বাসস, ঢাকা
আওয়ামী লীগ নেতা নির্মলেন্দু দাস রানার ‘অপহরণের বিবরণটি ভিত্তিহীন’ বলে জানিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং। গতকাল মঙ্গলবার রাতে এক বিবৃতিতে প্রেস উইং তাদের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ‘সিএ প্রেস উইং ফ্যাক্টস’-এ এই তথ্য নিশ্চিত করেছে।
গত ১৮ মে থেকে এক্স (পূর্বের টুইটার) এবং ফেসবুকে আওয়ামী লীগের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বেশ কিছু অ্যাকাউন্টে দাবি করা হয়, সিলেটের নবীগঞ্জ উপজেলার করগাঁও ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান এবং পৌর আওয়ামী লীগের বহিষ্কৃত সাধারণ সম্পাদক নির্মলেন্দু দাস রানাকে (৪৫) জামায়াত-শিবিরের ক্যাডাররা অপহরণ করেছে। কিছু প্রতিবেদনে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসকে নীরব থাকার অভিযোগ করা হয় এবং ইসলামি রাজনৈতিক দল জামায়াতে ইসলামী ও এর ছাত্র সংগঠন ইসলামী ছাত্র শিবিরের প্রতি তাঁর সমর্থনের ইঙ্গিত দেওয়া হয়।
প্রেস উইং-এর বিবৃতিতে বলা হয়েছে, তদন্তে জানা গেছে, এই দাবিগুলো সম্পূর্ণ মিথ্যা এবং রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। রানাকে কেউ অপহরণ করেনি। বরং সিলেট শহরের একটি বাজারে ঘোরাঘুরির সময় স্থানীয় কিছু লোক তাঁকে চিনতে পেরে পুলিশের হাতে তুলে দিয়েছে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, নির্মলেন্দু দাস রানা ইতিমধ্যে একাধিক ফৌজদারি মামলার পলাতক আসামি। ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বরে রাজনৈতিক বিরোধীদের আয়োজিত একটি সমাবেশে হামলার জন্য দায়ের করা মামলায় তিনি প্রধান সন্দেহভাজন ছিলেন। প্রেস উইং জানিয়েছে, ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্ট আন্দোলনের সময় ছাত্রদের ওপর হামলার জন্যও রানার বিরুদ্ধে মামলা রয়েছে।
সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, স্বৈরাচারী আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের সময় রানা তাঁর এলাকায় ‘সন্ত্রাসের রাজত্ব’ কায়েম করেছিলেন। বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে অনিয়ম ও দুর্নীতির একাধিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হওয়া সত্ত্বেও তিনি বেপরোয়া এবং নিয়ন্ত্রণহীন ছিলেন।
২০২১ সালে দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে রানাকে আওয়ামী লীগ থেকে বহিষ্কার করা হয়। কারণ তিনি বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন। ২০২২-২৩ অর্থবছরে ইউনিয়ন কর তহবিল থেকে ১৯ দশমিক ০৮ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগও তাঁর বিরুদ্ধে ছিল।
গত ১৭ মে রাতে সিলেট শহরের একটি বাজারে স্থানীয়রা রানাকে চিনতে পারে এবং সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের কাছে হস্তান্তরের আগে তাঁকে লাঞ্ছিত করে।
প্রেস উইংয়ের বিবৃতিতে স্পষ্ট করে বলা হয়েছে, রানার অপহরণের বর্ণনা ভিত্তিহীন।
আরও খবর পড়ুন:
আওয়ামী লীগ নেতা নির্মলেন্দু দাস রানার ‘অপহরণের বিবরণটি ভিত্তিহীন’ বলে জানিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং। গতকাল মঙ্গলবার রাতে এক বিবৃতিতে প্রেস উইং তাদের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ‘সিএ প্রেস উইং ফ্যাক্টস’-এ এই তথ্য নিশ্চিত করেছে।
গত ১৮ মে থেকে এক্স (পূর্বের টুইটার) এবং ফেসবুকে আওয়ামী লীগের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বেশ কিছু অ্যাকাউন্টে দাবি করা হয়, সিলেটের নবীগঞ্জ উপজেলার করগাঁও ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান এবং পৌর আওয়ামী লীগের বহিষ্কৃত সাধারণ সম্পাদক নির্মলেন্দু দাস রানাকে (৪৫) জামায়াত-শিবিরের ক্যাডাররা অপহরণ করেছে। কিছু প্রতিবেদনে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসকে নীরব থাকার অভিযোগ করা হয় এবং ইসলামি রাজনৈতিক দল জামায়াতে ইসলামী ও এর ছাত্র সংগঠন ইসলামী ছাত্র শিবিরের প্রতি তাঁর সমর্থনের ইঙ্গিত দেওয়া হয়।
