বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

উপসচিব পুলের কোটা নিয়ে প্রশাসন ক্যাডারের সঙ্গে অন্য ক্যাডারদের দ্বন্দ্ব আরেক ধাপ বাড়ল। প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তারা জানিয়ে দিয়েছেন, উপসচিব পুলে কোনো কোটা তাঁরা মানবেন না। এই কোটা তুলে দিয়ে সহকারী সচিব থেকে সচিব পর্যন্ত শতভাগ পদে প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তাদের পদায়ন করতে হবে।
একই সঙ্গে এত দিন ২৫ শতাংশ কোটা নিয়ে উপসচিব পুলে অন্য ক্যাডারের যাঁরা যোগ দিয়েছেন, তাঁদের বের করে দেওয়ার হুঁশিয়ারিও দিয়েছে প্রশাসন ক্যাডার। আর দাবি জানানো হয়েছে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রধান মুয়ীদ চৌধুরীকে অপসারণের।
বাংলাদেশ অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন এবং বিসিএস (প্রশাসন) কল্যাণ বহুমুখী সমবায় সমিতি যৌথ প্রতিবাদ সভায় এসব দাবি তুলেছেন প্রশাসন ক্যাডারের সাবেক ও বর্তমান কর্মকর্তারা। রাজধানীর নিউ ইস্কাটনের বিয়াম মিলনায়তনে গতকাল বুধবার ওই সভা হয়। চার ঘণ্টাব্যাপী চলা এই সভায় প্রশাসন ক্যাডারের সাবেক ও বর্তমান ২৪ জন কর্মকর্তা বক্তব্য দেন। ডিসি ও ইউএনওরা অনলাইন প্ল্যাটফর্মে এই সভায় যুক্ত ছিলেন।
বর্তমান বিধিমালা অনুযায়ী, উপসচিব পদে প্রশাসন ক্যাডারের ৭৫ শতাংশ এবং অন্য সব ক্যাডারের ২৫ শতাংশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দেওয়া হয়। প্রশাসন ছাড়া অন্য ক্যাডার থেকে উপসচিব পুলে ঢুকতে হলে সরকারের কাছে লিখিত আবেদন করতে হয়।
তবে ১৭ ডিসেম্বর সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়ের সময় জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রধান আব্দুল মুয়ীদ চৌধুরী জানান, উপসচিব পদে পদোন্নতিতে প্রশাসন ক্যাডারের ৫০ শতাংশ এবং অন্য সব ক্যাডার থেকে ৫০ শতাংশ কোটা রাখার সুপারিশ করবেন তাঁরা। আর উপসচিব ও যুগ্ম সচিব পদে পদোন্নতিতে পরীক্ষা নেওয়া হবে।
সংস্কার কমিশনের ওই মনোভাব প্রকাশের পর প্রশাসন ক্যাডারের সঙ্গে অন্য ক্যাডারদের দ্বন্দ্ব আরও মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। গত মঙ্গলবার সব অফিসে এক ঘণ্টা কলমবিরতি কর্মসূচি পালন করেছেন ২৫ ক্যাডারের কর্মকর্তারা। তাঁদের দাবি, উপসচিব পুলে কোটা তুলে দিয়ে মেধার ভিত্তিতে পদোন্নতি দিতে হবে। দাবি আদায়ে আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত নিজ নিজ কর্মস্থলের সামনে মানববন্ধন করবেন তাঁরা। প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তারাও গত রোববার সচিবালয়ে নজিরবিহীন অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন। এখন তাঁরাও মাঠের কর্মসূচি ঘোষণার কথা ভাবছেন।
এই অবস্থায় গতকালের সভায় যাঁরা কথা বলেন, তাঁদের প্রায় সবার কণ্ঠে ছিল জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন নিয়ে ক্ষোভ। প্রশাসন ক্যাডারের ১৯৮৫ ব্যাচের কর্মকর্তা মশিউর রহমান বলেন, ‘জুলাই বিপ্লবের পর আমরা কোনো কোটা মানি না, কোনো কোটা মানব না। কারণ, এই কোটার জন্য ছাত্ররা জীবন দিয়েছে। আমাদের এখন দাবি আদায় করার সময় হয়েছে। অতীতে কোনো রিপোর্ট বাস্তবায়িত হয়নি, এই সব ভুয়া রিপোর্ট বাস্তবায়নের কোনো সুযোগ নেই।’
জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রায় সব সদস্য বিতর্কিত দাবি করে মশিউর রহমান বলেন, ‘এখানে কাস্টমস ক্যাডারের একজন কর্মকর্তা রয়েছেন, যাঁর বিরুদ্ধে এখনো দুর্নীতির মামলা চলছে। এমন দুর্নীতিবাজ লোককে কীভাবে এই কমিশনের সদস্য করা হলো? এই কমিশনের আরও একজন সদস্য রয়েছেন, যিনি মুয়ীদ চৌধুরীর খুবই কাছের লোক, তাঁকে দিয়ে এই বয়সেও অনেক অনৈতিক কাজ করানো হয়। কাজেই আমরা এক কমিশনের পদত্যাগ চাচ্ছি। এই কমিশনের রিপোর্ট আর দরকার নেই।’
সংস্কার কমিশনকে আরও সরাসরি আক্রমণ করেন বিসিএস (প্রশাসন) কল্যাণ বহুমুখী সমবায় সমিতির সভাপতি এ বি এম আব্দুস সাত্তার। তিনি বলেন, ‘আজ আমাদের আন্দোলন শুরু। ষড়যন্ত্র ঠেকানোর জন্য দুটি বিষদাঁত তুলে ফেলতে হবে। একটা বিষদাঁত হলো মুয়ীদ ভাই। উনি ব্যক্তিগতভাবে, পারিবারিকভাবে একজন কলঙ্কিত ব্যক্তি। চাকরিজীবী হিসেবে, সুবিধাভোগী হিসেবে উনি বিতর্কিত একজন কর্মকর্তা। আমরা ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তাঁর অপসারণ চাই। সরকার যদি অপসারণ না করে, কীভাবে অপসারণ করতে হয়, সেই টুলস আমাদের জানা আছে।’
প্রয়োজন হলে কালো ব্যাজ ধারণ, কলমবিরতি, অনশন এবং ৪ জানুয়ারি মহাসমাবেশও করা হতে পারে বলে জানান আব্দুস সাত্তার। তিনি বলেন, ‘আমরা কোনো ক্যাডারের অস্তিত্ব দেখতে চাই না। আমরা চাই সহকারী সচিব থেকে সচিব পর্যন্ত প্রশাসনের সব পদকে সংযুক্ত করে বাংলাদেশ অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস করতে হবে। আমাদের আন্দোলন চলবে।’
উপসচিবের পদ কীভাবে প্রশাসনের ক্যাডারের হয়েছে, বিধিবিধানের আলোকে তা ব্যাখ্যা করেন ঢাকার ডিসি তানভির আহমেদ। তিনি বলেন, ‘আমরা দেখেছি রাষ্ট্রের ক্ষতি করার জন্য যখনই যাঁরা তৎপর হয়েছেন, তাঁদের প্রথম কাজই হয়েছে প্রশাসন ক্যাডারকে দুর্বল করা। গভীর ষড়যন্ত্র হচ্ছে। ষড়যন্ত্রের অংশ আমরা না, ষড়যন্ত্রের অংশ অন্যরা।’
