নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেওয়া প্রার্থীদের অস্বাভাবিক সম্পদ বৃদ্ধি পাওয়ার তথ্য হলফনামায় প্রকাশ হলেও, তাঁদের ইমেজের কথা ভেবে ভোটের আগে কোনো অনুসন্ধান করবে না দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
আজ সোমবার সেগুনবাগিচায় সংস্থাটির প্রধান কার্যালয়ে র্যাক বেস্ট রিপোর্টিং অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন দুদক চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহ।
দুদক চেয়ারম্যান বলেন, নির্বাচনের পরে হলফনামা দেখে কাজ করার সুযোগ আছে। নির্বাচন ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে। আর ছয় দিন আছে। নির্বাচনটা সম্পন্ন হোক। এখন অনেক তথ্য আছে—কোনো একজনের হয়তো দুই লাখ টাকা ছিল, এখন এক কোটি টাকা হয়ে গেছে। প্রায় ৫০ গুণ অর্থ সম্পদ বেড়েছে। একজন সংসদ সদস্য মাসে কত টাকা ভাতা, বিভিন্ন অ্যালাউন্স পায়; এটা যদি যোগ করি এক কোটি টাকা হতেই পারে। এইগুলো ধরে সঙ্গে সঙ্গে যদি অনুসন্ধান শুরু করি তাহলে তাঁর ইমেজটা কী হবে?’
দুদক চেয়ারম্যান আরও বলেন, ‘আমরা অনুসন্ধান করে যদি দেখি ঠিক আছে, তখন মাঝখান দিয়ে তাঁর ইমেজটা কী হবে? নির্বাচনটা হোক, সত্য-মিথ্যা যা আছে, এটা প্রমাণের সুযোগ তো আছেই।’
সাংবাদিকদের উদ্দেশে মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহ বলেন, ‘কোনো ফরমায়েশি প্রতিবেদন বস্তুনিষ্ঠ হবে না। আপনার স্বাতন্ত্র্য বজায় রাখার জন্য অনুরোধ করব। কোনো ফরমায়েশি প্রতিবেদনে করবেন না। আপনারা বিভিন্ন জায়গা থেকে তথ্য পাবেন। একটু ঝালাই করে দেখবেন।’
দুদক বিটে সাংবাদিকদের সংগঠন রিপোর্টার্স অ্যাগেইনস্ট করাপশন (র্যাক) প্রতিবছর দুর্নীতিবিরোধী প্রতিবেদনের ওপর পুরস্কার দিয়ে থাকে। এ বছর টেলিভিশন ক্যাটাগরিতে মাই টিভির মাহবুব সৈকত, প্রিন্ট ক্যাটাগরিতে দৈনিক বাংলার (বর্তমানে বাংলা ট্রিবিউন) নুরুজ্জামান লাবু আর অনলাইন ক্যাটাগরিতে ঢাকা পোস্টের আবদুর রহমান মাসুমকে পুরস্কার দেওয়া হয়।
এ সময় দুদক কমিশনার মো. জহুরুল হক, আছিয়া খাতুন, দুদক সচিব মো. মাহবুব হোসেনসহ কমিশনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়া র্যাক সভাপতি আহাম্মদ ফয়েজ সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক জেমসন মাহবুব উপস্থিত ছিলেন।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেওয়া প্রার্থীদের অস্বাভাবিক সম্পদ বৃদ্ধি পাওয়ার তথ্য হলফনামায় প্রকাশ হলেও, তাঁদের ইমেজের কথা ভেবে ভোটের আগে কোনো অনুসন্ধান করবে না দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
আজ সোমবার সেগুনবাগিচায় সংস্থাটির প্রধান কার্যালয়ে র্যাক বেস্ট রিপোর্টিং অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন দুদক চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহ।
দুদক চেয়ারম্যান বলেন, নির্বাচনের পরে হলফনামা দেখে কাজ করার সুযোগ আছে। নির্বাচন ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে। আর ছয় দিন আছে। নির্বাচনটা সম্পন্ন হোক। এখন অনেক তথ্য আছে—কোনো একজনের হয়তো দুই লাখ টাকা ছিল, এখন এক কোটি টাকা হয়ে গেছে। প্রায় ৫০ গুণ অর্থ সম্পদ বেড়েছে। একজন সংসদ সদস্য মাসে কত টাকা ভাতা, বিভিন্ন অ্যালাউন্স পায়; এটা যদি যোগ করি এক কোটি টাকা হতেই পারে। এইগুলো ধরে সঙ্গে সঙ্গে যদি অনুসন্ধান শুরু করি তাহলে তাঁর ইমেজটা কী হবে?’