প্রেস উইং-এর বিবৃতিতে বলা হয়েছে, তদন্তে জানা গেছে, এই দাবিগুলো সম্পূর্ণ মিথ্যা এবং রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। রানাকে কেউ অপহরণ করেনি। বরং সিলেট শহরের একটি বাজারে ঘোরাঘুরির সময় স্থানীয় কিছু লোক তাঁকে চিনতে পেরে পুলিশের হাতে তুলে দিয়েছে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, নির্মলেন্দু দাস রানা ইতিমধ্যে একাধিক ফৌজদারি মামলার পলাতক আসামি। ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বরে রাজনৈতিক বিরোধীদের আয়োজিত একটি সমাবেশে হামলার জন্য দায়ের করা মামলায় তিনি প্রধান সন্দেহভাজন ছিলেন। প্রেস উইং জানিয়েছে, ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্ট আন্দোলনের সময় ছাত্রদের ওপর হামলার জন্যও রানার বিরুদ্ধে মামলা রয়েছে।
সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, স্বৈরাচারী আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের সময় রানা তাঁর এলাকায় ‘সন্ত্রাসের রাজত্ব’ কায়েম করেছিলেন। বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে অনিয়ম ও দুর্নীতির একাধিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হওয়া সত্ত্বেও তিনি বেপরোয়া এবং নিয়ন্ত্রণহীন ছিলেন।
২০২১ সালে দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে রানাকে আওয়ামী লীগ থেকে বহিষ্কার করা হয়। কারণ তিনি বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন। ২০২২-২৩ অর্থবছরে ইউনিয়ন কর তহবিল থেকে ১৯ দশমিক ০৮ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগও তাঁর বিরুদ্ধে ছিল।
গত ১৭ মে রাতে সিলেট শহরের একটি বাজারে স্থানীয়রা রানাকে চিনতে পারে এবং সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের কাছে হস্তান্তরের আগে তাঁকে লাঞ্ছিত করে।
প্রেস উইংয়ের বিবৃতিতে স্পষ্ট করে বলা হয়েছে, রানার অপহরণের বর্ণনা ভিত্তিহীন।
আরও খবর পড়ুন:
সাবেক কৃষি ও খাদ্যমন্ত্রী এবং টাঙ্গাইল-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মো. আব্দুর রাজ্জাক, তাঁর স্ত্রী শিরিন আক্তার বানু ও কন্যা ফারজানা আক্তার তন্দ্রার ৯টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেন এই নির্দেশ দেন।
৩৫ মিনিট আগেমালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি কর্মী পাঠানোর প্রক্রিয়ায় আর কোনো ধরনের অনিয়ম বা বৈষম্য থাকবে না বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার আন্তর্জাতিকবিষয়ক বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকী। তিনি বলেন, এ প্রক্রিয়ায় সর্বোচ্চ স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা হবে।
৪০ মিনিট আগেদুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সাবেক চেয়ারম্যান (সিনিয়র সচিব) আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনীম ও তাঁর স্ত্রী লায়লা জেসমিন এবং এনবিআরের সাবেক প্রথম সচিব ও বর্তমানে অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব ঈদতাজুল ইসলাম ও তাঁর স্ত্রী
১ ঘণ্টা আগে‘রাখাইন রাজ্যের মানবিক সংকট বাড়ছে। জাতিসংঘ এবং বাংলাদেশ যৌথভাবে সহায়তা প্রদানের বিষয়টি বিবেচনা করছে। যেহেতু অন্যান্য পথ অকার্যকর, বাংলাদেশই এখন একমাত্র বিকল্প হয়ে উঠেছে। তবে, সহায়তার ক্ষেত্রে নিরপেক্ষতা, নিরাপত্তা ও রাজনৈতিক স্বচ্ছতার বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে।’
২ ঘণ্টা আগে