তানভির আরও বলেন, ‘গোয়েন্দা বাহিনীর সর্বনিম্ন পর্যায়ের লোকের রিপোর্টের ওপর আমার পদোন্নতি নির্ভর করে। সংস্কার এই জায়গায় করতে হবে। আমরা সহকারী সচিব পদ থেকে সচিব পর্যন্ত শতভাগ পদ নিয়ে বাংলাদেশ অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস চাই।’
জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন প্রধানের উদ্দেশে ১৯৮৬ ব্যাচের কর্মকর্তা জাকির হোসেন বলেন, ‘আপনি তো পরীক্ষা দিয়ে পদোন্নতি নেননি। আপনি কেন আমার সন্তানদের ওপর পরীক্ষা চাপিয়ে দিচ্ছেন? যেহেতু আপনি এই কাজ করেছেন, এখানে (সংস্কার কমিশনে) থাকার অধিকার আপনি হারিয়ে ফেলেছেন। আপনি অবিলম্বে সংস্কার কমিশন থেকে পদত্যাগ করেন। এই কমিটির আমরা পুনর্গঠন চাই। আরেকটা আন্দোলন করতে হবে, ২৫ শতাংশ আমার আঙিনায় ঢুকে গেছে, ওই আঙিনাটা পরিষ্কার করতে হবে। শতভাগ আমাদের থাকবে।’
সবার বক্তব্য শুনে অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মো. আনোয়ার উল্ল্যাহ বলেন, ‘আমরা এক আছি এক থাকব। প্রশাসন ক্যাডারের ওপর সার্জারি করতে দেব না। কমিশন অযাচিত সুপারিশ করলে কঠোর কর্মসূচি দেওয়া হবে। আমি সাবধান করতে চাই, প্রশাসনের কোনো পর্যায়ে অন্ধভাবে বহিরাগত কাউকে এনে বসানোর চেষ্টা করলে কঠোরভাবে প্রতিহত করা হবে।’

উপসচিব পুলের কোটা নিয়ে প্রশাসন ক্যাডারের সঙ্গে অন্য ক্যাডারদের দ্বন্দ্ব আরেক ধাপ বাড়ল। প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তারা জানিয়ে দিয়েছেন, উপসচিব পুলে কোনো কোটা তাঁরা মানবেন না। এই কোটা তুলে দিয়ে সহকারী সচিব থেকে সচিব পর্যন্ত শতভাগ পদে প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তাদের পদায়ন করতে হবে।
একই সঙ্গে এত দিন ২৫ শতাংশ কোটা নিয়ে উপসচিব পুলে অন্য ক্যাডারের যাঁরা যোগ দিয়েছেন, তাঁদের বের করে দেওয়ার হুঁশিয়ারিও দিয়েছে প্রশাসন ক্যাডার। আর দাবি জানানো হয়েছে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রধান মুয়ীদ চৌধুরীকে অপসারণের।
বাংলাদেশ অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন এবং বিসিএস (প্রশাসন) কল্যাণ বহুমুখী সমবায় সমিতি যৌথ প্রতিবাদ সভায় এসব দাবি তুলেছেন প্রশাসন ক্যাডারের সাবেক ও বর্তমান কর্মকর্তারা। রাজধানীর নিউ ইস্কাটনের বিয়াম মিলনায়তনে গতকাল বুধবার ওই সভা হয়। চার ঘণ্টাব্যাপী চলা এই সভায় প্রশাসন ক্যাডারের সাবেক ও বর্তমান ২৪ জন কর্মকর্তা বক্তব্য দেন। ডিসি ও ইউএনওরা অনলাইন প্ল্যাটফর্মে এই সভায় যুক্ত ছিলেন।
বর্তমান বিধিমালা অনুযায়ী, উপসচিব পদে প্রশাসন ক্যাডারের ৭৫ শতাংশ এবং অন্য সব ক্যাডারের ২৫ শতাংশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দেওয়া হয়। প্রশাসন ছাড়া অন্য ক্যাডার থেকে উপসচিব পুলে ঢুকতে হলে সরকারের কাছে লিখিত আবেদন করতে হয়।
তবে ১৭ ডিসেম্বর সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়ের সময় জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রধান আব্দুল মুয়ীদ চৌধুরী জানান, উপসচিব পদে পদোন্নতিতে প্রশাসন ক্যাডারের ৫০ শতাংশ এবং অন্য সব ক্যাডার থেকে ৫০ শতাংশ কোটা রাখার সুপারিশ করবেন তাঁরা। আর উপসচিব ও যুগ্ম সচিব পদে পদোন্নতিতে পরীক্ষা নেওয়া হবে।
সংস্কার কমিশনের ওই মনোভাব প্রকাশের পর প্রশাসন ক্যাডারের সঙ্গে অন্য ক্যাডারদের দ্বন্দ্ব আরও মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। গত মঙ্গলবার সব অফিসে এক ঘণ্টা কলমবিরতি কর্মসূচি পালন করেছেন ২৫ ক্যাডারের কর্মকর্তারা। তাঁদের দাবি, উপসচিব পুলে কোটা তুলে দিয়ে মেধার ভিত্তিতে পদোন্নতি দিতে হবে। দাবি আদায়ে আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত নিজ নিজ কর্মস্থলের সামনে মানববন্ধন করবেন তাঁরা। প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তারাও গত রোববার সচিবালয়ে নজিরবিহীন অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন। এখন তাঁরাও মাঠের কর্মসূচি ঘোষণার কথা ভাবছেন।
এই অবস্থায় গতকালের সভায় যাঁরা কথা বলেন, তাঁদের প্রায় সবার কণ্ঠে ছিল জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন নিয়ে ক্ষোভ। প্রশাসন ক্যাডারের ১৯৮৫ ব্যাচের কর্মকর্তা মশিউর রহমান বলেন, ‘জুলাই বিপ্লবের পর আমরা কোনো কোটা মানি না, কোনো কোটা মানব না। কারণ, এই কোটার জন্য ছাত্ররা জীবন দিয়েছে। আমাদের এখন দাবি আদায় করার সময় হয়েছে। অতীতে কোনো রিপোর্ট বাস্তবায়িত হয়নি, এই সব ভুয়া রিপোর্ট বাস্তবায়নের কোনো সুযোগ নেই।’
জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রায় সব সদস্য বিতর্কিত দাবি করে মশিউর রহমান বলেন, ‘এখানে কাস্টমস ক্যাডারের একজন কর্মকর্তা রয়েছেন, যাঁর বিরুদ্ধে এখনো দুর্নীতির মামলা চলছে। এমন দুর্নীতিবাজ লোককে কীভাবে এই কমিশনের সদস্য করা হলো? এই কমিশনের আরও একজন সদস্য রয়েছেন, যিনি মুয়ীদ চৌধুরীর খুবই কাছের লোক, তাঁকে দিয়ে এই বয়সেও অনেক অনৈতিক কাজ করানো হয়। কাজেই আমরা এক কমিশনের পদত্যাগ চাচ্ছি। এই কমিশনের রিপোর্ট আর দরকার নেই।’
সংস্কার কমিশনকে আরও সরাসরি আক্রমণ করেন বিসিএস (প্রশাসন) কল্যাণ বহুমুখী সমবায় সমিতির সভাপতি এ বি এম আব্দুস সাত্তার। তিনি বলেন, ‘আজ আমাদের আন্দোলন শুরু। ষড়যন্ত্র ঠেকানোর জন্য দুটি বিষদাঁত তুলে ফেলতে হবে। একটা বিষদাঁত হলো মুয়ীদ ভাই। উনি ব্যক্তিগতভাবে, পারিবারিকভাবে একজন কলঙ্কিত ব্যক্তি। চাকরিজীবী হিসেবে, সুবিধাভোগী হিসেবে উনি বিতর্কিত একজন কর্মকর্তা। আমরা ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তাঁর অপসারণ চাই। সরকার যদি অপসারণ না করে, কীভাবে অপসারণ করতে হয়, সেই টুলস আমাদের জানা আছে।’
