নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যকার ভ্রমণ চুক্তির (ট্রাভেল অ্যাগ্রিমেন্ট) মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে। শিগগিরই নতুন ভ্রমণ চুক্তি করতে যাচ্ছে দুই দেশ। তবে এবারের চুক্তিতে দুই দেশের নাগরিকদের সুযোগ–সুবিধা বৃদ্ধির লক্ষ্যে বড় সংশোধনী আনার প্রস্তাব করছে বাংলাদেশ। যেকোনো চেকপোস্ট দিয়ে যাওয়া–আসার সুবিধা, মেডিকেল ভিসায় বহু ভ্রমণ সুবিধা ও প্রয়োজনে হাসপাতাল পরিবর্তনের সুবিধাসহ একাধিক পরিবর্তনের প্রস্তাব বাংলাদেশের পক্ষ থেকে করা হবে বলে জানা গেছে।
বাংলাদেশ ও ভারতের নাগরিকদের দুই দেশে যাতায়াতের জন্য ১৯৭২ সালের ১ সেপ্টেম্বর থেকে একটি ভ্রমণ চুক্তি (ট্রাভেল অ্যাগ্রিমেন্ট) রয়েছে। সর্বশেষ ২০১৩ সালের জানুয়ারিতে এই চুক্তি করা হয়েছিল, যার মেয়াদ গত ১৫ জানুয়ারি শেষ হয়ে গেছে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, আগামী এক মাসের মধ্যে নতুন ভ্রমণ চুক্তি স্বাক্ষর হতে পারে। সেই লক্ষ্যে বাংলাদেশের পক্ষে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগ চুক্তির একটি প্রস্তাব তৈরি করেছে। এই প্রস্তাব নিয়ে এরই মধ্যে সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন পক্ষের মতামত ও সুপারিশও নেওয়া হয়েছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, প্রস্তাবটি চূড়ান্ত হলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে ভারতীয় পক্ষের মতামতের জন্য পাঠানো হবে। উভয় পক্ষের মতামতের পরে চুক্তিটি নবায়ন করা হবে।
সূত্র জানিয়েছে, এবারের চুক্তিতে ভিসায় ‘ডেজিগনেটেড চেকপোস্ট’ তুলে দিয়ে ‘থ্রু এনি চেকপোস্ট’ কথাটি বসানোর প্রস্তাব করা হবে। ফলে পাসপোর্টধারী নাগরিকেরা যেকোনো চেকপোস্ট দিয়ে প্রবেশ করতে বা ফিরে আসতে পারবেন। এ ছাড়া দীর্ঘমেয়াদি চিকিৎসার সময় মেডিকেল ভিসার ক্ষেত্রে এক ভিসায় বারবার যাওয়া–আসার সুবিধা এবং হাসপাতাল পরিবর্তন করার সুবিধা রাখারও প্রস্তাব করা হচ্ছে এবার।
জানা গেছে, কূটনৈতিক ও অফিশিয়াল পাসপোর্টের ক্ষেত্রে বিনা ভিসায় অবস্থানের মেয়াদ ৪৫ দিনের পরিবর্তে ৯০ দিন করার প্রস্তাব করবে বাংলাদেশ। অন্যদিকে স্বল্পমেয়াদি ডাবল এন্ট্রি ভিসার মেয়াদ তিন মাস থেকে বাড়িয়ে ছয় মাস করার প্রস্তাবও করবে বাংলাদেশ।
স্থল, আকাশ ও সমুদ্র পথের পাশাপাশি এবারের চুক্তিতে রুট হিসেবে নদীপথ যুক্ত করার প্রস্তাব করা হবে। এতে নদীপথেও ভারত ভ্রমণের সুযোগ তৈরি হবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। সম্প্রতি দুই দেশের মধ্যে রিভার ক্রুজ চালু হওয়ার পর নৌ–রুট যুক্ত করার এই ব্যবস্থা নেওয়া হলো।
তবে লং–টার্ম মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা ও লং–টার্ম এমপ্লয়মেন্ট ভিসার ক্ষেত্রে কোনো পরিবর্তন আনা হচ্ছে না।
বাংলাদেশের প্রস্তাবিত সংশোধনীগুলোর লক্ষ্য উভয় দেশের নাগরিকদের ভ্রমণ প্রক্রিয়াকে সহজতর এবং উন্নত করা। ভারতের ব্যুরো অব ইমিগ্রেশনের তথ্য অনুযায়ী, ২০২২ সালে ভারতে সফরকারী পর্যটকদের ২০ শতাংশ ছিল বাংলাদেশি, যা দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। ২০২২ সালে বাংলাদেশ থেকে ১২ লাখ ৫৫ হাজার জন ভারত ভ্রমণে গেছেন।
বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যকার ভ্রমণ চুক্তির (ট্রাভেল অ্যাগ্রিমেন্ট) মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে। শিগগিরই নতুন ভ্রমণ চুক্তি করতে যাচ্ছে দুই দেশ। তবে এবারের চুক্তিতে দুই দেশের নাগরিকদের সুযোগ–সুবিধা বৃদ্ধির লক্ষ্যে বড় সংশোধনী আনার প্রস্তাব করছে বাংলাদেশ। যেকোনো চেকপোস্ট দিয়ে যাওয়া–আসার সুবিধা, মেডিকেল ভিসায় বহু ভ্রমণ সুবিধা ও প্রয়োজনে হাসপাতাল পরিবর্তনের সুবিধাসহ একাধিক পরিবর্তনের প্রস্তাব বাংলাদেশের পক্ষ থেকে করা হবে বলে জানা গেছে।
