়টি স্থানীয় প্রশাসনের ওপর ছেড়ে দিয়েছি।
অর্ধেক পরিবহন চলবে বলে জারি করা প্রজ্ঞাপনের প্রতি ইঙ্গিত করে সড়ক পরিবহনমন্ত্রী বলেন, ‘সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে বিষয়টি আমাদের মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) সঙ্গে আলোচনা করে নিলে ভালো হতো। আগে আলাপ করলে আমরা আমাদের মতামত দিতাম। বিষয়টি এখন জেলা প্রশাসন ও পুলিশের ওপর ন্যস্ত করা হয়েছে। তারা যদি সরকারের এই সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করতে পারে ভালো কথা। এটা আমাদের এখতিয়ার নয়।’
বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির মহাসচিব খন্দকার এনায়েত উল্যাহ গতকাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মালিকের কয়টি গাড়ি আছে বা কতটি গাড়ি চালাচ্ছে দেশব্যাপী সেটা নির্ণয় করা কঠিন। মোট গাড়ির অর্ধেক চলাচল করলে শ্রমিকেরা বেকার থাকবে, তাদের কষ্ট লাঘব হবে না। মালিকেরাও ব্যবসায়িকভাবে চরম ক্ষতিগ্রস্ত হবে। দীর্ঘদিন পরে গাড়ি চালু হবে, যার একটি মাত্র গাড়ি আছে তার অবস্থা কী হবে?’
এনায়েত উল্যাহ আরও বলেন, ‘অর্ধেক গাড়ি চলাচল করলে পরিবহনসংকট দেখা দেবে এবং যাত্রীর চাপ বাড়বে। এতে করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধি পাওয়ার সম্ভাবনা থাকবে। এমন অবস্থায় অর্ধেক নয় সবগুলো গাড়ি চালানোর সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য সরকারকে অনুরোধ জানাচ্ছি।’
প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদকাল ১০ বছরের বিষয়ে জামায়াত, এনসিপিসহ অধিকাংশ দল একমত হলেও বিএনপিসহ তিনটি দল দ্বিমত পোষণ করেছ বলে জানিয়েছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ। আজ রোববার ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর দ্বিতীয় ধাপের সংলাপের পঞ্চম দিনের মুলতবি শেষে
৪৩ মিনিট আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর আলোচনায় প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ প্রস্তাবনা প্রশ্নে ভিন্ন ভিন্ন অবস্থান নিয়েছে রাজনৈতিক দলগুলো। অধিকাংশ দল প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ সর্বোচ্চ দুবারের প্রস্তাব করেছে। তবে কয়েকটি দল দুবারের পর একবার বিরতি দিয়ে আবার হতে পারবেন বলে মত দিয়েছে...
৪ ঘণ্টা আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় রাজধানীর চানখাঁরপুলে ৬ জনকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ৮ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের বিষয়ে শুনানির জন্য আগামী ২৯ জুন দিন ধার্য করা হয়েছে। আজ রোববার (২২ জুন) বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বে তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল এই দি
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় ঐকমত্যের স্বার্থে রাজনৈতিক দলগুলোকে ছাড় দেওয়ার অনুরোধ করেছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ। তিনি বলেছেন, ‘একটু ছাড় দেওয়ার জায়গায় আসুন। আপনারা আসছেন, আরেকটু আগান। আরেকটু আগালে দ্রুত জুলাই সনদ করার মাধ্যমে এ অংশ (সংলাপ) শেষ করতে পারি।’
৬ ঘণ্টা আগে