প্রয়োজন হলে কালো ব্যাজ ধারণ, কলমবিরতি, অনশন এবং ৪ জানুয়ারি মহাসমাবেশও করা হতে পারে বলে জানান আব্দুস সাত্তার। তিনি বলেন, ‘আমরা কোনো ক্যাডারের অস্তিত্ব দেখতে চাই না। আমরা চাই সহকারী সচিব থেকে সচিব পর্যন্ত প্রশাসনের সব পদকে সংযুক্ত করে বাংলাদেশ অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস করতে হবে। আমাদের আন্দোলন চলবে।’
উপসচিবের পদ কীভাবে প্রশাসনের ক্যাডারের হয়েছে, বিধিবিধানের আলোকে তা ব্যাখ্যা করেন ঢাকার ডিসি তানভির আহমেদ। তিনি বলেন, ‘আমরা দেখেছি রাষ্ট্রের ক্ষতি করার জন্য যখনই যাঁরা তৎপর হয়েছেন, তাঁদের প্রথম কাজই হয়েছে প্রশাসন ক্যাডারকে দুর্বল করা। গভীর ষড়যন্ত্র হচ্ছে। ষড়যন্ত্রের অংশ আমরা না, ষড়যন্ত্রের অংশ অন্যরা।’
তানভির আরও বলেন, ‘গোয়েন্দা বাহিনীর সর্বনিম্ন পর্যায়ের লোকের রিপোর্টের ওপর আমার পদোন্নতি নির্ভর করে। সংস্কার এই জায়গায় করতে হবে। আমরা সহকারী সচিব পদ থেকে সচিব পর্যন্ত শতভাগ পদ নিয়ে বাংলাদেশ অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস চাই।’
জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন প্রধানের উদ্দেশে ১৯৮৬ ব্যাচের কর্মকর্তা জাকির হোসেন বলেন, ‘আপনি তো পরীক্ষা দিয়ে পদোন্নতি নেননি। আপনি কেন আমার সন্তানদের ওপর পরীক্ষা চাপিয়ে দিচ্ছেন? যেহেতু আপনি এই কাজ করেছেন, এখানে (সংস্কার কমিশনে) থাকার অধিকার আপনি হারিয়ে ফেলেছেন। আপনি অবিলম্বে সংস্কার কমিশন থেকে পদত্যাগ করেন। এই কমিটির আমরা পুনর্গঠন চাই। আরেকটা আন্দোলন করতে হবে, ২৫ শতাংশ আমার আঙিনায় ঢুকে গেছে, ওই আঙিনাটা পরিষ্কার করতে হবে। শতভাগ আমাদের থাকবে।’
সবার বক্তব্য শুনে অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মো. আনোয়ার উল্ল্যাহ বলেন, ‘আমরা এক আছি এক থাকব। প্রশাসন ক্যাডারের ওপর সার্জারি করতে দেব না। কমিশন অযাচিত সুপারিশ করলে কঠোর কর্মসূচি দেওয়া হবে। আমি সাবধান করতে চাই, প্রশাসনের কোনো পর্যায়ে অন্ধভাবে বহিরাগত কাউকে এনে বসানোর চেষ্টা করলে কঠোরভাবে প্রতিহত করা হবে।’

এতে বলা হয়, এই প্রটোকলে রাজনৈতিক নেতা ও আসন্ন নির্বাচনে সম্ভাব্য প্রার্থীরা তাঁদের বাসস্থান, কার্যালয়, চলাচল, জনসভা ও সাইবার স্পেসে কীভাবে নিরাপত্তা নিশ্চিত করবেন—সে বিষয়ে সুস্পষ্ট নির্দেশনা দেওয়া হবে।
১ ঘণ্টা আগে
ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তলব করে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তার করে ফেরত পাঠানোর অনুরোধ জানিয়েছে বাংলাদেশ। অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে অন্তত পাঁচবার তলব করা হলো প্রতিবেশী দেশের রাষ্ট্রদূতকে।
২ ঘণ্টা আগে
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ভারতীয় হাইকমিশনারকে জানানো হয়েছে, ভারতে অবস্থানকারী পলাতক অপরাধী শেখ হাসিনা বাংলাদেশের শান্তি, স্থিতিশীলতা ও নিরাপত্তা বিঘ্ন করাসহ আসন্ন নির্বাচন বানচাল করার অসাধু উদ্দেশ্যে ক্রমাগতভাবে উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছেন ও তাঁর দলের সমর্থকদের সন্ত্রাসী কার্যকলাপ চালানোর জন্য
৪ ঘণ্টা আগে
উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আজ রোববার বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এই দিন ধার্য করেন।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আসন্ন এয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটকে সামনে রেখে সব রাজনৈতিক দলের জন্য নিরাপত্তা প্রটোকল সরবরাহ করবে পুলিশ।
আজ রোববার এক বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং।
এতে বলা হয়, এই প্রটোকলে রাজনৈতিক নেতা ও আসন্ন নির্বাচনে সম্ভাব্য প্রার্থীরা তাঁদের বাসস্থান, কার্যালয়, চলাচল, জনসভা ও সাইবার স্পেসে কীভাবে নিরাপত্তা নিশ্চিত করবেন—সে বিষয়ে সুস্পষ্ট নির্দেশনা দেওয়া হবে।
এ ছাড়া জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সম্মুখসারির নেতৃত্ব ও গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক নেতাদের বাড়তি নিরাপত্তা দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।

আসন্ন এয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটকে সামনে রেখে সব রাজনৈতিক দলের জন্য নিরাপত্তা প্রটোকল সরবরাহ করবে পুলিশ।
আজ রোববার এক বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং।
এতে বলা হয়, এই প্রটোকলে রাজনৈতিক নেতা ও আসন্ন নির্বাচনে সম্ভাব্য প্রার্থীরা তাঁদের বাসস্থান, কার্যালয়, চলাচল, জনসভা ও সাইবার স্পেসে কীভাবে নিরাপত্তা নিশ্চিত করবেন—সে বিষয়ে সুস্পষ্ট নির্দেশনা দেওয়া হবে।
এ ছাড়া জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সম্মুখসারির নেতৃত্ব ও গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক নেতাদের বাড়তি নিরাপত্তা দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।

উপসচিব পুলের কোটা নিয়ে প্রশাসন ক্যাডারের সঙ্গে অন্য ক্যাডারদের দ্বন্দ্ব আরেক ধাপ বাড়ল। প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তারা জানিয়ে দিয়েছেন, উপসচিব পুলে কোনো কোটা তাঁরা মানবেন না। এই কোটা তুলে দিয়ে সহকারী সচিব থেকে সচিব পর্যন্ত শতভাগ পদে প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তাদের পদায়ন করতে হবে।