বাংলাদেশ ও ভারতের নাগরিকদের দুই দেশে যাতায়াতের জন্য ১৯৭২ সালের ১ সেপ্টেম্বর থেকে একটি ভ্রমণ চুক্তি (ট্রাভেল অ্যাগ্রিমেন্ট) রয়েছে। সর্বশেষ ২০১৩ সালের জানুয়ারিতে এই চুক্তি করা হয়েছিল, যার মেয়াদ গত ১৫ জানুয়ারি শেষ হয়ে গেছে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, আগামী এক মাসের মধ্যে নতুন ভ্রমণ চুক্তি স্বাক্ষর হতে পারে। সেই লক্ষ্যে বাংলাদেশের পক্ষে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগ চুক্তির একটি প্রস্তাব তৈরি করেছে। এই প্রস্তাব নিয়ে এরই মধ্যে সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন পক্ষের মতামত ও সুপারিশও নেওয়া হয়েছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, প্রস্তাবটি চূড়ান্ত হলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে ভারতীয় পক্ষের মতামতের জন্য পাঠানো হবে। উভয় পক্ষের মতামতের পরে চুক্তিটি নবায়ন করা হবে।
সূত্র জানিয়েছে, এবারের চুক্তিতে ভিসায় ‘ডেজিগনেটেড চেকপোস্ট’ তুলে দিয়ে ‘থ্রু এনি চেকপোস্ট’ কথাটি বসানোর প্রস্তাব করা হবে। ফলে পাসপোর্টধারী নাগরিকেরা যেকোনো চেকপোস্ট দিয়ে প্রবেশ করতে বা ফিরে আসতে পারবেন। এ ছাড়া দীর্ঘমেয়াদি চিকিৎসার সময় মেডিকেল ভিসার ক্ষেত্রে এক ভিসায় বারবার যাওয়া–আসার সুবিধা এবং হাসপাতাল পরিবর্তন করার সুবিধা রাখারও প্রস্তাব করা হচ্ছে এবার।
জানা গেছে, কূটনৈতিক ও অফিশিয়াল পাসপোর্টের ক্ষেত্রে বিনা ভিসায় অবস্থানের মেয়াদ ৪৫ দিনের পরিবর্তে ৯০ দিন করার প্রস্তাব করবে বাংলাদেশ। অন্যদিকে স্বল্পমেয়াদি ডাবল এন্ট্রি ভিসার মেয়াদ তিন মাস থেকে বাড়িয়ে ছয় মাস করার প্রস্তাবও করবে বাংলাদেশ।
স্থল, আকাশ ও সমুদ্র পথের পাশাপাশি এবারের চুক্তিতে রুট হিসেবে নদীপথ যুক্ত করার প্রস্তাব করা হবে। এতে নদীপথেও ভারত ভ্রমণের সুযোগ তৈরি হবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। সম্প্রতি দুই দেশের মধ্যে রিভার ক্রুজ চালু হওয়ার পর নৌ–রুট যুক্ত করার এই ব্যবস্থা নেওয়া হলো।
তবে লং–টার্ম মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা ও লং–টার্ম এমপ্লয়মেন্ট ভিসার ক্ষেত্রে কোনো পরিবর্তন আনা হচ্ছে না।
বাংলাদেশের প্রস্তাবিত সংশোধনীগুলোর লক্ষ্য উভয় দেশের নাগরিকদের ভ্রমণ প্রক্রিয়াকে সহজতর এবং উন্নত করা। ভারতের ব্যুরো অব ইমিগ্রেশনের তথ্য অনুযায়ী, ২০২২ সালে ভারতে সফরকারী পর্যটকদের ২০ শতাংশ ছিল বাংলাদেশি, যা দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। ২০২২ সালে বাংলাদেশ থেকে ১২ লাখ ৫৫ হাজার জন ভারত ভ্রমণে গেছেন।
আদালতে দুদকের করা আবেদনে বলা হয়, অভিযোগ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি নসরুল হামিদ তাঁর স্থাবর সম্পদ অন্যত্র হস্তান্তর, স্থানান্তর বা বেহাত করার চেষ্টা করছেন। মামলা নিষ্পত্তির আগে বর্ণিত সম্পদ হস্তান্তর বা স্থানান্তর হয়ে গেলে তদন্তের ক্ষতির সম্ভাবনা রয়েছে।
২৪ মিনিট আগে‘শ্রমিক-মালিক এক হয়ে, গড়ব এ দেশ নতুন করে’ প্রতিপাদ্য সামনে রেখে আগামীকাল বৃহস্পতিবার বিশ্বব্যাপী পালিত হবে মহান মে দিবস। জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে নিহত ও আহত শ্রমিকদের শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করে এবং জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের চেতনাকে ধারণ করে মে দিবস উপলক্ষে নানা কর্মসূচি ঘোষণা করেছে শ্রম মন্ত্রণালয়।
৩২ মিনিট আগেবহু বঞ্চনার শিকার হওয়া অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ কর্মকর্তা আনসার উদ্দিন খান পাঠানকে অবশেষে দুই বছর মেয়াদে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের (আইসিটি) তদন্ত সংস্থায় কো-অর্ডিনেটর হিসেবে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে২০২৪ সালের আগস্ট-সেপ্টেম্বর মাসে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে বিশেষ আবাসন প্রকল্পে নির্মিত ৩০০ ঘর হস্তান্তর করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। দেশের চারটি জেলা—ফেনী, নোয়াখালী, কুমিল্লা ও চট্টগ্রাম জেলায় এই ঘরগুলো বিতরণ করা হয়। আজ বুধবার সকালে প্রধান উপদেষ্টা নিজ কার্যালয় থেকে...
১ ঘণ্টা আগে