দুদক চেয়ারম্যান আরও বলেন, ‘আমরা অনুসন্ধান করে যদি দেখি ঠিক আছে, তখন মাঝখান দিয়ে তাঁর ইমেজটা কী হবে? নির্বাচনটা হোক, সত্য-মিথ্যা যা আছে, এটা প্রমাণের সুযোগ তো আছেই।’
সাংবাদিকদের উদ্দেশে মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহ বলেন, ‘কোনো ফরমায়েশি প্রতিবেদন বস্তুনিষ্ঠ হবে না। আপনার স্বাতন্ত্র্য বজায় রাখার জন্য অনুরোধ করব। কোনো ফরমায়েশি প্রতিবেদনে করবেন না। আপনারা বিভিন্ন জায়গা থেকে তথ্য পাবেন। একটু ঝালাই করে দেখবেন।’
দুদক বিটে সাংবাদিকদের সংগঠন রিপোর্টার্স অ্যাগেইনস্ট করাপশন (র্যাক) প্রতিবছর দুর্নীতিবিরোধী প্রতিবেদনের ওপর পুরস্কার দিয়ে থাকে। এ বছর টেলিভিশন ক্যাটাগরিতে মাই টিভির মাহবুব সৈকত, প্রিন্ট ক্যাটাগরিতে দৈনিক বাংলার (বর্তমানে বাংলা ট্রিবিউন) নুরুজ্জামান লাবু আর অনলাইন ক্যাটাগরিতে ঢাকা পোস্টের আবদুর রহমান মাসুমকে পুরস্কার দেওয়া হয়।
এ সময় দুদক কমিশনার মো. জহুরুল হক, আছিয়া খাতুন, দুদক সচিব মো. মাহবুব হোসেনসহ কমিশনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়া র্যাক সভাপতি আহাম্মদ ফয়েজ সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক জেমসন মাহবুব উপস্থিত ছিলেন।
জাতীয় ঐকমত্যের স্বার্থে রাজনৈতিক দলগুলোকে ছাড় দেওয়ার অনুরোধ করেছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ। তিনি বলেছেন, ‘একটু ছাড় দেওয়ার জায়গায় আসুন। আপনারা আসছেন, আরেকটু আগান। আরেকটু আগালে দ্রুত জুলাই সনদ করার মাধ্যমে এ অংশ (সংলাপ) শেষ করতে পারি।’
১ ঘণ্টা আগেসাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং দশম, একাদশ ও দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি), অন্যান্য নির্বাচন কমিশনারসহ ১৯ জনের নাম উল্লেখ করে ও অজ্ঞাতদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে বিএনপি।
১ ঘণ্টা আগেদেশের মৎস্যজীবীদের বড় অংশকে জেলে হিসেবে নিবন্ধনের আওতায় এনেছে সরকার। অভিযোগ রয়েছে, নিবন্ধিত জেলেদের তালিকায় অনিয়ম-প্রতারণার মাধ্যমে অন্য পেশাজীবীরা ঢুকে পড়েছেন। এতে মাছ ধরা বন্ধ থাকার সময় সরকারের সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতায় দেওয়া বিভিন্ন সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন অনেক প্রকৃত জেলে।
৫ ঘণ্টা আগেবিগত আওয়ামী লীগ আমলের শতাধিক সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) বর্তমানে কারাগারে। তাঁদের অধিকাংশই বিলুপ্ত দ্বাদশ জাতীয় সংসদের সদস্য ছিলেন। তাঁদের মধ্যে সাবেক মন্ত্রী, উপদেষ্টা, প্রতিমন্ত্রীও রয়েছেন। তাঁরা হত্যা, হত্যাচেষ্টা, মানবতাবিরোধী অপরাধ, দুর্নীতি, অর্থ পাচারসহ বিভিন্ন অভিযোগে বিচারের মুখে।
১১ ঘণ্টা আগে