২৬ ডিসেম্বর ২০২৪
ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তলব করে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তার করে ফেরত পাঠানোর অনুরোধ জানিয়েছে বাংলাদেশ। অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে অন্তত পাঁচবার তলব করা হলো প্রতিবেশী দেশের রাষ্ট্রদূতকে।
২ ঘণ্টা আগে
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ভারতীয় হাইকমিশনারকে জানানো হয়েছে, ভারতে অবস্থানকারী পলাতক অপরাধী শেখ হাসিনা বাংলাদেশের শান্তি, স্থিতিশীলতা ও নিরাপত্তা বিঘ্ন করাসহ আসন্ন নির্বাচন বানচাল করার অসাধু উদ্দেশ্যে ক্রমাগতভাবে উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছেন ও তাঁর দলের সমর্থকদের সন্ত্রাসী কার্যকলাপ চালানোর জন্য
৪ ঘণ্টা আগে
উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আজ রোববার বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এই দিন ধার্য করেন।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তলব করে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তার করে ফেরত পাঠানোর অনুরোধ জানিয়েছে বাংলাদেশ। অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে অন্তত পাঁচবার তলব করা হলো প্রতিবেশী দেশের রাষ্ট্রদূতকে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আজ রোববার সকালে প্রণয় ভার্মাকে তলব করে দিল্লিতে আশ্রয় নেওয়া ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অব্যাহত উসকানিমূলক বক্তব্যে অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্বেগের বিষয়টিও জানিয়ে দেওয়া হয়।
গত শুক্রবার ঢাকায় জুলাই অভ্যুত্থানের সমর্থক ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদিকে গুলি করে দুর্বৃত্তরা। তিনি এখনো সংকটাপন্ন অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি। ওসমান হাদিকে গুলিবর্ষণকারী ভারতে পালিয়ে গেছেন বলে গুঞ্জন রয়েছে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ওসমান হাদি হত্যাচেষ্টার সঙ্গে জড়িত সন্দেহভাজনদের ভারতে পালিয়ে যাওয়া প্রতিরোধে ভারতের সহযোগিতাও কামনা করা হয়েছে। তাঁরা যদি ভারতীয় ভূখণ্ডে প্রবেশ করতে সক্ষমও হন, তবে তাঁদের তাৎক্ষণিক গ্রেপ্তার ও বাংলাদেশের কাছে প্রত্যর্পণ নিশ্চিত করার অনুরোধ জানানো হয়।
জুলাই অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনার ক্ষমতাচ্যুতির পর থেকে বাংলাদেশ-ভারতের সম্পর্কে টানাপোড়েন চলছে। গণ-অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত হয়ে গত বছরের ৫ আগস্ট ভারতে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা। জুলাই আন্দোলন দমনে মানবতাবিরোধী অপরাধ সংঘটনের দায়ে গত ১৭ নভেম্বর বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল শেখ হাসিনাকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার পর তাঁকে ফেরত দিতে নয়াদিল্লিকে আনুষ্ঠানিক অনুরোধ জানায় অন্তর্বর্তী সরকার। তবে তাতে দিল্লির কোনো সাড়া মেলেনি। তা ছাড়া আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার বক্তব্য–বিবৃতি বন্ধ করার আহ্বানে সাড়া দেয়নি ভারত।
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের তফসিল ঘোষণার পরও শেখ হাসিনার বক্তব্য–বিবৃতি অব্যাহত রয়েছে। সেই প্রেক্ষাপটে আবার ভারতের হাইকমিশনারকে তলব করা হলো। রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় তাঁকে ডেকে নিয়ে সরকারের পক্ষে উদ্বেগ তুলে ধরেন পররাষ্ট্রসচিব আসাদ আলম সিয়াম।
ভারতের হাইকমিশনারকে বলা হয়, পলাতক শেখ হাসিনাকে উসকানিমূলক বক্তব্য দেওয়ার সুযোগ করে দেওয়া হচ্ছে, যার মাধ্যমে তিনি তাঁর সমর্থকদের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়ে আসন্ন নির্বাচন বানচালে প্ররোচিত করছেন। এ ঘটনায় বাংলাদেশ গভীরভাবে উদ্বিগ্ন।
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের পলাতক নেতা–কর্মীরা ভারতে বসে বাংলাদেশের আসন্ন নির্বাচন বানচালে নানা ধরনের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালানোর ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছেন বলেও প্রণয় ভার্মাকে জানানো হয়। এসব সন্ত্রাসীকে গ্রেপ্তার করে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর আহ্বানও জানানো হয়।
মানবতাবিরোধী অপরাধে দণ্ডিত শেখ হাসিনা,ও তাঁর সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানকে ফেরত পাঠানোর আহ্বানও আবার জানানো হয় ভারতের হাইকমিশনারকে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আশা প্রকাশ করেছে, প্রতিবেশী দেশ হিসেবে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা ও গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া সুরক্ষায় বাংলাদেশের জনগণের পাশে দাঁড়াবে ভারত সরকার। ভারতের হাইকমিশনার বলেন, বাংলাদেশে শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে—এমন প্রত্যাশা ভারতের রয়েছে এবং এ বিষয়ে সর্বাত্মক সহযোগিতা দিতে তাঁর দেশ প্রস্তুত।

ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তলব করে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তার করে ফেরত পাঠানোর অনুরোধ জানিয়েছে বাংলাদেশ। অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে অন্তত পাঁচবার তলব করা হলো প্রতিবেশী দেশের রাষ্ট্রদূতকে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আজ রোববার সকালে প্রণয় ভার্মাকে তলব করে দিল্লিতে আশ্রয় নেওয়া ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অব্যাহত উসকানিমূলক বক্তব্যে অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্বেগের বিষয়টিও জানিয়ে দেওয়া হয়।
গত শুক্রবার ঢাকায় জুলাই অভ্যুত্থানের সমর্থক ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদিকে গুলি করে দুর্বৃত্তরা। তিনি এখনো সংকটাপন্ন অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি। ওসমান হাদিকে গুলিবর্ষণকারী ভারতে পালিয়ে গেছেন বলে গুঞ্জন রয়েছে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ওসমান হাদি হত্যাচেষ্টার সঙ্গে জড়িত সন্দেহভাজনদের ভারতে পালিয়ে যাওয়া প্রতিরোধে ভারতের সহযোগিতাও কামনা করা হয়েছে। তাঁরা যদি ভারতীয় ভূখণ্ডে প্রবেশ করতে সক্ষমও হন, তবে তাঁদের তাৎক্ষণিক গ্রেপ্তার ও বাংলাদেশের কাছে প্রত্যর্পণ নিশ্চিত করার অনুরোধ জানানো হয়।
জুলাই অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনার ক্ষমতাচ্যুতির পর থেকে বাংলাদেশ-ভারতের সম্পর্কে টানাপোড়েন চলছে। গণ-অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত হয়ে গত বছরের ৫ আগস্ট ভারতে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা। জুলাই আন্দোলন দমনে মানবতাবিরোধী অপরাধ সংঘটনের দায়ে গত ১৭ নভেম্বর বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল শেখ হাসিনাকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার পর তাঁকে ফেরত দিতে নয়াদিল্লিকে আনুষ্ঠানিক অনুরোধ জানায় অন্তর্বর্তী সরকার। তবে তাতে দিল্লির কোনো সাড়া মেলেনি। তা ছাড়া আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার বক্তব্য–বিবৃতি বন্ধ করার আহ্বানে সাড়া দেয়নি ভারত।
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের তফসিল ঘোষণার পরও শেখ হাসিনার বক্তব্য–বিবৃতি অব্যাহত রয়েছে। সেই প্রেক্ষাপটে আবার ভারতের হাইকমিশনারকে তলব করা হলো। রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় তাঁকে ডেকে নিয়ে সরকারের পক্ষে উদ্বেগ তুলে ধরেন পররাষ্ট্রসচিব আসাদ আলম সিয়াম।
ভারতের হাইকমিশনারকে বলা হয়, পলাতক শেখ হাসিনাকে উসকানিমূলক বক্তব্য দেওয়ার সুযোগ করে দেওয়া হচ্ছে, যার মাধ্যমে তিনি তাঁর সমর্থকদের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়ে আসন্ন নির্বাচন বানচালে প্ররোচিত করছেন। এ ঘটনায় বাংলাদেশ গভীরভাবে উদ্বিগ্ন।
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের পলাতক নেতা–কর্মীরা ভারতে বসে বাংলাদেশের আসন্ন নির্বাচন বানচালে নানা ধরনের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালানোর ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছেন বলেও প্রণয় ভার্মাকে জানানো হয়। এসব সন্ত্রাসীকে গ্রেপ্তার করে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর আহ্বানও জানানো হয়।
মানবতাবিরোধী অপরাধে দণ্ডিত শেখ হাসিনা,ও তাঁর সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানকে ফেরত পাঠানোর আহ্বানও আবার জানানো হয় ভারতের হাইকমিশনারকে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আশা প্রকাশ করেছে, প্রতিবেশী দেশ হিসেবে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা ও গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া সুরক্ষায় বাংলাদেশের জনগণের পাশে দাঁড়াবে ভারত সরকার। ভারতের হাইকমিশনার বলেন, বাংলাদেশে শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে—এমন প্রত্যাশা ভারতের রয়েছে এবং এ বিষয়ে সর্বাত্মক সহযোগিতা দিতে তাঁর দেশ প্রস্তুত।

উপসচিব পুলের কোটা নিয়ে প্রশাসন ক্যাডারের সঙ্গে অন্য ক্যাডারদের দ্বন্দ্ব আরেক ধাপ বাড়ল। প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তারা জানিয়ে দিয়েছেন, উপসচিব পুলে কোনো কোটা তাঁরা মানবেন না। এই কোটা তুলে দিয়ে সহকারী সচিব থেকে সচিব পর্যন্ত শতভাগ পদে প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তাদের পদায়ন করতে হবে।
২৬ ডিসেম্বর ২০২৪
এতে বলা হয়, এই প্রটোকলে রাজনৈতিক নেতা ও আসন্ন নির্বাচনে সম্ভাব্য প্রার্থীরা তাঁদের বাসস্থান, কার্যালয়, চলাচল, জনসভা ও সাইবার স্পেসে কীভাবে নিরাপত্তা নিশ্চিত করবেন—সে বিষয়ে সুস্পষ্ট নির্দেশনা দেওয়া হবে।
১ ঘণ্টা আগে
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ভারতীয় হাইকমিশনারকে জানানো হয়েছে, ভারতে অবস্থানকারী পলাতক অপরাধী শেখ হাসিনা বাংলাদেশের শান্তি, স্থিতিশীলতা ও নিরাপত্তা বিঘ্ন করাসহ আসন্ন নির্বাচন বানচাল করার অসাধু উদ্দেশ্যে ক্রমাগতভাবে উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছেন ও তাঁর দলের সমর্থকদের সন্ত্রাসী কার্যকলাপ চালানোর জন্য
৪ ঘণ্টা আগে
উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আজ রোববার বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এই দিন ধার্য করেন।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তলব করা হয়েছে। তাঁকে অনুরোধ করা হয়েছে, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে দণ্ডপ্রাপ্ত গণ-অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তাঁর সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালকে যেন বাংলাদেশে প্রত্যর্পণ করা হয়।
একই সঙ্গে ভারতীয় হাইকমিশনারকে অনুরোধ করে বলা হয়, ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদিকে হত্যাচেষ্টাকারীরা বাংলাদেশ থেকে ভারতে পালিয়ে যাওয়ার প্রচেষ্টা রোধে ভারত সরকার যেন বাংলাদেশের সঙ্গে সহযোগিতা করে এবং তাঁরা ভারতে পালিয়ে যেতে সক্ষম হলে তাঁদের যেন ভারতীয় কর্তৃপক্ষ অবিলম্বে পাকড়াও করার উদ্যোগ নেয় এবং বাংলাদেশে প্রত্যর্পণ করে।
আজ রোববার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে হাইকমিশনারের মাধ্যমে প্রতিবেশী দেশের কাছে এসব অনুরোধ জানানো হয় বলে এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ভারতীয় হাইকমিশনারকে জানানো হয়েছে, ভারতে অবস্থানকারী পলাতক অপরাধী শেখ হাসিনা বাংলাদেশের শান্তি, স্থিতিশীলতা ও নিরাপত্তা বিঘ্ন করাসহ আসন্ন নির্বাচন বানচাল করার অসাধু উদ্দেশ্যে ক্রমাগতভাবে উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছেন এবং তাঁর দলের সমর্থকদের সন্ত্রাসী কার্যকলাপ চালানোর জন্য নির্দেশনা দিচ্ছেন। ভারত সরকারকে অনুরোধ করা হয়েছে, তারা যেন অনতিবিলম্বে তাঁর এবং ভারতে পলাতক তাঁর সাঙ্গপাঙ্গদের এসব ফ্যাসিস্ট টেররিস্ট কর্মকাণ্ড বন্ধ করে দেয়।
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটকে সামনে রেখে সব রাজনৈতিক দলের জন্য নিরাপত্তা প্রটোকল পুলিশ সরবরাহ করবে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।
এতে বলা হয়, এই প্রটোকলে রাজনৈতিক নেতা ও আসন্ন নির্বাচনে সম্ভাব্য প্রার্থীরা তাঁদের বাসস্থান, কার্যালয়, চলাচল, জনসভা ও সাইবার স্পেসে কীভাবে নিরাপত্তা নিশ্চিত করবেন—সে বিষয়ে সুস্পষ্ট নির্দেশনা দেওয়া হবে। এ ছাড়া জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সম্মুখসারির নেতৃত্ব ও গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক নেতাদের বাড়তি নিরাপত্তা দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলাকারী ও তাঁর সহযোগীদের পুলিশ এরই মধ্যে শনাক্ত করেছে। তাঁদের গ্রেপ্তারের লক্ষ্যে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নিবিড় অভিযান অব্যাহত রয়েছে। হামলায় ব্যবহৃত মোটরসাইকেলটি এরই মধ্যে জব্দ করা হয়েছে এবং সন্দেহভাজনদের হাতের ছাপ (ফিঙ্গারপ্রিন্ট) পরীক্ষা করা হচ্ছে। প্রধান সন্দেহভাজন ব্যক্তি যাতে কোনোভাবেই সীমান্ত অতিক্রম করতে না পারে, সে জন্য হামলার দিন রাতেই সবগুলো ইমিগ্রেশন চেকপোস্টে সন্দেহভাজনদের ছবি ও অন্যান্য তথ্য সরবরাহ করা হয়। সীমান্ত এলাকায় বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) এবং র্যাবের টহল জোরদার করা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, দেশের অভ্যন্তরে একাধিকবার সন্দেহভাজনদের অবস্থান শনাক্ত করা হলেও বারবার স্থান পরিবর্তনের কারণে এখনো তাঁদের গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়নি। পুলিশ এরই মধ্যে প্রধান সন্দেহভাজনের চলাচলের খতিয়ান বা ট্রাভেল হিস্ট্রি সংগ্রহ করেছে। এতে দেখা যায়, আইটি ব্যবসায়ী পরিচয়ে তিনি গত কয়েক বছরে একাধিক দেশ ভ্রমণ করেছেন। সর্বশেষ গত ২১ জুলাই সিঙ্গাপুর ভ্রমণের তথ্য পাওয়া গেছে।
এই হামলার সঙ্গে জড়িত থাকতে পারে—এমন আরও কয়েকজন সন্দেহভাজনকে এরই মধ্যে নজরদারির আওতায় আনা হয়েছে।

ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তলব করা হয়েছে। তাঁকে অনুরোধ করা হয়েছে, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে দণ্ডপ্রাপ্ত গণ-অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তাঁর সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালকে যেন বাংলাদেশে প্রত্যর্পণ করা হয়।
একই সঙ্গে ভারতীয় হাইকমিশনারকে অনুরোধ করে বলা হয়, ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদিকে হত্যাচেষ্টাকারীরা বাংলাদেশ থেকে ভারতে পালিয়ে যাওয়ার প্রচেষ্টা রোধে ভারত সরকার যেন বাংলাদেশের সঙ্গে সহযোগিতা করে এবং তাঁরা ভারতে পালিয়ে যেতে সক্ষম হলে তাঁদের যেন ভারতীয় কর্তৃপক্ষ অবিলম্বে পাকড়াও করার উদ্যোগ নেয় এবং বাংলাদেশে প্রত্যর্পণ করে।
আজ রোববার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে হাইকমিশনারের মাধ্যমে প্রতিবেশী দেশের কাছে এসব অনুরোধ জানানো হয় বলে এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ভারতীয় হাইকমিশনারকে জানানো হয়েছে, ভারতে অবস্থানকারী পলাতক অপরাধী শেখ হাসিনা বাংলাদেশের শান্তি, স্থিতিশীলতা ও নিরাপত্তা বিঘ্ন করাসহ আসন্ন নির্বাচন বানচাল করার অসাধু উদ্দেশ্যে ক্রমাগতভাবে উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছেন এবং তাঁর দলের সমর্থকদের সন্ত্রাসী কার্যকলাপ চালানোর জন্য নির্দেশনা দিচ্ছেন। ভারত সরকারকে অনুরোধ করা হয়েছে, তারা যেন অনতিবিলম্বে তাঁর এবং ভারতে পলাতক তাঁর সাঙ্গপাঙ্গদের এসব ফ্যাসিস্ট টেররিস্ট কর্মকাণ্ড বন্ধ করে দেয়।
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটকে সামনে রেখে সব রাজনৈতিক দলের জন্য নিরাপত্তা প্রটোকল পুলিশ সরবরাহ করবে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।
