নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘বাংলাদেশ-ভারতের বন্ধুত্বের সম্পর্ক কেবল তিস্তার ওপর নির্ভর করে না, আরও অনেক ইস্যু আছে। আমাদের সম্পর্ক রক্তের বন্ধনে লেখা। তিস্তার সমাধান হবে বলে আমরা বিশ্বাস করি।’ ভারত সফররত তথ্যমন্ত্রী আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় নয়াদিল্লির প্রেসক্লাব অব ইন্ডিয়ায় সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এ কথা বলেন।
তথ্যমন্ত্রী আজ প্রথমে প্রেসক্লাব অব ইন্ডিয়ায় গত বছরের সেপ্টেম্বরে তাঁর হাতে উদ্বোধন করা বঙ্গবন্ধু মিডিয়া সেন্টারে যান এবং সেখানে স্থাপিত জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। প্রেসক্লাবের সভাপতি উমাকান্ত লাখেরা, সাধারণ সম্পাদক বিনয় কুমার ও সাবেক সভাপতি গৌতম লাহিড়ীসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমের সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়ে যোগ দেন।
তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের সংগ্রামে ভারত আমাদের পরীক্ষিত বন্ধু যা আমরা কখনো ভুলব না। বাংলাদেশ-ভারত দুই দেশের এই মধুর সম্পর্ক ধরে রাখতে গণমাধ্যম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমরা শুধু নিজেদেরই নয়, আঞ্চলিক স্থিতিশীলতায় বিশ্বাস করি।’
তিস্তা নদীর পানিবণ্টনে চুক্তির সম্ভাবনা নিয়ে সাংবাদিকেরা জানতে চাইলে সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশ-ভারতের বন্ধুত্বের সম্পর্ক কেবল তিস্তার ওপর নির্ভর করে না, আরও অনেক ইস্যু আছে। আমাদের সম্পর্ক রক্তের বন্ধনে লেখা। তিস্তার সমাধান হবে বলে আমরা বিশ্বাস করি।’
বাংলাদেশে ধর্মীয় সহাবস্থান নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের সরকার সকল ধর্মের মানুষের সমান অধিকারে বিশ্বাস করে। সংখ্যালঘু বলে বাংলাদেশে কিছু নেই, আমরা সবাই স্বাধীন দেশের নাগরিক।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের সরকার ও দল অসাম্প্রদায়িকতা ও সব ধরনের মানুষের সম্প্রীতি ও বন্ধনে বিশ্বাস করে। হিন্দু সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় দুর্গাপূজায় এবার আগের বছরের চেয়ে ৭ হাজার পূজামণ্ডপ বেশি হয়েছ। দেশব্যাপী উৎসবমুখর পরিবেশে এবার বাংলাদেশে পূজা অনুষ্ঠিত হয়েছে।’ এ সব বিষয় গণমাধ্যমের মাধ্যমেই দুই দেশের মানুষ জানবে এবং পারস্পরিক বন্ধন দৃঢ় থেকে দৃঢ়তর হবে আশা প্রকাশ করেন তথ্যমন্ত্রী।
দেশের গণমাধ্যম প্রসঙ্গে মন্ত্রী হাছান বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বর্তমান সরকার মুক্তমত প্রকাশ ও বাক্স্বাধীনতার বিশ্বাস করে বলেই গণমাধ্যমের বিকাশ ঘটেছে। বাংলাদেশের গণমাধ্যম পুরোপুরি স্বাধীন। গণমাধ্যমে মুক্তমত প্রকাশের স্বাধীনতা ভোগ করছে গণমাধ্যমকর্মীরা।’
দৃষ্টান্ত দিয়ে তিনি বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুকন্যার হাত ধরেই দেশে প্রথম বেসরকারি টেলিভিশনের যাত্রা শুরু হয়। এক সময়ে বাংলাদেশে রাষ্ট্রীয় ইলেকট্রনিক প্রচারমাধ্যম বিটিভি ছাড়া অন্য কোনো টেলিভিশন ছিল না। বর্তমান সরকারের আমলে ৪০ টির ওপরে বেসরকারি টেলিভিশন রয়েছে। আমার মন্ত্রণালয়ে কমপক্ষে ৫ হাজার অনলাইন পোর্টালের নিবন্ধনের আবেদন রয়েছে যা রীতিমতো অকল্পনীয়।’
তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘বাংলাদেশ-ভারতের বন্ধুত্বের সম্পর্ক কেবল তিস্তার ওপর নির্ভর করে না, আরও অনেক ইস্যু আছে। আমাদের সম্পর্ক রক্তের বন্ধনে লেখা। তিস্তার সমাধান হবে বলে আমরা বিশ্বাস করি।’ ভারত সফররত তথ্যমন্ত্রী আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় নয়াদিল্লির প্রেসক্লাব অব ইন্ডিয়ায় সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এ কথা বলেন।
তথ্যমন্ত্রী আজ প্রথমে প্রেসক্লাব অব ইন্ডিয়ায় গত বছরের সেপ্টেম্বরে তাঁর হাতে উদ্বোধন করা বঙ্গবন্ধু মিডিয়া সেন্টারে যান এবং সেখানে স্থাপিত জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। প্রেসক্লাবের সভাপতি উমাকান্ত লাখেরা, সাধারণ সম্পাদক বিনয় কুমার ও সাবেক সভাপতি গৌতম লাহিড়ীসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমের সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়ে যোগ দেন।
তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের সংগ্রামে ভারত আমাদের পরীক্ষিত বন্ধু যা আমরা কখনো ভুলব না। বাংলাদেশ-ভারত দুই দেশের এই মধুর সম্পর্ক ধরে রাখতে গণমাধ্যম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমরা শুধু নিজেদেরই নয়, আঞ্চলিক স্থিতিশীলতায় বিশ্বাস করি।’
তিস্তা নদীর পানিবণ্টনে চুক্তির সম্ভাবনা নিয়ে সাংবাদিকেরা জানতে চাইলে সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশ-ভারতের বন্ধুত্বের সম্পর্ক কেবল তিস্তার ওপর নির্ভর করে না, আরও অনেক ইস্যু আছে। আমাদের সম্পর্ক রক্তের বন্ধনে লেখা। তিস্তার সমাধান হবে বলে আমরা বিশ্বাস করি।’
বাংলাদেশে ধর্মীয় সহাবস্থান নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের সরকার সকল ধর্মের মানুষের সমান অধিকারে বিশ্বাস করে। সংখ্যালঘু বলে বাংলাদেশে কিছু নেই, আমরা সবাই স্বাধীন দেশের নাগরিক।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের সরকার ও দল অসাম্প্রদায়িকতা ও সব ধরনের মানুষের সম্প্রীতি ও বন্ধনে বিশ্বাস করে। হিন্দু সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় দুর্গাপূজায় এবার আগের বছরের চেয়ে ৭ হাজার পূজামণ্ডপ বেশি হয়েছ। দেশব্যাপী উৎসবমুখর পরিবেশে এবার বাংলাদেশে পূজা অনুষ্ঠিত হয়েছে।’ এ সব বিষয় গণমাধ্যমের মাধ্যমেই দুই দেশের মানুষ জানবে এবং পারস্পরিক বন্ধন দৃঢ় থেকে দৃঢ়তর হবে আশা প্রকাশ করেন তথ্যমন্ত্রী।
দেশের গণমাধ্যম প্রসঙ্গে মন্ত্রী হাছান বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বর্তমান সরকার মুক্তমত প্রকাশ ও বাক্স্বাধীনতার বিশ্বাস করে বলেই গণমাধ্যমের বিকাশ ঘটেছে। বাংলাদেশের গণমাধ্যম পুরোপুরি স্বাধীন। গণমাধ্যমে মুক্তমত প্রকাশের স্বাধীনতা ভোগ করছে গণমাধ্যমকর্মীরা।’
দৃষ্টান্ত দিয়ে তিনি বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুকন্যার হাত ধরেই দেশে প্রথম বেসরকারি টেলিভিশনের যাত্রা শুরু হয়। এক সময়ে বাংলাদেশে রাষ্ট্রীয় ইলেকট্রনিক প্রচারমাধ্যম বিটিভি ছাড়া অন্য কোনো টেলিভিশন ছিল না। বর্তমান সরকারের আমলে ৪০ টির ওপরে বেসরকারি টেলিভিশন রয়েছে। আমার মন্ত্রণালয়ে কমপক্ষে ৫ হাজার অনলাইন পোর্টালের নিবন্ধনের আবেদন রয়েছে যা রীতিমতো অকল্পনীয়।’
১৮৬১ সালের পুলিশ আইনেই গন্ডগোল আছে উল্লেখ করে সাবেক আইজিপি মোহাম্মদ নুরুল হুদা বলেছেন, সংস্কার কমিশন পুলিশের বিষয়ে বলছে অনেক বিষয় পরীক্ষা–নিরীক্ষা দরকার। পরীক্ষা-নিরীক্ষা যদি দরকার হয়, তাহলে এই সংস্কার কমিশনের কী দরকার। অথচ গন্ডগোল ১৮৬১ সালের পুলিশ আইনে। তা নিয়ে সংস্কার কমিশন কিছু বলছে না।
২ ঘণ্টা আগেআজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজারবাগে পুলিশ সপ্তাহের তৃতীয় দিনের আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন সাবেক আইজিপি আব্দুল কাইয়ুম। ‘নাগরিক ভাবনায় জনতার পুলিশ: নিরাপত্তা ও আস্থার বন্ধন’ শীর্ষক আলোচনায় তিনি বিশেষ আলোচক হিসেবে এসব বক্তব্য দেন...
৩ ঘণ্টা আগেশ্রমিকদের অবস্থান পরিবর্তনের জন্য শ্রম সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবগুলো বাস্তবায়নের ওপর গুরুত্ব দিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেন, শ্রমিকদের আগের অবস্থায় রেখে নতুন বাংলাদেশ গড়া সম্ভব নয়। এ জন্য প্রয়োজন শ্রম সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবগুলোর বাস্তবায়ন।
৭ ঘণ্টা আগেমানবিক সহায়তা পাঠানোর জন্য মিয়ানমারের রাখাইনের সঙ্গে ‘করিডর’ বা ‘প্যাসেজ’ চালুর বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের ‘নীতিগত সিদ্ধান্ত’ নিয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলো এমন সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে অন্তর্বর্তী সরকারের এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।
১২ ঘণ্টা আগে