এতে বলা হয়, এই প্রটোকলে রাজনৈতিক নেতা ও আসন্ন নির্বাচনে সম্ভাব্য প্রার্থীরা তাঁদের বাসস্থান, কার্যালয়, চলাচল, জনসভা ও সাইবার স্পেসে কীভাবে নিরাপত্তা নিশ্চিত করবেন—সে বিষয়ে সুস্পষ্ট নির্দেশনা দেওয়া হবে। এ ছাড়া জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সম্মুখসারির নেতৃত্ব ও গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক নেতাদের বাড়তি নিরাপত্তা দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলাকারী ও তাঁর সহযোগীদের পুলিশ এরই মধ্যে শনাক্ত করেছে। তাঁদের গ্রেপ্তারের লক্ষ্যে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নিবিড় অভিযান অব্যাহত রয়েছে। হামলায় ব্যবহৃত মোটরসাইকেলটি এরই মধ্যে জব্দ করা হয়েছে এবং সন্দেহভাজনদের হাতের ছাপ (ফিঙ্গারপ্রিন্ট) পরীক্ষা করা হচ্ছে। প্রধান সন্দেহভাজন ব্যক্তি যাতে কোনোভাবেই সীমান্ত অতিক্রম করতে না পারে, সে জন্য হামলার দিন রাতেই সবগুলো ইমিগ্রেশন চেকপোস্টে সন্দেহভাজনদের ছবি ও অন্যান্য তথ্য সরবরাহ করা হয়। সীমান্ত এলাকায় বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) এবং র্যাবের টহল জোরদার করা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, দেশের অভ্যন্তরে একাধিকবার সন্দেহভাজনদের অবস্থান শনাক্ত করা হলেও বারবার স্থান পরিবর্তনের কারণে এখনো তাঁদের গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়নি। পুলিশ এরই মধ্যে প্রধান সন্দেহভাজনের চলাচলের খতিয়ান বা ট্রাভেল হিস্ট্রি সংগ্রহ করেছে। এতে দেখা যায়, আইটি ব্যবসায়ী পরিচয়ে তিনি গত কয়েক বছরে একাধিক দেশ ভ্রমণ করেছেন। সর্বশেষ গত ২১ জুলাই সিঙ্গাপুর ভ্রমণের তথ্য পাওয়া গেছে।
এই হামলার সঙ্গে জড়িত থাকতে পারে—এমন আরও কয়েকজন সন্দেহভাজনকে এরই মধ্যে নজরদারির আওতায় আনা হয়েছে।

উপসচিব পুলের কোটা নিয়ে প্রশাসন ক্যাডারের সঙ্গে অন্য ক্যাডারদের দ্বন্দ্ব আরেক ধাপ বাড়ল। প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তারা জানিয়ে দিয়েছেন, উপসচিব পুলে কোনো কোটা তাঁরা মানবেন না। এই কোটা তুলে দিয়ে সহকারী সচিব থেকে সচিব পর্যন্ত শতভাগ পদে প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তাদের পদায়ন করতে হবে।
২৬ ডিসেম্বর ২০২৪
এতে বলা হয়, এই প্রটোকলে রাজনৈতিক নেতা ও আসন্ন নির্বাচনে সম্ভাব্য প্রার্থীরা তাঁদের বাসস্থান, কার্যালয়, চলাচল, জনসভা ও সাইবার স্পেসে কীভাবে নিরাপত্তা নিশ্চিত করবেন—সে বিষয়ে সুস্পষ্ট নির্দেশনা দেওয়া হবে।
১ ঘণ্টা আগে
ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তলব করে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তার করে ফেরত পাঠানোর অনুরোধ জানিয়েছে বাংলাদেশ। অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে অন্তত পাঁচবার তলব করা হলো প্রতিবেশী দেশের রাষ্ট্রদূতকে।
২ ঘণ্টা আগে
উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আজ রোববার বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এই দিন ধার্য করেন।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের শাসনামলে গুম করে টাস্কফোর্স ফর ইন্টারোগেশন সেলে (টিএফআই সেল) নির্যাতনের ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেখ হাসিনা ও সেনা কর্মকর্তাসহ ১৭ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের বিষয়ে আদেশ ২১ ডিসেম্বর।
উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আজ রোববার বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এই দিন ধার্য করেন।
মামলার ১৭ আসামির মধ্যে আজ শুনানির সময় ট্রাইব্যুনালে উপস্থিত ছিলেন ১০ সেনা কর্মকর্তা।
তাঁরা হলেন—র্যাবের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল আনোয়ার লতিফ খান, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জাহাঙ্গীর আলম, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল তোফায়েল মোস্তফা সারোয়ার, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল কে এম আজাদ, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল কামরুল হাসান, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মাহবুব আলম, সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল সারোয়ার বিন কাশেম, সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) খায়রুল ইসলাম, সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মশিউর রহমান জুয়েল ও সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল সাইফুল ইসলাম সুমন।
ট্রাইব্যুনালে উপস্থিত তিন আসামির পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী হামিদুল মিসবাহ এবং সাতজনের পক্ষে ছিলেন তাবারক হোসেন। শেখ হাসিনার পক্ষে ছিলেন রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী মো. আমির হোসেন, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালসহ তিনজনের পক্ষে শুনানি করেন রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী এম হাসান ইমাম ও পলাতক তিনজনের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী সুজাদ মিয়া।
আসামিদের মধ্যে জুলাই অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তাঁর সাবেক প্রতিরক্ষা-বিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিকী, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদ, র্যাবের সাবেক মহাপরিচালক এম খুরশিদ হোসেন, র্যাবের সাবেক মহাপরিচালক ব্যারিস্টার হারুন অর রশিদ ও সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল আবদুল্লাহ আল মোমেন পলাতক রয়েছেন।
র্যাবের টাস্কফোর্স ফর ইন্টারোগেশন সেলে নির্যাতনের ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় গত ৮ অক্টোবর আসামিদের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ জমা দেয় প্রসিকিউশন।
পরে ওই দিনই তাঁদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়। আসামিদের বিরুদ্ধে ১৪ জন ব্যক্তিকে গুম করে নির্যাতনের ঘটনায় চারটি অভিযোগ আনা হয়েছে।

বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের শাসনামলে গুম করে টাস্কফোর্স ফর ইন্টারোগেশন সেলে (টিএফআই সেল) নির্যাতনের ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেখ হাসিনা ও সেনা কর্মকর্তাসহ ১৭ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের বিষয়ে আদেশ ২১ ডিসেম্বর।
উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আজ রোববার বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এই দিন ধার্য করেন।
মামলার ১৭ আসামির মধ্যে আজ শুনানির সময় ট্রাইব্যুনালে উপস্থিত ছিলেন ১০ সেনা কর্মকর্তা।
তাঁরা হলেন—র্যাবের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল আনোয়ার লতিফ খান, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জাহাঙ্গীর আলম, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল তোফায়েল মোস্তফা সারোয়ার, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল কে এম আজাদ, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল কামরুল হাসান, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মাহবুব আলম, সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল সারোয়ার বিন কাশেম, সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) খায়রুল ইসলাম, সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মশিউর রহমান জুয়েল ও সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল সাইফুল ইসলাম সুমন।
ট্রাইব্যুনালে উপস্থিত তিন আসামির পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী হামিদুল মিসবাহ এবং সাতজনের পক্ষে ছিলেন তাবারক হোসেন। শেখ হাসিনার পক্ষে ছিলেন রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী মো. আমির হোসেন, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালসহ তিনজনের পক্ষে শুনানি করেন রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী এম হাসান ইমাম ও পলাতক তিনজনের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী সুজাদ মিয়া।
আসামিদের মধ্যে জুলাই অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তাঁর সাবেক প্রতিরক্ষা-বিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিকী, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদ, র্যাবের সাবেক মহাপরিচালক এম খুরশিদ হোসেন, র্যাবের সাবেক মহাপরিচালক ব্যারিস্টার হারুন অর রশিদ ও সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল আবদুল্লাহ আল মোমেন পলাতক রয়েছেন।
র্যাবের টাস্কফোর্স ফর ইন্টারোগেশন সেলে নির্যাতনের ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় গত ৮ অক্টোবর আসামিদের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ জমা দেয় প্রসিকিউশন।
পরে ওই দিনই তাঁদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়। আসামিদের বিরুদ্ধে ১৪ জন ব্যক্তিকে গুম করে নির্যাতনের ঘটনায় চারটি অভিযোগ আনা হয়েছে।

উপসচিব পুলের কোটা নিয়ে প্রশাসন ক্যাডারের সঙ্গে অন্য ক্যাডারদের দ্বন্দ্ব আরেক ধাপ বাড়ল। প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তারা জানিয়ে দিয়েছেন, উপসচিব পুলে কোনো কোটা তাঁরা মানবেন না। এই কোটা তুলে দিয়ে সহকারী সচিব থেকে সচিব পর্যন্ত শতভাগ পদে প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তাদের পদায়ন করতে হবে।
২৬ ডিসেম্বর ২০২৪
এতে বলা হয়, এই প্রটোকলে রাজনৈতিক নেতা ও আসন্ন নির্বাচনে সম্ভাব্য প্রার্থীরা তাঁদের বাসস্থান, কার্যালয়, চলাচল, জনসভা ও সাইবার স্পেসে কীভাবে নিরাপত্তা নিশ্চিত করবেন—সে বিষয়ে সুস্পষ্ট নির্দেশনা দেওয়া হবে।
১ ঘণ্টা আগে
ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তলব করে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তার করে ফেরত পাঠানোর অনুরোধ জানিয়েছে বাংলাদেশ। অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে অন্তত পাঁচবার তলব করা হলো প্রতিবেশী দেশের রাষ্ট্রদূতকে।
২ ঘণ্টা আগে
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ভারতীয় হাইকমিশনারকে জানানো হয়েছে, ভারতে অবস্থানকারী পলাতক অপরাধী শেখ হাসিনা বাংলাদেশের শান্তি, স্থিতিশীলতা ও নিরাপত্তা বিঘ্ন করাসহ আসন্ন নির্বাচন বানচাল করার অসাধু উদ্দেশ্যে ক্রমাগতভাবে উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছেন ও তাঁর দলের সমর্থকদের সন্ত্রাসী কার্যকলাপ চালানোর জন্য
৪ ঘণ্টা আগে